Author

Topic: বিটকয়েন কী, শঙ্কা কোথায় (Read 107 times)

member
Activity: 159
Merit: 11
Bitcoin Earn Blog https://bitcoineveryway.com/

বিটকয়েন কী, শঙ্কা কোথায়


বাংলাদেশি টাকায় একটি বিটকয়েনের দাম এখন প্রায় ১২ লাখ টাকা।
Dhonnobad post korar jonne. Jai hok, apni ekhane Bangladeshi taka BTC er dam bolchen kintu post korechen Indian board e. Beparta aktu bisri bote. Ami nijeo akjn Bangladeshi. Apnar aikhane Indian Rupee te dam deya uchit.
eikhane already bole diche bangladeshi tk ta ullekh kre diche bhai!
And amdr Bangladesh er nijeder kono board nei!
tahole erokom post kothai korben?

and Olaiasal18 bhai apni to pura post kono copyright chara post dia dilen!
eta moteo valo practice naa!
member
Activity: 154
Merit: 26
Need Forum Moderator?? PM me.

বিটকয়েন কী, শঙ্কা কোথায়


বাংলাদেশি টাকায় একটি বিটকয়েনের দাম এখন প্রায় ১২ লাখ টাকা।
Dhonnobad post korar jonne. Jai hok, apni ekhane Bangladeshi taka BTC er dam bolchen kintu post korechen Indian board e. Beparta aktu bisri bote. Ami nijeo akjn Bangladeshi. Apnar aikhane Indian Rupee te dam deya uchit.
newbie
Activity: 42
Merit: 0

বিটকয়েন কী, শঙ্কা কোথায়



বিটকয়েনের ব্যবহার নিয়ে অর্থনীতিবিদ ও গবেষকদের তীব্র শঙ্কার মধ্যেই আজ বুধবার দেশে এর লেনদেন অবৈধ ঘোষণা করে এর কেনাবেচা নিয়ে সতর্ক করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গবেষক ও বিশ্লেষকরা বলছেন, বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশে বিট কয়েন বৈধ করাটা যত না লাভজনক তারচেয়েও শঙ্কার। নজরদারি না থাকলে মাদক, জুয়া, অস্ত্র কেনা কিংবা জঙ্গি অর্থায়নের মতো কার্যকলাপেও এর ব্যবহার বিপজ্জনক করে তুলবে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে। এদিকে, কী কারণে বিটকয়েন নিয়ে এত আশঙ্কা আর এর কাজই বা কী তা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে রয়েছে নানা কৌতূহল।
বিটকয়েন আসলে কী? সাধারণ মানুষের কাছে অস্পষ্ট হলেও লেনদেনের ক্ষেত্রে ক্রমেই বাড়ছে এর ব্যবহার। প্রকৃতপক্ষে বিটকয়েন হচ্ছে একটি ভার্চুয়াল সাংকেতিক মুদ্রা। এটি লেনদেন হয় ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটোকলের মাধ্যমে। এর লেনদেনের জন্য কোনও আর্থিক প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যাংকের প্রয়োজন হয় না। যার ফলে একে নিয়ন্ত্রণ করার কোনও সংস্থাও পৃথিবীতে নেই। এটিকে যেমন অনেকেই সুবিধা বলে বিবেচনা করে থাকেন, তেমনই এটিই এই মুদ্রা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সংশয়।


ইন্টারনেট ঘেঁটে জানা গেছে, বিটকয়েনের চাহিদা এবং মূল্য লাগামহীনভাবে বাড়ছে। ২০১৬ সালের মার্চ মাসে ডলারের বিপরীতে ১টি কয়েনের বিনিময় মূল্য ৪১৯.৭৫ ডলার থাকলেও ২০১৭ সালের শেষের দিগে এর বিনিময় মূল্য ছিল ১৮০০০ ডলার। প্রায় প্রতিদিনই এর দাম বাড়ছে। দেড় বছরে দাম বেড়েছে প্রায় চারগুণ। বাংলাদেশি টাকায় একটি বিটকয়েনের দাম এখন প্রায় ১২ লাখ টাকা। অস্বাভাবিক হারে এই বিনিময় মূল্য বাড়ার কোনও কারণ জানা নেই খোদ ব্যবহারকারীদেরও। তারপরও একটি গোষ্ঠী দিন দিন ঝুঁকছে এই ভার্চুয়াল মুদ্রা বিনিময়ের পেছনে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই মুদ্রা ব্যবস্থার সবচেয়ে খারাপ দিক হলো পরিচয় গোপন রেখে লেনদেন করার সুবিধা। এক জায়গা থেকে বিটকয়েনের মাধ্যমে হিসাব কোথায় যাচ্ছে এবং কার কাছে যাচ্ছে সেটা তদারকি কিংবা সন্ধান করার কোনও সুযোগ নেই। তবে ব্যবহারকারীর টাকা হারিয়েও যায় না। বিট কয়েনে লেনদেন করে নগদ উত্তোলনের জন্য এটিএম বুথও রয়েছে।
বিটকয়েন নিয়ে এখনই আরও গবেষণা ও আলোচনা শুরু করা দরকার বলে মনে করেন সরকারি প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের রিসার্চ ফেলো এবং অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ। তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেছেন, সত্যি বলতে কী বিটকয়েন সম্পর্কে ধারণা অনেকেরই নেই বললেই চলে। ক্রিপ্টোকারেন্সির বিষয়টি জটিল। আমরা যারা অর্থনীতি বিষয়ে কাজ করি তাদেরও এ বিষয়ে ধারণা খুব অল্প। এমনকি ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে অন্য দেশের পলিসিগুলো কী তাও সঠিক আমাদের জানা নেই।


তিনি মনে করেন, বিট কয়েনকে বৈধ করা হলে নিজেদেরই ক্ষতি হবে বেশি। কারণ রেমিটেন্সের যে বিশাল অংকটা কেন্দ্রীয় ব্যাংক হয়ে আসে তা হাতছাড়া হয়ে যাবে।
অন্যদিকে,সাইবার নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং তথ্য প্রযুক্তিবিদ তানভির হাসান জোহা মনে করেন,বাংলাদেশে বিট কয়েন নিয়ে উৎকণ্ঠা হওয়ার কিছু এই মুহূর্তে নেই। কারণ,এই মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ করার কোনও প্রতিষ্ঠান নেই। এটার দাম এক সময় পড়ে যাবে। তবে ডিপ ওয়েবে আর ডার্ক ওয়েবে অনেক কিছু হয় উল্লেখ করে তিনিও বলেন, জঙ্গি অর্থায়ন থেকে শুরু করে, মাদক ব্যবসা, অস্ত্র কেনা বেচা সবকিছুই হয়। জঙ্গি অর্থায়নের মধ্যে কিছু ভাগ আছে যেমন আন্ডারগ্রাউন্ডে বিট কয়েন দিয়ে লেনদেন হতে পারে। ধর্মভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠীর যে ফান্ডিং হয় মধ্যপ্রাচ্য থেকে তা সম্পূর্ণ মোবাইল ব্যাংকিং এবং ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন মানি ট্রান্সফার নির্ভর। তবে বিট কয়েন নজরদারি প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। শুধু বাংলাদেশে নয় আন্তর্জাতিকভাবে এটা পর্যবেক্ষণ করা জরুরি। এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রায় সবগুলোই এটি নিয়ে কাজ করছেন। ইতিমধ্যে একটা নীতিমালা প্রণয়নের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। তবে এটি কার্যকর করাটাই চ্যালেঞ্জ।
Jump to: