are u from bangladesh?
কেমোন আছো বন্ধুরা সবাই? If not, this can be moved to the India forum.
এখানে বাংলায় কথা বললেই ভালো হয়
Topic: বাংলা (Bengali) - page 513. (Read 5289493 times)
এখানে বাংলায় কথা বললেই ভালো হয়
Please note: they are saying hi, Hello, how are you, post them, maybe you have become Jr.member 30 activity bar, but you can never be a member or sr.member. The requirement for this is merit. If you speak a bitcoin of Bitcointalk, then Expart or those who are merit can merit you by seeing your post. So please be good posting.
কত দিন কাজ করার পর আমি
কয়েন পাবো প্লিজ জানাবেন
কয়েন পাবো প্লিজ জানাবেন
আপ্নারা কে কোন কোম্পানির
কাজ করেন
কয়েন পেতে কি সমস্যা??
কাজ করেন
কয়েন পেতে কি সমস্যা??
Ami Bangladeshi ekjon Member, Notun forum a join koreci, apnader shahajjo asha kori
সবাই কেমন আছেন?
এই লোক jr member বাট উনি এখনো স্প্যামিং করে কেন জানেন ?
উনি আশা করেন এইভাবেই একদিন উনি মেরিট পেয়ে যাবেন
Vai Merit pawa kothin...Age easy chilo..but akhon asholai merit thakle merit pawa jay ...
how r u?
১) কোথায় কে আপনাকে শিখাইছে ওয় ভাবে ইংরেজি শব্দ লিখতে? খুব কি কষ্ট হত যদি আর দুটা মিনি সেকেন্ড লাগাইয়ে HOW ARE YOU লিখতে?২) যে আপনাকে বলে দিছে এই ফোরামে বাউনটি করতে মিনিমাম জুনিয়র হতে হয় এবং তার জন্য দরকার পোস্ট করা, যেন তেন পোষ্ট, আবোল তাবোল পোষ্ট, তিন শব্দের আজাইরা পোষ্ট- আমার ধারণা সে আপনার থেকেও বড় স্পামার। ঠিক হন, না হলে রেড ট্রাষ্ট খাবেন। অবশ্য আপনাদের বলেও লাভ নাই। কারণ, একটু ঘাঁটলেই দেখা যাবে আরও ৪/৫ টা অলট একাউন্ট খুলে বসে আছেন।
ভাই ঠিক বলছেন এদের কিছু বললে এদের কিছু আসে যায় না ওরা ফোরাম মানে বুঝে টাকা সবাই কেমন আছেন?
এই লোক jr member বাট উনি এখনো স্প্যামিং করে কেন জানেন ?
উনি আশা করেন এইভাবেই একদিন উনি মেরিট পেয়ে যাবেন
Vai Merit pawa kothin...Age easy chilo..but akhon asholai merit thakle merit pawa jay ...
Btctalk theke ki vabe post kore kew joti bolten khub valo hoto
এখানেই পোষ্ট করেন সেভ থাকবেন ব্যান খাবেন না , আর দয়া করে প্লইজ স্প্যামিং করবেন না । মানে আজাই রা পোষ্ট করবেন না , পারলে প্রশ্ন করুন যত পারেন তত
Btctalk theke ki vabe post kore kew joti bolten khub valo hoto
সবাই কেমন আছেন?
এই লোক jr member বাট উনি এখনো স্প্যামিং করে কেন জানেন ?
উনি আশা করেন এইভাবেই একদিন উনি মেরিট পেয়ে যাবেন
ARBITRAGING (ARB) টোকেন হোল্ডার অাছেন কেও? থাকলে বর্তমানে HODL করছেন না aBot এ ইনভেস্ট করেছেন?
hi
আপনি কি জানেন , এখন যদি কেউ আপনাকে রিপোর্ট টু এডমিন করে আপনার আইডি টি ব্যান হয়ে যেতে পারে । বার বার বলছি স্প্যামিং করিয়েন না । আপনাদের মত লোকের জন্য এই থ্রেট টি আমরা হারাতে পারি । সবাই শুনুন দুই থেকে ১০ ওয়ার্ড এর মত কোন পোষ্ট করবেন না । আর হ্যায় হ্যালো ভুলেও লিখিয়েন না
ICO কি?
ICO হল একটি তহবিল সংগ্রহস্থল, যা নতুন Blockchain Project গুলিতে প্রাথমিক Coin Offer এর জন্য কাজ শুরু করে। একটি ICO একটি আইপিও এর অনুরূপ, কিন্তু কিছু উল্লেখযোগ্য পার্থক্য আছে। একটি ICO ভবিষ্যতে ক্রিপ্টো-মুদ্রায় বা ক্রিপ্টো-মুদ্রার বিরুদ্ধে যেমান: বিটকয়েন বা ইথারের মত বিদ্যমান তরল মান ধারণের জন্য একটি সুযোগ প্রদান করে।
অধিকাংশ নতুন ডিজিটাল সম্পদ এবং মুদ্রায় প্রধানত বিটকয়েন এবং ইথারের বিপরিতে trade হয় । তারা অন্যান্য ডিজিটাল সম্পদ এবং USD, EUR, GBP এর সাথেও বাণিজ্য করে।
Crowdsale, Crowdfunding এবং টোকেন বিক্রয় একটি ICO জন্য অন্যান্য জনপ্রিয় মাধ্যম।
ICO হল একটি তহবিল সংগ্রহস্থল, যা নতুন Blockchain Project গুলিতে প্রাথমিক Coin Offer এর জন্য কাজ শুরু করে। একটি ICO একটি আইপিও এর অনুরূপ, কিন্তু কিছু উল্লেখযোগ্য পার্থক্য আছে। একটি ICO ভবিষ্যতে ক্রিপ্টো-মুদ্রায় বা ক্রিপ্টো-মুদ্রার বিরুদ্ধে যেমান: বিটকয়েন বা ইথারের মত বিদ্যমান তরল মান ধারণের জন্য একটি সুযোগ প্রদান করে।
অধিকাংশ নতুন ডিজিটাল সম্পদ এবং মুদ্রায় প্রধানত বিটকয়েন এবং ইথারের বিপরিতে trade হয় । তারা অন্যান্য ডিজিটাল সম্পদ এবং USD, EUR, GBP এর সাথেও বাণিজ্য করে।
Crowdsale, Crowdfunding এবং টোকেন বিক্রয় একটি ICO জন্য অন্যান্য জনপ্রিয় মাধ্যম।
কেমন আছেন সবাই
vai jr member to hoisen e, r agula post kore ki korben? Quote from: Salauddin1994
ভাই আপনাদের এতো নিসেদ করার পরেও আপ্নারা এভাবে স্প্যামিং করছেন, আপনাদের আর কতো বোঝায়ে বলা যায় বলেন, আপনাদের কারনে এখানে সবার সমস্যা হবে এটা জানার পরেও কি আপনাদের ভালো লাগবে...
ভাই...আমার তরফ থেকে একটা কথা......আপনারা মানুষকে সাজেস্ট করেন ঠিক আছে......কিন্তু একটু ভালোভাবে বলার চেষ্টা করবেন...নইলে আপনার রিপোর্ট খাওয়ার সম্ভাবনা দিন দিন বেড়ে যেতে পারে......Best of luck✌✌
বিটকয়েনের এত মূল্য কেন?
বিটকয়েনের মূল্য বাড়ার বেশ কিছু কারণ আছে বলে ধারণা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—
১. মনে করা হচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে পৃথিবীজুড়ে সবাই ক্রিপ্টো মুদ্রা ব্যবহার করবে। এটিকে এভাবে বোঝানো যায়, কেউ যদি ২০ বছর আগে বলত, পৃথিবীজুড়ে সবাই মুঠোফোন ব্যবহার করবে, সেটা হয়তো তখন খুব একটা বিশ্বাসযোগ্য মনে হতো না। এখানেও ঠিক তেমনটি ঘটছে বলে অনেকেই মনে করছেন।
২. বিটকয়েনের সংখ্যা সীমিত। তাই একটি বিটকয়েনের দাম অনেক বেশি হলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। কারণ, পৃথিবীর সব সম্পদ ওই সীমিত বিটকয়েন দিয়ে কিনতে হবে, তাই একেকটির দাম হবে গগনচুম্বী।
বিটকয়েনের মূল্য বাড়ার বেশ কিছু কারণ আছে বলে ধারণা করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—
১. মনে করা হচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে পৃথিবীজুড়ে সবাই ক্রিপ্টো মুদ্রা ব্যবহার করবে। এটিকে এভাবে বোঝানো যায়, কেউ যদি ২০ বছর আগে বলত, পৃথিবীজুড়ে সবাই মুঠোফোন ব্যবহার করবে, সেটা হয়তো তখন খুব একটা বিশ্বাসযোগ্য মনে হতো না। এখানেও ঠিক তেমনটি ঘটছে বলে অনেকেই মনে করছেন।
২. বিটকয়েনের সংখ্যা সীমিত। তাই একটি বিটকয়েনের দাম অনেক বেশি হলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। কারণ, পৃথিবীর সব সম্পদ ওই সীমিত বিটকয়েন দিয়ে কিনতে হবে, তাই একেকটির দাম হবে গগনচুম্বী।
এখন চলুন দেখি বাংলাদেশে বিটকয়েনের অবস্থান নিয়ে। বাংলাদেশ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসাবে বিটকয়েন ফাউন্ডেশনে অন্তর্ভুক্ত হয় ২০১৪ সালের ১৫ আগস্টে। কিন্তু বিটকয়েন ফাউন্ডেশনে যুক্ত হওয়ার ঠিক এক মাসের মধ্যেই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় বিটকয়েনের সকল লেনদেনের উপর। বাংলাদেশ ব্যাংক একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দেশে বিটকয়েনের সকল প্রকার লেনদেন থেকে জনগণকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানায়। অর্থাৎ বিটকয়েন লেনদেনকে সম্পূর্ণ অবৈধ ঘোষণা করা হয়। এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশে বিটকয়েনের উপর এই নিষেধাজ্ঞা বজায় রয়েছে।
সরকারের এই সিদ্ধান্তের কারণে আমরা পিছয়ে পড়ছি ক্রিপ্টকয়েন দুনিয়ায়। আশা করছি অনতিবিলম্বে এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হবে।
সরকার ও বিটকয়েন
বিটকয়েনকে মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা বা এটিকে অন্য কোনোভাবে কেনা বা বিক্রয় করাকে বিশ্বের সাতটি দেশ বেআইনি ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। অন্য দেশগুলো হচ্ছে নেপাল, ইকুয়েডর, বলিভিয়া, মরক্কো, আলজেরিয়া ও কিরগিজস্তান। উবার, লিফটসহ অন্যান্য নতুন উদ্ভাবনের মতোই এটিও নিয়মনীতির ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশের সরকারকে মুশকিলে ফেলে দিয়েছে। তবে এর আয়কর-কাঠামো, উত্তরাধিকার ইত্যাদি নানান বিষয়ে নীতি প্রণয়নের কাজ চলছে। সরকারের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা সত্ত্বেও গণমানুষের এই নতুন প্রযুক্তিতে উৎসাহের কোনো কমতি নেই। পৃথিবীর দেশে দেশে বিশেষ করে আমেরিকা, চীন, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নাইজেরিয়া, ব্রাজিল, ইসরায়েল, ইংল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, কোরিয়া ও সিঙ্গাপুরে বিপুল উৎসাহে মাইনাররা বিটকয়েন নেটওয়ার্কে যুক্ত হচ্ছে। ব্লক চেইন প্রযুক্তির ওপর ভিত্তি করে সেসব দেশে নতুন নতুন সম্ভাবনাময় কোম্পানি সৃষ্টি হচ্ছে। ব্যাপারটা যেন নজরুলের সেই কবিতার লাইন, ‘কে রোধিবি এই জোয়ারের টান, গগনে যখন উঠেছে চাঁদ’।
ব্লক চেইন কী?
ব্লক চেইন একটা প্রযুক্তি, যার ওপর ভিত্তি করে মূলত বিটকয়েন এবং অন্যান্য ক্রিপ্টো মুদ্রা আবিষ্কৃত হয়েছে। প্রতিটি লেনদেন এই ব্লক চেইনে থাকছে। একে বলে পাবলিক লেজার, বাংলা করলে দাঁড়ায় উন্মুক্ত খতিয়ান। এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। একটি লেনদেন পাকা হয়ে উন্মুক্ত খতিয়ানে যেতে হলে এই ব্লক চেইন নেটওয়ার্কের সিংহভাগ নোডকে (কম্পিউটার বা বিশেষ ধরনের কম্পিউটার জাতীয় মেশিন) সহমত হতে হবে। এই সহমত হওয়ার একটা অ্যালগরিদমও (কনসেনসাস অ্যালগরিদম) রয়েছে।
পরিশেষে জটিল একটি গাণিতিক সমস্যার সমাধান করতে হয়, যাকে বলে প্রুফ অব ওয়ার্ক। যারা এটা করে তাদের বলে মাইনার। প্রথম যে সমাধান করতে পারবে সে বিজয়ী, সে পুরস্কার হিসেবে বিটকয়েন পাবে। আগে এটি ছিল ২৫টি বিটকয়েন, এখন ১২ দশমিক ৫টি বিটকয়েন। কিছুদিন পরপর এটা অর্ধেক হয়ে যাবে, সেটাও ব্লক চেইন প্রযুক্তির একটা প্রটোকল। মাইনাররা আবার সহমত হতে ভোট দিচ্ছে। অসংখ্য মাইনার কাজ করে যাচ্ছে। এ কারণেই ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জালিয়াতি বা ভুল হতে পারে না। পৃথিবীর যে কেউ বিশেষ শক্তিসম্পন্ন নির্ভরযোগ্য কম্পিউটার বা মেশিন কিনে এই নেটওয়ার্কে যোগ দিয়ে মাইনার হতে পারে, এমনকি কিছু টাকাপয়সাও উপার্জন করতে পারে। এই ব্লক চেইন প্রযুক্তির সম্ভাবনা অপরিসীম। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, বাড়িঘর ও জমির মালিকানায় যদি ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়, তাহলে মালিকানা বা দলিল জাল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এটি উন্মুক্ত খতিয়ানে থাকার ফলে সবাই জানবে, কে কোন জায়গার মালিক
ব্লক চেইন একটা প্রযুক্তি, যার ওপর ভিত্তি করে মূলত বিটকয়েন এবং অন্যান্য ক্রিপ্টো মুদ্রা আবিষ্কৃত হয়েছে। প্রতিটি লেনদেন এই ব্লক চেইনে থাকছে। একে বলে পাবলিক লেজার, বাংলা করলে দাঁড়ায় উন্মুক্ত খতিয়ান। এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। একটি লেনদেন পাকা হয়ে উন্মুক্ত খতিয়ানে যেতে হলে এই ব্লক চেইন নেটওয়ার্কের সিংহভাগ নোডকে (কম্পিউটার বা বিশেষ ধরনের কম্পিউটার জাতীয় মেশিন) সহমত হতে হবে। এই সহমত হওয়ার একটা অ্যালগরিদমও (কনসেনসাস অ্যালগরিদম) রয়েছে।
পরিশেষে জটিল একটি গাণিতিক সমস্যার সমাধান করতে হয়, যাকে বলে প্রুফ অব ওয়ার্ক। যারা এটা করে তাদের বলে মাইনার। প্রথম যে সমাধান করতে পারবে সে বিজয়ী, সে পুরস্কার হিসেবে বিটকয়েন পাবে। আগে এটি ছিল ২৫টি বিটকয়েন, এখন ১২ দশমিক ৫টি বিটকয়েন। কিছুদিন পরপর এটা অর্ধেক হয়ে যাবে, সেটাও ব্লক চেইন প্রযুক্তির একটা প্রটোকল। মাইনাররা আবার সহমত হতে ভোট দিচ্ছে। অসংখ্য মাইনার কাজ করে যাচ্ছে। এ কারণেই ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জালিয়াতি বা ভুল হতে পারে না। পৃথিবীর যে কেউ বিশেষ শক্তিসম্পন্ন নির্ভরযোগ্য কম্পিউটার বা মেশিন কিনে এই নেটওয়ার্কে যোগ দিয়ে মাইনার হতে পারে, এমনকি কিছু টাকাপয়সাও উপার্জন করতে পারে। এই ব্লক চেইন প্রযুক্তির সম্ভাবনা অপরিসীম। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, বাড়িঘর ও জমির মালিকানায় যদি ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়, তাহলে মালিকানা বা দলিল জাল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এটি উন্মুক্ত খতিয়ানে থাকার ফলে সবাই জানবে, কে কোন জায়গার মালিক
Jump to: