Topic: বাংলা (Bengali) - page 548. (Read 5284512 times)
আজকে শুধু বাংলার জন্যই
এখানে কি টাংগাইল এর কেউ আসো?
একদম নিখুঁত মানুষ খুঁজতে যেও না ,
বিধাতা মানুষের ভিতর কিছু কিছু খুত মিশিয়ে দিয়েছে,
বেশি নিখুঁত মানুষ খুঁজতে গেলে,
তুমি ভালোবাসার কোনো মানুষই পাবে না.
বিধাতা মানুষের ভিতর কিছু কিছু খুত মিশিয়ে দিয়েছে,
বেশি নিখুঁত মানুষ খুঁজতে গেলে,
তুমি ভালোবাসার কোনো মানুষই পাবে না.
বিটকয়েনের অনন্য বৈশিষ্ট্য - ২
বিটকয়েন লেনদেনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটিই হয় নাম বিহীনভাবে। একজন বিটকয়েন ব্যবহারকারী একাধিক বিটকয়েন একাউন্ট খুলতে পারে। এসব একাউন্ট খোলার জন্য কোনো ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন ব্যবহারকারীর নাম, ঠিকানা ইত্যাদি প্রয়োজন হয় না। ফলে ব্যবহারকারীর প্রকৃত পরিচয় থাকে গোপন।
তাইলে তো খুব ভালো বিটকয়েন লেনদেনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটিই হয় নাম বিহীনভাবে। একজন বিটকয়েন ব্যবহারকারী একাধিক বিটকয়েন একাউন্ট খুলতে পারে। এসব একাউন্ট খোলার জন্য কোনো ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন ব্যবহারকারীর নাম, ঠিকানা ইত্যাদি প্রয়োজন হয় না। ফলে ব্যবহারকারীর প্রকৃত পরিচয় থাকে গোপন।
বিটকয়েনের অনন্য বৈশিষ্ট্য - ২
বিটকয়েন লেনদেনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটিই হয় নাম বিহীনভাবে। একজন বিটকয়েন ব্যবহারকারী একাধিক বিটকয়েন একাউন্ট খুলতে পারে। এসব একাউন্ট খোলার জন্য কোনো ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন ব্যবহারকারীর নাম, ঠিকানা ইত্যাদি প্রয়োজন হয় না। ফলে ব্যবহারকারীর প্রকৃত পরিচয় থাকে গোপন।
বিটকয়েন লেনদেনের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটিই হয় নাম বিহীনভাবে। একজন বিটকয়েন ব্যবহারকারী একাধিক বিটকয়েন একাউন্ট খুলতে পারে। এসব একাউন্ট খোলার জন্য কোনো ব্যক্তিগত তথ্য, যেমন ব্যবহারকারীর নাম, ঠিকানা ইত্যাদি প্রয়োজন হয় না। ফলে ব্যবহারকারীর প্রকৃত পরিচয় থাকে গোপন।
ভাই কি করবো বুজতেছিনা।।।।
Altcoin Discussion এ যান। সেখানে অনেক কয়েনের এয়ারড্রপ এবং বাউন্টি প্রোগ্রামের পোস্ট আছে। সেগুলো দেখে বাউন্টি/ এয়ারড্রপ নেন।আর এখানে অনেকে হাই, হ্যালো এই টাইপের কমেন্ট করছেন। ভাই এটা ক্রিপ্টো সম্পর্কে বাংলা ভাষায় জানার, জানানোর ট্র্বেড তাই স্পাম করা থেকে বিরত থাকুন। আমাদের ভালো এক্টিভিটির কারণে এই ট্রেড other এ না থেকে Home পেজে চলে আসবে।
একদম ঠিক ভাই।আমি আপনার সাথে একমত
ভাই কি করবো বুজতেছিনা।।।।
Altcoin Discussion এ যান। সেখানে অনেক কয়েনের এয়ারড্রপ এবং বাউন্টি প্রোগ্রামের পোস্ট আছে। সেগুলো দেখে বাউন্টি/ এয়ারড্রপ নেন।আর এখানে অনেকে হাই, হ্যালো এই টাইপের কমেন্ট করছেন। ভাই এটা ক্রিপ্টো সম্পর্কে বাংলা ভাষায় জানার, জানানোর ট্র্বেড তাই স্পাম করা থেকে বিরত থাকুন। আমাদের ভালো এক্টিভিটির কারণে এই ট্রেড other এ না থেকে Home পেজে চলে আসবে।
বিটকয়েনের অনন্য বৈশিষ্ট্য - ১
বিটকয়েন একটি সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীভূত মুদ্রা ব্যবস্থা। সরকার কিংবা কোনো কর্তৃপক্ষ এটি নিয়ন্ত্রণ করে না। পিয়ার টু পিয়ার ব্যবস্থার ফলে এখানে প্রত্যেক ব্যবহারকারী তাদের বিটকয়েনের প্রকৃত মালিক। অন্য কেউ তাদের বিটকয়েন নেটওয়ার্কের মালিকানা নিতে পারে না।
বিটকয়েন একটি সম্পূর্ণ বিকেন্দ্রীভূত মুদ্রা ব্যবস্থা। সরকার কিংবা কোনো কর্তৃপক্ষ এটি নিয়ন্ত্রণ করে না। পিয়ার টু পিয়ার ব্যবস্থার ফলে এখানে প্রত্যেক ব্যবহারকারী তাদের বিটকয়েনের প্রকৃত মালিক। অন্য কেউ তাদের বিটকয়েন নেটওয়ার্কের মালিকানা নিতে পারে না।
যেভাবে কাজ করে বিটকয়েন:
সাধারণ মুদ্রার মতো বিটকয়েন আপনি হাতে নিয়ে লেনদেন করতে পারবেন না। কোনো ব্যাংক কিংবা প্রতিষ্ঠান এটি নিয়ন্ত্রণ করে না। পিয়ার টু পিয়ার ব্যবস্থার কারণে বিটকয়েন প্রেরক থেকে সরাসরি প্রাপকের ‘ওয়ালেটে’ চলে যায়। ওয়ালেট হচ্ছে আপনার মানিব্যাগের মতো, যেখানে আপনার নিজের বিটকয়েন জমা থাকে। ওয়ালেট অনলাইন কিংবা অফলাইন দু’ধরনেরই হয়। অনলাইন ওয়ালেট ব্যবহারকারী তার স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটারের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারে। প্রতিটি ওয়ালেটের একটি নির্দিষ্ট এড্রেস বা ঠিকানা থাকে। ঠিকানাটি সম্পূর্ণ এনক্রিপ্টেড হয় বলে এটি মনে রাখা অসম্ভব। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য ব্যবহারকারী তার এই ঠিকানাটি ব্যবহার করে থাকেন। এক এড্রেস থেকে অন্য এড্রেসে বিটকয়েন পাঠালে তা সাথে সাথে একটি উন্মুক্ত খতিয়ানে লিপিবদ্ধ হয়ে যায়, যার নাম ‘ব্লকচেইন’। এটি এমনই বিশাল একটি খতিয়ান ব্যবস্থা যাতে এযাবতকালে যত বিটকয়েন লেনদেন হয়েছে তার সবগুলোরই রেকর্ড রয়েছে। প্রতিটি লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে নেটওয়ার্কে একটি নতুন বিট কয়েন তৈরি হয়। পদ্ধতিকেই বলা হয় বিটকয়েন মাইনিং।
সাধারণ মুদ্রার মতো বিটকয়েন আপনি হাতে নিয়ে লেনদেন করতে পারবেন না। কোনো ব্যাংক কিংবা প্রতিষ্ঠান এটি নিয়ন্ত্রণ করে না। পিয়ার টু পিয়ার ব্যবস্থার কারণে বিটকয়েন প্রেরক থেকে সরাসরি প্রাপকের ‘ওয়ালেটে’ চলে যায়। ওয়ালেট হচ্ছে আপনার মানিব্যাগের মতো, যেখানে আপনার নিজের বিটকয়েন জমা থাকে। ওয়ালেট অনলাইন কিংবা অফলাইন দু’ধরনেরই হয়। অনলাইন ওয়ালেট ব্যবহারকারী তার স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটারের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারে। প্রতিটি ওয়ালেটের একটি নির্দিষ্ট এড্রেস বা ঠিকানা থাকে। ঠিকানাটি সম্পূর্ণ এনক্রিপ্টেড হয় বলে এটি মনে রাখা অসম্ভব। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য ব্যবহারকারী তার এই ঠিকানাটি ব্যবহার করে থাকেন। এক এড্রেস থেকে অন্য এড্রেসে বিটকয়েন পাঠালে তা সাথে সাথে একটি উন্মুক্ত খতিয়ানে লিপিবদ্ধ হয়ে যায়, যার নাম ‘ব্লকচেইন’। এটি এমনই বিশাল একটি খতিয়ান ব্যবস্থা যাতে এযাবতকালে যত বিটকয়েন লেনদেন হয়েছে তার সবগুলোরই রেকর্ড রয়েছে। প্রতিটি লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে নেটওয়ার্কে একটি নতুন বিট কয়েন তৈরি হয়। পদ্ধতিকেই বলা হয় বিটকয়েন মাইনিং।
আপনার বিটকয়েন সংক্রান্ত পোস্টগুলো অত্যন্ত কার্যকর! আপনি পোস্ট করে জান আমি কিন্তু প্রতিদিন পড়ি।
ধন্যবাদ।
এসেছে নতুন শিশু ছেড়ে দিতে স্হান,পৃথিবীর সব জায়গায় নতুন দের জয় জয় কার,তাহলে আপনি কেন নয়?
বিটকয়েনে নতুনদের স্বাগতম
বিটকয়েন টল্ক বাংলাদেশের জন্য একটি খুব ভাল সাইট। কারণ এটি আমার অনলাইন আয়ের জন্য সহায়তা করে।
সবাই কি একমত?
সবাই কি একমত?
হ্যালো,,
এখান থেকে কে কত ইনকাম করেছেন?
এখান থেকে কে কত ইনকাম করেছেন?
রাজশাহী জেলার কোন ব্যক্তি আছেন এই ফোরামে
আমি চিটাগাং ছেলে আপনি...?
যেভাবে কাজ করে বিটকয়েন:
সাধারণ মুদ্রার মতো বিটকয়েন আপনি হাতে নিয়ে লেনদেন করতে পারবেন না। কোনো ব্যাংক কিংবা প্রতিষ্ঠান এটি নিয়ন্ত্রণ করে না। পিয়ার টু পিয়ার ব্যবস্থার কারণে বিটকয়েন প্রেরক থেকে সরাসরি প্রাপকের ‘ওয়ালেটে’ চলে যায়। ওয়ালেট হচ্ছে আপনার মানিব্যাগের মতো, যেখানে আপনার নিজের বিটকয়েন জমা থাকে। ওয়ালেট অনলাইন কিংবা অফলাইন দু’ধরনেরই হয়। অনলাইন ওয়ালেট ব্যবহারকারী তার স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটারের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারে। প্রতিটি ওয়ালেটের একটি নির্দিষ্ট এড্রেস বা ঠিকানা থাকে। ঠিকানাটি সম্পূর্ণ এনক্রিপ্টেড হয় বলে এটি মনে রাখা অসম্ভব। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য ব্যবহারকারী তার এই ঠিকানাটি ব্যবহার করে থাকেন। এক এড্রেস থেকে অন্য এড্রেসে বিটকয়েন পাঠালে তা সাথে সাথে একটি উন্মুক্ত খতিয়ানে লিপিবদ্ধ হয়ে যায়, যার নাম ‘ব্লকচেইন’। এটি এমনই বিশাল একটি খতিয়ান ব্যবস্থা যাতে এযাবতকালে যত বিটকয়েন লেনদেন হয়েছে তার সবগুলোরই রেকর্ড রয়েছে। প্রতিটি লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে নেটওয়ার্কে একটি নতুন বিট কয়েন তৈরি হয়। পদ্ধতিকেই বলা হয় বিটকয়েন মাইনিং।
সাধারণ মুদ্রার মতো বিটকয়েন আপনি হাতে নিয়ে লেনদেন করতে পারবেন না। কোনো ব্যাংক কিংবা প্রতিষ্ঠান এটি নিয়ন্ত্রণ করে না। পিয়ার টু পিয়ার ব্যবস্থার কারণে বিটকয়েন প্রেরক থেকে সরাসরি প্রাপকের ‘ওয়ালেটে’ চলে যায়। ওয়ালেট হচ্ছে আপনার মানিব্যাগের মতো, যেখানে আপনার নিজের বিটকয়েন জমা থাকে। ওয়ালেট অনলাইন কিংবা অফলাইন দু’ধরনেরই হয়। অনলাইন ওয়ালেট ব্যবহারকারী তার স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটারের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারে। প্রতিটি ওয়ালেটের একটি নির্দিষ্ট এড্রেস বা ঠিকানা থাকে। ঠিকানাটি সম্পূর্ণ এনক্রিপ্টেড হয় বলে এটি মনে রাখা অসম্ভব। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য ব্যবহারকারী তার এই ঠিকানাটি ব্যবহার করে থাকেন। এক এড্রেস থেকে অন্য এড্রেসে বিটকয়েন পাঠালে তা সাথে সাথে একটি উন্মুক্ত খতিয়ানে লিপিবদ্ধ হয়ে যায়, যার নাম ‘ব্লকচেইন’। এটি এমনই বিশাল একটি খতিয়ান ব্যবস্থা যাতে এযাবতকালে যত বিটকয়েন লেনদেন হয়েছে তার সবগুলোরই রেকর্ড রয়েছে। প্রতিটি লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে নেটওয়ার্কে একটি নতুন বিট কয়েন তৈরি হয়। পদ্ধতিকেই বলা হয় বিটকয়েন মাইনিং।
বাংলায় কথা বলতে পেরে অনেক ভাল লাগছে
কার ও কাছে কি? কোন নতুন কাজ আছে.....?
আমার কাছে আছে। কিন্তু আপনি করতে আগ্রহী কি না কি করে বলবো? জানাবেন অনুগ্রহ করে।
ধন্যবাদ
ভাই কি করবো বুজতেছিনা।।।।
ভাইসব কেমনে বাউন্টি করব
I want to work on a bitcoins but I do not have a good fit, but someone will help me. It's a bit better or a very good direction. I'm very impressed with my eye direction, so if I do a little bit of help to me, then I am very good. I love you bitcoin
Jump to: