আমি ব্যাক্তিগত ভাবে মনে করি এরকমটা হওয়ার দরকার ছিলো। আমরা যারা ক্রিপ্টো স্পেসে আছি, আমরা দুই পয়সা ইনকাম করার জন্য রাজমিস্ত্রি, রিক্সাড্রাইভার, বেকার পোলাপাইন, সরকারি চাকরিজীবী, খেলোয়ার, মেথর, ঝাড়ুদার থেক শুরু করে, সকল পেশার মানুষ কে আমরা রেফার করে টেলিগ্রামে নিয়ে আসছি এসব মাইনিং প্রজেক্ট এ জয়েন করানোর জন্য। একটা সিম্পল জিনিস হলো, এয়ারড্রপের যে প্রাইজপুল, সেটা তারা কখনোই বড় করে। ১ লাখ মানুষ হলে যদি তারা ১০ লাখ টোকেন ডিস্ট্রিবিউট করে, ১০ লাখ মানুষ হলে সেই ১০ লাখ টোকেনই দিবে। মানুষ বেড়ে গেলে আপনার এলোকেশন কমে যাবে। দরকার ছিলো এরকম মুলা দেওয়ার। আশা করি এখন টেলিগ্রাম ফ্রিল্যান্সার কমে আসবে। এরকম দুই চার টা প্রজেক্ট মুলা দিলে, পোলাপাইন এমনি ঠান্ডা হয়ে বসে থাকবে। অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না। যাই হোক, ভালো ভালো প্রজেক্ট দেখে জয়েন করবেন, তারপরেও মুলা পাইলে কিছু করার নাই।
হাসাইলেন ভাই যদিও সত্য কথা বলেছেন কারণ ফোনে রিক্সাওয়ালার নাম্বার সেভ করে রেখেছিলাম এদেরও দেখি টেলিগ্রামে একাউন্ট খুলেছে। আজকে যখন আড্ডায় বসে ছিলাম তখন যে বন্ধুরা এই hamster নিয়ে বেশি ফাল পারতো তারা এখন বলতেছে আর টেলিগ্রাম এয়ার ড্রপ করবে না. ভাইরে ভাই একেকজনে চার পাঁচ ঘন্টা করে এই এয়ার ড্রপের উপর সময় দেয় আমি আজকে বলে আসলাম অন্য কোন স্কিল ডেভেলপমেন্ট দিনে এক ঘন্টা করে সময় দিতে তাহলে হয়তো আজ থেকে ২-৩ মাস পরে একটা ভালো রেজাল্ট পাইতি এই এয়ার ড্রপের কলা খাওয়ার চাইতে. একেকজনের ২০-২৫ হাজার টাকার স্বপ্ন নিয়ে রেখেছিল যেখানে পেয়েছে ২৫০০ টাকা 🤣
যাইহোক এয়ার ড্রপ করতে চাইলে করুক সমস্যা নাই তবে গাঁজাখুরি প্রেডিকশনে বিশ্বাস করা যাবে না কারণ সাপ্লাই এবং মার্কেট ক্যাপ এর বিষয়টা আগে দেখতে হবে বাস্তবসম্মত কিনা। তারওপর প্রেডিকশনে বিশ্বাস করতে হবে।
আমি আমার জীবনে একটা এয়ার ড্রপে একটু বেশি সময় দিলাম আর সেটা হলো হট যেহেতু তাদের ইউনিক কনসেপ্ট এবং মিম কয়েন না দেখা যাক কি হয়।
কানপুরে বাংলাদেশী সমর্থকদের উপর হামলা , নিন্দা জানাচ্ছিকানপুরে টেস্টে অগ্রিম বাংলাদেশকে হুমকি দিয়েছিল ভারতের একটি হিন্দু সংগঠন কিন্তু সেই সংগঠন কে ঠিকমতো আমলে নেয়নি ভারতীয় ম্যানেজমেন্ট। যদিও তিন স্তরের নিরাপত্তা ছিল কিন্তু সে নিরাপত্তার মধ্যেও বাংলাদেশের সমর্থক রবির উপর হামলা হয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশে বর্তমানে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে ভারতের এরকম শত্রুভাবাপন্ন হওয়াটা কোনভাবেই শোভনীয় মনে হচ্ছে না। তাছাড়া ভারতের বিক্ষিপ্ত বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছে। ভারতীয় একটি হিন্দু সংগঠন বাংলাদেশি পতাকা পুড়িয়ে ফেলার মত নিন্দনীয় ঘটনা ঘটেছে। আমরা উপরের ঘটনাগুলো র তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
তাছাড়া এর রাজনৈতিক চরম মুহূর্তে বাংলাদেশে ক্রিকেট বিদেশের মাটিতে খেলতে যাওয়া মোটেই উচিত হয়েছে কিনা। বাংলাদেশী ম্যানেজমেন্ট কে অবশ্যই এই বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত ছিল। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের উপর যদি হামলা হয়ে যায় তাহলে এই দায়িত্ব কে নেবে। হামলা হয়ে গেলে কোন কিছুই করার থাকবে না।
আমি বলব খুব ভালো একটা ঘটনা ঘটেছে ইন্ডিয়ান বাই***দ ভোলা যে আসলেও গোমূত্র খোর এটা এবার বিশ্বও দেখতে পাবে যদিও বিশ্ব বারবার দেখে তবে ক্রিকেট বিশ্বে একটু শো হবে যে তারা কি পরিমান ভদর জাতি। ক্রিকেটারদের ওপর যে হামলা হবে না এটার আসলে কোন গ্যারান্টি নেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের উচিত ছিল এই ম্যাচগুলো কে ক্যানসেল করে দেওয়া।