এটা নিয়ে বর্ত্মানে অনেক বিতর্ক চলছে বিন্যাঞ্চ এ লেন্দেন করা এথেকে সবাই আপাতত বিরত থাকুন।
এর আগেও এই ব্যাপারে পোস্ট করেছিলাম কিন্তু কেউ বিশ্বাস করেনি।
ভাই, যেগুলো ধরে, ঘুরে ফিরে দেখবেন এনারা সব বড় বড় রাঘব বোয়াল। যার কাছে সাড়ে তিন কোটি টাকার ক্রিপ্টো আছে, ওনারা আসলেই অনেক বড় ব্যাবসায়ী। তবে আমি বুঝতে পারি নাই এটার সাথে বিনান্সের কি সম্পর্ক। হতে পারে যে বিনান্স থেকে ওনার তথ্য পাচার হয়েছে। উনি হয়তো বাই সেল করার সময় এমন কারো সাথে লেনদেন করেছেন, যিনি তার এড্রেস সহ অন্যান্য তথ্য লিক করে দিয়ে তাকে বিপদে ফেলেছে।
এটাও ঠিক যে বিভিন্ন যায়গায় এরকম ফাদ পাতা আছে। কখন আমরা সেই ফাদে পড়ে যাই কেউ জানে না। একটা জিনিস দেখলাম যে কিছু বাংলাদেশি দুবাইয়ে তাদের ক্রিপ্টো সেল করে ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে দেশে রেমিটেন্স হিসাবে নিয়ে আসছে। দুবাইয়ে সম্ভবত ক্রিপ্টো বৈধ।
ধরে শুধুমাত্র বাচ্চাগুলোরে বাট উপর দিয়ে যে বাপেরা কোটি কোটি টাকা পাচার করে ফেলে সেটা কারো চোখেঁ পড়লেও না পড়ার ভান করে থাকে।
বাইদাওয়ে বাইন্যান্স ব্যবহার না করার কারণ টা একটু নির্দিষ্ট করলে বুঝতে সুবিধা হতো। এটা জাস্ট একটা একচেন্জ, বাইন্যান্স কি বাংলাদেশে ব্যান? এটাই তো জানিনা, ওত্তেরি, মাত্র মাথায় আসলো প্রশ্নটা। হ্যা লেনদেন লিংক করার বিষয়টা বুঝছি আমি, বাট সেটা করাও চাট্টিখানি কথা না।
তবে ব্যবহার করলেও পার্সোনাল ফোনে কোথাও করিনা। লেনদেনের ফোন বাসায় থাকে সবসময়, তাও আবার দরকার পড়লে এপস ইনস্টল করে নতুন করে লগিন করি, এমন সিস্টেম।