আমার পোর্টফলিওতে যতগুলো অল্টকয়েন আছে তার মধ্যে টপে আছে ইথেরিয়াম, সোলানা, আর মান্টা (বিটকয়েন বাদে)। লাভের মারজিন টা নাই বল্লাম। মারাত্মক পাম্প হইছে, টাকা আর টাকা
। লাভাংশ যা উঠানার আগেই উঠিয়ে ফেলছি। যদিও ইরান ইসরাইল যুদ্ধে একটু মারা খাইলাম, বাট আশা করতেছি আবার পাম্প হবে। জাস্ট একটু ধৈর্যের ব্যাপার।
এখন অব্দি লাভে তারাই আছে যারা আগে থেকেই কিছু কিছু করে বায় করে রাখছিলো। এই প্রি-বুল রানে যারা কিনেছে, তাদের বেশিরভাগ হয়তো অল্প কিছু লসে আছে, নয়তো যে পরিমান লাভে আছে সেটা বলার মতো তেমন কিছু না। আপনার পোর্টফোলিওর মধ্যে শুধু মান্টা আমার কাছে রিস্কি মনে হয়, যদিও এটা ফান্ডামেন্টালি স্ট্রং একটা প্রজেক্ট। যদি বুল রান বেশ কয়েক মাস লাস্টিং করে, তাহলে এটা থেকে ভালো একটা রিটার্ন পেতে পারেন।
লিটল মাউস ভাই পোস্ট করার সময় যারা এঞ্জিন কয়েন কিনেছিলেন, তারা কিন্তু এখনো প্রফিটে আছে। সেই সময়ে শুধু এঞ্জিন না, অন্য যে কোনো কয়েনের প্রাইস তখন কম ছিলো। এঞ্জিন এই সিজনে অলরেডি ৬৮ সেন্ট হয়েছিলো এবং এখনো ৩৪ সেন্ট এ আছে। লিটল মাউস ভাইয়ের সম্ভবত বায়িং প্রাইস ২০ থেকে ২২ সেন্ট এর এদিকে ছিলো। আমি সম্ভবত ২৮ সেন্ট এ কিনেছিলাম। মার্কেট যতোটাই ডাউন হয়েছে, এটাকে আমি অল্টকয়েন বায় করার আরেকটা সুযোগ বলে মনে করি। একটা কয়েন বুল রানের আগেই ২৮ সেন্ট থেকে ৬৮ সেন্ট হয়েছে, সেটা আবারো ৩৪ এ আছে, এবার হিসাব করে দেখেন বুল রানে এটা কিরকম আচরন করতে পারে।