Pages:
Author

Topic: বাংলা (Bengali) - page 5. (Read 3760378 times)

full member
Activity: 350
Merit: 218
Cashback 15%
April 14, 2024, 07:20:36 PM
@krogothmanhattan আবারো ৫৫৯ তম ফ্রি রাফেল নিয়ে এসেছেন যারা আবেদন করতে চান তারা নিয়ম কানুন গুলো সুন্দর করে পড়ে আবেদন করে ফেলুন। অবেক স্লট এখনো খালি রয়েছে, যে স্লট গুলো ফাকা রয়েছে এর মধ্যে থেকে আপনি একটি স্লট বাছাই করুন। সকলের জন্য শুভকামনা।
র‍্যাফেল লিংক: https://bitcointalksearch.org/topic/m.63943827

full member
Activity: 308
Merit: 124
April 14, 2024, 05:40:06 PM
[এটাই আমিও বলতে চাইছিলাম। বাংলাদেশে ধর্ম নিয়ে যত সমস্যা দেখবেন, খুজে দেখবেন এরা আসলে মুসলিম পরিবারের সন্তান। মানুষ ক্ষমতার লোভে অন্ধ হয়ে যায়। অমুক নেতার অর্ডার, তমুক নেতার অর্ডার, ক্ষমতা হাতে নিতে গিয়ে ধর্ম থেকে খারিজ হয়ে যাচ্ছে। ধর্ম প্র্যাক্টিস করা ব্যাক্তি স্বাধীনতার মধ্যে পড়ে। আপনি চাইলেই আরেকজনের ধর্মে বাধা দিতে পারবেন না। যদি দেন, তাহলে আপনি সংবিধান লংঘন করছেন। আর ২য় কথা হলো, ইসলামেও ধর্ম পালনে বাধা দিতে নিষেধ করা হয়েছে।

ইসলাম শিক্ষা বইয়ে আগে লিখেছিলাম ইসলামের প্রথম যুগের মুসলমানদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছিল মুসলমান নামধারী কাফেরেরা। এরা মুসলমানদের সাথে থেকে মুসলমানদের কথা চিন্তাধারা প্লান সবকিছু কাফের মুশরিকদের কাছে লিক করে দিতো। মহানবী সাঃ এদের থেকে সবসময় দূরে থাকতে বলেছেন। তাহলে আপনারা একটু মিলিয়ে নিন ইসলামের প্রথমদিকে যেমন মুসলমানরাই ধর্মের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে ঠিক এখনো এই মুসলমানরাই আমাদের ধর্মে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছে। আমরা আগে মনে করেছিলাম মুনাফিক কাফের ও মুশরিক হয়তো অন্য ধর্মের হয়ে থাকে কিন্তু মুসলমানদের মধ্যে যারা কথা দিয়ে কথা রাখে না, ওয়াদা ভঙ্গ করে, আমানতের খেয়ানত করে, তারাই মোনাফেক। যারা অবিশ্বাস ও আল্লাহ তায়ালার সাথে অন্য কাউকে শরিক করে তারা কাফের ও মুশরিক। বর্তমান জামানার অনেক মুসলমান রয়েছে যাদের মধ্যে উপরের বৈশিষ্ট্য গুলো সব লক্ষ্য করা যায় তাই মুসলমানদের মধ্যেই মুনাফিক, মুশরিক ও কাফের রয়েছে।
hero member
Activity: 826
Merit: 753
Living Life with Hemophilia🤡
April 14, 2024, 04:20:03 PM
রকেট হামলার ঘটনা প্রচারিত হওয়ার পর থেকেই ১০ মিনিটে ৬০০০ ডলার বিটকয়েন শেষ। আমি জীবনে শেষ হয়ে গেছি।৪০০০ ডলার দিয়ে Dogwifhat কিনেছিলাম। কয়েকদিন কিছু কিছু লাভ করেছিলাম কিন্তু এখন আমার ১৫০০ ডলার শো করছে। আশা করছি আগামী হালবিং এর পরে এ ডলারও শো করবে না। শালার মার্কেট দেখাইছে কলা খাইতে দিছে করলা। এই মার্কেট খুব সম্ভবত হ্যাল্ভিং এর পরবর্তী এক বছরেও রিকভারি হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। যখন মার্কেটে নেগেটিভ এনাউন্সমেন্ট আসতে শুরু করে তখন মার্কেটে সামান্য এনাউন্সমেন্টে হিউজ পরিমাণ ডাম্পিং হতে থাকে। আমার মনে হয় না খুব তাড়াতাড়ি মার্কেটের কন্ডিশন ঠিক হবে।

বিষয়টা অনেকটা লুনা এর ঘটনার মতন ঘটেছে দেখা যায়, লুনা এর ইনসিডেন্ট এর সময় আমার নিজে এবং আমার আশেপাশের বেশিরভাগ লোকই যা ইনভেস্টমেন্ট করেছিল তার সম্পূর্ণই হারিয়েছে। আমিও আসলে কনফিউজ যে হঠাৎ করে মার্কেট কেন এত  ডাম্প করল ইরানের হামলার জন্য এই মার্কেট এইভাবে তো ডাম্প খাওয়ার কথা না। তাছাড়া অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড নিউজ পাবলিস্ট করা ওয়েবসাইটগুলোতেও রিলেটেড কোন আর্টিকেল পেলাম না।
যাইহোক হয়তো বিটকয়েন কারেকশনের জন্য নিচের দিকে নামতেছে। আমিও আপনার মতন একটা ভুল করেছিলাম আমি লাঞ্চপুলে পাওয়া ৭টি নিউ লিস্টেড SAGA coin হোল্ড করতে ছিলাম কারণ এটি আমার এখন ভালো প্রজেক্ট মনে হওয়ায় ভেবেছিলাম এটি প্রতি টোকেন অ্যারাউন্ড ১০ ডলার পর্যন্ত যাবে যাই হোক পয়েন্টে ৭ ডলারের উপরে উঠেছিল যাতে আমার ৫০ থেকে ৬০ ডলার প্রফিট হতো এই লাঞ্চপুল এ, এখন সেই অ্যামাউন্ট গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ ডলারের নিচে, যদিও এখনো এটাকে আল্লাহর রাস্তায় ছেড়ে দিয়েছি ভবিষ্যতে বাড়লে বাড়বে না হলে থাক।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
#SWGT CERTIK Audited
April 14, 2024, 09:22:31 AM
ভাই এই বিষয়ে আপনি ঠিকই বলেছেন। আমি কখনো দেখি নাই কোন হিন্দুরা কোন ওয়াজ মাহফিলে গিয়ে হুজুরদের কে হুমকী দিয়ে মাহফিল বন্ধ করেছে। কিন্তু আমি কয়েক টা ইউটিউবে ভিডিও দেখেছি যে মুসলমান নামক কিছু মুনাফিকের দল আছে যাদের উচিত কথা বললে গায়ে লেগে যায়, সেই সকল মুসলমান নামক মুনাফিকরা ওয়াজ মাহফিলে গিয়ে বাধা দেয় দের হুমকি দেয়।
এটাই আমিও বলতে চাইছিলাম। বাংলাদেশে ধর্ম নিয়ে যত সমস্যা দেখবেন, খুজে দেখবেন এরা আসলে মুসলিম পরিবারের সন্তান। মানুষ ক্ষমতার লোভে অন্ধ হয়ে যায়। অমুক নেতার অর্ডার, তমুক নেতার অর্ডার, ক্ষমতা হাতে নিতে গিয়ে ধর্ম থেকে খারিজ হয়ে যাচ্ছে। ধর্ম প্র্যাক্টিস করা ব্যাক্তি স্বাধীনতার মধ্যে পড়ে। আপনি চাইলেই আরেকজনের ধর্মে বাধা দিতে পারবেন না। যদি দেন, তাহলে আপনি সংবিধান লংঘন করছেন। আর ২য় কথা হলো, ইসলামেও ধর্ম পালনে বাধা দিতে নিষেধ করা হয়েছে।

গতকাল কে আমার এক চাচাতো বোনের বিয়ের কথা শুনলাম যার সাথে বিয়ে দিবে সে নাকী কুরআনের হাফেজ হুজুর। তিনি বিয়ে করবে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা যৌতুক নেবে। তখন অবাক হলাম হুজুরেরাই যদি যৌতুক চায় তাহলে সাধারণ মানুষেরা কি করবে? আমাদের বাংলাদেশে শুধু নামে মুসলমান কিন্তু খাটি মুসলমান পাওয়া কঠিন। 
ভাই আমি জানি না আপনি কোন এলাকার। তবে এসব যৌতুক প্রথা ডিপেন্ড করে এলাকা ভিত্তিক ভাবে। চট্টগ্রামে দেখবেন ইমাম বিড়ি খেয়ে গিয়ে নামাজ পড়াচ্ছে। মেয়ের জামাইর বাড়িতে ইফতার পাঠানো মাষ্ট। এরকমই কিছু ‍কিছু এলাকায় যৌতুক নেয় একটা আর্ট হয়ে গেছে। তবে বাংলাদেশে যৌতুক দেয়া নেয়া অনেক কমে গেছে।
sr. member
Activity: 1036
Merit: 258
★Bitvest.io★ Play Plinko or Invest!
April 14, 2024, 03:00:26 AM
~শুভ নববর্ষ ১৪৩১~

নতুন বছরের শুরুতেই নিজের পায়ে কুড়ুল মারলো ইরান। Crypto market ঘুরে দাঁড়াবে। কিন্তু এই ইরান আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। ইরানের বর্তমান শাসককে শেষ করে দেবে ইসরায়েল। নিজের শেষের শুরু নিজেই লিখলো খামেনেই...

https://twitter.com/khamenei_ir/status/1779250053909028956
রকেট হামলার ঘটনা প্রচারিত হওয়ার পর থেকেই ১০ মিনিটে ৬০০০ ডলার বিটকয়েন শেষ। আমি জীবনে শেষ হয়ে গেছি।৪০০০ ডলার দিয়ে Dogwifhat কিনেছিলাম। কয়েকদিন কিছু কিছু লাভ করেছিলাম কিন্তু এখন আমার ১৫০০ ডলার শো করছে। আশা করছি আগামী হালবিং এর পরে এ ডলারও শো করবে না। শালার মার্কেট দেখাইছে কলা খাইতে দিছে করলা। এই মার্কেট খুব সম্ভবত হ্যাল্ভিং এর পরবর্তী এক বছরেও রিকভারি হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। যখন মার্কেটে নেগেটিভ এনাউন্সমেন্ট আসতে শুরু করে তখন মার্কেটে সামান্য এনাউন্সমেন্টে হিউজ পরিমাণ ডাম্পিং হতে থাকে। আমার মনে হয় না খুব তাড়াতাড়ি মার্কেটের কন্ডিশন ঠিক হবে।

WatcherGuru এর রিপোর্ট অনুযায়ী রকেট হামলার ঘটনার পরপর 130 মিলিয়ন ডলার লিকুয়েডেশন হয়েছে।
এর আগে ৮৪৪ মিলিয়ন ডলার লিকুয়েডেশন হয়েছে। দুইবার পরপর ১০০০ মিলিয়ন ডলার পরিমাণ লিকুইডেশন হয়েছে যা সহজে রিকভারি করা সম্ভব হবে না। হালবিং এর আগে এরকম বড় ধরনের মার্কেটে লিকুইডেনেশন হবে এটা কেউ আন্দাজ করতে পারেনি ফলে যে কোন ধরনের বিনিয়োগকারীরা এই মার্কেটে ব্যাপক ডলার লিকুইডেশন খেয়েছে।

ভাই আপনারা অভিজ্ঞ মানুষ যদি এই ধরনের কথাবার্তা বলেন তাহলে কেমন ভাবে চলে।  আপনি আমি সবাই জানি যে মার্কেট যদি ডাম্প  হয় তাহলে রিকভারি করতে সময় লাগে, কিন্তু এখন যেহেতু কয়েকটা দেশের মধ্যে যুদ্ধ বেধে যাওয়ার মত অবস্থা বা অলরেডি গেছে।  এখন এটা সাধারণ বিষয় যে রিকভারি করতে হয়তো সময় লাগবে আবার যদি সবকিছু মীমাংসা হয়।  তাহলে খুব দ্রুতই ঘোরে দাঁড়াতে পারবে মার্কেট, কিন্তু এটা নির্ভর করছে ইসরাইল ইরান ও আশেপাশের দেশগুলোর মধ্যে।
LDL
hero member
Activity: 560
Merit: 581
April 13, 2024, 09:47:38 PM
~শুভ নববর্ষ ১৪৩১~

নতুন বছরের শুরুতেই নিজের পায়ে কুড়ুল মারলো ইরান। Crypto market ঘুরে দাঁড়াবে। কিন্তু এই ইরান আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। ইরানের বর্তমান শাসককে শেষ করে দেবে ইসরায়েল। নিজের শেষের শুরু নিজেই লিখলো খামেনেই...

https://twitter.com/khamenei_ir/status/1779250053909028956
রকেট হামলার ঘটনা প্রচারিত হওয়ার পর থেকেই ১০ মিনিটে ৬০০০ ডলার বিটকয়েন শেষ। আমি জীবনে শেষ হয়ে গেছি।৪০০০ ডলার দিয়ে Dogwifhat কিনেছিলাম। কয়েকদিন কিছু কিছু লাভ করেছিলাম কিন্তু এখন আমার ১৫০০ ডলার শো করছে। আশা করছি আগামী হালবিং এর পরে এ ডলারও শো করবে না। শালার মার্কেট দেখাইছে কলা খাইতে দিছে করলা। এই মার্কেট খুব সম্ভবত হ্যাল্ভিং এর পরবর্তী এক বছরেও রিকভারি হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। যখন মার্কেটে নেগেটিভ এনাউন্সমেন্ট আসতে শুরু করে তখন মার্কেটে সামান্য এনাউন্সমেন্টে হিউজ পরিমাণ ডাম্পিং হতে থাকে। আমার মনে হয় না খুব তাড়াতাড়ি মার্কেটের কন্ডিশন ঠিক হবে।

WatcherGuru এর রিপোর্ট অনুযায়ী রকেট হামলার ঘটনার পরপর 130 মিলিয়ন ডলার লিকুয়েডেশন হয়েছে।
এর আগে ৮৪৪ মিলিয়ন ডলার লিকুয়েডেশন হয়েছে। দুইবার পরপর ১০০০ মিলিয়ন ডলার পরিমাণ লিকুইডেশন হয়েছে যা সহজে রিকভারি করা সম্ভব হবে না। হালবিং এর আগে এরকম বড় ধরনের মার্কেটে লিকুইডেনেশন হবে এটা কেউ আন্দাজ করতে পারেনি ফলে যে কোন ধরনের বিনিয়োগকারীরা এই মার্কেটে ব্যাপক ডলার লিকুইডেশন খেয়েছে।
full member
Activity: 350
Merit: 218
Cashback 15%
April 13, 2024, 09:37:23 PM
ভাই এখানে হিন্দুদের কথা আসলো কই থেকে? ইসলামের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি কিন্তু হিন্দুরা করে নাই। ইসলামের সবচাইতে বেশি ক্ষতি করেছে মুসলমান নামের মুনাফিকরা। আপনি ধর্ম প্রচার করতে গেলে হিন্দুরা কিন্তু বাধা দেয় না। সমস্যা হয় অন্য মুসলমান নামের মুনাফেকদের। ইফতার আয়োজন বা কুরআন তিলাওয়াতের মতো ইভেন্টে হামলা করেছে কারা? এরা কি কেউ হিন্দু ছিলো? এরা কিন্তু সবাই নামধারী মুসলমান যারা মুনাফিক এবং খারেজি হিসেবে ধরা যায়।

অন্য কোনো ধর্মের মানুষের সাথে আমার কোনো বিদ্বেষ নাই। কিন্তু সমস্যা হলো যখন তারা আমাদের ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে। বাংলাদেশে গত ১০ বছরে স্বাধীনতার নামে নাস্তিকতা চরম ভাবে বেড়ে গেছে। বেশিরভাগ নাস্তিকের জন্ম মুসলিম পরিবারে। শুধুমাত্র হিন্দুদের কে কখনোই দোষ দিতে চাই না।
ভাই এই বিষয়ে আপনি ঠিকই বলেছেন। আমি কখনো দেখি নাই কোন হিন্দুরা কোন ওয়াজ মাহফিলে গিয়ে হুজুরদের কে হুমকী দিয়ে মাহফিল বন্ধ করেছে। কিন্তু আমি কয়েক টা ইউটিউবে ভিডিও দেখেছি যে মুসলমান নামক কিছু মুনাফিকের দল আছে যাদের উচিত কথা বললে গায়ে লেগে যায়, সেই সকল মুসলমান নামক মুনাফিকরা ওয়াজ মাহফিলে গিয়ে বাধা দেয় দের হুমকি দেয়।

তবে আমাদের দেশে হিন্দুদের সংখ্যা খুবই কম, তাই হিন্দুরা আমাদের ধর্ম নিয়ে কথা বলার কোন সাহস পায় না। আমাদের দেশে কয়টা খাটি মুসলমান পাওয়া যাবে? গতকাল কে আমার এক চাচাতো বোনের বিয়ের কথা শুনলাম যার সাথে বিয়ে দিবে সে নাকী কুরআনের হাফেজ হুজুর। তিনি বিয়ে করবে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা যৌতুক নেবে। তখন অবাক হলাম হুজুরেরাই যদি যৌতুক চায় তাহলে সাধারণ মানুষেরা কি করবে? আমাদের বাংলাদেশে শুধু নামে মুসলমান কিন্তু খাটি মুসলমান পাওয়া কঠিন। 

ভাই যদি আমাদের দেশের সরকারের পতন হয় তাহলে দেখবেন সব কিছুই ঠিক হয়েছে। আমাদের গোরা নষ্ট হয়ে গেছে, মাথায় পানি ঠেলে কোন লাভ হবে না। আজকে আমাদের দেশে হক কথা বলা আলেমগন দেশে থাকতে পারে না, দেশে থাকলেও জেলের ভিতর থেকেই মরতে হয়। যা আমরা বাস্তব উদাহরণ পেয়েছি।
member
Activity: 85
Merit: 27
April 13, 2024, 07:02:04 PM
~শুভ নববর্ষ ১৪৩১~

নতুন বছরের শুরুতেই নিজের পায়ে কুড়ুল মারলো ইরান। Crypto market ঘুরে দাঁড়াবে। কিন্তু এই ইরান আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। ইরানের বর্তমান শাসককে শেষ করে দেবে ইসরায়েল। নিজের শেষের শুরু নিজেই লিখলো খামেনেই...

https://twitter.com/khamenei_ir/status/1779250053909028956
LDL
hero member
Activity: 560
Merit: 581
April 13, 2024, 05:30:10 PM
কোথায় কি বলবেন ভাই জনাব মিজানুর রহমান আজহারীকে দেশে থাকতে দেওয়া হয়নি, তারপর বাংলাদেশের বর্তমান ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যিনি সিনিয়র সচিব অথবা সেক্রেটারি সবগুলোই হিন্দু। আপনি কোথায় থেকে কি আশা করবেন আসলে এগুলা আশা করাটা একটা বোকামি তার কারণ একটা ধর্ম মন্ত্রণালয়ে যেখানে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশ। সেখানে বেশি অর্ধেক মানুষ বা সর্বোচ্চ ব্যক্তিরদের যদি বিধর্মী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় যেটা নিয়মে বহির্ভূত। তাহলে কিভাবে আপনি এখান থেকে মুসলিমদের ভালো আসা করতে পারেন, সামনে যতদিন আসছে আমার মনে হয় খারাপের দিকটা বেশি চলে আসবে আরো। তবে সবাই যে ইসলামের খারাপ চায় তা না, তবে বেশিরভাগ বুঝে বা না বুঝেই খারাপ চায়।

ভাই এখানে হিন্দুদের কথা আসলো কই থেকে? ইসলামের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি কিন্তু হিন্দুরা করে নাই। ইসলামের সবচাইতে বেশি ক্ষতি করেছে মুসলমান নামের মুনাফিকরা। আপনি ধর্ম প্রচার করতে গেলে হিন্দুরা কিন্তু বাধা দেয় না। সমস্যা হয় অন্য মুসলমান নামের মুনাফেকদের। ইফতার আয়োজন বা কুরআন তিলাওয়াতের মতো ইভেন্টে হামলা করেছে কারা? এরা কি কেউ হিন্দু ছিলো? এরা কিন্তু সবাই নামধারী মুসলমান যারা মুনাফিক এবং খারেজি হিসেবে ধরা যায়।

অন্য কোনো ধর্মের মানুষের সাথে আমার কোনো বিদ্বেষ নাই। কিন্তু সমস্যা হলো যখন তারা আমাদের ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে। বাংলাদেশে গত ১০ বছরে স্বাধীনতার নামে নাস্তিকতা চরম ভাবে বেড়ে গেছে। বেশিরভাগ নাস্তিকের জন্ম মুসলিম পরিবারে। শুধুমাত্র হিন্দুদের কে কখনোই দোষ দিতে চাই না।

ভাই আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করার কিছু নাই।  কিন্তু এখানে আমি যেটা বলার চেষ্টা করেছি সেটা হচ্ছে যদি আপনার উপরে বা সর্বোচ্চ ব্যক্তিরা অন্য মতাদর্শে হয় বা আপনি যেটা চাচ্ছেন সেটা তারা যদি না চায়, তাহলে আপনি যদি তাদের নিচে পর্যায়ে কেউ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন না। আপনার সাথে আমি একমত যে বেশিরভাগ কার্যক্রম মুসলমানরাই ঘটাচ্ছে তাতে কোন সন্দেহ নাই।  মিডিয়াতে আমরা তাই দেখছি, কিন্তু এগুলা মাস্টারমাইন্ড কারা এগুলা কিন্তু আমরা কেউ জানিনা প্রতিটা ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর সেটার সামনে আসে না।
বাংলাদেশের ঘটে যাওয়া একটি সুই পর্যন্ত নাড়াচাড়া ঘটে অন্য দেশের ইন্ধনে। আমি আমার জীবনে যতগুলো ফেনোমেনা দেখেছি সবগুলোর কোন তদন্ত হয় না।একটি ঘটনা চাপা দেওয়ার জন্য আরেকটি ঘটনার জন্ম হয়েছে এই দেশে। আমি এই দেশের সমস্যা নিয়ে কথা বলতে চাই না কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে আপনি একটি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দেখুন আপাতত একটি ঘটনা দেখবেন এই ঘটনার পেছনে কাদের হাত রয়েছে।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সৃষ্টি করার পেছনে আসলেই আমাদের দোষ কেননা আমরা আসলেই অন্যের সাহায্য সহযোগিতা ছাড়া চলতে পারি না। অন্যরা ভাই কখন সাহায্য করবে যখন তারা সাহায্য করার বিনিময়ে কিছু পাবে তখনই তো সাহায্য সহযোগিতা করবে। ঠিক আমার আপনার ক্ষেত্রেই বলুন আমরা যখন কাউকে সাহায্য সহযোগিতা করতে ভালো করে একটি উদাহরণ না দিলে বিষয়টি পরিষ্কার করে বোঝানো যাবে না।ধরেন আপনি একটি নৌকা বানিয়েছেন এবং এই নৌকা আপনি নদীতে নামাবেন তাই কয়েকজন লোককে আপনি ডাকলেন হে ভাই সকল আপনারা আমার নৌকাটি একটু নদীতে নামানোর কাজে সাহায্য সহযোগিতা করুন। দেখবেন একজন লোকও আপনার ডাকে সাড়া দেবে না কিন্তু আপনি যখন বলবেন ভাই সকল আপনারা আমার নৌকাটি নদীতে নামানোর জন্য সাহায্য সহযোগিতা করুন বিনিময়ে আমি আপনাদের প্রত্যেককে ১০০ টাকা করে দেবো এবং মিষ্টি খাওয়াবো দেখবেন তারা আপনার ডাকে সাড়া দেবে। বাংলাদেশের বিষয়টিও ঠিক তেমনি হয়েছে, কেউ এই দেশকে সাহায্য সহযোগিতা করবে বিনিময়ে কিছুই নেবে না এমনটি কখনোই হবে না।

আমার দেশের হিন্দুত্ববাদী মনোভাব সৃষ্টি হয়েছে মূলত আমাদের কারনেই @Learn Bitcoin ইতোমধ্যেই উল্লেখ করেছেন। এই দেশে হিন্দুত্ববাদী টিকে রাখতে হলে অবশ্যই কি কি করতে হবে এটা তারা অবশ্যই জানে।তাই আপাতত আমরা যারা বাংলাদেশে আছি তারা এগুলোর প্রতিবাদ করে কোন ফায়দা হবে বলে মনে হচ্ছে না। কেননা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ঘটনা পরিকল্পিত এবং এগুলো ঘটাচ্ছে আমার সোনার বাংলার সোনার মানুষেরাই। আগেই বলেছি আমার দেশের সুঁই পর্যন্ত নাড়াচাড়া...........আর কমু না।
sr. member
Activity: 1036
Merit: 258
★Bitvest.io★ Play Plinko or Invest!
April 13, 2024, 02:41:45 AM
কোথায় কি বলবেন ভাই জনাব মিজানুর রহমান আজহারীকে দেশে থাকতে দেওয়া হয়নি, তারপর বাংলাদেশের বর্তমান ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যিনি সিনিয়র সচিব অথবা সেক্রেটারি সবগুলোই হিন্দু। আপনি কোথায় থেকে কি আশা করবেন আসলে এগুলা আশা করাটা একটা বোকামি তার কারণ একটা ধর্ম মন্ত্রণালয়ে যেখানে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশ। সেখানে বেশি অর্ধেক মানুষ বা সর্বোচ্চ ব্যক্তিরদের যদি বিধর্মী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় যেটা নিয়মে বহির্ভূত। তাহলে কিভাবে আপনি এখান থেকে মুসলিমদের ভালো আসা করতে পারেন, সামনে যতদিন আসছে আমার মনে হয় খারাপের দিকটা বেশি চলে আসবে আরো। তবে সবাই যে ইসলামের খারাপ চায় তা না, তবে বেশিরভাগ বুঝে বা না বুঝেই খারাপ চায়।

ভাই এখানে হিন্দুদের কথা আসলো কই থেকে? ইসলামের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি কিন্তু হিন্দুরা করে নাই। ইসলামের সবচাইতে বেশি ক্ষতি করেছে মুসলমান নামের মুনাফিকরা। আপনি ধর্ম প্রচার করতে গেলে হিন্দুরা কিন্তু বাধা দেয় না। সমস্যা হয় অন্য মুসলমান নামের মুনাফেকদের। ইফতার আয়োজন বা কুরআন তিলাওয়াতের মতো ইভেন্টে হামলা করেছে কারা? এরা কি কেউ হিন্দু ছিলো? এরা কিন্তু সবাই নামধারী মুসলমান যারা মুনাফিক এবং খারেজি হিসেবে ধরা যায়।

অন্য কোনো ধর্মের মানুষের সাথে আমার কোনো বিদ্বেষ নাই। কিন্তু সমস্যা হলো যখন তারা আমাদের ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে। বাংলাদেশে গত ১০ বছরে স্বাধীনতার নামে নাস্তিকতা চরম ভাবে বেড়ে গেছে। বেশিরভাগ নাস্তিকের জন্ম মুসলিম পরিবারে। শুধুমাত্র হিন্দুদের কে কখনোই দোষ দিতে চাই না।

ভাই আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করার কিছু নাই।  কিন্তু এখানে আমি যেটা বলার চেষ্টা করেছি সেটা হচ্ছে যদি আপনার উপরে বা সর্বোচ্চ ব্যক্তিরা অন্য মতাদর্শে হয় বা আপনি যেটা চাচ্ছেন সেটা তারা যদি না চায়, তাহলে আপনি যদি তাদের নিচে পর্যায়ে কেউ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন না। আপনার সাথে আমি একমত যে বেশিরভাগ কার্যক্রম মুসলমানরাই ঘটাচ্ছে তাতে কোন সন্দেহ নাই।  মিডিয়াতে আমরা তাই দেখছি, কিন্তু এগুলা মাস্টারমাইন্ড কারা এগুলা কিন্তু আমরা কেউ জানিনা প্রতিটা ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর সেটার সামনে আসে না।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
#SWGT CERTIK Audited
April 13, 2024, 01:22:26 AM
কোথায় কি বলবেন ভাই জনাব মিজানুর রহমান আজহারীকে দেশে থাকতে দেওয়া হয়নি, তারপর বাংলাদেশের বর্তমান ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যিনি সিনিয়র সচিব অথবা সেক্রেটারি সবগুলোই হিন্দু। আপনি কোথায় থেকে কি আশা করবেন আসলে এগুলা আশা করাটা একটা বোকামি তার কারণ একটা ধর্ম মন্ত্রণালয়ে যেখানে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশ। সেখানে বেশি অর্ধেক মানুষ বা সর্বোচ্চ ব্যক্তিরদের যদি বিধর্মী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় যেটা নিয়মে বহির্ভূত। তাহলে কিভাবে আপনি এখান থেকে মুসলিমদের ভালো আসা করতে পারেন, সামনে যতদিন আসছে আমার মনে হয় খারাপের দিকটা বেশি চলে আসবে আরো। তবে সবাই যে ইসলামের খারাপ চায় তা না, তবে বেশিরভাগ বুঝে বা না বুঝেই খারাপ চায়।

ভাই এখানে হিন্দুদের কথা আসলো কই থেকে? ইসলামের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি কিন্তু হিন্দুরা করে নাই। ইসলামের সবচাইতে বেশি ক্ষতি করেছে মুসলমান নামের মুনাফিকরা। আপনি ধর্ম প্রচার করতে গেলে হিন্দুরা কিন্তু বাধা দেয় না। সমস্যা হয় অন্য মুসলমান নামের মুনাফেকদের। ইফতার আয়োজন বা কুরআন তিলাওয়াতের মতো ইভেন্টে হামলা করেছে কারা? এরা কি কেউ হিন্দু ছিলো? এরা কিন্তু সবাই নামধারী মুসলমান যারা মুনাফিক এবং খারেজি হিসেবে ধরা যায়।

অন্য কোনো ধর্মের মানুষের সাথে আমার কোনো বিদ্বেষ নাই। কিন্তু সমস্যা হলো যখন তারা আমাদের ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করে। বাংলাদেশে গত ১০ বছরে স্বাধীনতার নামে নাস্তিকতা চরম ভাবে বেড়ে গেছে। বেশিরভাগ নাস্তিকের জন্ম মুসলিম পরিবারে। শুধুমাত্র হিন্দুদের কে কখনোই দোষ দিতে চাই না।
sr. member
Activity: 1036
Merit: 258
★Bitvest.io★ Play Plinko or Invest!
April 12, 2024, 09:29:15 PM
তাদের ধর্মের বিষয়ে কিছু জ্ঞান দিতে গেলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং উল্টো আমাদের বিভিন্ন মারফতি জ্ঞান দিয়ে বুঝিয়ে দেয় আমরা অহেতুক নামাজ রোজা করছি। সবাই না কিছু লোক বলে আখিরাত বলতে কোন জিনিস নেই বরং দুনিয়ায়তেই সবকিছু রয়েছে। তাদের কাছে গেলে আমাদেরকে অনেক অসহায় লাগে। ওই জামাতের লোক নিয়ে যদি বাড়ি বাড়ি দাওয়াত দিতে যাই বিশেষ করে নামাজের তখন প্রতি বাড়িতে মিনিমাম ২০ মিনিট করে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় লোকজন বের করে আনতে। এটাই যদি হয় বর্তমান জামানার কালচার তাহলে ভবিষ্যতে আমাদের বংশধরেরা ইসলামের দাওয়াত কিভাবে দেবে এটা আমার কাছে বোধগম্য মনে হচ্ছে না।

এরকম শিয়াল কুত্তা সব যায়গাতেই দুই একটা থাকে। এদের জন্য তো আর দাওয়াত দেয়া বন্ধ করা যাবে না। আপনাকে দেখতে হবে আপনি যেখানে আছেন, সেখানে কাদের সংখ্যা বেশি, যারা মারফতি জ্ঞান দিতে আসে, জেনে রাখেন তারা মুর্তাদ অথবা কাফের হয়ে গেছে। একজন মানুষকে মুসলমান হতে হলে অবশ্যই তাকে আখেরাত বিশ্বাস করতে হবে। আপনার আমার যা কাজ, তা আমাদের করতেই হবে। আপনি যেরকম বর্ননা করেছেন, এরকম হলে প্রথমে সবাইকে নিয়ে বসে এদের বুঝানোর চেষ্টা করতে হবে। এতে কাজ হলে এদেরকে সমাজ থেকে বের করে দিতে হবে।

কিন্তু যদি এমন হয় যে এদের সংখ্যা বেশি এবং আপনিই এদের সমাজে বসবাস করছেন, আপনার জন্য এই সমাজ ত্যাগ করাই উত্তম বলে আমি মনে করি। ইমানের নিচের স্তরের কাজ হলো মনে মনে ঘৃণা করা। প্রথমে এদেরকে হাত দিয়ে আটকাতে হবে, যদি না পারেন তাহলে মুখে বলে বাধা দিতে হবে। সেটাও যদি না পারেন তাহলে মন থেকে ঘৃণা করতে হবে। এটাই হচ্ছে তাদের প্রতি আপনার দায়িত্ব।

কোথায় কি বলবেন ভাই জনাব মিজানুর রহমান আজহারীকে দেশে থাকতে দেওয়া হয়নি, তারপর বাংলাদেশের বর্তমান ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যিনি সিনিয়র সচিব অথবা সেক্রেটারি সবগুলোই হিন্দু। আপনি কোথায় থেকে কি আশা করবেন আসলে এগুলা আশা করাটা একটা বোকামি তার কারণ একটা ধর্ম মন্ত্রণালয়ে যেখানে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশ। সেখানে বেশি অর্ধেক মানুষ বা সর্বোচ্চ ব্যক্তিরদের যদি বিধর্মী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় যেটা নিয়মে বহির্ভূত। তাহলে কিভাবে আপনি এখান থেকে মুসলিমদের ভালো আসা করতে পারেন, সামনে যতদিন আসছে আমার মনে হয় খারাপের দিকটা বেশি চলে আসবে আরো। তবে সবাই যে ইসলামের খারাপ চায় তা না, তবে বেশিরভাগ বুঝে বা না বুঝেই খারাপ চায়।
full member
Activity: 308
Merit: 124
April 12, 2024, 02:15:26 AM
...
মানুষকে হেদায়েত দান করা আল্লাহ তাআলার একান্ত ব্যাপার তবে আমাদের শত কষ্ট হলেও চেষ্টা করতে হবে।
আপনার চেষ্টার মাধ্যমে যদি একজন লোকও নামাজী হয় তাতেও আপনার ও একজন লোকের কারণেই আল্লাহতালা আপনার উপর খুশি হয়ে জান্নাত দান করতে পারে।
তাই হতাশা না হয়ে আপনার চেষ্টা চালিয়ে যান এবং দেখবেন আপনি আপনার এই অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল একসময় ঠিকই পেয়ে যাবেন। আপনার এলাকাতেও যেমন দু চারজন এরকম মানুষ আছে আমার এলাকাতেও এরকম মানুষ রয়েছে কিন্তু তারা ওভাবে বিরোধিতা করে না। তবে আমরা যদি এদের মাঝে ইসলামে দাওয়াত পৌঁছে দেই আল্লাহতালা সেরকম খুশি হবেন আপনার এলাকাতে ইসলামের দাওয়াত দিলে আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশি খুশি হবেন। তাই মন খারাপ না করে চালিয়ে যান এবং আল্লাহ আপনাকে এরকম ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার জন্য আপনাকে কবুল করুক।
member
Activity: 83
Merit: 57
April 11, 2024, 01:21:08 PM
ঈদ মুবারাক!
আজকে সকাল থেকেই অনেক ঝামেলার মধ্যে দিয়ে ঈদের দিন টা শেষ হলো। যাইহোক ভালো কাটুক দিন গুলো সামনের কয়েকদিন সবাই সাবধানে চলাফেরা করবেন। আজকে রাস্তাই অনেকের প্রান গেছে এক্সিডেন্ট হয়ে । যারা বাইক চালান খুব সাবধানে চালাবেন। 
ঈদ মোবারক ভাই। আমারো অনেক ভালো কাটছে দিনটা। পরিবারের সাথে একসাথে আনন্দ করেছি অনেক মজা হয়েছে ভাই।  আর ভাই আপনিও সাবধানে চলাল কইরেন ভাই
sr. member
Activity: 1036
Merit: 258
★Bitvest.io★ Play Plinko or Invest!
April 11, 2024, 12:23:12 PM


ঈদ মুবারাক!
আজকে সকাল থেকেই অনেক ঝামেলার মধ্যে দিয়ে ঈদের দিন টা শেষ হলো। যাইহোক ভালো কাটুক দিন গুলো সামনের কয়েকদিন সবাই সাবধানে চলাফেরা করবেন। আজকে রাস্তাই অনেকের প্রান গেছে এক্সিডেন্ট হয়ে । যারা বাইক চালান খুব সাবধানে চালাবেন। 
hero member
Activity: 462
Merit: 767
#SWGT CERTIK Audited
April 11, 2024, 08:11:03 AM
তাদের ধর্মের বিষয়ে কিছু জ্ঞান দিতে গেলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং উল্টো আমাদের বিভিন্ন মারফতি জ্ঞান দিয়ে বুঝিয়ে দেয় আমরা অহেতুক নামাজ রোজা করছি। সবাই না কিছু লোক বলে আখিরাত বলতে কোন জিনিস নেই বরং দুনিয়ায়তেই সবকিছু রয়েছে। তাদের কাছে গেলে আমাদেরকে অনেক অসহায় লাগে। ওই জামাতের লোক নিয়ে যদি বাড়ি বাড়ি দাওয়াত দিতে যাই বিশেষ করে নামাজের তখন প্রতি বাড়িতে মিনিমাম ২০ মিনিট করে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় লোকজন বের করে আনতে। এটাই যদি হয় বর্তমান জামানার কালচার তাহলে ভবিষ্যতে আমাদের বংশধরেরা ইসলামের দাওয়াত কিভাবে দেবে এটা আমার কাছে বোধগম্য মনে হচ্ছে না।

এরকম শিয়াল কুত্তা সব যায়গাতেই দুই একটা থাকে। এদের জন্য তো আর দাওয়াত দেয়া বন্ধ করা যাবে না। আপনাকে দেখতে হবে আপনি যেখানে আছেন, সেখানে কাদের সংখ্যা বেশি, যারা মারফতি জ্ঞান দিতে আসে, জেনে রাখেন তারা মুর্তাদ অথবা কাফের হয়ে গেছে। একজন মানুষকে মুসলমান হতে হলে অবশ্যই তাকে আখেরাত বিশ্বাস করতে হবে। আপনার আমার যা কাজ, তা আমাদের করতেই হবে। আপনি যেরকম বর্ননা করেছেন, এরকম হলে প্রথমে সবাইকে নিয়ে বসে এদের বুঝানোর চেষ্টা করতে হবে। এতে কাজ হলে এদেরকে সমাজ থেকে বের করে দিতে হবে।

কিন্তু যদি এমন হয় যে এদের সংখ্যা বেশি এবং আপনিই এদের সমাজে বসবাস করছেন, আপনার জন্য এই সমাজ ত্যাগ করাই উত্তম বলে আমি মনে করি। ইমানের নিচের স্তরের কাজ হলো মনে মনে ঘৃণা করা। প্রথমে এদেরকে হাত দিয়ে আটকাতে হবে, যদি না পারেন তাহলে মুখে বলে বাধা দিতে হবে। সেটাও যদি না পারেন তাহলে মন থেকে ঘৃণা করতে হবে। এটাই হচ্ছে তাদের প্রতি আপনার দায়িত্ব।
full member
Activity: 350
Merit: 218
Cashback 15%
April 11, 2024, 05:31:30 AM
সবাইকে ঈদ মুবারাক!

সবাই বলে ধর্ম যার যার উৎসব সবার। ঈদের ক্ষেত্রে কিন্তু এটা আর কেউ বলে না। পূজা বা অন্য ধর্মের কোনো উৎসব হলেই এই বাক্য গুলো শোনা যায়। যাই হোক, ঈদ প্রতিটা মুসলমানের জন্যই। কিন্তু ঈদের আনন্দ যারা রমজান মাসে ৩০ টা রোজা রেখেছেন। রমজান মাস যাওয়ার সাথে সাথেই আমাদের ভেতরের আমল গুলোও চলে গেছে। আমাদের মসজিদে ৩ জন মাদ্রাসার ছাত্র ইতিকাশে ছিলো একজন হাফেজ সহ, অথচ আজকে ঈদের দিন ফজরের নামাজ পড়তে গিয়ে দেখি মসজিদের ভেতরে মুয়াজ্জিন সহ ৩ জন বসে আছে। ১০ মিনিট দেড়ি করে ৫ জন মিলে ফজরের নামাজ আদায় করেছি। এই ঈদ কি আসলেই আমাদের জন্য? ফজরের ফরজ নামাজ ছেড়ে ঈদের ওয়াজিব নামাজ পড়ার জন্য ১ ঘন্টা আগে ঈদ্গাহে গিয়ে বসে থেকে কি লাভ আমাদের?
এই কথাটা কে যে বলেছিলো, ধর্ম যার যার উৎসব সবার। তাই যদি হয় ভাই আপনারা কি দেখেছেন ঈদে কোন হিন্দুরা আপনাদের ঈদের নামাজ লাইন ধরে দাড়িয়ে থেকে দেখেছে? অবশ্যই না কোন হিন্দু বা ভিন্ন ধর্মের কোন ব্যক্তিবর্গ ঈদের নামাজ দেখার জন্য কোনদিন আসবে না। কিন্তু আমি দেখেছি আপনারা অনেকেই হয়তো দেখেছেন হিন্দুদের যখন পূজা শুরু হয়, তখন হিন্দুদের চেয়ে মুসলমানদের সংখ্যায় অনেক বেশি হয়। তখন আমাদের মুসলমান ভাইয়েরা হিন্দুদের পূজা দেখার জন্য লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকে। আমরা মুসলমান হয়ে কেন হিন্দুদের উৎসব দেখতে যাব? আমাদের মুসলমানদের ভিতরে ঈমান নেই, যতই বাহিরে দেখাক সে পরহেজগার কিন্তু ভিতরে দেখবেন নষ্ট হয়ে গেছে। আল্লাহ সকলকে হেদায়েত দান করুক এবং আমাকেও আল্লাহ যেন হেদায়েত দান করেন। সবাই ঈদের আনন্দ কেমন করলেন? যাইহোক সকলেই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।!! ঈদ মোবারক!!
LDL
hero member
Activity: 560
Merit: 581
April 11, 2024, 04:17:56 AM
সবাইকে ঈদ মুবারাক!

সবাই বলে ধর্ম যার যার উৎসব সবার। ঈদের ক্ষেত্রে কিন্তু এটা আর কেউ বলে না। পূজা বা অন্য ধর্মের কোনো উৎসব হলেই এই বাক্য গুলো শোনা যায়। যাই হোক, ঈদ প্রতিটা মুসলমানের জন্যই। কিন্তু ঈদের আনন্দ যারা রমজান মাসে ৩০ টা রোজা রেখেছেন। রমজান মাস যাওয়ার সাথে সাথেই আমাদের ভেতরের আমল গুলোও চলে গেছে। আমাদের মসজিদে ৩ জন মাদ্রাসার ছাত্র ইতিকাশে ছিলো একজন হাফেজ সহ, অথচ আজকে ঈদের দিন ফজরের নামাজ পড়তে গিয়ে দেখি মসজিদের ভেতরে মুয়াজ্জিন সহ ৩ জন বসে আছে। ১০ মিনিট দেড়ি করে ৫ জন মিলে ফজরের নামাজ আদায় করেছি। এই ঈদ কি আসলেই আমাদের জন্য? ফজরের ফরজ নামাজ ছেড়ে ঈদের ওয়াজিব নামাজ পড়ার জন্য ১ ঘন্টা আগে ঈদ্গাহে গিয়ে বসে থেকে কি লাভ আমাদের?
এরকম ভাই সব জায়গায় আছে। এটা ভাই প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম বয়ে নিয়ে যাবে বিশেষ করে আমাদের প্রজন্মে যে পরিমাণ নামাজী রয়েছে ভবিষ্যৎ প্রজন্মে সেই পরিমাণ নামাজী লোক পাওয়া যাবে না। আমি আমার এলাকার সামান্য কিছু সমালোচনা করব যদিও আমার এলাকা কিন্তু আমার এলাকা নিয়ে আমাকে সমালোচনা করতেই হলো। আমি যে গ্রামে বসবাস করি ঠিক পাশেই একটি দ্বিতলা মসজিদ রয়েছে এবং পাশে একটি ছোট্ট মার্কেট রয়েছে। মার্কেটে মনিটরে বিভিন্ন পালা গান ও মারফতি গান বাজানো হয়। আযানের সময় হলে মাঝেমধ্যে রিকুয়েস্ট করে বন্ধ করতে হয়। আমার মসজিদে মাঝেমধ্যে তাবলীগ জামাতের লোকজন আসে এবং তাদেরকে নিয়ে যদি ওই মার্কেটের লোকজনের কাছে যাওয়া হয় তাহলে বোঝা যায় মানুষের ভিতরে ঈমানী শক্তি কতটুকু। অনেকে এতটাই নাস্তিকের সাথে তাদের সাথে ব্যবহার করে যা দেখলে মনে হয় আমাদের বাংলাদেশে অহেতুক আমরা ইসলাম ধর্মে রয়েছি। আমরা এই প্রজন্মের থেকে যদি ওই ইয়াহুদী নাসারাদের বংশধরদের আচরণ দেখতে হয় তাহলে আমরা যখন এই দুনিয়ায় থাকবো না তখন হয়তো কি জামানা আসবে কি বলতে পারে।
তাদের ধর্মের বিষয়ে কিছু জ্ঞান দিতে গেলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং উল্টো আমাদের বিভিন্ন মারফতি জ্ঞান দিয়ে বুঝিয়ে দেয় আমরা অহেতুক নামাজ রোজা করছি। সবাই না কিছু লোক বলে আখিরাত বলতে কোন জিনিস নেই বরং দুনিয়ায়তেই সবকিছু রয়েছে। তাদের কাছে গেলে আমাদেরকে অনেক অসহায় লাগে। ওই জামাতের লোক নিয়ে যদি বাড়ি বাড়ি দাওয়াত দিতে যাই বিশেষ করে নামাজের তখন প্রতি বাড়িতে মিনিমাম ২০ মিনিট করে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় লোকজন বের করে আনতে। এটাই যদি হয় বর্তমান জামানার কালচার তাহলে ভবিষ্যতে আমাদের বংশধরেরা ইসলামের দাওয়াত কিভাবে দেবে এটা আমার কাছে বোধগম্য মনে হচ্ছে না।

আপনার মত আমরাও মাঝেমধ্যে দুই তিন জন নিয়ে জামাত আদায় করি। অনেক সময় আমাকেও ইকামত দিতে হয়। জানি আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করবে এবং আমরা আবারো ইসলামের আলোতে আলোকিত হব এই প্রত্যাশা কামনা করছি। আমাদের সবাইকে আল্লাহতালা নামাজী ও ঈমানদার বানিয়ে দিন এবং আমরা যাতে আল্লাহ তাআলার ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক চলতে পারি এবং আমাদের নবী রাসূলদের দেওয়া হেদায়েত প্রাপ্ত হতে পারি। পরিশেষে আবারো সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাচ্ছি।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
#SWGT CERTIK Audited
April 11, 2024, 03:11:38 AM
সবাইকে ঈদ মুবারাক!

সবাই বলে ধর্ম যার যার উৎসব সবার। ঈদের ক্ষেত্রে কিন্তু এটা আর কেউ বলে না। পূজা বা অন্য ধর্মের কোনো উৎসব হলেই এই বাক্য গুলো শোনা যায়। যাই হোক, ঈদ প্রতিটা মুসলমানের জন্যই। কিন্তু ঈদের আনন্দ যারা রমজান মাসে ৩০ টা রোজা রেখেছেন। রমজান মাস যাওয়ার সাথে সাথেই আমাদের ভেতরের আমল গুলোও চলে গেছে। আমাদের মসজিদে ৩ জন মাদ্রাসার ছাত্র ইতিকাশে ছিলো একজন হাফেজ সহ, অথচ আজকে ঈদের দিন ফজরের নামাজ পড়তে গিয়ে দেখি মসজিদের ভেতরে মুয়াজ্জিন সহ ৩ জন বসে আছে। ১০ মিনিট দেড়ি করে ৫ জন মিলে ফজরের নামাজ আদায় করেছি। এই ঈদ কি আসলেই আমাদের জন্য? ফজরের ফরজ নামাজ ছেড়ে ঈদের ওয়াজিব নামাজ পড়ার জন্য ১ ঘন্টা আগে ঈদ্গাহে গিয়ে বসে থেকে কি লাভ আমাদের?
full member
Activity: 308
Merit: 124
April 11, 2024, 02:24:03 AM
ঈদ মোবারক। আজকে মুসলমান সম্প্রদায়ের জন্য বড় আনন্দের দিন। পবিত্র ঈদুল ফিতর।

তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম

আজকে ঈদের আনন্দ সকল মুসলিম ভাইবোনদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক। পৃথিবীর প্রত্যেকটি মুসলমানকে আল্লাহ তা'আলা মাফ করে দিক এবং সকল মুসলমান সম্প্রদায়ের উপর আল্লাহর অশেষ নিয়ামত বর্ষণ হোক।
আল্লাহতালা ফিলিস্তিনি বাসির উপর শান্তি নাযিল করুক এবং তাদের সকল প্রকার দুঃখ-দুর্দশা দূর করে দিক। ফিলিস্তিনি বাসির পাশাপাশি আল্লাহতালা আমাদের বাংলাদেশের মানুষের উপর অশেষ রহমত বর্ষণ করুক। সকলকে আল্লাহ তায়ালা নেক হায়াত দান করুন এবং মানুষের মাঝে আল্লাহ তায়ালা সকল প্রকার বালা-মুসিবত উঠিয়ে নিক। আমীন।
Pages:
Jump to: