Author

Topic: বাংলা (Bengali) - page 173. (Read 5723872 times)

hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
August 23, 2023, 04:51:54 AM
Crypto_Dotar মেরিট পাইছিলো Little Mouse আর Crypto Library এর কাছ থিকা আর jr Member হইয়া বাউন্টি ম্যানেজমেন্ট শুরু করে এবং স্কাম করে এর পরে আবার আরেকটা নতুন একাউন্ট খোলে নাম ahmim এই একাউন্ট দিয়াও স্কাম করে ধরা খায় একাউন্টে রেড ট্যাগ খায় আবার আরেকটা একাউন্ট খোলে Crypto Bountyes আর মেরিট নেয় ahmim একাউন্ট থিকা আবার এই একাউন্ট দিয়া বাউন্টি ম্যানেজমেন্ট শুরু করে আবার স্কাম করে। এই ৩ একাউন্টে মেরিট লেনদেন হইছে বাংলাদেশ কমিউনিটি থেকেই।
বাংগালী কখনো ভালো হইবো না। এইভাবেই বাংলাদেশের সুনাম ছড়াইতেছে বিশ্বজুড়ে। তাই সবাই নতুন একাউন্টে মেরিট দেওয়ার আগে সেই একাউন্টের পূর্ববর্তী পোস্ট গুলা দেইখা যদি সন্দেহবাচন কিছু না পাওয়া যায় তাহলে দিবেন নয়লে এইভাবে ২/১ জন আকাম করবো আর পুরা বাংলাদেশ এর দুন্নাম হইবো। এই বিষয়টা সকল সিনিয়র সদস্যরা মাথায় রাখবেন।

এই ব্যাপার টা নিয়ে আমি কিছুদিন আগে মেটা বোর্ড এবং বাংলাদেশ থ্রেড এ ও পোষ্ট করেছিলাম। আমি কেনো নতুন একাউন্ট থেকে ভালো পোষট হলেও সেটাতে মেরিট দেই না, সেটার কারন ব্যাখ্যা করেছিলাম আমার সেই পোষ্ট এ। এখন সেটার রেজাল্ট আপনারা চোখের সামনেও দেখতে পাচ্ছেন। আসলে স্ক্যামারদের কোনো জাত বা ধর্ম নেই। আমরাই তাদেরকে আসলে সুযোগ করে দেই। আমি অবশ্যই দেখবো আগে কেউ গ্লোবাল বোর্ড থেকে কযেকটা মেরিট নিয়ে আসুক, তখন বুঝবো যে না, তার পোষ্ট এর কোয়ালিটি আছে সেজন্য সে গ্লোবাল বোর্ড গুলো থেকে মেরিট আর্ন করতে পেরেছে। লোকাল থ্রেড এ এসে একটা দুইটা মেরিট পেয়ে সেটার এডভান্টেজ নিতে শুরু করে। এখন আপনি এদরকে বোকা বলবেন নাকি অতি চালাক বলবেন?
hero member
Activity: 840
Merit: 522
August 23, 2023, 04:43:35 AM
~snip~
ভাই এখানে পলেটিক্স এর সাথে রিলেটেড এমন কিছু পোস্ট করবেন না। এমন off topic কিছু পোস্ট করতে পারে যারা নতুন তারা আপনাকে দ্বারা এমন পোস্ট আশা করা যায় না। এরকম পোস্ট একে অপরের বিরধীতার জন্ম দেয়। কারন এখানে অনেক সদস্য আছে এক এক জন এক এক দল সাপর্ট করতে পারে তাই এরকম পোস্ট এখানে বিশৃঙ্খলার জন্ম দেবে। সামনে নির্বাচন দেশের অবস্থা এমনিদেই অনেক উত্তাল এখন। এটা যেহেতু একটা ক্রিপ্টো ফোরাম তাই এখানে ক্রিপ্টোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেন। আর যদি পলেটিক্স নিয়ে কথা বলার আপনার অতিব আগ্রহ হয় তাহলে Politics & Society তে গিয়ে পোস্ট করেন এখানে না। এমন কিছু পোস্ট কইরেন না এখানে যা বাংলা কমিউনিটিকে নষ্ট করতে পারে।

ভাই আমার এখানে একটা প্রশ্ন আছে!
আপনি কি ওনাকে এভাবে পোষ্ট না করার জন্য বলতে পারেন? বাংলাদেশ লোকাল থ্রেড এর জন্য কি আলাদা কোনো রুলস আছে? বাংলাদেশ নামে যদি কোনো বোর্ড থাকতো, তাহলে সেটার আলাদা লোকাল রুলস থাকতো এবং সেখানে বাংলায় পোষ্ট করার জন্য রাজনৈতিক নামে আরেকটা সাব বোর্ড ও থাকতো। সেই ক্ষেত্রে আপনি ওনাকে অনুরোধ করতে পারতেন যেনো উনি ক্যাটাগরি অনুযায়ি পোষ্ট করেন। উনি যেনো অফ টপিক পোষ্ট না করেন। যেহেতু সবাই বাংলাদেশ নামে একটা থ্রেড এর মাঝে সীমাবদ্ধ, এখানে কোনো কিছুই অফটপিক না। এটা একটা পাবলিক ফোরাম এবং এখানে সকলের মতামত শেয়ার করার স্বাধীনতা আছে। হতে পারে এটা একটা ক্রিপ্টো রিলেটেড ফোরাম, কিন্তু এই ফোরামে অন্য যে কোনো কিছু নিয়ে আপনি আলোচনা করতে পারেন। তাতে কোনো প্রকার বাধা নেই।

সব চাইতে মজার ব্যাপার হলো ফোরামে স্ক্যাম অব্দি মোডারেটেড না। সেখানে আপনি অনুরোধ এর পরিবর্তে রীতিমত ওনাকে অপমান করছেন। যেখানে থেমোস নিজেই ফ্রি-স্পিচ এর পক্ষে এবং ফোরাম কে কোনো সেন্সর করতে চান না, সেখানে আপনি আপনার একজন সিনিয়র কে এক প্রকার ধবল ধোলাই দিচ্ছেন। আমার অনুরোধ থাকবে এখানে এগ্রেসিভ ভাবে না বলার। বিশেষ করে এটা ইন্টারনেট ফোরাম। আমরা কেউ কাউকে চিনি না। যেটা আশা করতে পারি, সেটা হলো এক অন্যের প্রতি সম্মান। আমি যে ওনার পোষ্ট টা পছন্দ করেছি এমন কোনো ব্যাপার নেই। আমিও একটা দল সাপোর্ট করি আর সেটা বর্তমান সরকার দল। তবে তার মানে এই নয় যে আমি সরকারের ভুল গুলি চোখে দেখবো না। হেলদি ক্রিটিসিজম যদি কেউ করে, সেটা আমি পড়বো এবং মেনেও নেবো।

sr. member
Activity: 742
Merit: 387
🎗️🍁🎭
August 23, 2023, 04:41:58 AM
~snip~
ভাই এখানে পলেটিক্স এর সাথে রিলেটেড এমন কিছু পোস্ট করবেন না। এমন off topic কিছু পোস্ট করতে পারে যারা নতুন তারা আপনাকে দ্বারা এমন পোস্ট আশা করা যায় না। এরকম পোস্ট একে অপরের বিরধীতার জন্ম দেয়। কারন এখানে অনেক সদস্য আছে এক এক জন এক এক দল সাপর্ট করতে পারে তাই এরকম পোস্ট এখানে বিশৃঙ্খলার জন্ম দেবে। সামনে নির্বাচন দেশের অবস্থা এমনিদেই অনেক উত্তাল এখন। এটা যেহেতু একটা ক্রিপ্টো ফোরাম তাই এখানে ক্রিপ্টোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেন। আর যদি পলেটিক্স নিয়ে কথা বলার আপনার অতিব আগ্রহ হয় তাহলে Politics & Society তে গিয়ে পোস্ট করেন এখানে না। এমন কিছু পোস্ট কইরেন না এখানে যা বাংলা কমিউনিটিকে নষ্ট করতে পারে।
আসলে ভাই রাজনীতি রিলেটেড হয়ে গিয়েছে কিন্তু যদি আপনি বাংলাদেশের এই সমস্ত কেলেঙ্কারিগুলো দেখেন তাহলে আপনার চোখে উপরে উঠে যাবে। যেখানে সবচেয়ে বেশি কেলেঙ্কারি হয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকা এই ১৫ বছরের মধ্যে তবুও সরকারের বিরুদ্ধে কোন অ্যাকশন নেয় না। এটাই সবচেয়ে বড় দুঃখের বিষয়



Crypto_Dotar মেরিট পাইছিলো Little Mouse আর Crypto Library এর কাছ থিকা আর jr Member হইয়া বাউন্টি ম্যানেজমেন্ট শুরু করে এবং স্কাম করে এর পরে আবার আরেকটা নতুন একাউন্ট খোলে নাম ahmim এই একাউন্ট দিয়াও স্কাম করে ধরা খায় একাউন্টে রেড ট্যাগ খায় আবার আরেকটা একাউন্ট খোলে Crypto Bountyes আর মেরিট নেয় ahmim একাউন্ট থিকা আবার এই একাউন্ট দিয়া বাউন্টি ম্যানেজমেন্ট শুরু করে আবার স্কাম করে। এই ৩ একাউন্টে মেরিট লেনদেন হইছে বাংলাদেশ কমিউনিটি থেকেই।
বাংগালী কখনো ভালো হইবো না। এইভাবেই বাংলাদেশের সুনাম ছড়াইতেছে বিশ্বজুড়ে। তাই সবাই নতুন একাউন্টে মেরিট দেওয়ার আগে সেই একাউন্টের পূর্ববর্তী পোস্ট গুলা দেইখা যদি সন্দেহবাচন কিছু না পাওয়া যায় তাহলে দিবেন নয়লে এইভাবে ২/১ জন আকাম করবো আর পুরা বাংলাদেশ এর দুন্নাম হইবো। এই বিষয়টা সকল সিনিয়র সদস্যরা মাথায় রাখবেন।

আসলে এই স্ক্যামারদের জন্যই আমাদের বাংলা লোকাল বোর্ডের এতটা দুর্নাম হয়ে থাকে। এদের যতই অ্যাকাউন্টে রেট মারুক না কেন তবুও পরবর্তীতে আবার নতুন করে আরো অ্যাকাউন্ট নিয়ে বাউন্টি প্রচালনা করবে। তারা বাউন্টিগুলো দীর্ঘদিন চালানোর পরে হান্টারদের পেমেন্ট না করে স্কাম করে তারা নিয়ে সব কিছু লুটেপুটে খেয়ে নেয়।
এই সকল ব্যক্তিরা কখনোই ভালো হবে না ভাই এদের বলে লাভ নেই যতই বলবেন ততই তারা এরকমটাই করবে। আসলে আমরা দেখতে পাই কয়েক দিন পর পর নতুন একাউন্টে নিয়ে আসে আমাদের বাংলা লোকাল বোর্ডে কয়েকদিন ভালোই একটিভ থাকে এবং পরবর্তীতে দেখা যায় তারা ভবিষ্যতে অনেক অকামা করেছে যার কারণে চারপাশটা একাউন্ট কানেক্ট থাকে পরবর্তীতে ব্যান ও রেড মেরে দেয় তাদের একাউন্টে।
আর বিশেষ করে যখন একজন নিউ বাই এসে পোস্ট করে মেরে জন্য তখন অবশ্যই তার অতীতে কি ধরনের পোস্ট করেছে সেগুলো লক্ষ্য করা উচিত এবং পরবর্তীতে মেরিট দেওয়ার জায়গা থাকলে তবে মেরিট দেওয়া উচিত তাছাড়া মেরিট দিয়ে নিজের নষ্ট রিপোটেশন করার কোন প্রয়োজন নেই।
তাই এই বিষয়ে আমাদের অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে যখনই একজন বাউন্টি হান্টার এসে পোস্ট করে মেরিটের জন্য তাকে কখনোই মেরিট সঙ্গে সঙ্গে দেওয়া উচিত নয় বরং সে যদি ভালো কোয়ালিটি সম্পূর্ণ পোস্ট করতে পারে তবে তাকে মেরিট দেওয়া উচিত তাছাড়া মেরিট দিয়ে বিপদে পড়া লাগতে পারে নিজের।
sr. member
Activity: 616
Merit: 322
August 23, 2023, 04:22:47 AM
Crypto_Dotar মেরিট পাইছিলো Little Mouse আর Crypto Library এর কাছ থিকা আর jr Member হইয়া বাউন্টি ম্যানেজমেন্ট শুরু করে এবং স্কাম করে এর পরে আবার আরেকটা নতুন একাউন্ট খোলে নাম ahmim এই একাউন্ট দিয়াও স্কাম করে ধরা খায় একাউন্টে রেড ট্যাগ খায় আবার আরেকটা একাউন্ট খোলে Crypto Bountyes আর মেরিট নেয় ahmim একাউন্ট থিকা আবার এই একাউন্ট দিয়া বাউন্টি ম্যানেজমেন্ট শুরু করে আবার স্কাম করে। এই ৩ একাউন্টে মেরিট লেনদেন হইছে বাংলাদেশ কমিউনিটি থেকেই।
বাংগালী কখনো ভালো হইবো না। এইভাবেই বাংলাদেশের সুনাম ছড়াইতেছে বিশ্বজুড়ে। তাই সবাই নতুন একাউন্টে মেরিট দেওয়ার আগে সেই একাউন্টের পূর্ববর্তী পোস্ট গুলা দেইখা যদি সন্দেহবাচন কিছু না পাওয়া যায় তাহলে দিবেন নয়লে এইভাবে ২/১ জন আকাম করবো আর পুরা বাংলাদেশ এর দুন্নাম হইবো। এই বিষয়টা সকল সিনিয়র সদস্যরা মাথায় রাখবেন।
sr. member
Activity: 602
Merit: 317
WOLFBET.COM - Exclusive VIP Rewards
August 23, 2023, 02:53:50 AM

ভাই অফ করেন। কোন ফায়দা নেই। আমাদের এখানে নিঃস পরিবারের জন্য পাকা বাড়ি তৈরি করে দিয়েছে সরকার। ঐ বাসায় সিমেন্ট ও বালু এমনভাবে দিয়েছে যে হাত দিয়ে ঘষা দিলে এড়িয়ে যায় । এগুলো নিয়ে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য একজন সমাজসেবকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। এতে তার পরিবার বর্তমানে নিঃস। তাই আপাতত যাই বলুন না কেন দেখে শুনে বুঝে বলবেন।
আবরার ভাইয়ের কথা কিন্তু আমরা ভুলে যাই নি।
আপনাকে আল্লাহ তাআলা হেফাজত করুক।
তাছাড়া আপনি তো একজন বিটকয়েন ইউজার তাই আপনি আপনার টাকা পয়সা ব্যাংকে রাখবেন না। আপনি আপনার টাকা পয়সা ব্যাংকে জমা না রেখে বিটকয়েন বানিয়ে আপনার ইচ্ছে মতো বিশ্বস্ত ওয়ালেটে জমা রাখুন। তাতে সরকারের কোন হাত থাকবে না।
sr. member
Activity: 616
Merit: 322
August 23, 2023, 02:10:34 AM
~snip~
ভাই এখানে পলেটিক্স এর সাথে রিলেটেড এমন কিছু পোস্ট করবেন না। এমন off topic কিছু পোস্ট করতে পারে যারা নতুন তারা আপনাকে দ্বারা এমন পোস্ট আশা করা যায় না। এরকম পোস্ট একে অপরের বিরধীতার জন্ম দেয়। কারন এখানে অনেক সদস্য আছে এক এক জন এক এক দল সাপর্ট করতে পারে তাই এরকম পোস্ট এখানে বিশৃঙ্খলার জন্ম দেবে। সামনে নির্বাচন দেশের অবস্থা এমনিদেই অনেক উত্তাল এখন। এটা যেহেতু একটা ক্রিপ্টো ফোরাম তাই এখানে ক্রিপ্টোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেন। আর যদি পলেটিক্স নিয়ে কথা বলার আপনার অতিব আগ্রহ হয় তাহলে Politics & Society তে গিয়ে পোস্ট করেন এখানে না। এমন কিছু পোস্ট কইরেন না এখানে যা বাংলা কমিউনিটিকে নষ্ট করতে পারে।
sr. member
Activity: 742
Merit: 387
🎗️🍁🎭
August 22, 2023, 11:52:56 PM
আওয়ামী লীগ আমলে বাংলাদেশের বৃহৎ সব অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারি

স্বাধীনতার ৪৭বছরে দেশের আর্থিক খাত অনেক দূর এগিয়ে গেলেও এ খাতে দেশে-বিদেশে আলোচিত অনেক কেলেঙ্কারির ঘটনাও ঘটেছে এ সময়ের মধ্যে। স্বাধীনতার পর প্রায় দেড় দশক পর্যন্ত ব্যাংক খাতের কেলেঙ্কারির ঘটনাগুলো ছিল মূলত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংককেন্দ্রিক। ব্যাংক খাতের বাইরে দেশের অর্থনীতির আরেকটি বড় ক্ষেত্র শেয়ারবাজার। সেই শেয়ারবাজারেও ১৫ বছরের ব্যবধানে বড় দুটি কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে। আর এই দুটি কেলেঙ্কারির ঘটনার সময়ই দেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার।

১৯৯৬ (হাসিনা সরকার) ১ম দফা শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি:

১৯৯৬ সালে যখন শেখ হাসিনা প্রথমবারের মত ক্ষমতায় আসে তখন ঐ বছরের শেয়ার বাজারে ঘটে মহা র্দূনীতি। যেখানে ৪০ থেকে ৬০ হাজার কোটি টাকা লুটপাট করা হয়। নভেম্বর-ডিসেম্বরে এই ঘটনা ঘটে। এই কেলেঙ্কারিতে যাদের নাম আলোচনায় আসে এবং যাদের নামে মামলা করা হয় তাদের মধ্য অন্যতম বেক্সিমকো গ্রুপের সালমান এফ রহমান ও আসিফ এফ রহমান। এছাড়াও রয়েছে, অলিম্পিক গ্রুপের মোহাম্মদ ভাই ও আজিজ মোহাম্মদ ভাই, টি কে গ্রুপের আবু তৈয়ব, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান পরিচালক রকিবুর রহমান, ডিএসইর সাবেক পরিচালক মুসতাক আহমেদ সাদেক প্রমুখ। এ ছাড়া ’৯৬ সালের মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে বেশ কয়েকজন মারা গেছেন। স্থায়ীভাবে দেশের বাইরে চলে গেছেন বেশ কয়েকজন।

২০১০ (হাসিনা সরকার) ২য় দফা শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি:
৮ ডিসেম্বর ২০১০, বুধবার সকাল ১১টা থেকে ১২টা ২৩ মিনিট পর্যন্ত সোয়া ঘণ্টায় শেয়ারবাজার থেকে কত টাকা হাওয়ায় মিলিয়ে গিয়েছিল তার পরিসংখ্যানে কেউ বলেছে ১৮ হাজার কোটি টাকা, কেউ বলেছে ২২ হাজার কোটি টাকা। আবার কারো কারো মতে ৮৬ হাজার কোটি টাকা। ডিসেম্বর মাসের ৮ তারিখের হিসাবের সঙ্গে এর আগের অন্তত ১৫ দিনের হিসাব মিলালে ৮৬ হাজার কোটি টাকা হাওয়া হয়ে যাওয়া বাস্তব ভিত্তি পায়। তবে সে ৮৬ হাজার কোটি টাকা, পরবর্তী সময়ে যাঁরা অভিযুক্ত হয়েছেন তাঁরা একা নিতে পারেননি। সে টাকা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের কাছেও গিয়েছে। ফর্মুলাটি ছিল নেই-দেই, নেই-দেই, নেই-দেই, নেই আর-দেই না। ৮ ডিসেম্বর এসে দেওয়ার কাজ শেষ হয়েছে। একবারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ২২ হাজার কোটি টাকা।

৩০ লাখ বিনিয়োগকারী সে টাকা নেয়নি, নিয়েছে পাঁচ থেকে ছয়জন ব্যক্তি। যাদের ছবি প্রকাশিত হয়েছে পত্রিকায়। তদন্ত প্রতিবেদনে তাদের নাম উঠে এসেছে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী থেকে শুরু করে ডিএসই, সিএসই, এসইসি, সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা সবাই নিশ্চিত হয়েছে পাঁচ-ছয়জন দুরাচারের বিষয়ে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, অর্থমন্ত্রী তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পরও বলেছিলেন, তাদের নাম প্রকাশ করা যাবে না; করলে অসুবিধা আছে। কী সেই অসুবিধা তা অর্থমন্ত্রী আজও বলেননি।
এদিকে ২০১০ সালে শেয়ারাবাজারে কেলেঙ্কারিতে ক্ষত তৈরি হয়েছিল দেশের অর্থনীতিতে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী ২০১২ সালের অক্টোবর সময়ের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) হিসেবে বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় ২ লাখ কোটি টাকার বেশি।

হলমার্ক গ্রুপ ঋণ কেলেংকারি:
আওয়ামী সরকারের পৌনে চার বছরের শাসনামলে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক শুধু হলমার্ক গ্রুপকে নয়, আওয়ামী প্রভাবে আরো অনেক অখ্যাত প্রতিষ্ঠানকে কমিশন, ঘুষ ও জালিয়াতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের সুযোগ করে দিয়েছে। এ ধরনের অপরাধকর্মে কেবল ব্যাংকটির রূপসী বাংলা শাখাই নয়, অন্যান্য শাখাও নিয়োজিত থাকার খবর সংবাদপত্রসমূহে প্রকাশিত হচ্ছে। প্রকাশিত খবরে জানা যায়, রূপসী বাংলা শাখার পর সবচেয়ে বেশি অর্থ আত্মসাতের ঘটনা ঘটেছে এই ব্যাংকটির গুলশান শাখায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশে সোনালী ব্যাংকের ঐ শাখায় এক বিশেষ নিরীক্ষা চালানো হয়। ঐ নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী গুলশান শাখায় ৫১টি প্রতিষ্ঠানকে নিয়মবহির্ভূতভাবে ২৮১ কোটি ৪১ লাখ টাকা দেয়া হয়। শুধু সোনালী ব্যাংকই নয়, অন্যান্য ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহার করেও এ ধরনের টাকা ডাকাতির ঘটনা এখন ফাঁস হচ্ছে। আওয়ামী সরকারের পৌনে চার বছরে ক্ষমতাসীন লুটেরা চক্র রাষ্ট্রায়ত্ত পাঁচ ব্যাংকের মাধ্যমে ১৫ থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে নিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। পত্র-পত্রিকায়ও লুটপাটের ফিরিস্তি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে। এসব অর্থের একটি বড় অংশ গেছে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালীদের পকেটে। বাকি টাকা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার করা হয়েছে বলে আশংকা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্ত প্রতিবেদনে এসব অর্থের বেশিরভাগই আর ফেরত পাওয়া যাবে না বলে সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে।

পদ্মা সেতু পরামর্শক নিয়োগ কেলেঙ্কারি:
বাংলাদেশে বৃহত্তম অবকাঠামো প্রকল্প পদ্মা সেতুর তদারকির কাজ পেতে সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমানসহ বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী মন্ত্রী, রাজনীতিক ও প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত কয়েক কর্মকর্তাকে ঘুষ দেয়ার প্রস্তাব দেয় কানাডীয় কোম্পানি এসএনসি-লাভালিন। এই অভিযোগ প্রমাণ হওয়ার পর ৩০০ কোটি ডলার ব্যয় সাপেক্ষ পদ্মা সেতু প্রকল্পে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দিতে অস্বীকৃতি জানায় বিশ্বব্যাংক। এরপর অন্যান্য দাতা সংস্থা পদ্মা সেতুর ঋণচুক্তি বাতিল করে।

সোনালী ব্যাংকে সুরঙ্গপথে চুরি ও অর্থ কেলেঙ্কারি:
সোনালী ব্যাংকে সুড়ঙ্গ কেটে একই পদ্ধতিতে দুইবার চুরির ঘটনা ঘটেছে। প্রথম চুরির পরিমান ১৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা। পরবর্তীতে চুরি হয় ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৮৮৪ টাকা। সংশ্লিষ্টরা বলছে, ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় দুর্বলতা, শৃঙ্খলা না থাকা, ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়ম-দুর্নীতি, কর্মচারী কর্মকর্তাদের অদক্ষতা এবং সরাসরি দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়া, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, নিরাপত্তায় ঘাটতি, সর্বোপরি ব্যাংক পরিচালনায় কোনো মনিটরিং না থাকায় বার বার অর্থ কেলেঙ্কারিতে পড়তে হচ্ছে রাষ্ট্রীয় এই ব্যাংকটিকে। এ ছাড়া ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। প্রতিটি লুটের ঘটনায় ব্যাংকের কর্মকর্তা- কর্মচারীদের সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়া যায়। সোনালী ব্যাংকের দুর্নীতি আর অনিয়ম এমন একপর্যায়ে পৌঁছেছে যে, বেশ কয়েকটি ঘটনা দুর্নীতি দমন কমিশন এখনও তদন্ত করছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি:
২০১৬ সালে অজ্ঞাতপরিচয় হ্যাকাররা ভুয়া ট্রান্সফার ব্যবহার করে নিউ ইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ থেকে সুইফটের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০ কোটি ১০ লক্ষ ডলার অর্থ হাতিয়ে নেয়।। এর মধ্যে দুই কোটি ডলার চলে যায় শ্রীলঙ্কা এবং ৮ কোটি ১০ লক্ষ ডলার চলে যায় ফিলিপিনের জুয়ার আসরে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঐ ঘটনাকে এই মূহুর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্যাংক তহবিল চুরির একটি বলে ধরা হয়। ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা অবহেলা অথবা ইচ্ছাকৃত যোগসাজশেই এই ভয়াবহ কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটে বলেও পর্যবেক্ষণে প্রমানিত হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সোনা কেলেঙ্কারি:
বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখা ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম ওজনের সোনার চাকতি ও আংটি, তা হয়ে আছে মিশ্র বা সংকর ধাতু। ছিল ২২ ক্যারেট সোনা, হয়ে গেছে ১৮ ক্যারেট। শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের এক অনুসন্ধান প্রতিবেদনে এ ভয়ংকর অনিয়মের তথ্য উঠে এসেছে। দৈবচয়ন ভিত্তিতে নির্বাচন করা বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত ৯৬৩ কেজি সোনা পরীক্ষা করে বেশির ভাগের ক্ষেত্রে এ অনিয়ম ধরা পড়ে। এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে সোনার হেরফের হয়নি। সোনা ঠিকই আছে। তবে তদন্ত করে যদি প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

জনতা ব্যাংক ঋণকেলেঙ্কারি:
দুই প্রতিষ্ঠানকে সুবিধা দিতে গিয়ে ডুবতে বসেছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক। প্রতিষ্ঠান দুটি হলো—ক্রিসেন্ট গ্রুপ ও অ্যানন টেক্স গ্রুপ। ক্রিসেন্ট গ্রুপের ঋণ কেলেঙ্কারির কারণে ইতোমধ্যে ব্যাংকটির পুরান ঢাকার ইমামগঞ্জ ও মোহাম্মদপুর করপোরেট শাখার বৈদেশিক ব্যবসার লাইসেন্স (এডি লাইসেন্স) বাতিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই দুই শাখায় এলসি খোলাসহ বৈদেশিক বাণিজ্য কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার কারণে সংকটে পড়েছে পুরো ব্যাংকটি। এরফলে টাকা ধার করে ও মূলধন ভেঙেই এখন দৈনন্দিন কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে ব্যাংকটির।
এদিকে, ক্রিসেন্ট গ্রুপের ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি ব্যাংকটির দুই পরিচালককে অপসারণ করেছে সরকার। তারা হলেন—আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মানিক চন্দ্র দে ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক আবদুল হক। ব্যাংকটির কর্মকর্তারা বলছেন, ক্রিসেন্ট গ্রুপ ও অ্যানন টেক্স গ্রুপ জনতা ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের ঋণ সুবিধা পেয়েছে। অথচ তারা ঋণের টাকা ফেরত দিচ্ছে না। উপরন্তু, অ্যাননটেক্স গ্রুপ ব্যাংকটি থেকে আরও টাকা চেয়ে আবেদন করেছে। টাকার জন্য প্রতিষ্ঠানটির মালিক ইউনূস বাদল সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সচিবালয়ে বৈঠকও করেছেন।
অ্যাননটেক্স গ্রুপের কাছে ব্যাংকটির ঋণ দাঁড়িয়েছে সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ২ হাজার ৬০০ কোটি টাকার ঋণকে খেলাপি তালিকাভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া ক্রিসেন্ট গ্রুপের সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার ঋণ খেলাপি তালিকাভুক্ত হয়ে গেছে। একই সময়ে ব্যাংকটির লোকসান হয়েছে ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এছাড়া ব্যাংকটির মূলধন ঘাটতি দাড়িয়েছে দুই হাজার ১৯৫ কোটি টাকা।

আমাদের বাংলাদেশে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করে খেয়েছে এই সরকারের আমলে তাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের।

তথ্য সূত্র: যুগান্তর, প্রথমআলো, আমাদেরসময়, সাপ্তাহিক সোনার বাংলা ও অন্যান্য।
https://www.bdanalysis.com/archives/11812
LDL
hero member
Activity: 742
Merit: 671
August 22, 2023, 11:33:29 PM



বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির পর কেটে গেছে সাত বছর। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারির ঐ ঘটনা এবার উঠে এসেছে হলিউডের প্রামাণ্যচিত্রে।

অনেক দেশ বাংলাদেশের পেছোনে যেভাবে লাগছে আর আমাদের দেশের গোড়াতেই যে অনেক ধরনের সমস্যা তাতে করে মনে হচ্ছে আগামিতে বাংলাদেশ হয়তো অনেক বড় একটা ধাক্কা খেতে চলেছে সেটা বিভিন্য দিক দিয়ে ।  বিশেষ করে সাইবার নিয়ে প্রশ্ন বেশি উঠছে। 
তাহলে একটু ভেবে দেখুন ভাই আমরা বাংলাদেশ নামক বেহেস্তে কিরকম নিরাপত্তা নিয়ে জীবন যাপন করছি। যদি আমরা অতীতের ঘটে যাওয়া সাইবার কেলেঙ্কারির ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করলে এরকম আরো ডজন খানেক ঘটনা দেখতে পাব যেটার এখন পর্যন্ত কোন সুষ্ঠু তদন্ত হয়নি। এগুলোর তদন্ত কোনদিন হবে না ভাই কেননা এর সাথে সরকার দলীয় বড় বড় আমলারা জড়িত আছে। বেশ কয়েকদিন আগে ৫ কোটি গ্রাহকের information চুরি, তারপর সপ্তাহখানেক আগে দেশের ২৫ টি সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় ইনফরমেশন চুরি ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় নিয়ে সাইবার হ্যাকিং হয়েছে অথচ এর কোন তদন্ত হচ্ছে না। ইচ্ছে না বলতে ভুল হবে বরং এগুলার তদন্ত করার মত সাহস বাংলাদেশের নেই। আমাদের দেশের পার্শ্ববর্তী দেশগুলো যেখানে পাঁচ বছরে একটি হ্যাকিং হওয়ার মত কোন ঘটনা নেই অথচ আমার সোনার বাংলাদেশে মাসে মাসে দু-চারটি এরকম হ্যাকিং এর ঘটনা জন্ম হচ্ছে।
একটি বিষয় হচ্ছে এরকম ঘটনা হবেই কেন ? বাংলাদেশ কি যারা নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে দায়িত্ব পালন করছে তাদেরকে আমরা বেতন দিয়ে রাখি না। তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের যারা দায়িত্বে রয়েছে তারা মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা বেতন নিচ্ছে অথচ তাদের এই দায়িত্বের নমুনা। তাদের সিকিউরিটি এতটাই নড়ে ভরে যে কোন দেশের হ্যাকাররা ইচ্ছে করলেই আমাদের সাইবার হ্যাকিং করতে পারে।
আমাদের দেশে রাজনীতির প্রেক্ষাপট সবাই জানে, রাজনীতির মহল টা ঠিক রাখতে হলে এ সকল ছোটখাট বিষয় নিয়ে মাথা ঘামানোর মত সময় উপরের বড় বড় আমলা দের নেই। তাই আমরা শত শতবার এই সকল বিষয় নিয়ে চিল্লাচিল্লি করলেও কোন লাভ হবে না ।
sr. member
Activity: 1204
Merit: 270
Hire Bitcointalk Camp. Manager @ r7promotions.com
August 22, 2023, 11:15:39 PM
MTFE Embarrassed

যেসকল ইউটিউবার MTFE নিয়ে ভিডিও দিছে, যাদের কারনে আমার ভাইদের কষ্টের টাকা নষ্ট হইছে ! সে সকল ইউটিউবার কে আনফলো করেন এবং তাদের রিপোর্ট দেন।
এমন ইউটিউবারদের জন্য মানুষ নিস্ব হয়ে গছে। এদের মাফ করবেন না। লোভী + অসাধু লোকদের কে এড়িয়ে চলেন।
এদেরকে ব্লক করে কোন লাভ নাই কারণ যারা এই কোন পঞ্জি স্কিমে বিনিয়োগ করে তারা শুরুতে জেনে বুঝেই বিনিয়োগ করে। আমি বিভিন্ন লোকের মুখে শুনেছি কিছুদিন থাকলেই টাকা উঠে যাবে আর আমি তো বেশি টাকা বিনিয়োগ করতেছি না। অল্প টাকা বিনিয়োগ করতেছি আসলে আসলো গেলে গেল। কিন্তু তারাই যখন টাকা পেতে থাকে এবং একটু দীর্ঘ সময় ধরে পেতে থাকে। তখন তারা তাদের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে এবং তাদের সর্বস্ব তখন বিনিয়োগ করে আর হয়ে যায় পথের ফকির।
অ্যাপস বন্ধ, এমটিএফই’র সিইওরা ওমরা হজে!
ঠিক বলেছেন ভাই,  আসলে অনেক মানুষের টাকা মেরে দিয়ে তারা ওমরা হজে গিয়েছেন, বাংলাদেশে তারা অন্যতম নজির হয়ে থাকবে সারাজীবন । যারা ধরা খাবার তারা সবসময় ধরা খাবে।  Cheesy

মানুষের কোটি কোটি টাকা মেরে দিয়ে যদি হজ করে তাহলে তাদের হজ যদি হতো তাহলে সবাই এরকমই করত। তারা যদি সারা জীবন মক্কা শরীফে পড়ে পড়ে মরে যায় তাও তাদের হজ কবুল হবে না। তাদের এরকম ওমরা হজ করার কোন মানেই হয় না মানুষের টাকা লুটপাট করে খেয়ে মানুষের সাথে বাটপারি করে আল্লাহর রাস্তায় গেলে সেটা আল্লাহতালা কখনোই কবুল করবে না। লক্ষ লক্ষ মানুষের বদ দোয়া রয়েছে তাদের ওপর কেউ তাদেরকে ক্ষমা করবে না।

হুম ভাই অনেক ক্ষেত্রেই এগুলা এখন আমাদের দেশের কালচার হয়ে গেছে অনেকে সময় আমাদের দেশের উচ্চ পর্যায়ের লোকজনদেরকে দেখলে এগুলা দেখা যায়, যে তারা অন্যদের হক নষ্ট করে বা অন্যের টাকা মেরে হজ পালন করতে যায়।



বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির পর কেটে গেছে সাত বছর। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারির ঐ ঘটনা এবার উঠে এসেছে হলিউডের প্রামাণ্যচিত্রে।

অনেক দেশ বাংলাদেশের পেছোনে যেভাবে লাগছে আর আমাদের দেশের গোড়াতেই যে অনেক ধরনের সমস্যা তাতে করে মনে হচ্ছে আগামিতে বাংলাদেশ হয়তো অনেক বড় একটা ধাক্কা খেতে চলেছে সেটা বিভিন্য দিক দিয়ে ।  বিশেষ করে সাইবার নিয়ে প্রশ্ন বেশি উঠছে। 
sr. member
Activity: 630
Merit: 387
Hire Bitcointalk Camp. Manager @ r7promotions.com
August 22, 2023, 09:44:20 PM
কাট,~~

স্ক্যাম প্রজেক্টগুলো অনেক সময় দেখে বোঝা যায় না যে স্কাম। MTFE সম্পর্কে আমি তেমন কিছু জানি না কিন্তু আমি যে Catly এর ফাঁদে পা দিয়ে ধরা খাব এটা কখনো ভাবিনি। শুধু আমি যে ধরা খেয়েছি তা না সাথে তিনজন বন্ধু মিলেই ধরা খেয়েছি। আমি ১২ ডলার দিয়ে Catly কিনে বন্ধুদের উৎসাহ দেই বিনিয়োগ করার জন্য। লোভে মোহে পড়ে তারাও আমার কথায় বিনিয়োগ করে ফেলে যদিও তাদের বিনিয়োগের মাত্রা ছিল খুবই অল্প তবুও টাকা পয়সা ধরা খেলে বন্ধুদের মধ্যে আর ভালো সম্পর্ক থাকে না। আমি হয়তো নিজেকে বোঝাতে পারবো কিন্তু ওই বন্ধুদের বোঝাতে যেয়ে উল্টা টিটকারি শুনতে হয়। যেহেতু আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে এরকম একটি পরিস্থিতিতে এসেছি তাই আমি এখানকার সকলকে সব সময় নিষেধ করব এরকম আজেবাজে প্রজেক্ট দেখে অতিরিক্ত লোভে পড়ে কেউ বিনিয়োগ করবেন না। এগুলা মূলত জনগণের টাকা নিয়েই জনগণকে বোঝায় এবং তাদের টার্গেট পূরণ হলে এরা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে মার্কেট থেকে উধাও হয়। Catly তারা ৮ বিলিয়ন টোকেন মিনটেট করবে এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের সকল যোগাযোগের মাধ্যম গুলো ইন একটিভ করে চলে গেছে। তাদের ওয়েবসাইটে প্রতিদিন টোকেন স্ট্যাকিং দিচ্ছে অথচ সে টোকেন ওয়ালেটে যোগ হচ্ছে না। এটা কোন ধরনের ছলচাতুরি।

যাইহোক আমি আর এই ধরনের সাইডে কখনো বিনিয়োগ করবো না। আপনাকে খুশি হয়ে আপনার পোস্টটি ভালো লাগার কারনে ১+ করতে গিয়ে ভুলে ৫+ হয়েগেছে। আমি কখনো ১+ উপরে কারো পোস্টে মেরিট সেন্ড করি নাই।
sr. member
Activity: 742
Merit: 387
🎗️🍁🎭
August 22, 2023, 09:28:54 PM
MTFE Embarrassed

যেসকল ইউটিউবার MTFE নিয়ে ভিডিও দিছে, যাদের কারনে আমার ভাইদের কষ্টের টাকা নষ্ট হইছে ! সে সকল ইউটিউবার কে আনফলো করেন এবং তাদের রিপোর্ট দেন।
এমন ইউটিউবারদের জন্য মানুষ নিস্ব হয়ে গছে। এদের মাফ করবেন না। লোভী + অসাধু লোকদের কে এড়িয়ে চলেন।
এদেরকে ব্লক করে কোন লাভ নাই কারণ যারা এই কোন পঞ্জি স্কিমে বিনিয়োগ করে তারা শুরুতে জেনে বুঝেই বিনিয়োগ করে। আমি বিভিন্ন লোকের মুখে শুনেছি কিছুদিন থাকলেই টাকা উঠে যাবে আর আমি তো বেশি টাকা বিনিয়োগ করতেছি না। অল্প টাকা বিনিয়োগ করতেছি আসলে আসলো গেলে গেল। কিন্তু তারাই যখন টাকা পেতে থাকে এবং একটু দীর্ঘ সময় ধরে পেতে থাকে। তখন তারা তাদের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে এবং তাদের সর্বস্ব তখন বিনিয়োগ করে আর হয়ে যায় পথের ফকির।


অ্যাপস বন্ধ, এমটিএফই’র সিইওরা ওমরা হজে!
ঠিক বলেছেন ভাই,  আসলে অনেক মানুষের টাকা মেরে দিয়ে তারা ওমরা হজে গিয়েছেন, বাংলাদেশে তারা অন্যতম নজির হয়ে থাকবে সারাজীবন । যারা ধরা খাবার তারা সবসময় ধরা খাবে।  Cheesy

মানুষের কোটি কোটি টাকা মেরে দিয়ে যদি হজ করে তাহলে তাদের হজ যদি হতো তাহলে সবাই এরকমই করত। তারা যদি সারা জীবন মক্কা শরীফে পড়ে পড়ে মরে যায় তাও তাদের হজ কবুল হবে না। তাদের এরকম ওমরা হজ করার কোন মানেই হয় না মানুষের টাকা লুটপাট করে খেয়ে মানুষের সাথে বাটপারি করে আল্লাহর রাস্তায় গেলে সেটা আল্লাহতালা কখনোই কবুল করবে না। লক্ষ লক্ষ মানুষের বদ দোয়া রয়েছে তাদের ওপর কেউ তাদেরকে ক্ষমা করবে না।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
August 22, 2023, 04:55:17 AM
মেরিট সেন্ডার ও রিসিভার:
অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে আমাদের এই ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কোন সুযোগ নেই কেননা আমাদের বাংলাদেশ লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ থ্রেডের এটাই সবচেয়ে দুঃখজনক অধ্যায়। আমাদের এখানে আমরা যে পরিমাণ মেরিট আদান প্রদান করি তাতে করে আমরা এই পরিসংখ্যানে সহজে প্রবেশ করতে পারবো না। আমাদের মেরিট সেন্ড করার মত যথেষ্ট মেরিট আমরা অর্জন করতে পারিনা। আমাদের কোন মেরিট সোর্স নেই যেখান থেকে আমরা মেরিট পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। আপাতত এই ক্যাটাগরি থেকে বাংলাদেশ জুলাই মাসে বঞ্চিত আছে। সামনের মাসগুলোতে আশা করি আমরা এই ক্যাটাগরিতে ঢুকতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

লেখার সাথে চার্ট এর একটু অমিল আছে, ওপরের চার্ট টা নিচে হবে মনে হয় আর নিচের টা ওপরে। আর মেরিট সেন্ডার এবং রিসিভারের লিষ্ট এ শুধু বাংলাদেশ নাই এমন নয়, পাকিস্তানের নাম ও নেই। কারন আমাদের কোনো লোকাল বোর্ড নেই। শুধু জুলাই মাসের জন্য না। কোনো মাসেই এই চার্ট এ বাংলাদেশের নাম ছিলো না (১-২ মাস ছিলো মনে হয়, তবে সেগুলো অনেক আগের) আর শুধু মাত্র থ্রেড লিংক দিয়ে মেরিট ড্যাশবোর্ড এ থেকে এই তথ্য কালেক্ট করা যায় না। এটা নিয়ে লিটল মাউস ভাই কয়েক মাস আগে রিকাফিপ কে প্রশ্ন করেছিলো, সে বলেছিলো যদি কেউ ম্যানুয়ালি গুনে গুনে তাকে প্রতি মাসে এই তথ্যটা দিতে পারে, তাহলে উনি এই তথ্য চার্ট এ এড করবে। আর গুনে গুনে এগুলা এড করলেও ভুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
sr. member
Activity: 322
Merit: 318
The Alliance Of Bitcointalk Translators - ENG>BAN
August 22, 2023, 02:25:21 AM

মেরিট সেন্ডার ও রিসিভার:
অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে আমাদের এই ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কোন সুযোগ নেই কেননা আমাদের বাংলাদেশ লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ থ্রেডের এটাই সবচেয়ে দুঃখজনক অধ্যায়। আমাদের এখানে আমরা যে পরিমাণ মেরিট আদান প্রদান করি তাতে করে আমরা এই পরিসংখ্যানে সহজে প্রবেশ করতে পারবো না। আমাদের মেরিট সেন্ড করার মত যথেষ্ট মেরিট আমরা অর্জন করতে পারিনা। আমাদের কোন মেরিট সোর্স নেই যেখান থেকে আমরা মেরিট পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। আপাতত এই ক্যাটাগরি থেকে বাংলাদেশ জুলাই মাসে বঞ্চিত আছে। সামনের মাসগুলোতে আশা করি আমরা এই ক্যাটাগরিতে ঢুকতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

হ্যা আমার কাছেও এই জনিসটা একটু খারাপ লেগেছে। যদি মেম্বার আর পোস্টের সংখ্যা তুলনা করা হয় তাহলে আমরা বেশ এগিয়ে আছি।

প্রথমত আমাদের অন্যান্য থ্রেডের মতো অনেক একটিভ মেম্বার নাই। বাট যতটুকুই আছে সেগুলো যথেষ্ট বলে আমি মনে করি। কারণ তারা প্রচুর একটিভ। এসব মেম্বার যদি ডেইলি ২-৩ টাও ভালো পোস্ট লেখে তাহলেও আমাদের লোকাল থ্রেড অনেক এগিয়ে যাবে।

২য়, এই থ্রেডে অনেক কম মেরিট আদান প্রদান হয়। হ্যা সবাই হয়তো এক না। অনেক সিনিয়ররা আছে যারা রেগুলার তাদের লোকাল থ্রেডে মেরিট সেন্ট করে আসছে। কিন্তু এ সত্ত্বেত্ত অনেকেই আছেন যারা তেমন মেরিট সেন্ট করে না, বিশেষ করে নিজেদের থ্রেডে। যারা এই থ্রেডের অনেক পুরানো মেম্বার বা যারা বেশ পরিচিতি লাভ করেছেন এই থ্রেডে শুধু তাদের মধ্যেই মেরিট বেশি আদান প্রদান হতে দেখিছি আমি। আমার মনে হয় অন্যদেরও এখানে সুযোগ দেয়া উচিত। কারণ অনেক সময় দেখা যায়, নিজের লোকাল থ্রেডের তুলনায় গ্লোবাল থ্রেড গুলোতে তারা বেশি মেরিট পায়। এতে করে তারা বাংলা থ্রেডে পোস্ট না করে অন্য থ্রেডগুলোতে সময় দেয়। আমি বলিনি যে পোস্ট করলেই মেরিট দিতে হবে। বাট যদি পোস্টটি আসলেই ভালো হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই দেয়া উচিত। এতে করে এসব নতুন মেম্বাররা বাংলা থ্রেডে পোস্ট করার উৎসাহ পাবে। ফলে আমাদের থ্রেডের একটিভিটি আরো বৃদ্ধি পাবে। সিনিয়ররা এই বিষয়টা নজরে আনবেন এবং অন্যদের পোস্ট আরো বেশি মূল্যায়ন করবেন বলে আমি আশা করি।

হ্যা একথা সত্য আমাদের কোনো নিজস্ব মেরিট সোর্স নাই। এটা আমাদের জন্য একটা ডিসআ্যাডভ্যানটেজ। যেসব থ্রেড অনেক এগিয়ে তাদের অনেকেরই মেরিট সোর্স আছে। তাই তাদের আদান প্রদানও বেশি, কিন্তু আমরা যদি নিজেদের মাঝে আদান প্রদান বেশি করি তাহলে আমরাও অনেকদূর এগিয়ে যাবো বলে আমার কাছে মনে হয়।
sr. member
Activity: 490
Merit: 294
August 22, 2023, 01:11:46 AM
আচ্ছা, এমটিএ্ফই এর মতো এরকম একটা ওয়েবসাইট বানাতে তো মাত্র ৭০০-৮০০ ডলার হলেই যথেষ্ট, অনেক ক্ষেত্রে এতো টাকা লাগেও না। অনলাইনেই বিভিন্ন ফোরামে এগুলোর ক্র্যাক ভার্শন ফ্রি স্ক্রিপ্ট পাওয়া যায়, আজকে যদি আমি একটা ওয়েবসাইট খুলি আপনারা কি ইনভেষ্ট করবেন? একটা ব্যাপার দেখে অবাক হচ্ছি, এমটিএ্ফই চলে যাওয়ার পর বড় বড় পাবলিক ফিগার রা, সোহাগ ৩৬০ এর মতো ইউটিউবার রা সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখালেখি শুরু করেছে। ওনারা আগে কোথায় ছিলো? ওনারা একজন পাবলিক ফিগার হিসাবে আগেই কেনো মানুষকে সতর্ক করলো না?

আমরা সাধারন মানুষ। আমরা বিভিন্ন যায়গায় লেখালেখি করলেও আমাদের লেখা মানুষ পড়ে না। পড়লেও আমাদের কথা কেউ বিশ্বাস করে না। টেক রিলেটেড ইউটিউবার, পাবলিক ফিগার, ওনারা আগে থেকেই কেনো এসব ব্যাপারে সতর্ক করে না? নিউজ বের হবার পর ওনারা সবাই পোষ্ট করা শুরু করে।
বাঙালির নেগেটিভ জিনিসকে প্রচার করতে বেশি ভালোবাসে এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটরসরা সবসময় চিন্তা করে কোন টপিক নিয়ে ভিডিও বানালে তাদের ভিডিওতে বেশি ভিউ হবে তখন যদি তারা  MTFE স্কাম এটি বলে কোনো ভিডিও ভানাতো তাইলে যারা MTFE তে ইনভেস্ট করছিলো তারা সেই চ্যানেলে রিপোর্ট করতো কারন বাংগালী বাশ খাবার আগে কিছু বিশ্বাস করবার চায় না। আর একটা চ্যানেলের বিরুদ্ধে বেশি পরিমানে রিপোর্ট হলে সেই চ্যানেলের ঝামেলা হয় ইউটিউবে তার ভিডিও গুলা র‍্যাংক করে না ভিউ ড্রপ হয়। তাই তখন কোনো ইউটিবার এটা নিয়া কথা বলেনাই এখন যখন দেখছে যে এটা এখন সবাই জানে যে MTFE স্কাম হইছে তাই এখন ভিডিও বানাইয়া  সময় কাজে লাগাইতাইছে। আসলে অন্যে কি বললো না বললো সেই তালে না থাইকা নিজেগো সতর্ক হওয়াটাই আগে জরুরি। নিজেরা হাইপে কান না দিয়া সতর্ক থাকতে হবে আর সবকিছু একটি লজিক দিয়া চিন্তা করলেই ভালো মন্ধ এমনিতেই বোঝা যাবে
এই মুহূর্তে বড় দুইটা বিনিয়োগ সাইট সরাসরি স্কাম। এমটিএ্ফই এবং $Catly এর কথা বলছি আমি, এই দুইটা বিনিয়োগ সাইডে মানুষ অনেক বেশি পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করেছিল। এই দুইটা সাইটে অন্যান্য দেশের মানুষের তুলনায় বাংলাদেশ এবং ভারতের মানুষ বেশি বিনিয়োগ করেছিল। ফেসবুকের নিউজ ফিড ঘোরাঘুরি করলে দেখা যায় অনেকেই এই সমস্ত বিনিয়োগ প্ল্যাটফর্মে বিনিয়োগ করে সর্বশান্ত হওয়ার গল্প শেয়ার করছেন। একই মধ্যবিত্ত পরিবারের পাঁচজন সদস্য এমটিএ্ফই তে বিনিয়োগ করেছিল, বিনিয়োগ করার জন্য তারা যে অর্থ ব্যবহার করেছে সেই অর্থ তারা জমি বন্ধক রেখে এবং গরু ছাগল বিক্রয় করে তারা রাতারাতি ধনী হওয়ার জন্য এই সমস্ত সাইটে বিনিয়োগ করেছিল আজ তারা সর্বসান্ত। কিছুদিন আগে বেশ কিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করে বাঙালিরা প্রতারিত হয়েছিল তারপর আবারো সেই সমস্ত প্লাটফর্মে বাঙালিরা বহু অর্থ বিনিয়োগ করেছে তাহলে কি বাঙালিরা অতি সহজ সরল নাকি বাঙালিরা অনেক বেশি লোভী? প্রত্যেকবার এমন আচরণে এটা স্পষ্ট হয় যে বাঙালিরা সহজ সরল নয় বরং বাঙালিরা লোভী। বাঙালি যদি সহজ সরল হতো তাহলে একাধিকবার প্রতারিত হওয়ার পরও তারা আবারও ওই সমস্ত বিনিয়োগ সাইডে কখনোই অর্থ বিনিয়োগ করত না। ‌ বাংলাদেশী টাকায় ১১ হাজার কোটি টাকা নিয়ে উধাও হয়েছে এমটিএ্ফই, কিছুদিন হয়তো বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম এই ধরনের নিউজ প্রচারিত করবে কিন্তু কিছুদিন পর ওই মানুষ আবারও এই কেলেঙ্কারের কথা ভুলে যাবে এবং দেখা যাবে আবারও নতুন কোন বিনিয়োগ সাইটে বিনিয়োগ করছে বাঙালিরা।

$Catly সম্পর্কে ইউটিউব এবং tiktok এ অনেক বেশি প্রচারণা করতে দেখেছি, শুধুমাত্র কিছু রেফার কমিশন পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ইউটিউবার এই এয়ার্ড্রপ প্রজেক্ট সম্পর্কে অনেক বেশি পজেটিভ তথ্য দিয়েছে যার ফলে অনেক মানুষ ইউটিউবারদের কথার কোনরকম সত্যতা যাচাই না করেই $Catly তে বিনিয়োগ করেছেন। আর যখন ইউটিউবারদের কথা অনুসরণ করে সাধারণ পাবলিক বিনিয়োগ করে ধরা খেয়েছে তখন সেই দায়ভার ইউটিউবাররা কিন্তু নিচ্ছে না। আমার মনে হয় এই সমস্ত সস্তা ইউটিউবারদের অনুসরণ করা উচিত নয়, কারণ এই সমস্ত সস্তা ইউটিউবারদের কথামতো বিনিয়োগ করলে নিজের অর্থ নিশ্চিতভাবে হারাতে হবে।
sr. member
Activity: 1204
Merit: 270
Hire Bitcointalk Camp. Manager @ r7promotions.com
August 21, 2023, 01:11:45 PM
MTFE Embarrassed

যেসকল ইউটিউবার MTFE নিয়ে ভিডিও দিছে, যাদের কারনে আমার ভাইদের কষ্টের টাকা নষ্ট হইছে ! সে সকল ইউটিউবার কে আনফলো করেন এবং তাদের রিপোর্ট দেন।
এমন ইউটিউবারদের জন্য মানুষ নিস্ব হয়ে গছে। এদের মাফ করবেন না। লোভী + অসাধু লোকদের কে এড়িয়ে চলেন।
এদেরকে ব্লক করে কোন লাভ নাই কারণ যারা এই কোন পঞ্জি স্কিমে বিনিয়োগ করে তারা শুরুতে জেনে বুঝেই বিনিয়োগ করে। আমি বিভিন্ন লোকের মুখে শুনেছি কিছুদিন থাকলেই টাকা উঠে যাবে আর আমি তো বেশি টাকা বিনিয়োগ করতেছি না। অল্প টাকা বিনিয়োগ করতেছি আসলে আসলো গেলে গেল। কিন্তু তারাই যখন টাকা পেতে থাকে এবং একটু দীর্ঘ সময় ধরে পেতে থাকে। তখন তারা তাদের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে এবং তাদের সর্বস্ব তখন বিনিয়োগ করে আর হয়ে যায় পথের ফকির।


অ্যাপস বন্ধ, এমটিএফই’র সিইওরা ওমরা হজে!
ঠিক বলেছেন ভাই,  আসলে অনেক মানুষের টাকা মেরে দিয়ে তারা ওমরা হজে গিয়েছেন, বাংলাদেশে তারা অন্যতম নজির হয়ে থাকবে সারাজীবন । যারা ধরা খাবার তারা সবসময় ধরা খাবে।  Cheesy
hero member
Activity: 1036
Merit: 933
Find your Digital Services at- cryptolibrary.pro
August 21, 2023, 01:10:03 PM
আচ্ছা, এমটিএ্ফই এর মতো এরকম একটা ওয়েবসাইট বানাতে তো মাত্র ৭০০-৮০০ ডলার হলেই যথেষ্ট, অনেক ক্ষেত্রে এতো টাকা লাগেও না। অনলাইনেই বিভিন্ন ফোরামে এগুলোর ক্র্যাক ভার্শন ফ্রি স্ক্রিপ্ট পাওয়া যায়, আজকে যদি আমি একটা ওয়েবসাইট খুলি আপনারা কি ইনভেষ্ট করবেন? একটা ব্যাপার দেখে অবাক হচ্ছি, এমটিএ্ফই চলে যাওয়ার পর বড় বড় পাবলিক ফিগার রা, সোহাগ ৩৬০ এর মতো ইউটিউবার রা সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখালেখি শুরু করেছে। ওনারা আগে কোথায় ছিলো? ওনারা একজন পাবলিক ফিগার হিসাবে আগেই কেনো মানুষকে সতর্ক করলো না?

আমরা সাধারন মানুষ। আমরা বিভিন্ন যায়গায় লেখালেখি করলেও আমাদের লেখা মানুষ পড়ে না। পড়লেও আমাদের কথা কেউ বিশ্বাস করে না। টেক রিলেটেড ইউটিউবার, পাবলিক ফিগার, ওনারা আগে থেকেই কেনো এসব ব্যাপারে সতর্ক করে না? নিউজ বের হবার পর ওনারা সবাই পোষ্ট করা শুরু করে।
বাঙালির নেগেটিভ জিনিসকে প্রচার করতে বেশি ভালোবাসে এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটরসরা সবসময় চিন্তা করে কোন টপিক নিয়ে ভিডিও বানালে তাদের ভিডিওতে বেশি ভিউ হবে তখন যদি তারা  MTFE স্কাম এটি বলে কোনো ভিডিও ভানাতো তাইলে যারা MTFE তে ইনভেস্ট করছিলো তারা সেই চ্যানেলে রিপোর্ট করতো কারন বাংগালী বাশ খাবার আগে কিছু বিশ্বাস করবার চায় না। আর একটা চ্যানেলের বিরুদ্ধে বেশি পরিমানে রিপোর্ট হলে সেই চ্যানেলের ঝামেলা হয় ইউটিউবে তার ভিডিও গুলা র‍্যাংক করে না ভিউ ড্রপ হয়। তাই তখন কোনো ইউটিবার এটা নিয়া কথা বলেনাই এখন যখন দেখছে যে এটা এখন সবাই জানে যে MTFE স্কাম হইছে তাই এখন ভিডিও বানাইয়া  সময় কাজে লাগাইতাইছে। আসলে অন্যে কি বললো না বললো সেই তালে না থাইকা নিজেগো সতর্ক হওয়াটাই আগে জরুরি। নিজেরা হাইপে কান না দিয়া সতর্ক থাকতে হবে আর সবকিছু একটি লজিক দিয়া চিন্তা করলেই ভালো মন্ধ এমনিতেই বোঝা যাবে
copper member
Activity: 2422
Merit: 1313
Playbet.io - Crypto Casino and Sportsbook
August 21, 2023, 12:28:04 PM
MTFE Embarrassed



যেসকল ইউটিউবার MTFE নিয়ে ভিডিও দিছে, যাদের কারনে আমার ভাইদের কষ্টের টাকা নষ্ট হইছে ! সে সকল ইউটিউবার কে আনফলো করেন এবং তাদের রিপোর্ট দেন।
এমন ইউটিউবারদের জন্য মানুষ নিস্ব হয়ে গছে। এদের মাফ করবেন না। লোভী + অসাধু লোকদের কে এড়িয়ে চলেন।
এদেরকে ব্লক করে কোন লাভ নাই কারণ যারা এই কোন পঞ্জি স্কিমে বিনিয়োগ করে তারা শুরুতে জেনে বুঝেই বিনিয়োগ করে। আমি বিভিন্ন লোকের মুখে শুনেছি কিছুদিন থাকলেই টাকা উঠে যাবে আর আমি তো বেশি টাকা বিনিয়োগ করতেছি না। অল্প টাকা বিনিয়োগ করতেছি আসলে আসলো গেলে গেল। কিন্তু তারাই যখন টাকা পেতে থাকে এবং একটু দীর্ঘ সময় ধরে পেতে থাকে। তখন তারা তাদের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে এবং তাদের সর্বস্ব তখন বিনিয়োগ করে আর হয়ে যায় পথের ফকির।
sr. member
Activity: 630
Merit: 387
Hire Bitcointalk Camp. Manager @ r7promotions.com
August 21, 2023, 12:07:45 PM
~snip~
@Bd Officer
তথ্যগুলো দেখে অনেকটাই ভালো লাগলো আমাদের লোকাল থ্রেডের অন্যান্য লোকাল বোর্ডের থেকে ভালো পজিশনে দেখতে পাচ্ছি। পোস্ট করার দিক দিয়েও আমরা কিছু কিছু লোকাল বোর্ডের থেকে এগিয়ে আছি। এক্টিভিটির দিক দিয়েও আমরা কিছু কিছু লোকাল বোর্ড এর থেকে এগিয়ে আছি। মেরিট শেয়ার এর দিক দিয়েও কিছু লোকাল বোর্ডের থেকে এগিয়ে। আমাদের প্রায় দিক দিয়ে উন্নতি হয়েছে। জানি না কবে আমাদের বাংলা নামন লোকাল বোর্ড কবে দেখতে পাবো, আমরা হয়তো খুব শীঘ্রই লোকাল বোর্ড পাওয়ার আশা করতে পারি। আমাদের লোকাল থ্রেড কে লোকাল বোর্ডে পরিনত করারা জন্য আমরা যারা এক্টিব মেম্বার আছি আমাদের সকলের চেষ্টা করতে হবে। আমাদের লোকাল থ্রেডে প্রতিনিয়ত ভালো ভালো পোষ্ট করে সক্রিয় রাখতে হবে। ইনশাল্লাহ আমরা সকলে মিলে চেষ্টা করলে একদিন আমরা আমাদের কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে যাব।
sr. member
Activity: 602
Merit: 317
WOLFBET.COM - Exclusive VIP Rewards
August 21, 2023, 11:10:13 AM
প্রত্যেক মাসে আমাদের বিটকয়েন ফোরামে বিভিন্ন ভাষাভাষী ইউজারদের লোকাল বোর্ডকে কেন্দ্র করে Rikafiq একটি লোকাল বোর্ড ভিত্তিক প্রতিবেদন দাখিল করে থাকে যেখানে আমাদের বাংলাদেশ ও পাকিস্তান আলাদা লোকাল বোর্ডের স্বীকৃতি না পেলেও এই দুটি দেশের সার্বিক পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরা হয়। আমি ঐ সকল লোকাল বোর্ডের পরিসংখ্যানের চিত্রগুলো তুলে ধরার পাশাপাশি এখানে আমাদের বাংলাদেশ কতটুকু ভাল পারফরম্যান্স করেছে তার তুলনামূলক বিশ্লেষণ করব।

লোকাল বোর্ডের পোস্ট:
বিটকয়েন ফোরামের 18 টি লোকাল বোর্ডের মোট 15864 পোষ্টের মধ্যে বেশিরভাগ পোস্টগুলো রাশিয়ান, তুর্কি স্থান, জার্মানি, ইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি লোকাল বোর্ডগুলোতে হয়ে থাকে। এখানে আমার বাংলাদেশ গত জুলাই মাসে মোট পোস্ট করেছিল ২৮৬টি যা জুন মাসের তুলনায় তুলনামূলকভাবে অনেক কমে গেছে। তবে চলতি মাসে জুলাই মাসের তুলনায় পোস্ট বেশি হবে বলে আমরা আশাবাদী।



লোকাল বোর্ডের সক্রিয় মেম্বার সংখ্যা:
লোকাল বোর্ডের সক্রিয় মেম্বার সংখ্যার দিক দিয়ে আলোচনা করলে বাংলাদেশ অন্যান্য স্বতন্ত্র লোকাল বোর্ড গুলোর চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে। বাংলাদেশ জার্মানি, ইতালি, স্প্যানিশ, রোমানিয়ান, পর্তুগিজ, পাকিস্তানের তুলনায় অনেক বেশি এগিয়ে। বাংলাদেশ গত জুলাই মাসে সক্রিয় মেম্বার সংখ্যা ৫২ জন ছিল যার রীতিমতো প্রশংসনীয়। একটি বিষয় হচ্ছে গত জুলাই মাসের তুলনায় এই মাসে সক্রিয় মেম্বার সংখ্যা সম্ভবত কমে যাবে কেননা আমাদের এখানে সক্রিয় মেম্বার মেম্বারদের পোস্ট সংখ্যা কমে গেছে পাশাপাশি তাদের এই লোকালবোর্ডে আনাগোনা কমে গেছে। আমি প্রত্যেক সক্রিয় মেম্বারকে বাংলাদেশ লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ থ্রেডের একটিভ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।



লোকাল বোর্ডের মেম্বাদের প্রতি মেম্বার পোস্টের পরিমাণ:
গত জুলাই মাসে বাংলাদেশের ইজারদের পোস্ট সংখ্যা তুলনামূলকভাবে ক্যাটাগরি ভিত্তিক খারাপ নয়। আরেকটু ভালো করলে হয়তো আমরা পরবর্তীতে আরো ভালো পজিশনে যেতে পারবো। যেখানে অন্যান্য লোকাল বোর্ড আমাদের চাইতে অনেক পিছিয়ে সেখানে আমরা তুলনামূলকভাবে অনেক ভালো করেছি যা আপনারা পরিসংখ্যান দেখলে বুঝতে পারবেন।

১০+ পোস্ট (৮জন) ১৫%
২-৯ পোস্ট (২৯ জন) ৫৫%
১ পোস্ট (১৫ জন) ৩০%



মেরিট সেন্ডার ও রিসিভার:
অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে আমাদের এই ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কোন সুযোগ নেই কেননা আমাদের বাংলাদেশ লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ থ্রেডের এটাই সবচেয়ে দুঃখজনক অধ্যায়। আমাদের এখানে আমরা যে পরিমাণ মেরিট আদান প্রদান করি তাতে করে আমরা এই পরিসংখ্যানে সহজে প্রবেশ করতে পারবো না। আমাদের মেরিট সেন্ড করার মত যথেষ্ট মেরিট আমরা অর্জন করতে পারিনা। আমাদের কোন মেরিট সোর্স নেই যেখান থেকে আমরা মেরিট পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। আপাতত এই ক্যাটাগরি থেকে বাংলাদেশ জুলাই মাসে বঞ্চিত আছে। সামনের মাসগুলোতে আশা করি আমরা এই ক্যাটাগরিতে ঢুকতে পারবো ইনশাআল্লাহ।



মেরিট/পোস্ট লোকাল বোর্ড:
এই ক্যাটাগরি সাজানো হয়েছে গত জুলাই মাসে কি পরিমাণ মেরিট প্রতি পোস্টে পেয়েছে এবং ১২ মাসে গড়ে প্রতি পোস্টে কি পরিমান মেরিট পেয়েছে তার একটি এভারেজ রেশিও।
বাংলাদেশ এখানে অন্যান্য লোকাল বোর্ডের তুলনায় পিছিয়ে নেই। বাংলাদেশ ১২ মাসের এভারেজ পার পোস্ট ও মেরিট রেশিও হচ্ছে ০.৪৯ এবং জুলাই মাসে মেরিট পারপোস্ট রেশিও ০.৩২ । তবে আমাদের বাংলাদেশে যদি অন্যান্য লোকালবোর্ড গুলোর মত সুবিধা থাকতো তাহলে আমরা আরো ভালো করতে পারতাম যা আমাদের স্বতন্ত্র লোকাল বোর্ড পেতে অনেক বেশি সুবিধা হতো।




পরিশেষে আমি আমাদের বাংলাদেশ লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ থ্রেডের সক্রিয় ইউজারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে আপনারা মাসে অন্তত হলেও একটি বা দুইটি পোস্ট দিয়ে একটিভ থাকবে। আপনাদের একটি বা দুইটি পোস্ট আমাদের এই বাংলাদেশ লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ থ্রেডের অনেক বেশি উপকারে আসে। আপনারা আপনাদের দু চার মিনিট সময় এখানে দিলে খুব একটা বেশি অপচয় হবে না অথচ আমাদের বাংলাদেশের জন্য অনেক বেশি সুবিধা হবে যা আপনারা এই চ্যাট গুলো লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন। আমি আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি বিশেষ করে কতিপয় মেম্বার রয়েছে যারা সব সময় আমাদের বাংলাদেশ লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ থ্রেডের সার্বিক উন্নয়নে যথেষ্ট ভূমিকা রাখছে তাদের নাম যদি আমি মিস করি তাহলে তাদের প্রতি অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।

@Learn Bitcoin
@Bd Officer
@BD Crypto
@Crypto Library
@Little Mouse
@Shasan
@DYING_S0UL
@Bitcoin_people
@Popkon6
@Z_MBFM
@Negotiation
@Dimitri94
@roksana.hee
@LDL
@Tiger420
@Shishir99
@RewFrew
@Gulttam2a2
@Mr.corol
@synchronym
@Offline33




পোস্টটি এই থ্রেড থেকে সাহায্য নেওয়া হয়েছে: https://bitcointalksearch.org/topic/m.62719470
legendary
Activity: 2268
Merit: 2327
Marketing Campaign Manager |Telegram ID- @LT_Mouse
August 21, 2023, 10:54:18 AM
আচ্ছা, এমটিএ্ফই এর মতো এরকম একটা ওয়েবসাইট বানাতে তো মাত্র ৭০০-৮০০ ডলার হলেই যথেষ্ট, অনেক ক্ষেত্রে এতো টাকা লাগেও না। অনলাইনেই বিভিন্ন ফোরামে এগুলোর ক্র্যাক ভার্শন ফ্রি স্ক্রিপ্ট পাওয়া যায়, আজকে যদি আমি একটা ওয়েবসাইট খুলি আপনারা কি ইনভেষ্ট করবেন? একটা ব্যাপার দেখে অবাক হচ্ছি, এমটিএ্ফই চলে যাওয়ার পর বড় বড় পাবলিক ফিগার রা, সোহাগ ৩৬০ এর মতো ইউটিউবার রা সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখালেখি শুরু করেছে। ওনারা আগে কোথায় ছিলো? ওনারা একজন পাবলিক ফিগার হিসাবে আগেই কেনো মানুষকে সতর্ক করলো না?
ভাই ওরা যদি টাকা পায় তাহলে ওরাও এইটা নিয়ে ভালো রিভিউ করবে। যেখানে মাশরাফির মত পাবলিক ফিগার ইওরেঞ্জ এর সাথে কাজ করতে পারে সেখানে এইসব সাধারন ইউটিউবার না করবে কেন? বাংলাদেশে এইটাই হয়ে আসছে। যাই হোক, কথা হচ্ছে আমরা যদি পাবলিক ফিগার থেকে ভালো ইপদেশ পাই, সেটাও গ্রহণ করবো না। অতীতে আমি অনেক দেখেছি এইরকম।
আমি ২০১৮ সাল থেকে একটা ফেসবুক গ্রুপে এডমিন আছি। সেখানে আমি রেগুলার মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করতাম "নট ইউর কী, নট ইউর কয়েন।" কিন্তু উলটো মনে হয় হাসির পাত্র হতাম। কারণ তারা বলত বাইন্যান্স এতবড় এক্সচেঞ্জ হেনতেন, ওরা কখনো টাকা নিয়ে ভাগবে না ইত্যাদি। কিন্তু আসল কথা হল টাকা নিয়ে কেউ ভাগে না। কিন্তু যখন এইসব এক্সচেঞ্জ দেউলিয়া হয়ে যাবে, তখন কারোই কিছু করার থাকবে না। অনেকেই বাইন্যান্স টপ এক্সচেঞ্জ হওয়ায় ভাবছেন তাদের কিছু হবে না, কিন্তু সত্য হল হতেও পারে। সিজি অনেক চালাক মানুষ বলেই এখনো টিকে আছে বাইন্যান্স।
Jump to: