Author

Topic: বাংলা (Bengali) - page 170. (Read 5307893 times)

newbie
Activity: 28
Merit: 2
August 13, 2023, 12:10:34 PM
আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ নামে শুধু  কামে নেই

বর্তমানে নাগরিক সভ্যতার   ক্রমোন্নয়নে তথ্য প্রযুক্তি গৌরবময় উপস্থিতি বিশ্বসভ্যতাকে পৌঁছে দিয়েছে  আবিষ্কারের শীর্ষে।  প্রযুক্তির এ রহস্যময়ী আবেদনে সাডা দিয়ে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশ ও পা বাড়িয়েছে প্রযুক্তি ডিজিটাল সোপানে স্বাধীনতা ৪৪ বছর অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ কিন্তু উন্নতি বলতে তেমন কিছুই দেখা যায়নি।  তাই বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে,। বর্তমানে বাংলাদেশর মানুষের কাছে আলোচিত বিষয় হলো ডিজিটাল বাংলাদেশ।  ইংরেজি Digital শব্দের অর্থ হল কম্পিউটার প্রযুক্তির সাথে সম্পর্ক স্থাপন বা সংযুক্ত হওয়া।  কৃষি, শিল্প, চিকিৎসা, শিক্ষা, বিনোদন যেদিকে তাকানো যায় সেখানেই দেখা যায় প্রযুক্তির আধিপত্য ।
তবে আরো এগিয়ে যাবে আমাদের এই বাংলাদেশ
তবেই একদিন বাস্তবায়ন হবে স্বপ্নের এক দেশ বা ডিজিটাল  স্মার্ট বাংলাদেশ

এটি বাংলাদেশ বোর্ড তাই বাংলাদেশ হিসেবে বল্লাম🙂
এটি আমার প্রথম পোস্ট বাংলাদেশ বোর্ডে করলাম
সিনিয়র ভাইয়েরা আমাকে সাপোর্ট করবেন
sr. member
Activity: 532
Merit: 345
Catalog Websites
August 13, 2023, 10:29:47 AM
কাট~
আপনাকে বাংলাদেশ লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ থ্রেডে স্বাগতম। যেহেতু বাংলা লোকাল থ্রেড এখানে মেসেঞ্জার এর মতো করে ইংরেজি লিখে পোস্ট করা উচিত নয়। আপনি নতুন ফরমের নিয়ম কানুন গুলী মেনে চলবেন। পিকচার পোস্ট করতে হলে কপার মেম্বারশিপ অথবা জুনিয়র মেম্বার হতে হবে। আপনি এখনো নিউবি আপনি পিকচার পোস্ট দিলে পিকচার শো করবে না। আপনি পিকচার পোস্ট দিলে যদি কোন উচ্চা রেংকের মেম্বার কোট করে দেন তাহলে শো করবে। আপনি https://www.talkimg.com থেকে পিকচার আপলোড দিয়ে লিংক বের করে পোস্ট করবেন। আরও কোন বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে প্রশ্ন করবনে অবশ্যই বাংলা লিখে প্রশ্ন করবেন কেউ না কেউ সমাধান দিবেন।
newbie
Activity: 2
Merit: 0
August 13, 2023, 10:21:16 AM
PICTURE POST KORTE PARI NA KANO?KIVABE POST KORTE HOI.
member
Activity: 168
Merit: 58
August 13, 2023, 08:41:05 AM
অনেকদিন পর একটিভ হলাম নিজের ভুলের কারনে আজকে একাউন্টে নেগেটিভ ট্রাস্ট খেয়ে বসে আছি। মন-মানসিকতা খারাপ হওয়ার কারণে ফরমে একটিভ হই না। আজকে একাউন্টে কয়েকটা সেন্ড করার মতো মেরিট ছিলো কয়েকজন কে সেন্ড করে দিলাম এতে অনেকের উপকারে আসবে। জানিনা আমার এ ভুলের কোন ক্ষমা হবে কিনা। আমার একাউন্ট থেকে নেগেটিভ ট্রাস্ট কখনো তুলে নিবে কিনা।
sr. member
Activity: 532
Merit: 345
Catalog Websites
August 13, 2023, 05:03:52 AM
sr. member
Activity: 784
Merit: 372
August 13, 2023, 04:46:08 AM

সঞ্চয়ী ও সাশ্রয়ী মনোভাব আমাদের সকলেরই থাকা উচিত কেননা আমরা যারা বেকার জীবন যাপন করছি ও অল্প বেতনে বিভিন্ন বেসরকারি ফার্মে ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরত তাদের তো জীবনে বড় কিছু করার সম্ভাবনা নেই। যারা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছে তারা সরকারের বিভিন্ন প্রণোদনা ও রিটারমেন্ট অবসর ভাতা পান। কিন্তু আমাদের বুড়ো বয়সে গিয়ে আমরা কি করে খাব সেই চিন্তাতেই অস্থির হয়ে পড়ি। এক্ষেত্রে আমাদের সঞ্চয় ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। আমরা সপ্তাহ শেষে বা মাস শেষে যে পরিমাণ টাকা খরচ শেষে অবশিষ্ট থাকে সেগুলো অহেতুক খরচ না করে একটু একটু জমিয়ে সঞ্চয় করা অবশ্যই উচিত।


তবে আমাদের ব্যাংক ব্যবস্থা এতটুকুই নড়বড়ে যে আমরা সাধারণ মানুষ নিজেদের শেষ সম্বলগুলো ব্যাংকে জমা রাখতে হিমশিম খাচ্ছি। এরূপ অবস্থায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাবার ব্যবসার সামান্য কিছু সাহায্য করায় যতটুকু টাকা হাত খরচের জন্য নিয়ে থাকি সেই থেকে আপনার মত কিছু টাকা জমিয়ে ভবিষ্যতে বড় ধরনের কিছু করব। সেই জন্য একটি প্লাস্টিকের ব্যাংক কিনে অল্প টাকা জমা করব ইনশাআল্লাহ। এতে আমার ব্যাংকে কোনরূপ সুদ বা ঝুঁকি নেই।
আপনি যথার্থ বলেছেন, সঞ্চয়ী ও সাশ্রয়ী মনোভাব আমাদের সকলেরই থাকা উচিত কারন এই সঞ্চয় বিপদ এর সময় অনেক উপকারে আসে। আমরা যারা সরকারি চাকরি করছিনা তদের জন্য আরো গুরুত্বপূর্ণ সঞ্চয় করাটা। কারন আমাদের সরকার থেকে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার সম্ভবনা একেবারে কম। তাই আমাদের নিজেই নিজেদের কে বিপদ থেকে উত্তরনের পথ তৈরি করে রাখতে হবে। এজন্য অপ্রত্যাশিত বিপদের হাত থেকে বাচার জন্য আমাদেরকে সঞ্চয়ী হয়ে হবে।

এই পোস্টটি দেখে আমার ছোট দিনের কথা মনে পড়েছে কারণ ছোট্ট সময়ে আমরা মাটির তৈরি ব্যাংক ব্যবহার করতাম। বাবার দেওয়া কিছু অর্থ খরচ করে বাকিটুকু (প্লাস্টিকের ব্যাংক ও মাটির তৈরি ব্যাংক)ব্যাংকে জমা রাখতাম। তবে আমাদের (প্লাস্টিকের ব্যাংক ও মাটির তৈরি ব্যাংক) জমা রাখি সে পরিমাণে অর্থ থেকে যায়।
যেহেতু আমাদের সবার জীবনে এক সময় বৃদ্ধ বয়সে পৌঁছাতে হবে তাই যে অর্থ জমা রাখবেন সেটুকু দিয়েই আপনি বিটকয়েনে অর্থ জমা রাখেন আপনার অর্থ ৩× -৫×গুন বেশি বৃদ্ধি পাবে। যেহেতু সরকারি চাকরির কথা অনেকেই উল্লেখ করেছেন তাই সরকার তার শ্রমিকের মূল বেতন থেকেই অর্থ সঞ্চয় করে রাখে দেখে লাস্ট পর্যায়ে পাহাড় পরিমাণ সম্পদ দেখা যায়।
আপনারও পাহাড় পরিমান সম্পদ বৃদ্ধি করার প্রক্রিয়া জানা থাকতে হবে। আপনি যদি আপনার এই ব্যাংকে জমানো অর্থ দিয়েই বিটকয়েনে বিনিয়োগ করে রাখেন দীর্ঘকালীন সময়ের জন্য অবশ্যই আপনার শেষ সময়ে আপনার এই বিটকয়েন পাহাড় পরিমান সম্পদ দাঁড়াবে। কারণ ভবিষ্যতের দিকে বিটকয়েন দাম আরো বৃদ্ধি পেলে আপনার সম্পদ বৃদ্ধি পাবে তাই কোনরকম চিন্তাভাবনা না করেই একটি হার্ডওয়ার ওয়ালেট ব্যবহার করে আপনার সম্পদ গচ্ছিত রাখতে পারেন। ব্যাংকের টাকার মতো বিটকয়েন আপনার বৃদ্ধ বয়সে কাজে লাগবে।


 উদাহরণ
 ভবিষ্যৎ ফিয়াট ১০০= ১০০ টাকা
ভবিষ্য বিটকয়েন ১BTC  = HuhHuh
full member
Activity: 532
Merit: 163
August 13, 2023, 04:27:49 AM
sr. member
Activity: 700
Merit: 380
🎗️🍁🎭
August 12, 2023, 09:50:52 PM

সঞ্চয়ী ও সাশ্রয়ী মনোভাব আমাদের সকলেরই থাকা উচিত কেননা আমরা যারা বেকার জীবন যাপন করছি ও অল্প বেতনে বিভিন্ন বেসরকারি ফার্মে ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরত তাদের তো জীবনে বড় কিছু করার সম্ভাবনা নেই। যারা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছে তারা সরকারের বিভিন্ন প্রণোদনা ও রিটারমেন্ট অবসর ভাতা পান। কিন্তু আমাদের বুড়ো বয়সে গিয়ে আমরা কি করে খাব সেই চিন্তাতেই অস্থির হয়ে পড়ি। এক্ষেত্রে আমাদের সঞ্চয় ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। আমরা সপ্তাহ শেষে বা মাস শেষে যে পরিমাণ টাকা খরচ শেষে অবশিষ্ট থাকে সেগুলো অহেতুক খরচ না করে একটু একটু জমিয়ে সঞ্চয় করা অবশ্যই উচিত।


তবে আমাদের ব্যাংক ব্যবস্থা এতটুকুই নড়বড়ে যে আমরা সাধারণ মানুষ নিজেদের শেষ সম্বলগুলো ব্যাংকে জমা রাখতে হিমশিম খাচ্ছি। এরূপ অবস্থায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাবার ব্যবসার সামান্য কিছু সাহায্য করায় যতটুকু টাকা হাত খরচের জন্য নিয়ে থাকি সেই থেকে আপনার মত কিছু টাকা জমিয়ে ভবিষ্যতে বড় ধরনের কিছু করব। সেই জন্য একটি প্লাস্টিকের ব্যাংক কিনে অল্প টাকা জমা করব ইনশাআল্লাহ। এতে আমার ব্যাংকে কোনরূপ সুদ বা ঝুঁকি নেই।

আপনি যথার্থ বলেছেন, সঞ্চয়ী ও সাশ্রয়ী মনোভাব আমাদের সকলেরই থাকা উচিত কারন এই সঞ্চয় বিপদ এর সময় অনেক উপকারে আসে। আমরা যারা সরকারি চাকরি করছিনা তদের জন্য আরো গুরুত্বপূর্ণ সঞ্চয় করাটা। কারন আমাদের সরকার থেকে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার সম্ভবনা একেবারে কম। তাই আমাদের নিজেই নিজেদের কে বিপদ থেকে উত্তরনের পথ তৈরি করে রাখতে হবে। এজন্য অপ্রত্যাশিত বিপদের হাত থেকে বাচার জন্য আমাদেরকে সঞ্চয়ী হয়ে হবে।
এটি মূলত আমাদের জন্য গরীবদের একটি ব্যাংক যা আমাদের ভবিষ্যতে কিছু বিপদের কাছ থেকে উদ্ধার করতে পারে। আমরা যদি প্রতি সপ্তাহে কিছু পরিমাণ অর্থ সঞ্চয় করে এই পাত্রের মধ্যে জমা করে রাখি তাহলে একটি এক সময় ভালো পরিমাণ অর্থ জমা হবে। আমরা ছোট ছিলাম যখন তখন এইরকম মাটির ব্যাংক অথবা প্লাস্টিকের এই পাত্র গুলো কিনে বাড়িতে রেখে দিতাম এবং এখানে পাঁচ টাকা দশ টাকা ২০ টাকা করে জমিয়ে রাখতাম যাতে আমরা ভালো অর্থ এখান থেকে জমা করতে পারি। এবং যখন আমরা এই সঞ্চয় গুলো মাস শেষে বা বছর শেষে একসঙ্গে করতাম তখন অনেক অর্থ জমা হতো তা দিয়ে অনেক কিছু কিনতে পারতাম আসলে এটা আমাদের জন্য একটি সাশ্রয়ী ছিল।
কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশের যে পরিস্থিতি যেখানে কোন বিপদের জন্য অর্থ লোন নেওয়ার জন্য যদি ব্যাংকে যাওয়া হয় তাহলে সেখানে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। সে ক্ষেত্রে আমরা যদি এই সমস্ত ঋণ না নিয়ে আমরা যারা চাকরি করি তারা প্রতিদিন বা প্রতি সপ্তাহে আমাদের সঞ্চয়কৃত অর্থ থেকে কিছু অর্থ সাশ্রয় করে রেখে দিলে তা আমাদের ভবিষ্যতে কাজে আসবে। এবং আমাদের পরিবারের যে ঘাটতি থাকে সেটা পূরণ করা সম্ভব হবে তাই সঞ্চয় করে রাখলে কখনোই ক্ষতি হবে না বরং নিজের জন্য লাভ হবে এবং বিপদে অনেক সময় এই অল্প অর্থ বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারবে।
full member
Activity: 602
Merit: 144
Hire Bitcointalk Camp. Manager @ r7promotions.com
August 12, 2023, 03:18:15 PM

সঞ্চয়ী ও সাশ্রয়ী মনোভাব আমাদের সকলেরই থাকা উচিত কেননা আমরা যারা বেকার জীবন যাপন করছি ও অল্প বেতনে বিভিন্ন বেসরকারি ফার্মে ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরত তাদের তো জীবনে বড় কিছু করার সম্ভাবনা নেই। যারা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছে তারা সরকারের বিভিন্ন প্রণোদনা ও রিটারমেন্ট অবসর ভাতা পান। কিন্তু আমাদের বুড়ো বয়সে গিয়ে আমরা কি করে খাব সেই চিন্তাতেই অস্থির হয়ে পড়ি। এক্ষেত্রে আমাদের সঞ্চয় ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। আমরা সপ্তাহ শেষে বা মাস শেষে যে পরিমাণ টাকা খরচ শেষে অবশিষ্ট থাকে সেগুলো অহেতুক খরচ না করে একটু একটু জমিয়ে সঞ্চয় করা অবশ্যই উচিত।


তবে আমাদের ব্যাংক ব্যবস্থা এতটুকুই নড়বড়ে যে আমরা সাধারণ মানুষ নিজেদের শেষ সম্বলগুলো ব্যাংকে জমা রাখতে হিমশিম খাচ্ছি। এরূপ অবস্থায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাবার ব্যবসার সামান্য কিছু সাহায্য করায় যতটুকু টাকা হাত খরচের জন্য নিয়ে থাকি সেই থেকে আপনার মত কিছু টাকা জমিয়ে ভবিষ্যতে বড় ধরনের কিছু করব। সেই জন্য একটি প্লাস্টিকের ব্যাংক কিনে অল্প টাকা জমা করব ইনশাআল্লাহ। এতে আমার ব্যাংকে কোনরূপ সুদ বা ঝুঁকি নেই।
আপনি যথার্থ বলেছেন, সঞ্চয়ী ও সাশ্রয়ী মনোভাব আমাদের সকলেরই থাকা উচিত কারন এই সঞ্চয় বিপদ এর সময় অনেক উপকারে আসে। আমরা যারা সরকারি চাকরি করছিনা তদের জন্য আরো গুরুত্বপূর্ণ সঞ্চয় করাটা। কারন আমাদের সরকার থেকে আর্থিক সুবিধা পাওয়ার সম্ভবনা একেবারে কম। তাই আমাদের নিজেই নিজেদের কে বিপদ থেকে উত্তরনের পথ তৈরি করে রাখতে হবে। এজন্য অপ্রত্যাশিত বিপদের হাত থেকে বাচার জন্য আমাদেরকে সঞ্চয়ী হয়ে হবে।
legendary
Activity: 2156
Merit: 2100
Marketing Campaign Manager |Telegram ID- @LT_Mouse
August 12, 2023, 09:11:24 AM
আসলে Forsage.io কি ? সেখানে নাকি ১২ ডলার দিয়ে একাউন্ট করলে এক মাসের ভিতরেই নাকি ডলার আসতে শুরু করবে। আর যদি ৩১ ডলার দিয়ে একাউন্ট করা যায়। তাহলে নাকি কয়েকদিনের ভিতরেই ডলার আসা শুরু করবে।
সিনিয়র ভাইদের কাছে জানতে চাই। Forsage.io কি আর কিভাবে সম্ভব অটো ইনকাম। তবে আমারও আগ্রহ ছিল forsage.io account করার। এটা করা যাবে কিনা তা সিনিয়ার ভাইদের পরামর্শ চাচ্ছি।
ফরসেজ একটি এম.এল.এম স্ক্যাম। যে বা যারা এই প্রজেক্ট প্রমোট করে তারা হয় না বুঝে করে না হলে তারা সরাসরি এই স্ক্যামের সাথে যুক্ত। এই প্রজেক্ট থেকে দূরে থাকাটাই ভালো। সাম্প্রতিক mtfe ও একই ধরনের প্রজেক্ট। ক্রিপ্টোকারেন্সি নিউজ ওয়েবসাইট কয়েনআলাপ এই বছরের শুরুর দিকে এই নিয়ে একটা প্রবেদন করেছিল যেখানে তারা পঞ্জি স্কিমেরও বিস্তারিত তুলে ধরে। চাইলে পড়ে নিতে পারেন- https://www.coinalap.com/ফরসেজ-কি-forsage-io/

কিন্তু সে আমাকে খুলে বলেনি এই বিষয়ে যে মূলত এখানে রেফার না করলে কোন প্রফিট আসবেনা। আমি একাউন্টটি খুলি তখন কয়েকদিন অপেক্ষা করে কিন্তু কোন লাভ হয় না বরং ব্যালেন্স জিরো জিরোই থাকে। Grin
ওরা এইসব তথ্য কাউকে বলবে না। আগে নিজের রেফারে আপনাকে জয়েন করাবে। তারপর ধীরে ধীরে তাদের এই আজব নিয়মগুলো দেখবেন। আপনার বড় ভাই জেনেশুনে আপনাকে একটা স্ক্যাম প্রজেক্টে জয়েন করিয়েছে, শুধুমাত্র নিজের সুবিধার কথা চিন্তা করে। আর এইসব পঞ্জ স্কিমে এইসব মন মানসিকতার লোকগুলোই কাজ করে।
newbie
Activity: 28
Merit: 1
August 12, 2023, 09:01:50 AM
কাট

আপনি সঠিকভাবে বলছেন। সঞ্চয় একটি মহত্ত্বপূর্ণ অভ্যাস, এবং সম্পূর্ণ প্রয়োজন। ছোটখাটো টাকা সঞ্চয় করে সময়ের সাথে মোট অংকে পরিণত হয়, যা আপনার ভবিষ্যতে নিরাপদতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে।
sr. member
Activity: 364
Merit: 195
Buy on Amazon with Crypto
August 12, 2023, 09:01:29 AM

সঞ্চয়ী ও সাশ্রয়ী মনোভাব আমাদের সকলেরই থাকা উচিত কেননা আমরা যারা বেকার জীবন যাপন করছি ও অল্প বেতনে বিভিন্ন বেসরকারি ফার্মে ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরত তাদের তো জীবনে বড় কিছু করার সম্ভাবনা নেই। যারা সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছে তারা সরকারের বিভিন্ন প্রণোদনা ও রিটারমেন্ট অবসর ভাতা পান। কিন্তু আমাদের বুড়ো বয়সে গিয়ে আমরা কি করে খাব সেই চিন্তাতেই অস্থির হয়ে পড়ি। এক্ষেত্রে আমাদের সঞ্চয় ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই। আমরা সপ্তাহ শেষে বা মাস শেষে যে পরিমাণ টাকা খরচ শেষে অবশিষ্ট থাকে সেগুলো অহেতুক খরচ না করে একটু একটু জমিয়ে সঞ্চয় করা অবশ্যই উচিত।


তবে আমাদের ব্যাংক ব্যবস্থা এতটুকুই নড়বড়ে যে আমরা সাধারণ মানুষ নিজেদের শেষ সম্বলগুলো ব্যাংকে জমা রাখতে হিমশিম খাচ্ছি। এরূপ অবস্থায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাবার ব্যবসার সামান্য কিছু সাহায্য করায় যতটুকু টাকা হাত খরচের জন্য নিয়ে থাকি সেই থেকে আপনার মত কিছু টাকা জমিয়ে ভবিষ্যতে বড় ধরনের কিছু করব। সেই জন্য একটি প্লাস্টিকের ব্যাংক কিনে অল্প টাকা জমা করব ইনশাআল্লাহ। এতে আমার ব্যাংকে কোনরূপ সুদ বা ঝুঁকি নেই।
member
Activity: 112
Merit: 34
August 12, 2023, 06:00:34 AM
ভবিষ্যতে চলার পথে আমাদের সঞ্চয় করা আব্যশক নয়? আমরা বাঙালিরা এক টাকা উপার্জন করলে সেখানে দুই টাকা খরচ করে ফেলি। সেক্ষেত্রে আমাদের ভবিষ্যতে একটু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। যদি আমরা এখন থেকে একটু একটু করে সঞ্চয় করতে থাকি তাহলে আমাদের ভবিষ্যতে কোন সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না বলে আমি মনে করি। ছোট থেকেই কিন্তু বড় হয় এই কথাটা বলার কারণ হচ্ছে আপনি যদি অল্প অল্প করে টাকা সঞ্চয় করতে থাকেন তাহলে দেখবেন অনেকদিন পর আপনি মোটা অংকের টাকা হাতে পাবেন। উদাহরণস্বরূপ আমি নিজে প্রতিদিন ৭০+ টাকা সঞ্চয় করে থাকি এটি আমি করে আসতেছি ১৮ মাস ধরে এতে প্রায় ৩৭০০০+ টাকা আমার সঞ্চয় হয়েছে। তবে এটিতে অবশ্যই ধৈর্য ধারণ করতে হবে। এমন অনেক মানুষ আছেন যারা সাধারণত বলে থাকে এই প্রতিদিন ১০/২০/৩০ টাকা এগুলো জমিয়ে কি হবে তারা একটু অধৈর্য হয়ে যায়। বিভিন্ন উপায়ে সঞ্চয় করা যায় যেমন ব্যাংকে ডিপিএস করে,লাইফ ইন্স্যুরেন্স করে,কেউ আবার মাটির ব্যাংকেও টাকা রাখে। ব্যাংকে ডিপিএস এবং লাইফ ইন্স্যুরেন্স এই দুটিতে প্রত্যেক মাসে একটি নির্দিষ্ট অংকের টাকা রাখতে হয় এগুলো ২/৫/১০/১৫ বছর পর টাকা উঠানো যায়। আমি মনে করি আমাদের এখনই সঞ্চয় করা উচিত এই যুবক বয়স থেকেই। আপনি এখন আপনার সাধ্য অনুযায়ী টাকা জমাতে পারেন এটা পুরোপুরি আপনার উপর নির্ভর করে আপনি প্রতিদিন কত টাকা সঞ্চয় করবেন সেটি আপনার একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। তাই আমি বলব প্রতিদিন কিছু টাকা সঞ্চয় করার অভ্যাস করুন অথবা আপনার মাসিক ইনকাম যাই থাকুক না কেন সে ইনকামের একটি অংশ দিয়ে সঞ্চয়ের একটি অভ্যাস গড়ে তুলুন।
sr. member
Activity: 700
Merit: 380
🎗️🍁🎭
August 12, 2023, 04:52:22 AM
আসলে Forseg.io কি ? সেখানে নাকি ১২ ডলার দিয়ে একাউন্ট করলে এক মাসের ভিতরেই নাকি ডলার আসতে শুরু করবে। আর যদি ৩১ ডলার দিয়ে একাউন্ট করা যায়। তাহলে নাকি কয়েকদিনের ভিতরেই ডলার আসা শুরু করবে।
সিনিয়র ভাইদের কাছে জানতে চাই। Forseg.io কি আর কিভাবে সম্ভব অটো ইনকাম। তবে আমারও আগ্রহ ছিল forseg.io account করার। এটা করা যাবে কিনা তা সিনিয়ার ভাইদের পরামর্শ চাচ্ছি।

ফরসেজ হচ্ছে ক্রিপ্টো জগতে মোটামোটি পুরাতন একটা স্ক্যাম প্রজেক্ট। যেখানে ইউজার দের মেইন ইনকাম হচ্ছে অন্য ইউজারদেরকে ইনভাইট করে নিয়ে আসা আর সেখান থেকেই মূলত ইনকাম জেনারেট হয়। মানে কমিশন পায়। ফরসেজ নামে কয়েকদিন পর পর বিভিন্ন ক্রিপ্টোর জন্য আলাদা আলাদা প্লাটফর্ম তৈরী করে। যেমন টেথার এর জন্য একটা, ট্রনের জন্য একটা, আবার অন্য একটা করেন্সির জন্য আরেকটা। এগুলো মূলত স্ক্যাম ওয়েবসাইট।

সব কিছু জানার পরেও আশা করি আর একাউন্ট খোলার ইচ্ছে নেই আপনার। যদি থেকে থাকে, তাহলে সেটা মন থেকে দূর করে ফেলেন। সব শুনেও যদি একাউন্ট করেন, তাহলে ভবিষ্যতে লসের জন্য প্রস্তুত থাকেন।
ভাই এই forseg.io সম্পর্কে আর কি বলব আমি এখানে একটি একাউন্ট করেছিলাম প্রায় ১৫ ডলারের মত খরচ হয়েছিল সবগুলো ডলার আমার বৃথা গেছে। প্রথমত আমি এখানে অ্যাকাউন্ট করার জন্য কোনমতেই রাজি ছিলাম না কিন্তু আমার এক সিনিয়র ভাই শুধু আমাকে এটা সম্পর্কে বলত যে প্রচুর ইনকাম করা যায় এখান থেকে। সে আরো বলেছে যে তার নাকি একজন সহপাঠী এই forseg.io থেকে ৩০০০ ডলার ইনকাম করেছিল আমি এই কথা শুনে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। কেমনে সম্ভব এইটা Huh
তবে আমি তার কথা শুনে মনে হচ্ছিল অ্যাকাউন্ট তৈরি করি কিন্তু সে একাউন্ট করেছে এবং তার ৫০/৬০ ডলারের মত ইনকাম হয়েছে কয়েকটি রেফার করে। সেই অনুসারে আমি অ্যাকাউন্ট করেছিলাম ভেবেছিলাম হয়তো আমারও ইনকাম হবে কিন্তু সে আমাকে খুলে বলেনি এই বিষয়ে যে মূলত এখানে রেফার না করলে কোন প্রফিট আসবেনা। আমি একাউন্টটি খুলি তখন কয়েকদিন অপেক্ষা করে কিন্তু কোন লাভ হয় না বরং ব্যালেন্স জিরো জিরোই থাকে। Grin
তারপর আমি forseg.io সম্পর্কে কিছু ভিডিও দেখলাম এবং নিশ্চিত হলাম যে এখানে মূলত কাউকে ইনভাইট করলে তবেই কিছু কমিশন পাওয়া যায়। তারপর আমি এই সব দেখে পুরাই ভোদাই হয়ে গিয়েছে  Grin আসলে বোকার মত কাজ করে আমার টাকাগুলো হারিয়েছি।
তাই যদি কেউ এখানে একাউন্ট খুলতে ডলার ব্যয় করেন তাহলে অবশ্যই সেটা কখনো উঠবে না বরং সম্পূর্ণ টাকা হারাবে তাই এই স্কাম প্রকল্পে কেউ একাউন্ট করবেন না।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
August 12, 2023, 04:25:17 AM
আসলে Forseg.io কি ? সেখানে নাকি ১২ ডলার দিয়ে একাউন্ট করলে এক মাসের ভিতরেই নাকি ডলার আসতে শুরু করবে। আর যদি ৩১ ডলার দিয়ে একাউন্ট করা যায়। তাহলে নাকি কয়েকদিনের ভিতরেই ডলার আসা শুরু করবে।
সিনিয়র ভাইদের কাছে জানতে চাই। Forseg.io কি আর কিভাবে সম্ভব অটো ইনকাম। তবে আমারও আগ্রহ ছিল forseg.io account করার। এটা করা যাবে কিনা তা সিনিয়ার ভাইদের পরামর্শ চাচ্ছি।

ফরসেজ হচ্ছে ক্রিপ্টো জগতে মোটামোটি পুরাতন একটা স্ক্যাম প্রজেক্ট। যেখানে ইউজার দের মেইন ইনকাম হচ্ছে অন্য ইউজারদেরকে ইনভাইট করে নিয়ে আসা আর সেখান থেকেই মূলত ইনকাম জেনারেট হয়। মানে কমিশন পায়। ফরসেজ নামে কয়েকদিন পর পর বিভিন্ন ক্রিপ্টোর জন্য আলাদা আলাদা প্লাটফর্ম তৈরী করে। যেমন টেথার এর জন্য একটা, ট্রনের জন্য একটা, আবার অন্য একটা করেন্সির জন্য আরেকটা। এগুলো মূলত স্ক্যাম ওয়েবসাইট।

সব কিছু জানার পরেও আশা করি আর একাউন্ট খোলার ইচ্ছে নেই আপনার। যদি থেকে থাকে, তাহলে সেটা মন থেকে দূর করে ফেলেন। সব শুনেও যদি একাউন্ট করেন, তাহলে ভবিষ্যতে লসের জন্য প্রস্তুত থাকেন।
sr. member
Activity: 532
Merit: 345
Catalog Websites
August 12, 2023, 12:52:21 AM
আসলে Forseg.io কি ? সেখানে নাকি ১২ ডলার দিয়ে একাউন্ট করলে এক মাসের ভিতরেই নাকি ডলার আসতে শুরু করবে। আর যদি ৩১ ডলার দিয়ে একাউন্ট করা যায়। তাহলে নাকি কয়েকদিনের ভিতরেই ডলার আসা শুরু করবে।
সিনিয়র ভাইদের কাছে জানতে চাই। Forseg.io কি আর কিভাবে সম্ভব অটো ইনকাম। তবে আমারও আগ্রহ ছিল forseg.io account করার। এটা করা যাবে কিনা তা সিনিয়ার ভাইদের পরামর্শ চাচ্ছি।
ভাই এই ধরনের কোম্পানি নিয়ে ২-৪ দিন আগে এই থ্রেডে অনেক আলোচনা হয়েছে। সাধারণত এই ধরনের কোম্পানি গুলো বেশিরভাগ স্কাম হয়ে থাকে। আপনি সে সাইডটির কথা বলছেন সেটাও স্কাম হবে না গ্যারান্টি নাই। আমাদের এই থ্রেডের কিছু ভায়েরা এই ধরনের কোম্পানিতে ইনভেস্ট করে লস খেয়ে বসে আছেন। আমার পক্ষে থেকে বলি আপনি এই ধরনের কোম্পানি থেকে দূরেই থাকেন। ইনভেস্ট করার ধরকার নাই।

আজ পর্যন্ত অনেক বিজ্ঞাপন দেখেছি দৈনিক এত টাকা ইনকাম করা যায় অনেক যায়গায় ট্রাই করেছি কিন্তু কোন লাভ পাই নি। যাই হোক শুধু একটা জিনিসেই সফলতার আশা পেয়েছি সেটি হলো বিটকয়েন। আপনার যদি বিনিয়োগ করার মতো পর্যাপ্ত অর্থ থাকে তাহলে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতে পারেন, এটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। বিটকয়েনে সঠিক সময়ে বিনিয়োগ করতে পারলে অনেক প্রফিট আশা করা যায়। চিন্তা করে দেখুন ২০২২ সালের শেষের দিকে বিটকয়েন ১৫k ছিলো বর্তমান ২৯-৩০k মাঝে  অবস্থান করছে। তাই সঠিক সময়ে বিটকয়েন বিনিয়োগ করলে সফলতা পাওয়া যায়।
newbie
Activity: 22
Merit: 0
August 12, 2023, 12:29:00 AM
আসলে Forseg.io কি ? সেখানে নাকি ১২ ডলার দিয়ে একাউন্ট করলে এক মাসের ভিতরেই নাকি ডলার আসতে শুরু করবে। আর যদি ৩১ ডলার দিয়ে একাউন্ট করা যায়। তাহলে নাকি কয়েকদিনের ভিতরেই ডলার আসা শুরু করবে।
সিনিয়র ভাইদের কাছে জানতে চাই। Forseg.io কি আর কিভাবে সম্ভব অটো ইনকাম। তবে আমারও আগ্রহ ছিল forseg.io account করার। এটা করা যাবে কিনা তা সিনিয়ার ভাইদের পরামর্শ চাচ্ছি।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
August 11, 2023, 10:39:26 PM
তাই আপনি কি এখনও কেন্দ্রীয় একচেন্জগুলো ব্যবহার করতে ইচ্ছুক?

আমি আগে এই রিলেটেড কয়েকটা থ্রেড ট্রান্সলেট করেছি এবং এই ধরনের পোষ্ট করেছিলাম। আপনাকে ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ একটা ট্রান্সলেশন কমপ্লিট করার জন্য। আসলে আমরা না জেনেই এসব কাজ গুলো অলরেডি করে ফেলেছি। অনলাইনে প্রাইভেসি রক্ষা করা যে কতো গুরুত্বপূর্ণ, সেটা যে একবার বিপদে পড়েছে সে বুঝতে পারছে। আমরা যারা বিভিন্ন প্লাটফর্মে অলরেডি নিজেদের ব্যাক্তিগত তথ্য দিয়ে দিয়েছি, আমাদের এখন আর কিছুই করার নেই। ইন্টারনেট এ একবার কোনো তথ্য দিয়ে দিলে সেটা আর প্রাইভেট থাকে না। আমরা যে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত ছবি আপলিাড সহ দৈনন্দিন জীবনের সব কিছু শেয়ার করি, এগুলো আসলে প্রাইভেসির জন্য বিশাল এক হুমকি। আমি নিজে যে ভুল করলাম, আমি চাইবো না আমার সন্তান একই ভুল করুক।
sr. member
Activity: 700
Merit: 380
🎗️🍁🎭
August 11, 2023, 08:54:08 AM
sr. member
Activity: 364
Merit: 195
Buy on Amazon with Crypto
August 11, 2023, 06:07:36 AM
আমার পোস্টটি বাংলা ভাষায় অনুবাদ করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ DYING_S0UL! আমি খুব খুশি যে আমার লেখা সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌছে যাচ্ছে। আপনি অনেক ভালো কাজ করেছেন।

আমি আন্তরিকভাবে আশা করি যে এই থ্রেডে উপস্থাপিত বাঙালি ব্যবহারকারীরা এই দুঃখজনক ঘটনার মাধ্যমে কেন্দ্রীয় একচেন্জগুলোর বিপদ সম্পর্কে সচেতন হবেন। আমি আরও আশা করবো যে কোনো ৩য় পক্ষকে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য দেয়ার আগে আপনারা দুবার ভাববেন।

এমন পরিস্থিতিতে এমনকি পুলিশও আপনাকে সাহায্য করবে না। আপনি এসময় কি করতে পারেন? আপনি যদি আপনার নামও পরিবর্তন করেন তাও সমস্যার সমাধান হবে না, কারণ এটি কর্তৃপক্ষের কাছে আরও বেশি সন্দেহের কারণ হতে পারে। সবসময় গ্রেপ্তার হওয়ার ভয় নিয়ে বেঁচে থেকে কি লাভ? যাইহোক, কেন্দ্রীয় এক্সচেঞ্জ ব্যবহার করার সময় এটি ঘটতে পারে, কারণ একচেন্জগুলোর ক্ষেত্রে সবসময় হ্যাকের সম্ভবনা থাকে। আর এর থেকেও খারাপ হয় যখন তারা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য বিক্রি করে দেয়।
আমরা বাঙালি বীরের জাতি এই সমস্ত ছোটখাট তথ্য চুরির ব্যাপারে বাঙালি জাতি কখনো ভয় করে না। এ সকল ছোটখাটো তথ্য চুরি আমাদের জীবনে কয়েকবার যে ঘটেছে সেটা মনে করাতে চাই না তবে সর্বশেষ তথ্যচুরি জুলাই মাসে ২০২৩ সালে ঘটেছে সেই ব্যাপারটি নিয়ে একটু কথা বলছি। আমাদের বাঙ্গালীদের তথ্য চুরি করে হ্যাকাররা কি করবে সেই ব্যাপারটা আজকের এই পোস্ট দেখে একটু চিন্তিত হচ্ছি।

বাংলাদেশের সরকারি ওয়েবসাইট থেকে গত জুলাই মাসের সম্ভবত ৮/ ৯ তারিখে এদেশের সাধারণ নাগরিকসহ ১৭১ টি সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনলাইনে দেওয়া সকল তথ্য হ্যাকাররা চুরি করে নিয়ে গেছে। TechCraunch দেওয়া একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য বেরিয়ে আসে অথচ আমাদের বাংলাদেশ থেকে এত বড় একটা হ্যাকিং হয়েছে অথচ এই মহা সত্য ঘটনাটি মুখ চাপিয়ে রেখেছে অথচ আমরা কতটা ভয়ঙ্কর অবস্থানে রয়েছি এদেশের সরকারি আমলারা এই ব্যাপারটা নিয়ে কোন গুরুত্ব দিচ্ছে না। আমাদের ৫ কোটি বাঙ্গালীদের তথ্য চুরি করেছে অথচ সরকারের পক্ষ থেকে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না। আমাদের নাম, আইডি কার্ডের নাম্বার, ফোন নাম্বার, রক্তের গ্রুপ, ছবিসহ সকল প্রকার তথ্য হ্যাকাররা চুরি করে নিয়ে গেছে।।

 আমরা সাধারণত সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জ এর যে তথ্যগুলো দিয়েছি সেগুলো চুরি হয়ে গেলেও আমাদের আর ভয় করবে না কেননা আমরা বড় বিপদে রয়েছি সেই ব্যাপার নিয়ে সরকার কোন মাথা ঘামাচ্ছে না । রাজনীতি কথা নিয়ে বলছি না বরং এই পোষ্টটি পড়ার পর আমাকে একটু ভাবাচ্ছে যে আমাদের তথ্যগুলো এই পাঁচ কোটি মানুষের মধ্যে রয়েছে তো। এই  সকল পাচার হওয়া তথ্যগুলো ডার্কয়েবে বিক্রি করে দেয় এবং অজান্তেই যদি কোন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে করে থাকে তাহলে আমাদের দেশে নিরীহ কিছু মানুষের উপর সেই অপরাধের ভয়াবহ চিত্র নেমে আসবে। আল্লাহর কাছে দোয়া করি এই সকল খারাপ প্রভাব যাতে আমার বাংলাদেশী ভাই বোনদের উপর না পড়ে।





বাংলা নিউজ: https://www.bbc.com/bengali/articles/c72xn1g5lldo
Jump to: