একটি আর্টিকেলে দেখলাম 2021 সালে প্রায় 90000 মানুষ সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহারের কারনে প্রতারিত হয়েছিলেন। 2022 সালের জুলাইয়ে টুইটার হ্যাক হওয়ার পর 200 মিলিয়ন ব্যবহারকারীর ইমেইল ডেটা চুরি হয়ে ডার্কওয়েবে স্থানান্তর হয়েছিল। 2022 সালে ডেটা কনসার্নেড অথিরিটি ইউ এস স্টেট এবং ফেডারেল এজেন্সিস সরকারী মালিকানাধিন ডিভাইস গুলোতে টিকটিক এ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করার জন্য আগ্রহ দেখিয়েছিলে। তারা ধারনা করেছিলেন যেহেতু টিকটক চীনা কোম্পানির মালিকানাধিন সেহেতু সেখানে তথ্য চুরির মত ঘটনা ঘটা স্বাভাবিক। যদিও এর সুস্পস্ট কোন প্রমান পাওয়া যায় নি তবে এমন হওয়াটাও অস্বাভাবিক নয়। আবার 2023 সালে মেটাকে 1.3 বিলিয়ন মার্কিন ডলার জরিমানা করা হয়েছিল সেখানে ইউরোপিয় ডেটা সুরক্ষা বোর্ড জানিয়েছিল যে মেটা উইরোপিয় জনগনের ব্যেক্তিগত তথ্য মার্কিন সার্ভারে স্থানান্তর করেছিলেন যা তাদের গোপনীতা লক্ষন করেছে।
ফেসবুক ইনস্ট্রাগ্রাম এবং লিংকডিন বা টিকটক যাই বলি এগুলো বর্তমানে মানুষের জীবনের সাথে ওতপ্রতভাবে জরিত। মানুষ এগুলো তাদের বন্ধু ভাবতে শুরু করেলেও গোপনীয়তা আইন থাকা সত্বেও কেউই সেটিকে আমলে নেয় না ফলে ব্যবহারকারীর তথ্য সর্বদা ঝুকিতে থাকে।