Author

Topic: বাংলা (Bengali) - page 453. (Read 5327093 times)

newbie
Activity: 18
Merit: 0
January 23, 2020, 11:29:15 AM
ভাই আপনি কি ক্যাম্পেইন বলতে bounty বা airdrops কে বুঝিয়েছেন যেগুলোকে আমরা সাধারণত রিপ্লাই দিয়ে থাকি
jr. member
Activity: 60
Merit: 5
January 23, 2020, 04:55:17 AM

bitcointalk এ শুধুমাত্র ক্যাম্পাসগুলোতে অংশগ্রহণ করি

ধন্যবাদ ভাই আপনাকে সুন্দর পরামর্শ দেওয়ার জন্য। ভাই আপনি এখানে ক্যাম্পাস বলতে কি বাউন্টি ক্যাম্পেইন বুঝিয়েছেন?
full member
Activity: 135
Merit: 129
I no longer own bitcoinbangladesh.info domain.
January 23, 2020, 02:14:03 AM
ধন্যবাদ জাবিরা ট্রাস্ট সিস্টেম সম্পর্কে লয়চের টপিকটি অনুবাদ করে শেয়ার করার জন্য। তবে কিছুটা সংক্ষেপ করলে ভালো হত কারন আমার মনে হয়না আমাদের এইখানে কেউ এত বড় আর্টিকেল পড়বে।
যারা ট্রাস্ট সিস্টেম সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন তারা এর সঠিক ব্যবহার করুন। ডি.টি মেম্বার সিলেকশনের অবদান রাখুন। আমাদের লোকাল থেকে শাশান নামক একজন ডি.টি তে আছেন কিন্তু তিনি এইখানে একদ্ম এক্টিভ না।
newbie
Activity: 81
Merit: 0
January 22, 2020, 07:50:39 PM
বর্তমান সময়ে একটা সমস্যা বেশি দেখা দিচ্ছে bitcointalk নতুন ইউজারদের অ্যাকাউন্ট সমস্যা সেটা হল একাউন্ট সাসপেন্স ?


আমরা যারা নতুন bitcointalk ব্যবহারকারী রয়েছি বর্তমান সময়ে আমরা bitcointalk এ শুধুমাত্র ক্যাম্পাসগুলোতে অংশগ্রহণ করি এবং সেখানেই রিপ্লাই করি এছাড়া অন্য কোন সেকশনে গিয়ে নিজের মতামত অন্যের মতামত নিয়ে কোন করিনা উত্তর দেইনা মূলত এই জন্যই আমাদের অ্যাকাউন্টগুলো ban হয়ে যাচ্ছে

নতুন ইউজারদের কাছে পরামর্শ এটাই যে আপনারা ডিসকাশন গ্রুপের সব সেকশনে গিয়ে আপনার নিজের মতামত এবং অন্যের মতামত এর পজিটিভ এবং নেগেটিভ দিক নিয়ে আলোচনা করতে পারেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্টটি ban হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে
newbie
Activity: 9
Merit: 1
January 22, 2020, 07:17:15 AM
ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং এ আমাদের দেশ বলতে গেলে অনেক পিছিয়ে। সেটা হতে পারে দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি আইনের জন্যে কিংবা পর্যাপ্ত রিসোর্সের কারনে। আমরা অনেকেই ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং এর সাথে পরিচিত নই। তাই আমি চেষ্টা করছি বাংলায় ট্রেডিং সম্পর্কে পর্যাপ্ত আর্টিকেল লিখতে যাতে আমরা সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং এর সাথে পরিচিত গতে পারি এবং নিজেকে ভালো একজন ট্রেডার হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।
আমার ট্রেডিং সিরিজের প্রথম আর্টিকেল- ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং কি - পর্ব-১
এই আর্টিকেলে ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং একেবারে সাধারন কয়েকটি বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনাদের মতামত অবশ্যই জানাবেন।
newbie
Activity: 1050
Merit: 0
January 21, 2020, 11:17:47 AM
হালো বন্ধুরা আমাকে সবাই হেল্প করবেন!
member
Activity: 86
Merit: 27
January 21, 2020, 08:07:14 AM
বাংলাদেশ Bitcoin কেনা বা বেচার সহজ মাধ্যম কি আছে?

আমার জানামতে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচার কিছু সাইট হল
১. https://ipdbse.com/access/subscriber/login
২. https://www.bdwalletex.com/

প্রতিটা সাইটেই আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফাই করা হয়ে গেলে তারপর আপনি বিটকয়েন কেনাবেচা করতে পারবেন।

আর একটা সাইট সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক করতে চাই সেটা হল https://tdbsewallet.com/
এই সাইটে পেমেন্ট ঠিকমত দেয় না। আমি একবার সেল অর্ডার দিয়েছিলাম কিন্তু পেমেন্ট পাইনি।

বিশ্বের যেইখানেই সরকার CryptoCurrency বেচাকেনা সীমাবদ্ধ করার প্ৰচেষ্টা চালাইতাসে, সেইখানেই Peer to Peer exchanges এর ব্যবহার বাড়তাসে। আমার মনে হয়, আমাগোও সেই পথে চলন উচিৎ হইব। নিচে কয়খান উদাহরণ রইলো...

১. https://bisq.network - Peer to Peer + Decentralized + On Chain + No Centralized KYC

২. https://hodlhodl.com - Peer to Peer + Centralized + On Chain + No Centralized KYC

৩. https://localcryptos.com - Peer to Peer + Centralized + On Chain + No Centralized KYC

৪. https://localbitcoins.com - Peer to Peer + Centralized + Off Chain + Centralized KYC
newbie
Activity: 169
Merit: 0
January 20, 2020, 12:15:19 PM
ব্লকচেইন কি
ব্লকচেইন হল মূলত এক ধরণের শক্তি যা বিটকয়েন গুলোকে গতিশীল করে, বিটকয়েনের মধ্যে স্থানান্তরকে সহজ করে এবং এর সবরকম লেনদেন রেকর্ড করে রাখে। আসুন বিষয়টিকে আরো সহজ করে বোঝার চেষ্টা করি।
​​
​​ধরুন এক ভদ্রলোক প্রচলিত ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে গ্রামে থাকা বাবাকে ৫ হাজার টাকা পাঠালেন। তো এই লেনদেন ব্যবস্থাটিকে যদি একটু বিশ্লেষণ করি তাহলে ভদ্রলোক হচ্ছেন প্রথম পক্ষ ও তার বাবা হচ্ছেন দ্বিতীয় পক্ষ অপরদিকে ব্যাংকিং সিস্টেম হলো তৃতীয় পক্ষ। তাহলে কি দাড়ালো এই ব্যাংকিং সিস্টেমের মাধ্যমে লেনদেন করা সহ প্রায় সব ধরণের কার্যকলাপ সম্পূর্ণ হয়ে গেলো। তারমানে দুইজনের কাছে অর্থ আদান প্রদান করতে যেসব সুযোগ সুবিধার প্রয়োজন পড়ে তার সবটাই ব্যাংক তার সেবার মাধ্যমে দিয়ে থাকে। যেটাকে আমরা ব্যাংকিং সিস্টেম বলে থাকি।
​​
​​উপরের ব্যাংকিং সিস্টেম কে যদি আপনি বুঝতে পারেন তাহলে ব্লকচেইন বুঝতে পারাটা আপনার জন্য সহজ। ব্যাংকিং সিস্টেমকে ব্লকচেইনের সাথে তুলনা করতে পারেন তবে ব্লকচেইনের সিস্টেম মোটেও ব্যাংকিং সিস্টেমের মতো না। বিষয়টা একটু ক্লিয়ার করি চলুন।
​​
​​উপরের ভদ্রলোক ১০ জন বন্ধুকে টাকা পাঠাবেন এবং এই কয়েকজন একে অপরের সাথে সংযুক্ত হয়ে কোন এক মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতে পারে। একসাথে আন্তঃসংযোগ হয়ে টাকা হস্তান্তরের এই বিষয়টিকে ব্লকচেইনের ভাষায় আমরা বলি  উন্মুক্ত লেনদেনের হিসাব। উন্মুক্ত হওয়ায় পুরো ব্লকচেইন সিস্টেমটি হচ্ছে Decentralized রাখা হয়েছে।

​​১০ জনের আন্তঃসংযোগের বিষয়টি খেয়াল করুন দেখুন যেহেতু তারা একে অপরের সাথে সংযুক্ত সেহেতু প্রত্যকেই প্রত্যেকের একাউন্ট সম্পর্কে ধারণা রাখে – ব্লকচেইনের আসল মজাটা আসলে এইখানেই কারণ প্রত্যেক লেনদেনের সময় সংযুক্ত প্রতিটি একাউন্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়। স্বয়ংক্রিয় এই বিষয়টিই হলো Distributed Open Ledger যা Decentralized নামেও পরিচিত।
​​তবে এখানে আপনার একটি সংশয় থাকতে পারে – যেমন কেউ তো তাহলে ১০০ টাকা পাঠিয়ে ১০০০ টাকা পাঠিয়েছে বলতে পারে। এই জন্যই লেনদেনের পুরো সিস্টেমটিকে যাচাই বা ভেরিফাই করতে হয় আর এই ভেরিফিকশনের কাজটি যারা করে থাকেন তাদেরকে আমরা মাইনার (Miner) বলে থাকি।
​​
​​সংক্ষেপে ব্লকচেইন —
​​ব্লকচেইন = ব্লক + চেইন
​​এই সিস্টেমে প্রতিটি ব্লক এক একটি একাউন্ট যার প্রতিটি লেনদেন ব্যবস্থাপনা চেইন আকারে পরিচালিত হয়। প্রত্যেকটি ব্লক হ্যাশিং (Hashing) এর মাধ্যমে উচ্চ মানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে যার ফলে কেউই এখানে হস্তক্ষেপ করতে পারে না।

ব্লকচেইন সিস্টেমের সুবিধা


​​থার্ড পার্টির ঝামেলা থেকে মুক্তি — উপরের উদাহরণ গুলোর দিকে লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবেন ব্লকচেইন লেনদেন ব্যবস্থাপনায় কোন রকম তৃতীয় পক্ষের প্রয়োজন পরে না ফলে আপনি পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে লেনদেন করতে পারছেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। যা নরমাল ব্যাংকিং সিস্টেমে খুবই ঝামেলাপূর্ণ।
​​
​​নিরাপত্তা — PayPal লেনদেন সিস্টেমের কথা চিন্তা করুন এখান থেকে যেকোন সময় পাঠানো টাকা বা ব্যবহারকারীর ডেটা গুলো চুরি হতে পারে কিন্তু ব্লকচেইন সিস্টেমে আইডেন্টিটি হিডেন থাকা ও প্রতিনিয়ত ডেটা গুলো আপডেট হওয়ার ফলে এখানে চুরি কিংবা দূর্নীতির আওতায় আশা একেবারেই অসম্ভব।

ব্লকচেইনের ভবিষ্যৎ!
ক্রিপ্টোকারেন্সির জনপ্রিয়তা যেভাবে বেড়ে চলছে, তাই আর বেশীদিন নেই যেদিন থেকে ব্যাংক ব্লকচেইন সিস্টেম ব্যবহার করা শুরু করবে। ব্লকচেইনের সক্ষমতা ইতিমধ্যে প্রমাণিত তাই অদূর ভবিষ্যতে সরকারও এটি ব্যবহার করা শুরু করবে। বৃহত্তর আমেরিকান স্টক এক্সচেঞ্জ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান NASDAQ ব্লকচেইন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু করে দিয়েছে।

অসংখ্য স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান নিত্য নতুন আইডিয়া নিয়ে ব্লকচেইন প্রযুক্তিতে প্রবেশ করছে যেমন, একটি প্রতিষ্ঠান ব্লকচেইন থেকে ডেটা ব্যবহার করে অপরাধ ট্র্যাক করতে পারে এমন সেবা দিতে যাচ্ছে। ব্লকচেইন প্রযুক্তি এখনো প্রাথমিক ধাপে রয়েছে তাই এই বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি নিয়ে প্রচুর কাজ চলছে যার ফলে মার্কেটে এর পরিচিতি দিন দিন ব্যাপক হারে বাড়ছে।  বিটকয়েন যেভাবে বর্তমান অর্থনীতিতে ব্যাপক ভাবে সাড়া ফেলেছে। আশাকরি, খুব শীগ্রই ব্লকচেইন প্রযুক্তিও এমন কিছু উপহার দিতে যাচ্ছে।

newbie
Activity: 9
Merit: 1
January 20, 2020, 09:25:53 AM
বাংলাদেশ Bitcoin কেনা বা বেচার সহজ মাধ্যম কি আছে?
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বেচা কেনার সময় সাবধান থাকবেন।
https://swapusdbd.com/btc/
উপরের এই লিংকে গিয়ে লেনদেন করতে পারেন। তবে উনারা শুধু বিটকয়েন ক্রয় করে, এখনো বিক্রয় করছে না।
newbie
Activity: 169
Merit: 0
January 20, 2020, 09:06:36 AM
Airdrop এ কি কাজ করতে হয়?
 1.যেই কয়েন এ কাজ করবেন তাদের অফিসিয়াল গ্রুপে এড হওয়া(Telegramএ)
2. যেই কয়েন এ কাজ করবেন তাদের অফিসিয়াল Facebook পেইজ এ লাইক দেয়া।
3. যেই কয়েন এ কাজ করবেন তাদের অফিসিয়াল Twitter এ ফলো করা।
4. যেই কয়েন এ কাজ করবেন তাদের অফিসিয়াল Medium, Reddit, Linkdin ফলো করা।
এ কাজ গুলো আপনাকে একবারই করতে হবে।
তবে কাজ করার আগে আপনাকে কাজের পরিবেশ তৈরি করতে হবে তার জন্য
আপনার Myetherwallet address or Other address , Facebook profile link, Twitter username, Telegram username, instagram username, linkdin username, reddit username, medium username, (সাইন আপ করার জন্য ও একটা হার্ড পাসওয়ার্ড (যেমন ঃ 1@#AcB*v#$) যেটা Airdrop এ কাজ করার সময় ব্যবহার করবেন। আপনি সব Airdrop এই একই পাসওয়ার্ড ইউজ করবেন কারন অনেক Airdrop এই আপনাকে কাজ করতে হবে সব গুলর ভিন্ন পাসওয়ার্ড মনে রাখা সহজ ব্যপার না।

এই গুলো আপনার ফোনের Noteএ একটা লিস্ট করে লিখে রাখবেন।
আর কম্পিউটার হলে Notepadএ লিখে রাখবেন।

এটা করার করার কারন হল যখন কোন Airdrop Form পুরন করবেন তখন এখান থেকে কপি করে নিয়ে সহজে পুরন করতে পারবেন।
কাজ যদি এতই সহজ হয় তবে অন্য সবাই করে না কেনো?
আসলে কাজ যতটা সহজ মনে হচ্ছে ততটা সহজ না। Airdrop এ কাজ করতে হলে আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে কারন আপনি কাজের সাথে সাথেই আপনার মজুরি পাবেন না। এখান থেকে টাকা তুলতে হলে আপনাকে কমপক্ষে ২ মাস অপেক্ষা করতে হবে। কপাল ভালো থাকলে আপনি প্রথম মাস থেকেই তুলতে পারবেন। তবে ২ মাস পর থেকে রেগুলার এ তুলতে পারবেন এটা সিউর থাকতে পারেন। কিছু কিছু Airdrop আছে যেগুলোর জন্য ছয় মাস ও অপেক্ষা করা লাগতে পারে। আরেক টা ব্যাপার হল সব Airdrop রিয়েল হয় না শতকরা ১০% Airdrop সিউর হয়।
বিশেষ করে এক্সচেঞ্জ এর Airdrop গুলো ১০০% রিয়েল হয়ে থাকে। তবে কোন একটা Airdrop পেমেন্ট পেলে সে মাস আপনি কভার করে ফেলতে পারবে
newbie
Activity: 169
Merit: 0
January 20, 2020, 08:04:54 AM
Airdrops মূলত Cryptocurrency ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিনামূল্যে Coin বা Token অফার এর আরেকটি নাম।

বিনামূল্যে কয়েন বা টোকেন বিতরন করার উদ্দশ্যে কি? এতে কোম্পানির কি লাভ বা ক্ষতি?

Airdrop join করার জন্য কিছু শর্ত বা কাজ দেওয়া হয় । যেমন

1. Facebook page Like Comment and Share করা।
2. Twitter Follow Like and Retweet করা
3 . Telegram join
ইত্যাদির social media join করতে বলে । এখানে কম্পানির লাভ যেটা হচ্ছে  আপনি তাদের একটা পোস্ট শেয়ার করলে আপনার শেয়ার করা পোস্ট আপনার Friends List এ যারা আছে তারা দেখতে পাবে। এতে তাদের coin বা Token এর প্রচার হলো । এবং তাদে Community বৃদ্ধি পাই । Airdrop এর পরে এরা ICO চালু করে এবং coin বা token বিক্রি করে ।
এক কথাই Airdrop  এর মধ্যে  মার্কেটিং করে

আশা করি বুঝতে পেরেছেন ।
jr. member
Activity: 60
Merit: 5
January 20, 2020, 07:32:05 AM
Airdrops মূলত Cryptocurrency ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিনামূল্যে Coin বা Token অফার এর আরেকটি নাম।

বিনামূল্যে কয়েন বা টোকেন বিতরন করার উদ্দশ্যে কি? এতে কোম্পানির কি লাভ বা ক্ষতি?
newbie
Activity: 169
Merit: 0
January 20, 2020, 06:42:19 AM
Airdrops কি?

Airdrops মূলত Cryptocurrency ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিনামূল্যে Coin বা Token অফার এর আরেকটি নাম।

Crypto Airdrops একটি BlockChain প্রকল্প যা  ফ্রিতে Coin বা Token বিতরণ করেথাকে ।
Airdrops Projects হচ্ছে, যার মধ্যমে Token মালিক নেটওয়ার্ক তৈরি করে।

Airdrops হলো, যখন একটি Cryptocurrency এর জন্য একটি নির্দিষ্ট BlockChain Coin বা মুদ্রা ব্যবহারকারীদের মধ্যে Coin বা Token বিতরণ করার একটি পদ্ধতি।
jr. member
Activity: 1148
Merit: 1
January 19, 2020, 11:55:30 PM
👉আমি বিটকয়েন এ নতুন আমাকে সবাই হেল্প কইরেন প্লিজ👈
jr. member
Activity: 60
Merit: 5
January 19, 2020, 03:28:59 PM
বাংলাদেশ Bitcoin কেনা বা বেচার সহজ মাধ্যম কি আছে?

আমার জানামতে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচার কিছু সাইট হল
১. https://ipdbse.com/access/subscriber/login
২. https://www.bdwalletex.com/

প্রতিটা সাইটেই আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফাই করা হয়ে গেলে তারপর আপনি বিটকয়েন কেনাবেচা করতে পারবেন।

আর একটা সাইট সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক করতে চাই সেটা হল https://tdbsewallet.com/
এই সাইটে পেমেন্ট ঠিকমত দেয় না। আমি একবার সেল অর্ডার দিয়েছিলাম কিন্তু পেমেন্ট পাইনি।
newbie
Activity: 169
Merit: 0
January 19, 2020, 07:32:12 AM
বিটকয়েন এর সুবিধা সমূহ>>>

১। লেনদেনে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না।
২। কোন ব্যাংকের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পরে না।
৩। লেনদেনে পরিচয় গোপন থাকে।
৪। স্বল্প সময়ে যেকোন জায়গায় টাকা পাছানো সম্ভব হয়।
৫।  অল্প অল্প জমানোর মাধ্যমে পরবর্তিতে অধিক মূল্যে বিক্রয় করা যায়।

বিটকয়েন এর অসুবিধা সমূ>>

১। ট্রানজেকশন হতে প্রাই অনেক সময় লাগে
২। অকেন সময় বেআইনি কাজে ব্যবহার করা হয়।
৩। কোন সেবা না পেলে তার মূল্য আর ফেরত পাওয়া যায় না।
৪। বিটকয়েন ওয়ালেট নষ্ট হয়ে গেলে তা আর ফিরে পাওয়া যায় না।
৫। মূল্য একরকম  থাকে না।


অনেকেই এখন অনলাইন মাধ্যমে বিটকয়েন উপার্জন করছে। বিটকয়েন উপার্জন করার জন্য অনেক ওয়েবসাইট আছে, কিন্তু বেশিরভাগ ওয়েবসাইটেই গ্রাহক প্রতারিত হয়। সব চাইতে বিশ্বাসযোগ্য বিটকয়েন আয়ের উৎস হল মাইনর হিসেবে কাজ করা।

 বিটকয়েনকে অনেক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সহজেই পেজা বা বিকাশ দিয়ে অর্থ উত্তলন কার যায়। কিন্তু উত্তলনের পূর্বে দেখে নিবেন সাইট টি কতটুকু বিশ্বাস যোগ্য।
newbie
Activity: 169
Merit: 0
January 19, 2020, 06:06:59 AM
বিটকয়েন
বিটকয়েন  বিশ্বের সর্বপ্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সি যেটিকে ডিজিটাল মুদ্রা নাম দেয়া হয়। এখানে লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হয় না। ২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো ছদ্মনামের এক ব্যক্তি বিটকয়েন  প্রচলন করে যা পিয়ার-টু-পিয়ার মুদ্রা বলে নাম দেওয়া  হয়।

লেনদেন>>>>>::::

বিটকয়েনের লেনদেন হয় প্রেরক থেকে সরাসরি প্রাপকের কাছে অনলাইনের মাধ্যমে  । এই লেনদেনগুলি সত্যাখ্যান করা হয় ক্রিপ্টোগ্রাফির মাধ্যমে এবং প্রকাশ্যে লিপিবদ্ধ করা হয় একটি খতিয়ানে যা সকলের কাছে বিতরিত হয়। এই উন্মুক্ত এবং বিতরিত খতিয়ানকে ব্লকচেইন বলা হয়।

বিটকয়েন উৎপাদিত হয় মাইনিং এর মাধ্যমে যেখানে কম্পিউটারের প্রসেসিং ক্ষমতার ভিত্তিতে লেনদেন লিপিবদ্ধ এবং সত্যাখ্যান করা হয়।

লেনদেন থেকে মোট কত বিটকয়েন উৎপাদিত হবে তা প্রতি চার বছর পরপর কমে যায়। এভাবে ২১৪০ সাল পর্যন্ত মোট ২,১০,০০,০০০ বিটকয়েন তৈরী হবে এবং পরে আর কোন নতুন বিটকয়েন তৈরী হবে না।

বিটকয়েনের লেনদেন  করতে কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পরে না । এর ফলে লেনদেনের প্রারক এবং প্রেপকের পরিচয় সম্বন্ধে কোন তথ্য পাওয়া  যায় না।
 এই জন্য  একাধিক দেশে বিটকয়েন দিনদিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
এখন বিটকয়েন ডিজিটাল মুদ্রা, হিসাবে  ব্যবহার করা হয়।

বিটকয়েন ডিজিটাল কারেন্সি হিসেবে জনপ্রিয়তা পাওয়া এর দাম অনেক গুন বৃদ্ধি পেয়েছে । যা প্রতি নিয়ত কম বা বেশি হয়ে থাকে
 
কানাডার ভ্যানক্যুভারে বিটকয়েন এর প্রথম এটিএম মেশিন চালু করেছে।
jr. member
Activity: 840
Merit: 1
January 18, 2020, 03:49:18 PM
ব্লক চেইন কী?

ব্লক চেইন একটা প্রযুক্তি, যার ওপর ভিত্তি করে মূলত বিটকয়েন এবং অন্যান্য ক্রিপ্টো মুদ্রা আবিষ্কৃত হয়েছে। প্রতিটি লেনদেন এই ব্লক চেইনে থাকছে। একে বলে পাবলিক লেজার. সবার জন্য উন্মুক্ত। একটি লেনদেন পাকা হয়ে উন্মুক্ত খতিয়ানে যেতে হলে এই ব্লক চেইন নেটওয়ার্কের সিংহভাগ নোডকে (কম্পিউটার বা বিশেষ ধরনের কম্পিউটার জাতীয় মেশিন) সহমত হতে হবে। এই সহমত হওয়ার একটা অ্যালগরিদমও (কনসেনসাস অ্যালগরিদম) রয়েছে।
পরিশেষে জটিল একটি গাণিতিক সমস্যার সমাধান করতে হয়, যাকে বলে প্রুভ অব ওয়ার্ক. যারা এটা করে তাদের বলে মাইনার. অসংখ্য মাইনাররা কাজ করে যাচ্ছে। এ কারণেই ক্রিপ্টো মুদ্রার লেনদেন জালিয়াতি বা ভুল হতে পারে না। পৃথিবীর যে কেউ বিশেষ শক্তিসম্পন্ন নির্ভরযোগ্য কম্পিউটার বা মেশিন কিনে এই নেটওয়ার্কে যোগ দিয়ে মাইনার হতে পারে, এমনকি কিছু টাকাপয়সাও উপার্জন করতে পারে। এই ব্লক চেইন প্রযুক্তির সম্ভাবনা অপরিসীম। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, বাড়িঘর ও জমির মালিকানায় যদি ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়, তাহলে মালিকানা বা দলিল জাল করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এটি উন্মুক্ত খতিয়ানে থাকার ফলে সবাই জানবে, কে কোন জায়গার মালিক।
full member
Activity: 135
Merit: 129
I no longer own bitcoinbangladesh.info domain.
January 18, 2020, 10:03:49 AM
অনেক ধন্যবাদ Zabira খুব সুন্দরভাবে লিখার জন্য। নরমালী বলতে গেলে আমরা দোকানে ২০০ খরচ করলে ৫০০ টাকার নোট যদি দেই তখন দোকানদার আমাদের ৩০০ টাকা ফেরত দেয়। বিটকয়েনের প্রতিটা ইনপুট হল এক একটা নোট যেটাকে Zabira ব্যাচ হিসেবে দেখিয়েছেন। খরচ করার পর বাকী টাকা ফেরত দেয়ার জন্য আমাদের একটি এড্রেস ব্যবহার করতে হয়।সেটি হল চেঞ্জ এড্রেস।

কেউ যদি বিটকয়েন ট্রান্সেকশনের সময় চেঞ্জ এড্রেস দিতে ভুলে যেত তবে বাকি BTC আর সে ফিরত পেত না।
আমি এইটা জানতাম না। কোন ভ্যালিড সোর্স দিবেন কি?

Jareinjj ভাই
আপনি গুগল ট্রান্সলেটর বা কোন সফটওয়্যার দিয়ে অনুবাদ করেছেন যেটা লেখা পড়লেই বোঝা যায়। আশা করি এইসব এড়িয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।
full member
Activity: 135
Merit: 129
I no longer own bitcoinbangladesh.info domain.
January 18, 2020, 01:21:28 AM
ধন্যবাদ Zavira
অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন ইনপুট এবং আউটপুট সম্পর্কে। কোথাও ভুল হয়নি। আমরা যারা এই আর্টিকেল পড়েছি তারা অবশ্যই ইনপুট এবং আউটপুট সম্পর্কে বোঝার কথা। এরপরও যদি না বোঝেন তাহলে প্রশ্ন করতে পারেন।

সুতরাং ট্রান্সেকশন ফি হল ইনপুট - আউটপুট।
এই লাইনটা দিয়ে কি বুঝিয়েছেন? দয়া করে একটু ক্লিয়ার করে বলবেন কি?

যাই হোক, ২টা মেরিট দিলাম। আমার কাছে তেমন মেরিট নাই, অন্যথায় আরো মেরিট দিতাম। আশা করছি ভবিষ্যতেও আপনি কোয়ালিটি পোস্ট করবেন।

নেক্সট প্রশ্ন- চেঞ্জ এড্রেস কি? Change Address
Jump to: