ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনাঞ্চ টপ এক্সচেঞ্জার গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এক্সচেঞ্জ। আমরা অনেকেই অনেক সময় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিভিন্ন এক্সচেঞ্জে আমাদের ডলারগুলো রাখি। সেটা হতে পারে Binance, Kucoin Etc exchange.
আমরা জানি যে আমাদের ডলারগুলো যে এক্সচেঞ্জে রেখেছি সেখানে নিরাপদে থাকবে তবে আমরা কিন্তু এটাও শিওর না যে সেখানে কতটুকু নিরাপদে থাকবে। আমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ডলারগুলো রাখার জন্য বিনাঞ্চ এক্সচেঞ্জ ব্যবহার করি। অনেকে আবার ট্রাস্ট ওয়ালেট ও কুকয়েনএ রাখে।
এখন কথা হল আমরা যে আমাদের ডলারগুলো এক্সচেঞ্জগুলোতে রাখছি সেগুলো কি প্রুফ অফ রিজার্ভের আওতাভুক্ত
সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জার মানেই আমি মনে করি আপনার ফান্ডগুলো অন্য কারো দ্বারা কন্ট্রোলকৃত। সেন্ট্রালাইজ এক্সেঞ্জারে যখন ফান্ড রাখবেন তখন সেটা আর শুধু আপনার ফান্ড থাকেনা। তাই বলবো যদি লং টার্মের জন্য হোল্ডিং এর প্রিপারেশন নিয়ে থাকেন তাহলে এই সব সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জারে ডলার বা অন্য কোন কারেন্সি হোল্ড করা থেকে বিরত থাকুন।
এক্ষেত্রে ডিসেন্ট্রালাইজ ওয়ালেট ব্যবহার করা সবচাইতে উত্তম, কারণ এটার কন্ট্রোল শুধু একমাত্র আপনার নিকটই থাকবে। কারণ কথায় আছে নট ইওর কিস(চাবি) নট ইওর ওয়ালেট(ফান্ড)।
প্রুপ অফ রিজার্ভের বিষয়টা যদি বুঝে থাকেন তাহলে অলরেডি একজন যে লিংক
https://www.binance.com/en/proof-of-reserves দিয়েছে সেটিতে গেলে দেখতে পারবেন। আর এটা ভিন্ন ভিন্ন এক্সচেঞ্জার এর ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন রকম হতেই পারে। তবে প্রপ অফ রিজার্ভ ১ঃ১ থাকলে অবশ্যই সেখানে সামনে কোন গন্ডগোল হতেই পারে।

বিটকয়েন বিশ্বের সর্বপ্রথম এবং সবচেয়ে বিখ্যাত কারেন্সির মধ্যে অন্যতম। আবারো বিটকয়েনের মার্কেট সামনের দিকে অশ্বের ন্যায় ধাবিত হচ্ছে। এই ডিসেন্টালাইজ মুদ্রাটি বর্তমানে সবার দৃষ্টির কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছে। ঠিক যেন, বাংলাদেশের মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের মত। রিয়াদ যেমন অনেক ঝড় ঝাপটা পেরিয়ে নিজের প্রতিভাকে প্রজ্জ্বলিত করে যাচ্ছে। ঠিক তেমনি, অনেক দীর্ঘ সময় একই জায়গায় স্থির থেকে অনেক ঝড়ঝাপটা অতিক্রম করে, বিটকয়েন -ও সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বিটকয়েনের সাম্প্রতিক পুনরুত্থান যেন
স্বস্তির নিঃশ্বাস কারেন্সি হোল্ডারদের। ২০২৩ সালের এটি যেন "
স্বর্ণ ক্ষণ...!" বড় বড় কর্পোরেশন এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সহ প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবসায়ীরা এখন বিটকয়েনকে
ভবিষ্যতের হাতিয়ার হিসেবে গণ্য করছে।
ভাই এত তাড়াতাড়ি উত্তেজিত হওয়া আমার মনে হয় না ঠিক হবে। বুল রান অবশ্যই হবে কিন্তু সেটা কবে হবে সবারই অজানা। কিন্তু ২০২৩ সালে এই ছোটখাটো হালকা পাম দেখে বুল রান স্টার্ট হবে দেখে বড় রকমের ফান্ড যদি কেউ ইনভেস্ট করে থাকেন আমার মনে হয় না সেটা ভালো আইডিয়া হবে। যদিও সেটা যদি হয় লং টার্মের জন্য তাহলে ভিন্ন কথা। আমার মনে হয় না ২০২৫ এর আগে বুল রানের দেখা পাব ।