Topic: বাংলা (Bengali) - page 233. (Read 5725306 times)

ভাই বাংলা লেখা ঘুরিয়ে ফিড়িয়ে অনেক কিছুই কিন্তু লেখা সম্বব। আপনি এই কথা টি আরো বড় করে লিখতে পারতে। এক লাইনের পরিবর্তে ২-৩ লাইন করা যেত। আমাদের এই থ্রেড আমাদের মাতৃভাষায় লেখার জন্য খোলা হয়েছে। আমাদের লোকাল বোর্ডে নেই কিন্তু অতিশিগ্রই লোকাল বোর্ড পেয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ। কিছু মনে করবেন না আপনার মতো আরো নতুন উইজার আসেন এসেই মেরিট পাওয়ার জন্য উঠে পরে লাগেন। আপনি ভাই দেখেন সিনিয়র ভাইয়েরা আমাদের এই লোকাল থ্রেডে প্রায় ৯৫% s মেরিট সেন্ড করে থাকেন। আপনি দেখেন কোন ধরনের পোস্টে মেরিট দেওয়া হয়েছে। ওই রকম মানসম্মত পোস্ট করার চেষ্টা করেন ইনশাআল্লাহ সফল হয়ে যাবেন।

না ভাই সর্বদাই চেষ্টা করবো আমার দ্বারা যাতে বাংলা লোকাল কমিনিউটির কোন ধরনের বদনাম না হয়।

আমিও ওনার কথা বলতে গেলে বলবো না যে উনি  নিজের সাথে সবচেয়ে বেশি বড় স্ক্যাম করেছে ।   বলতে গেলে নিজেই নিজেকে ঠকিয়েছে  আর সহজ করে বললে বলবো যে  সে নিজের সোনার ডিম পাড়া হাঁসকে  একবারে জবাই করে ফেলছে,  তার অ্যাকাউন্ট যে পর্যায়ে ছিল দেখতে গেলে   আমি নিজের একটা ভালো কমিউনিটি গড়ে উঠেছিল,  এটাতে হয়তো ভবিষ্যতে সে আরও অনেক দূরে এগিয়ে যেতে পারত।  
কিন্তু না, লোভ  লোক তাকে পেয়ে   বসেছিল,   আর এই অতি লোভ  এবং খাই খাই মনোভাবী আমাদের বিপদে ফেলে এটা আবারও প্রমাণিত হলো।  লোভে পাপ পাপে মৃত্যু কথাটা যেন সবার মনে থাকে।  আশা করছি এই ধরনের ভুল  সামনে অন্তত যারা  একটু হলেও কিছু বুঝে তারা করবে না।  
আর বিষয়টি শুধু নিজের ইমেজ নষ্ট করে না পুরো কমিউনিটি এর ইমেজ নষ্ট করে  বিশেষ করে  তার এই কর্মকান্ডের জন্য  পাকিস্তানের  কমিউনিটি এর ইমেজ একটু হলেও খারাপ হবে যে  এই কমিউনিটি আর লোকজন এইসব কাজ  করে বেড়ায়। তাই আশা করছি  আমাদের  লোকাল  কমিউনিটি এর সবাই এ বিষয়ে সতর্ক থাকবেন অন্তত  নিজের লোকাল কমিউনিটি এর মান সম্মান বজায় রাখার  জন্য হলেও,  এমন কোন কাজ যেন আমাদের দ্বারা না হয় যাতে আমাদের লোকাল কমিউনিটির  ইমেজ নষ্ট হবে।

এখন আস্তে আস্তে তার আরো অনেক চিটিং বের হচ্ছে। সে অন্যান্য বাউন্টি ক্যাম্পেইনেও এগুলা করেছে। একজনের একাধিক একাউন্ট থাকা ফোরাম এলাউ করে। সুতরাং একাধিক একাউন্ট নিয়ে আমি ভাবছি না। তার অনেক গুলা একাউন্ট দিয়ে ভালো মতোই টাকা ইনকাম করছিলো। কিন্তু কথা হলো, এতো গুলো একাউন্ট থাকার পরেও একটা মানুষ একই একাউন্ট দিয়ে দুইটা ক্যাম্পেইন থেকে কেনো পেমেন্ট নিতে হবে? সবচাইতে বড় ব্যাপার হলো এটা তো স্ক্যাম করা হলো। সে যদি একই ক্যাম্পেইনে দুইটা একাউন্ট দিয়ে এনরোল করতো, সেটাও অপরাধ কিন্তু স্ক্যাম হতো না। সেটা হতো রুলস ভায়োলেট আর চিটিং। কিন্তু একই একাউন্ট দিয়ে একই পোষ্ট কাউন্ট দিয়ে দুইটা ক্যাম্পেইন থেকে পেমেন্ট নিয়ে তো উনি স্ক্যাম করে ফেললো।

আশা করি অনেকের কাছে এটা একটা শিক্ষা হয়ে থাকবে। কেউ এ ধরনের কাজ করতে যাবেন না।

@akash khan ভাই আমি আপনার প্রোফাইলে গিয়ে দেখলাম এবং মেরিট দেওয়ার মত কোন জায়গায় খুঁজে পেলাম না। তবে আপনি সাধারণত এটুকু পোস্ট করে কখনো মেরিট অর্জন করা সম্ভব নয়। আপনি অনন্য সিনিয়র ভাইদের কে ফলো করেন (তারা কি ধরনের পোস্ট করে এবং কোন সেকশনে করে) তাহলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন কিভাবে মেরিট অর্জন করা সম্ভব। আপনি বিটকয়েন নিয়ে এবং বিভিন্ন নতুন আপডেট খবর নিয়ে ফোরামে পোস্ট করবেন তাহলে অবশ্যই মেরিট পাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
বিশেষ করে, এই আপনার এক লাইনের পোস্ট বাংলা লোকাল বোর্ডের জন্য ক্ষতিকর আপনার যদি সম্ভব হয় অবশ্যই একটু পোস্ট বড় করার চেষ্টা করবেন। কারণ আমাদের এই বাংলা লোকাল বোর্ড গ্লোবালে সেকশনে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি এর কারণে এক লাইনের পোস্ট বর্তমান সময়ের জন্য ক্ষতিকর বলে আমি মনে করি।

ভাইয়া আপনি জুনিয়ার মেম্বারশিপ নিয়ে কি করবেন?? আপনি এখানে এসে অযথাই পোস্ট করছেন তাও আবার এক লাইনে এটার জন্য কেউ যদি মডারেটরের কাছে রিপোর্ট করে তাহলে আপনার আইডির সমস্যা হতে পারে আপনি বিষয়টা বুঝতে পারছেন।। আপনি যদি আপনার পদোন্নতি করতে চান তাহলে মার্কেটের উপর ভালোভাবে রিচার্জ করুন তথ্য পূর্ণ পোস্ট করুন আপনি ইনশাল্লাহ সকলের কাছ থেকে মেরিট পাবেন এবং খুব তাড়াতাড়ি পদ উন্নতি করতে পারবেন এভাবে এক লাইনে পোস্ট করে আপনি নিজেই নিজের আইডির ক্ষতি ডেকে আনছেন।। দয়া করে ভবিষ্যতে এই ধরনের এক লাইনে পোস্ট করবেন না নাহলে কেউ রিপোর্ট করলে আপনার আইডি ব্যান হতে পারে।।

ভাইয়া Jr Membership নিতে আমার একটা মেরিট প্রয়োজন অতএব আমি কি করলে ১ টা মেরিট পাবো দয়া করে একটু যদি বলতেন...?

সুখে থাকতে ভূতে কিলায়

একটি গ্রাম্য প্রবাদ দিয়ে আজকের এই পোস্টটি শুরু করলাম। পোস্টটি একসাথে দুঃখ জনক ও লজ্জাজনক দুটোই বটে। আমাদের পার্শ্ববর্তী লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ থ্রেডের একজন ইউজার একই সাথে দুটো ক্যাম্পেইন থেকে পেমেন্ট গ্রহণ করায় এবং একই সাথে দুটো ক্যাম্পেইনের সিগনেচার ও অ্যাবাটার গ্রহণ করার তার বিরুদ্ধে আমাদের বাংলাদেশ লোকালের একজন স্বনামধন্য ইউজার @Shasan সতর্কতামূলক থ্রেড খুলেছেন।
https://bitcointalksearch.org/topic/m.62253676
আসলে বিষয়টি অনেক লজ্জাজনক কেননা Hhampuz নিজেই তো একটি Brand. তার ম্যানেজ করা ক্যাম্পেইনে Duelbit এ কাজ করার সুযোগ পেয়েছিল অথচ অতিরিক্ত লোভে পড়ে কেন দ্বিতীয় ক্যাম্পেইন Royse777 ম্যানেজ BetterRault.it থেকে পেমেন্ট গ্রহণ করতে হবে। সে ভেবেছিল হয়তো Royse777 ক্যাম্পেইন থেকে পেমেন্ট গ্রহণ করলে কেউ হয়তো টের পাবে না কেননা ওই ক্যাম্পেইনের স্পিডসীট হাইড করা থাকে এবং একমাত্র পার্টিসিপেন্ট ব্যতীত কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। কিন্তু তার এই অতিরিক্ত চালাকি তার ধ্বংসের অন্যতম প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ালো।

যাহোক কিছু কিছু ভুল মানুষের জীবনে শিক্ষার জন্য উদাহরণস্বরূপ হয়ে থাকে। জীবনে যদি কারো এরকম বোকামি মূলক লোভ জাগে তাহলে Shan85 এর আজকের ঘটনাটি সবাই মনের ভিতর গেঁথে রাখতে হবে ।
জীবনে দুটি বাস্তব প্রবাদ বাক্য আমাদের বারবার লোভ থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে দেয়।

"লোভে পাপ পাপে মৃত্যু"
"সুখে থাকতে ভুতে কিলায়"

অনেক নবাগত রয়েছে আমাদের লোকাল বোর্ডে যারা বিটকয়েন নেটওয়ার্ক কি এই সম্পর্কে জানে না তাদের জন্য।

বিটকয়েন নেটওয়ার্ক হল একটি পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্ক যা ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটোকলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ব্যবহারকারীরা বিটকয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সি ওয়ালেট সফটওয়্যার ব্যবহার করেন এবং ডিজিটাল পদ্ধতিতে নামাঙ্কিত মেসেজ চালাচালির মাধ্যমে বিট কয়েন আদান-প্রদান করেন। লেনদেনগুলো ব্লকচেইন নামে পরিচিত একটি বন্টিত,প্রতিলিপিকৃত পাবলিক ডাটাবেসে রেকর্ড করে রাখা হয় এবং মাইনিং নামের প্রুফ অফ ওয়ার্ক প্রোটোকল ব্যবস্থায় ঐক্যমত্য অর্জিত হয়। বিটকয়েনের ডিজাইনার সাতোশি নাকামতো দাবি করেন, বিটকয়েনের ডিজাইন ও কোডিং ২০০৭ সালে শুরু হয়েছিল।[২] প্রকল্পটি ২০০৯ সালে মুক্ত সোর্স সফটওয়্যার হিসেবে অবমুক্ত করা হয়।


লেনদেন শেয়ার করার জন্য বিটকয়েন নেটওয়ার্কের ন্যূনতম কাঠামো দরকার হয়। স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে গঠিত একটি বিশেষ-বিকেন্দ্রীভূত নেটওয়ার্কই এ জন্য যথেষ্ট। সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার ভিত্তিতে বামুক্ত সোর্স সফটওয়্যার হিসেবে অবমুক্ত করা হয়।
র্তাগুলো প্রচার করা হয়।নোডগুলো ইচ্ছেমত নেটওয়ার্ক থেকে অব্যাহতি নিতে পারে,পুনরায় সংযুক্ত হতেও পারে। পুনঃসংযোগের পর একটি নোড ব্লকচেইনের স্থানীয় কপি সম্পূর্ণ করার জন্য অন্যান্য নোডের নতুন ব্লকগুলো যাচাই করে ও ডাউনলোড করে।
বিস্তারিত

krogothmanhattan আবারো একটি ফ্রি রাফেল নিয়ে এসেছেন (৫১৩ তম)। যারা পহেলা ফেব্রুয়ারি এর আগে একাউন্ট করেছেন তারা এই ফ্রি রেফেল এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। তাই দেরি না করে ঝটপট আবেদন করে ফেলুন। উৎসঃ https://bitcointalksearch.org/topic/free-raffle-513th-ecause-i-am-still-in-a-good-mood-cypher-hodl-coin-5452837

সত্যি ভাই আপনার এই পোস্টটি দেখে অনেক ভালো লাগলো যে আমাদের বাংলাদেশে 2.4% লোকেরা ক্রিপ্টোকারেন্সি হোল্ড করেছে। এরকম নিউজ আমি আগে কখনো শুনিনি এই প্রথম আমি @Little Mouse ভাইয়ের পোস্টটি দেখলাম এবং সম্পূর্ণ পড়লাম। তবে আমার মনে হয় আমাদের দেশের ব্যাংক গুলোতে যেহেতু ক্রিপ্টো সম্পর্কে আলোচনা হয় তবে অতি শীঘ্রই বাংলাদেশে বিটকয়েন অনুমোদন পেয়ে যাবে।

---

ভাই আপনার পোস্টটা পড়ে খুবই ভালো লাগলো এবং আশা রাখা যায় গত কয়েক বছরের মধ্যে হয়তো আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন বৈধতা দিয়ে দিবে।
তবে আমি এই পোস্টটি পরে জানতে পেরেছি যে আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন ফাউন্ডেশনের সভাপতি কে ছিলেন তার ছবি সহ দেখে ভালো লাগলো অনেক সুন্দর ইনফরমেশন গুছিয়ে আর্টিকেলটি তৈরি করা হয়েছে। https://www.coinalap.com/cryptocurrency-bangladesh-ক্রিপ্টোকারেন্সি/

কয়েনআলাপ আজকে প্রকাশ করছে। আমিও সেইখানেই পেয়েছি।
এইখানে দেখুন- ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ

@Little Mouse ভাই আপনি দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন Bitcoin Discussion এ। ইতপুর্বে বাংলাদেশ বিষিয়ে সরাসরি এই রকম কোন পোস্ট দেখিনি। তাছাড়া বাংলাদেশের ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ইনভেস্টমেন্টের পরিসংখ্যানও আমার জানা ছিল না। আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা পোস্ট ক্রিয়েট করার জন্য। একজন বাঙ্গালী হয়ে যখন বিটকয়েন ফোরামে সেই পোস্ট দেখছি তখন সেটি আমাদের সবার জন্য গর্বের একটি বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। যারা @Little Mouse ভাইয়ের পোস্ট টি দেখেননি তারা এখানে ক্লিক করে দেখতে পারেন।

এটা সারা পৃথিবীর ওয়ালেট এর তথ্য নয়। এটা শুধু মাত্র ইউ এস এর ওয়ালেট এর তথ্য। নিজেই ভেবে দেখেন ৪২০ মিলিয়ন ইউজার হলে অন্তত ৩০০ মিলিয়ন লোকের ওয়ালেট থাকা উচিৎ। এখানে তো মোট ৭০০ কে ওয়ালেট ও নাই। যাই হোক, আপনি হয়তো বুঝতে ভূল করেছেন। তথ্যটা কারেকশন করে দিবেন।

আপনার পোষ্ট দেখার পর আমি এটা ইনষ্টল করে দেখলাম। খুব সিম্পল একটা ওয়ালেট মনে হলো। যাই হোক, আমিও ব্যাকআপ করার ট্রাই  করলাম। এটা দেখলাম পাসওয়ার্ড দিয়ে ব্যাকআপ নিতে হয়। এর ব্যাকআপ ফাইল টা কোনো একটা কোডের মাধ্যমে এনক্রিপ্টেড করা হয়ে থাকে। ব্যাকআপ ফাইলের ফরমেট টা আমার ডিভাইসে আন নন দেখাচ্ছে। কিন্তু ব্যাকআপ ফাইল টা আমি টেক্সট ফরমেট এ ওপেন করতে পেরেছিলাম। যা বুঝরাম, এটা এনক্রিপ্টেড করা। নিচের ছবি গুলো দেখুন। আপনি চাইলে অন্য একটা পেনড্রাইভে এই ব্যাকআপ ফাইল টি সংরক্ষন করতে পারেন। তবে পাসওয়ার্ড মনে রাখতে হবে।



আপনি কোথায় রিভিউ দেখেছেন জানি না। তবে প্লে ষ্টোর এ আমি রিভিউ দেখলাম। এভারেজ রেটিং অনেক ভালো, তবে রিসেন্ট রিভিউ গুলো ভালো নয়।

ভাই ওয়ালেটটি আমি অনেকদিন ধরে দেখছি রিভিউ অনেক ভালো এবং ইউজার সংখ্যা অনেক। তাই ভাবলাম একটু ঘাটাঘাটি করি। আজকে @roksan.hee উপরের পোষ্টটি পড়ে এই ওয়ালেট টি ডাউনলোড করে ইন্সটল করলে প্রত্যেক ক্ষেত্রেই সরাসরি ওয়ালেট ক্রিয়েট হয় কিন্তু ব্যাকআপ করার সিস্টেমটি আমার কাছে সমস্যা মনে হয়েছিল। যা হোক সব ওয়ালেট আমি ডাউনলোড করেছি কিন্তু সবার থেকে ইলেকট্র্রাম ওয়ালেটকে ব্যবহারের দিক থেকে ও নিরাপত্তার দিক থেকে সেরা মনে হয়েছে।
কিন্তু JayJuanGee একটি কথা বলেছিল আপনার সমস্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি একটি ওয়ালেটে জমা করা উচিত নয়। তাই দুটি ভিন্ন ওয়ালেট ব্যবহার করার চেষ্টা করছি।

এই ধরনের মোবাইল ওয়ালেট সর্বশেষ কবে ব্যবহার করেছি আমার মনে পড়ছে না। আপনি কেন এইটা ব্যবহার করতে চাচ্ছেন? ইলেকট্রাম কি এর ভালো বিকল্প নয়? ইলেকট্রাম এইটা থেকে অনেক ভালো।
যাই হোক, আপনি এই ওয়ালেটের ব্যাক আপ ফাইল পাবেন। ওই ফাইলটি আপনাকে যত্ন করে রাখতে হবে। ফাইল ব্যাক আপের সময় আপনি একটা পাসওয়ার্ড দেবেন যাতে ফাইলটা এনক্রিপ্টেড থাকে। পরে আপনি ওই ফাইলটা পেনড্রাইভ কিংবা হার্ডওয়্যার এ রেখে দিতে পারেন। কয়েকটা কপি রাখবেন পেনড্রাইভ হলে কারণ এইগুলো নষ্ট হয়ে যায়। পক্ষান্তরে, হার্ডডিস্ক এ রাখলে সেটা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম।
পরবর্তীতে আপনি যখন এই ওয়ালেট এক্সেস করতে চাইবেন তখন মোবাইল এপে আপনি রিস্টোর অপশন পাবেন। রিস্টোরে গেলে আপনার আগের সংরক্ষণ করা ওয়ালেট ফাইল দিতে বলবে। আপনি ফাইলটা সিলেক্ট করে ইম্পোর্ট করবেন। খুবই সহজ।
তবে ভালো হয় আপনি এই ওয়ালেট ব্যবহার না করা। হার্ডওয়্যার ওয়ালেট ব্যবহার করাটাই শ্রেয়।

আমি এই বিটকয়েন ওয়ালেট টি কয়েকবার ইন্সটল করেছি কিন্তু এই ওয়ালেটের ব্যাকআপ সিস্টেমটি অন্য সকল ওয়ালেট এর মত না। একটি ফাইল হিসেবে ডাউনলোড হয়ে থাকে। এই ফাইলটি WPS office অথবা অন্য কোন অফিসের মাধ্যমে অপেন হয়না।
আমার কাছে একটি বিষয় খুব সমস্যা মনে হচ্ছে যদি আমার এই ফোন অথবা ডিভাইস চুরি হয়ে যায় অথবা নষ্ট হয়ে যায় তাহলে আমি কিভাবে এই ওয়ালেটের ব্যাকআপ করব।
আমাদের বাংলাদেশ লোকালের কেউ এই ওয়ালেটের ব্যবহার করে থাকলে ব্যাকআপ করার সিস্টেমটি আমাকে একটু জানিয়ে দিলে অনেক উপকৃত হতাম।
@Little Mouse ভাইয়ের রিপ্লের জন্য অপেক্ষা করব।

২০২৩ সাল পর্যন্ত, সারা পৃথিবীতে ৪২০ মিলিয়ন কিপ্টো ব্যবহারকারী রয়েছে। এই ৪২০ মিলিয়ন ব্যবহারকারীর মধ্যে যাদের ওয়ালেট আছে, সেই ওয়ালেটে ন্যূনতম এক বিটকয়েন ধারণকারী ওয়ালেটের সংখ্যা ১ মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে এবং গত ১৮ মাসে প্রায় 2 লক্ষ হোল কয়েনার যুক্ত হয়েছে। এটা সত্যি আমাদের জন্য খুবই বড় একটা খুশির সংবাদ।

উৎসের লিংক

অন্যদিকে, আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, সারা পৃথিবীতে কয়েনবেস ওয়ালেট ব্যবহারকারী সংখ্যা সবচেয়ে বেশি এবং ব্লকচেইন তার পরের দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন।

উৎসের লিংক

২০২৩ সালের মে মাসে টপ অর্ডারের ক্রিপ্টো ওয়ালেট গুলো হল।

উৎসের লিংক

জনপ্রিয় ব্লকচেইন ওয়ালেটগুলোর নিচে দেয়া হল।

উৎসের লিংক

ক্রিপ্টোকারেন্সি পরিসংখ্যান ২০২৩

- বিশ্বব্যাপী ১ বিলিয়ন মানুষ ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ব্যবহার করেছেন।
- ৩০০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ক্রিপ্টোর মালিক, যার মধ্যে বিটকয়েন এবং ইথেরিয়াম রয়েছে।
- বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে প্রতি তিন সেকেন্ড পর পর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করা হয়।
- ফেব্রুয়ারি ২০২১ থেকে অক্টোবর ২০২১ এর মধ্যে বিটকয়েনের মূল্য ৬৬% বৃদ্ধি পেয়েছে।
- ২০২০ সালে প্রতিদিন এক মিলিয়নেরও বেশি ইথেরিয়াম লেনদেন হয়েছিল।
- শীর্ষ ১০টি ক্রিপ্টোকারেন্সি মোট বাজার মূল্যের ৮৮% ধারণ করে।
- ২০২১ সালের জানুয়ারী পর্যন্ত ক্রিপ্টোকারেন্সির উপর আস্থা ছিল প্রায় ১০০%।
- ২০১০ সালে ১০ হাজার বিটকয়েন দিয়ে দুটি পিজা কেনা হয়েছিল।
- ২০,০০০ টিরও বেশি বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সি রয়েছে।
- ৩৮০ টিরও বেশি ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ রয়েছে।
- ৪৬ মিলিয়ন আমেরিকান বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছে।
- বিটকয়েনের একটি কয়েন ক্যাপ রয়েছে ২১ মিলিয়ন।

ব্যাপারটা খুবই দুঃখ্যজনক! কিন্তু একটু সতর্ক হলেই এই স্ক্যাম থেকে বাচা সম্ভব। খেয়াল করলে দেখবেন তারা পেমেন্ট পেইজেও অনেক বানান ভূল করেছে যা এরকম কোনো রেপুটেড কোম্পানি করবে না। যেমন নিচে লেখতে গিয়ে লিখেছে নিছে, আবার Transaction কে লিখেছে Transection, Confirm কে লিখেছে Confrom, Redex কে লিখেছে Redix। তাছাড়াও এরকম রেপুটেড কোম্পানি কখনো পারসোনাল নাম্বারে পেমেন্ট গ্রহন করে না।

যাই হোক, একজন সচেতন ইউজার হিসেবে আমি রবি এবং বিকাশকে এই ব্যাপারে জানিয়েছি। রবি থেকে প্রি-রিটেন একটা উত্তর পেয়েছি। মনে হয় না তারা এ ব্যৗাপারে কোনো ষ্টেপ নিবে। তবে বিকাশের একজন প্রতিনিধি আমার সাথে কথা বলেছে। পরবর্তী তে কি হবে জানি না। তবে এদের আটকানো উচিৎ। যার টাকা যায় সে বুঝে। নতুন অবস্থায় কতো টাকা হারিয়েছি তার হিসাব নাই।

এরকম একটি ঘটনা আমি আমার পাশের এলাকায় ঘটতে দেখেছি, একজন মুদি দোকানদার তিনি অনলাইন থেকে একটি মোবাইল ফোন অর্ডার করেছিল এবং টাকা কিভাবে পরিশোধ করেছিল জানা যায়নি কিন্তু যখন ডেলিভারি দেওয়ার সময় ঘটনাটি তখনই ঘটে। কভার সবকিছু ঠিক আছে কিন্তু ভিতরে মোবাইল ছিলনা। মোবাইলের পরিবর্তে ওখানে একটি ব্যাক কভার কিছু ভারী জাতীয় পদার্থ দিয়ে মোড়ক আটকিয়ে ডেলিভারি দিয়ে দেয়। দুঃখের বিষয় হচ্ছে তারা ডেলিভারি দেওয়ার সময় কথা বলে কোম্পানির নিষেধ আছে এখানে ডেলিভারি দেওয়ার সময় আমি আনপ্যাক করতে পারবো না। যাহোক সহজ সরল মানুষ ছিল এবং সে আনপ্যাক না করেই ডেলিভারি ম্যান এর কাছ থেকে মোবাইল ফোনটি রেখে দেয়। মোবাইল ফোন বললে ভুল হবে ব্যাককভারটি রেখে দেয়। ডেলিভারি man চলে যাওয়ার পর বাড়িতে এসে প্যাক আনলক করে মোবাইল ফোন দেখতে না পেয়ে ডেলিভারি ম্যানকে খুঁজতে বের হয়।
অবশ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল আপনি যখন অনলাইনে কোন কিছু অর্ডার করবেন তখন আপনি আন প্যাক না করে পার্সেল কনফার্ম করবেন না। তাছাড়া ওই ডেলিভারি ম্যান এর কথা আপনি আপনার ঠিকানা ছাড়া অন্য কোন জায়গায় গিয়ে পার্সেল কনফার্ম করবেন না। তাছাড়া নিত্যান্ত প্রয়োজন না হলে অনলাইনে মোবাইল ফোন জাতীয় কোন পণ্য অর্ডার করবেন না এক্ষেত্রে আপনাকে অরজিনাল প্রোডাক্ট দেবে না।

আমি এরকম অনেক Ads. দেখেছি বিভিন্ন স্ক্যামারদের তারা ফেসবুকে এরকম ভাবে মানুষকে বোকা বানায়। একটি বিষয়ের লক্ষ্য করলে বোঝা যায় যে তাদের কমেন্ট বক্সে হালকা করে একটু ক্লিক করলেই সঙ্গে সঙ্গে মেসেঞ্জারে মেসেজ প্রেরণ করে তারা এবং যারা সহজ সরলর লোক তাদের কাছ থেকে টাকা মেরে দেয় প্রতিশ্রুতি দিয়ে। তাই এ বিষয়ে সর্বোচ্চ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এবং এরকম স্ক্যামার দের কাছ থেকে নিজেকে সেইফ করতে হবে কেননা দেশে এখন স্ক্যামার এবং বাটপার দিয়ে ভরে গিয়েছে বেশিরভাগ সাইডগুলোই চোরেদের আওতায় থাকে। তাই এই রকম বাটপারদের কাছ থেকে নিজেকে সতর্ক থাকতে হবে এবং নিজেদের এলাকার লোকেদের কেউ সতর্ক করতে হবে যারা সহজ সরল লোক তাদেরকে বুঝাতে হবে যাতে তারা এরকম ইস্কামারদের সম্মুখীন না হয়।

---

সত্যি ভাই এইরকম ব্যস্ততার মাঝে সময় খুবই অল্প থাকে যখন পড়ালেখার চাপ বেশি পড়ে যায় তখন ফোন ব্যবহার করাই অনেক কষ্টকর হয়ে যায়। পড়ালেখাটা বর্তমানে আমাদের যুগে একেবারেই প্যারা হয়ে গেছে পড়ালেখা করতে একদমই মন চায় না  । আর আমি তো মোটেও কখনো পড়তে বসি না আমার কপালে হয়তো সামনে খারাপ কিছু থাকতে পারে কেননা পড়াশোনা কিছুই পাড়ি না।
আর পরিবারের চাপ তো রয়েছেই বিভিন্ন ভাবে কাজ করতে হয় পরিবারে এই ধরনের কাজ করতে ভালো লাগে না। আমি ভাবতাম শুরু মনে হয় আমার পরিবার থেকেই যত চাপ কিন্তু না এখন দেখি সবারই একই অবস্থা   শুধু প্যারা আর প্যারা।
তবে ভাই আপনার জন্য শুভকামনা আপনি ভালোভাবে পড়াশোনা করুন ও অল্প একটু ছোট ভাইদের সাথে সময় দিয়েন তাই হবে। আপনার জন্য দোয়া রইল
ফাইনালে যাতে ভালো করতে পারেন।