Pages:
Author

Topic: বাংলা (Bengali) - page 34. (Read 5673553 times)

sr. member
Activity: 546
Merit: 268
August 14, 2024, 06:18:33 PM
Hamster Kombat, Catizen, Blum, Dotcoin, Memefi, Tapswap আমার মনে হয় এগুলো শুধু কমিউনিটি মেম্বার বাড়ানোর জন্য বিশেষ প্রতারণা করেছে। এদের কোনোটিই এখন পর্যন্ত পেমেন্ট করে নাই।
তবে Dogs আজকে এক্সচেঞ্জ লিস্ট হবে এবং এক্সচেঞ্জ লিস্ট হওয়ার পর বোঝা যাবে এরাও আসলে পেমেন্ট করবে কিনা।

এটা নিয়ে আমি বেশ কিছুদিন আগেও পোষ্ট করেছিলাম। এদের ইন্টেনশন আমার কাছে ক্লিয়ার হয়ে গেছে তখনই যখন দেখলাম টেলিগ্রাম থেকে এরা মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করছে। যখন দেখলাম যে এরা সিক্রেট কম্বো দিচ্ছে টেলিগ্রাম বটে, আর সেটা ক্র্যাক করার ভিডিও আবার তারাই তাদের ইউটিউবে আপ্লোড দিচ্ছে। এর মানে হলো, তারা টেলিগ্রামের সাথে সাথে তাদের ইউটিউব চ্যানেল থেকেও ইনকাম করার ধান্দা করছে।

কিন্তু লিষ্টিং বা কোনো এক্সচেন্জ এর সাথে তারা নতুন কোনো কোলাব করছে না। আর নতুন কোনো আপডেট ও আনছে না। যে কারনে এটা ধরেই নেয়া যায় যে এরা আসলে শুধু নিজেরাই ইনকাম করতে এসেছে। এরা কমিউনিটি মেম্বারদেরকে কিছুই দিবে বলে আমার মনে হয় না। দেখা যাক কোনটা লিষ্টিং হয়, আর কোনটা স্ক্যাম করে।

আমি আসলে বলতে চাই যে টেলিগ্রাম বা youtube এ মনিটাইজেশন করেছে দেখে এখানে তাদের উদ্দেশ্য যে শুধু মনিটাইজেশন থেকে টাকা কামানো আর মনে হয় না। কারণ ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তাদের এডসেন্সে টাকা দেয় কিন্তু এত বিশাল পরিমাণ টাকা দেয় না যেগুলোর জন্য এত বড় বড় প্রজেক্টগুলো  এডসেন্সের পিছনে ছুটবে, আমার মনে হয় তারা এখান থেকে এক্সট্রা কিছু আর্নিং করার জন্য এটা করতেছে।

তবে  স্ক্যামার যে এই লিস্টে থাকবে না এটার তো কোন গ্যারান্টি নেই  এয়ার ড্রপ করা আগে থেকেই আমার মন বেশি টানে না সেখানে। DOGS তো অলরেডি লিস্টিং হয়ে যাওয়ার কথা তাও আবার Bybit এর মতন একটা ভালো একচেঞ্জারে। দুঃখজনকভাবে এবারও আমার স্কোর খুবই কম  Grin
Dogs অনেকের দেখলাম ৫০০০০ এর উপরে কিন্তু আমার দুর্ভাগ্যক্রমে 32050 স্কোর এটা কি মূলত টোকেন না পয়েন্ট সেটাই তো বুঝতে পারছি না। তবে বিভিন্ন এক্সচেঞ্জে বেশিরভাগ আগস্টের ২০ তারিখে লিস্ট হওয়ার অ্যানাউন্সমেন্ট দিয়েছে। খুব সম্ভবত নট কয়েনের পরে এই ডগস আমাদেরকে পেমেন্ট করতে চলেছে। কেবল ডগস কয়েন টেলিগ্রামে ঢুকে দেখি অলরেডি শেষ হয়ে গেছে । কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে অনেকের ৫০ হাজার ষাট হাজার লক্ষ লক্ষ অথচ আমার মাত্র 32050 তবে এক ডলার হলেও এখান থেকে পাব অন্যান্য প্রজেক্ট এর মত ঘোড়ার ডিম ধরিয়ে দেবে না।
hero member
Activity: 1036
Merit: 933
Find your Digital Services at- cryptolibrary.pro
August 14, 2024, 04:27:04 PM
Hamster Kombat, Catizen, Blum, Dotcoin, Memefi, Tapswap আমার মনে হয় এগুলো শুধু কমিউনিটি মেম্বার বাড়ানোর জন্য বিশেষ প্রতারণা করেছে। এদের কোনোটিই এখন পর্যন্ত পেমেন্ট করে নাই।
তবে Dogs আজকে এক্সচেঞ্জ লিস্ট হবে এবং এক্সচেঞ্জ লিস্ট হওয়ার পর বোঝা যাবে এরাও আসলে পেমেন্ট করবে কিনা।

এটা নিয়ে আমি বেশ কিছুদিন আগেও পোষ্ট করেছিলাম। এদের ইন্টেনশন আমার কাছে ক্লিয়ার হয়ে গেছে তখনই যখন দেখলাম টেলিগ্রাম থেকে এরা মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করছে। যখন দেখলাম যে এরা সিক্রেট কম্বো দিচ্ছে টেলিগ্রাম বটে, আর সেটা ক্র্যাক করার ভিডিও আবার তারাই তাদের ইউটিউবে আপ্লোড দিচ্ছে। এর মানে হলো, তারা টেলিগ্রামের সাথে সাথে তাদের ইউটিউব চ্যানেল থেকেও ইনকাম করার ধান্দা করছে।

কিন্তু লিষ্টিং বা কোনো এক্সচেন্জ এর সাথে তারা নতুন কোনো কোলাব করছে না। আর নতুন কোনো আপডেট ও আনছে না। যে কারনে এটা ধরেই নেয়া যায় যে এরা আসলে শুধু নিজেরাই ইনকাম করতে এসেছে। এরা কমিউনিটি মেম্বারদেরকে কিছুই দিবে বলে আমার মনে হয় না। দেখা যাক কোনটা লিষ্টিং হয়, আর কোনটা স্ক্যাম করে।

আমি আসলে বলতে চাই যে টেলিগ্রাম বা youtube এ মনিটাইজেশন করেছে দেখে এখানে তাদের উদ্দেশ্য যে শুধু মনিটাইজেশন থেকে টাকা কামানো আর মনে হয় না। কারণ ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তাদের এডসেন্সে টাকা দেয় কিন্তু এত বিশাল পরিমাণ টাকা দেয় না যেগুলোর জন্য এত বড় বড় প্রজেক্টগুলো  এডসেন্সের পিছনে ছুটবে, আমার মনে হয় তারা এখান থেকে এক্সট্রা কিছু আর্নিং করার জন্য এটা করতেছে।

তবে  স্ক্যামার যে এই লিস্টে থাকবে না এটার তো কোন গ্যারান্টি নেই  এয়ার ড্রপ করা আগে থেকেই আমার মন বেশি টানে না সেখানে। DOGS তো অলরেডি লিস্টিং হয়ে যাওয়ার কথা তাও আবার Bybit এর মতন একটা ভালো একচেঞ্জারে। দুঃখজনকভাবে এবারও আমার স্কোর খুবই কম  Grin
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
August 14, 2024, 01:24:41 AM
Hamster Kombat, Catizen, Blum, Dotcoin, Memefi, Tapswap আমার মনে হয় এগুলো শুধু কমিউনিটি মেম্বার বাড়ানোর জন্য বিশেষ প্রতারণা করেছে। এদের কোনোটিই এখন পর্যন্ত পেমেন্ট করে নাই।
তবে Dogs আজকে এক্সচেঞ্জ লিস্ট হবে এবং এক্সচেঞ্জ লিস্ট হওয়ার পর বোঝা যাবে এরাও আসলে পেমেন্ট করবে কিনা।

এটা নিয়ে আমি বেশ কিছুদিন আগেও পোষ্ট করেছিলাম। এদের ইন্টেনশন আমার কাছে ক্লিয়ার হয়ে গেছে তখনই যখন দেখলাম টেলিগ্রাম থেকে এরা মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করছে। যখন দেখলাম যে এরা সিক্রেট কম্বো দিচ্ছে টেলিগ্রাম বটে, আর সেটা ক্র্যাক করার ভিডিও আবার তারাই তাদের ইউটিউবে আপ্লোড দিচ্ছে। এর মানে হলো, তারা টেলিগ্রামের সাথে সাথে তাদের ইউটিউব চ্যানেল থেকেও ইনকাম করার ধান্দা করছে।

কিন্তু লিষ্টিং বা কোনো এক্সচেন্জ এর সাথে তারা নতুন কোনো কোলাব করছে না। আর নতুন কোনো আপডেট ও আনছে না। যে কারনে এটা ধরেই নেয়া যায় যে এরা আসলে শুধু নিজেরাই ইনকাম করতে এসেছে। এরা কমিউনিটি মেম্বারদেরকে কিছুই দিবে বলে আমার মনে হয় না। দেখা যাক কোনটা লিষ্টিং হয়, আর কোনটা স্ক্যাম করে।
full member
Activity: 532
Merit: 229
August 14, 2024, 12:18:40 AM
আজকে ১৪ই আগস্ট, ১৪ই আগস্ট আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী হুজুরের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী, গতবছর ১৪ই আগস্ট সোমবার রাত ৮: ৪০মিনিটে BSMMU হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী. আজ তার প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী, তার এই মৃত্যুবার্ষিকীতে আমরা মন থেকে দোয়া করি আল্লাহ তা'আলা যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করেন আমিন.

তিনি ছিলেন কোরআনের পাখি, উচিত কথা বলায় এই সরকার ষড়যন্ত্র করে তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছিল.এবং আমার তো মনে হয় তার মৃত্যু কোন স্বাভাবিক মৃত্যু নয় বরং তাকে এই  সরকারই ষড়যন্ত্র করে হত্যা করেছিল.

আমি মন থেকে আল্লাহর কাছে দোয়া করি, যারা এই হত্যাকাণ্ডে জড়িতে ছিল তারা যেন পরকালে কঠিন থেকে কঠিনতম শাস্তি পান, এবং আমাদের হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন, আমীন.
sr. member
Activity: 546
Merit: 268
August 13, 2024, 06:39:41 PM
অনেকদিন পর টেলিগ্রাম বটের ট্যাপ টু আর্ন প্রজেক্টগুলো দেখলাম কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন T2E থেকে পেমেন্ট করছে না। তাহলে কি এরা আমাদের সাথে প্রতারণা করছে। আমি দীর্ঘদিন আগে একটা প্রজেক্টে বেশ কয়েক সপ্তাহ কাজ করেছিলাম Aqua Gleam পরে দেখলাম ওয়ালেট কানেক্ট করার পর আমাকে একাধিক শর্ত দিয়েছে যে শর্তগুলোর কোনটি আমি মানতে পারিনি এবং আমাকে এজন্য পেমেন্টের অনুপযোগী করা হয়েছে। আবার Monorix ক্যাম্পেইনে বেশ কিছুদিন কাজ করার পর স্কাম করল। তাহলে কি এই সমস্ত T2E প্রজেক্টগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রে Scam করবে এটা সিওর।
Hamster Kombat, Catizen, Blum, Dotcoin, Memefi, Tapswap আমার মনে হয় এগুলো শুধু কমিউনিটি মেম্বার বাড়ানোর জন্য বিশেষ প্রতারণা করেছে। এদের কোনোটিই এখন পর্যন্ত পেমেন্ট করে নাই।
তবে Dogs আজকে এক্সচেঞ্জ লিস্ট হবে এবং এক্সচেঞ্জ লিস্ট হওয়ার পর বোঝা যাবে এরাও আসলে পেমেন্ট করবে কিনা।
hero member
Activity: 1036
Merit: 933
Find your Digital Services at- cryptolibrary.pro
August 13, 2024, 01:20:09 PM


সোর্সঃ বিবিসি বাংলা।

আমার কাছে মনে হচ্ছে এতো কিছুর মানে একটাই বাংলাদেশ নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে । তারমানে আগের কোনো রাজনৈতিক দল থাকবে বলে মনে হচ্ছেনা। অনেক বড় একটা সম্ভাবনা আছে যে এর পরে বাংলাদেশের ক্ষমতা তরুনদের হাতে চলে যাবে। আবার অনেক অনেক দল থেকে নতুন দলে যোগ দিবে।

এখন আমাদের অপেক্ষা করতে হবে বিচার বিভাগ ও নাগরীক অধিকারের ক্ষেত্রে কি ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে সেদিকে । এতো সহজে সবকিছুর সমাধান হবে বলে মনে হচ্ছেনা। কারন সবার ক্ষেত্রে ব্যাবস্থা গ্রহন করা অনেক কোঠীন।

আমার সঠিক মনে নেই আমি এ বিষয়ে কোথায় আলাপ করেছি কিন্তু করেছি এটা মনে রয়েছে হতে পারে আল্টকয়েনটক ফোরামে।

যাইহোক আমি আগেই বলেছিলাম অনেকেই হয়তো উপদেষ্টা প্যানেলে স্টুডেন্টদের পক্ষ থেকে জাস্ট দুইজন সমন্বয়ককে দেখতে পেয়ে হতাশা হয়েছেন, এবং পাশাপাশি অনেকের মধ্যে এই ধারণা ছিল এখন হয়তো সমন্বয়ক সারজিজ ক্ষুব্দ হতে পারে হয়তোবা অন্য কোন দলের সাথে হাত মিলাতে পারে অথবা তার ভেতরে ঈর্ষা তৈরি হতে পারে।

তবে না আমরা অলরেডি সমন্বয়ক নাহিদকে বিভিন্ন প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলতে শুনেছি যে তারা ইয়াং জেনারেশনকে রাজনীতি মুখে করতে চায়। আর এই কথার ইঙ্গিত হচ্ছে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় যতদিন থাকবে ততদিন হয়তো স্টুডেন্টরা নিয়ে তৃতীয় কোন একটি রাজনৈতিক দল তৈরি করবে সামনের গণতান্ত্রিক নির্বাচন এর জন্য।
full member
Activity: 448
Merit: 136
Popkitty.io - Blockchain Social Media
August 13, 2024, 12:58:03 PM
গতকালকে আমি মাবরুর রশিদ বান্নাহ’র পেইজের একটা পোষ্ট এর কমেন্টে এ দেখেছি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে একজন পুলিশ তাদের হত্যাকান্ডের ভিডিও দেখাচ্ছে এবং বলছে, “স্যার, যেটারে গুলি করি, সেটাই শুধু পড়ে থাকে, আর বাকি গুলো পালায় না। এটাই সবচাইতে আতংকের ব্যাপার স্যার”। আর মন্ত্রী সাহেব ভিডিওতে দেখছে পুলিশ কিভাবে ছাত্রদেরকে হত্যা করছে। এই ভিডিওতে আসলে তাদের মুখোশ খুলে গেছে যে কাদের অর্ডারে আসলে এসব হত্যাকান্ড হয়েছে।

বর্তমান সরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশের দাবিগুলো মেনে নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। যার ফলে, পুলিশ কর্মবিরতী স্থগিত করে কর্মস্থলে যোগদান করতে শুরু করেছে। এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছিলেন যারা আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে কর্মস্থলে যোগ দিবে না, আমরা ধরে নেবো তারা চাকরী করতে আগ্রহী না।

এই পোষ্ট এর কমেন্ট সেকশনে গিয়ে ভিডিওটা দেখতে পারবেন https://www.facebook.com/share/p/nEpdxM63UxtnYKpM/

সোর্সঃ বিবিসি বাংলা।

আমার কাছে মনে হচ্ছে এতো কিছুর মানে একটাই বাংলাদেশ নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে । তারমানে আগের কোনো রাজনৈতিক দল থাকবে বলে মনে হচ্ছেনা। অনেক বড় একটা সম্ভাবনা আছে যে এর পরে বাংলাদেশের ক্ষমতা তরুনদের হাতে চলে যাবে। আবার অনেক অনেক দল থেকে নতুন দলে যোগ দিবে।

এখন আমাদের অপেক্ষা করতে হবে বিচার বিভাগ ও নাগরীক অধিকারের ক্ষেত্রে কি ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে সেদিকে । এতো সহজে সবকিছুর সমাধান হবে বলে মনে হচ্ছেনা। কারন সবার ক্ষেত্রে ব্যাবস্থা গ্রহন করা অনেক কোঠীন।
ছাত্ররা নতুন করে দল গঠন করবে এটা খুব সম্ভবত বাংলাদেশের বর্তমান পরিপ্রেক্ষিতে জনপ্রিয়তা পেলেও তরুণদের দল চালাতে গেলে হিমশিম খেতে হবে। আমার মনে হয় জনপ্রিয়তা দেখে তৃতীয় কোন পার্টি এদের কলকাটি নাড়াচ্ছে। তরুণেরা দল চালাতে পারবে কিনা এটা কেবলমাত্র দেখার বিষয়। তবে পরবর্তী প্রজন্ম নতুন কোন দলের আওতায় আসতে পারে এরকম সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া একদম উচিত হবে না।
sr. member
Activity: 1204
Merit: 270
Hire Bitcointalk Camp. Manager @ r7promotions.com
August 13, 2024, 09:24:05 AM
গতকালকে আমি মাবরুর রশিদ বান্নাহ’র পেইজের একটা পোষ্ট এর কমেন্টে এ দেখেছি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে একজন পুলিশ তাদের হত্যাকান্ডের ভিডিও দেখাচ্ছে এবং বলছে, “স্যার, যেটারে গুলি করি, সেটাই শুধু পড়ে থাকে, আর বাকি গুলো পালায় না। এটাই সবচাইতে আতংকের ব্যাপার স্যার”। আর মন্ত্রী সাহেব ভিডিওতে দেখছে পুলিশ কিভাবে ছাত্রদেরকে হত্যা করছে। এই ভিডিওতে আসলে তাদের মুখোশ খুলে গেছে যে কাদের অর্ডারে আসলে এসব হত্যাকান্ড হয়েছে।

বর্তমান সরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশের দাবিগুলো মেনে নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। যার ফলে, পুলিশ কর্মবিরতী স্থগিত করে কর্মস্থলে যোগদান করতে শুরু করেছে। এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছিলেন যারা আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে কর্মস্থলে যোগ দিবে না, আমরা ধরে নেবো তারা চাকরী করতে আগ্রহী না।

এই পোষ্ট এর কমেন্ট সেকশনে গিয়ে ভিডিওটা দেখতে পারবেন https://www.facebook.com/share/p/nEpdxM63UxtnYKpM/

সোর্সঃ বিবিসি বাংলা।

আমার কাছে মনে হচ্ছে এতো কিছুর মানে একটাই বাংলাদেশ নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে । তারমানে আগের কোনো রাজনৈতিক দল থাকবে বলে মনে হচ্ছেনা। অনেক বড় একটা সম্ভাবনা আছে যে এর পরে বাংলাদেশের ক্ষমতা তরুনদের হাতে চলে যাবে। আবার অনেক অনেক দল থেকে নতুন দলে যোগ দিবে।

এখন আমাদের অপেক্ষা করতে হবে বিচার বিভাগ ও নাগরীক অধিকারের ক্ষেত্রে কি ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে সেদিকে । এতো সহজে সবকিছুর সমাধান হবে বলে মনে হচ্ছেনা। কারন সবার ক্ষেত্রে ব্যাবস্থা গ্রহন করা অনেক কোঠীন।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
August 13, 2024, 01:00:14 AM
শেখ হাসিনার সময় সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে পুলিশকে সকল ডিসিশন দিয়ে দেওয়া হতো এর কারনেই তারা সকল রাজনৈতিক নেতা খেতাদের সব কিছুতে ছাড় দিয়ে যেত আর অত্যাচার চালাতো সাধারণ মানুষের উপর এর কারনেই পুলিশের উপর সবার এতো খোব। পুলিশকে সবাই খারাপ চোখে দেখে। অথর্চ পুলিশ জনগণের বন্ধু হবার কথা।

গতকালকে আমি মাবরুর রশিদ বান্নাহ’র পেইজের একটা পোষ্ট এর কমেন্টে এ দেখেছি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে একজন পুলিশ তাদের হত্যাকান্ডের ভিডিও দেখাচ্ছে এবং বলছে, “স্যার, যেটারে গুলি করি, সেটাই শুধু পড়ে থাকে, আর বাকি গুলো পালায় না। এটাই সবচাইতে আতংকের ব্যাপার স্যার”। আর মন্ত্রী সাহেব ভিডিওতে দেখছে পুলিশ কিভাবে ছাত্রদেরকে হত্যা করছে। এই ভিডিওতে আসলে তাদের মুখোশ খুলে গেছে যে কাদের অর্ডারে আসলে এসব হত্যাকান্ড হয়েছে।

বর্তমান সরাষ্ট্র উপদেষ্টা পুলিশের দাবিগুলো মেনে নেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। যার ফলে, পুলিশ কর্মবিরতী স্থগিত করে কর্মস্থলে যোগদান করতে শুরু করেছে। এর আগে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছিলেন যারা আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে কর্মস্থলে যোগ দিবে না, আমরা ধরে নেবো তারা চাকরী করতে আগ্রহী না।

এই পোষ্ট এর কমেন্ট সেকশনে গিয়ে ভিডিওটা দেখতে পারবেন https://www.facebook.com/share/p/nEpdxM63UxtnYKpM/
sr. member
Activity: 546
Merit: 268
August 12, 2024, 05:51:51 PM
দেশে হয়তো ছাত্ররা ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছে এবং বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে ছাত্রদের এই দায়িত্ব পালন করতে দেখে অনেক রিকশাওয়ালা, টোটো ওয়ালা, বড় বড় গাড়ি চালকরা সুবোধ ভাবে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করছেন। কেউ ট্রাফিক আইন অমান্য করছে না কিন্তু যখনই ট্রাফিক পুলিশ চলে আসবে তখন মানুষের মধ্যে আইন অমান্য করা হীরিক পড়ে যাবে।
ছাত্ররা পড়ালেখা বাদ দিয়ে এভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবে না । যতদিন পুলিশ পূর্ণ দায়িত্ব গ্রহণ না করবে ততদিন পর্যন্ত হয়তো ছাত্ররা এই দায়িত্ব পালন করতে পারবে। কিন্তু দেশে হয়তো ভবিষ্যতে আরো কঠিন অবস্থা আসতে পারে কেননা ইতিমধ্যে বিদেশের মাটিতে বসেই শেখ হাসিনার যে কঠিন চাল দেখতে পারছি তাতে করে অন্তবর্তীকালীন সরকারকে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে দেবে না। এরা দেশে আরো কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে। ইতিমধ্যে হিন্দুদের বাড়িঘর আক্রমণ করে একটা সাজানো নাটক করে দেশে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চাইছে। গোপালগঞ্জ থেকে এরকম একটি অরাজকতার নমুনা আমরা ইতিমধ্যে লক্ষ্য করেছি কিন্তু তাদের এই পরিকল্পনা সম্পন্ন বেস্তে গেছে।
full member
Activity: 448
Merit: 136
Popkitty.io - Blockchain Social Media
August 12, 2024, 04:10:28 PM
বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার খুশিতে আমার হিন্দু ভাই ব্রাদাররা যেভাবে উল্লাস করেছেন, মন্দির ভাঙ্গার খুশিতে কোনো মুসলিমকে এভাবে উল্লাস করতে দেখি নাই বরং সাহায্যের জন্য এগিয়ে যেতে দেখেছি।😪😪
@ স্চমিতা রাই😍
ভালো করে তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে আসলে বাংলাদেশে মন্দিরে হামলা করে কে? হিন্দু সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ করে কে?
কোন মুসলমান কখনো কোন হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর আক্রমণ করেনি বরং বাংলাদেশে জামাত শিবির কে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য বারবার ষড়যন্ত্রমূলক আক্রমণ করানো হয়েছে যাতে বিদেশ থেকে জামাত শিবিরের উপর নেগেটিভ দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি হয়।
sr. member
Activity: 616
Merit: 322
August 12, 2024, 10:44:10 AM
শেখ হাসিনা তার স্বার্থের জন্য সংবিধানকে যাচ্ছ তাই ভাবে সাজিয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাজনীতি বন্ধ যেমনটা জরুরী ঠিক তেমনি জরুরী আমাদের সংবিধানের যেসব জায়গায় স্বৈরাচার হাসিনা ছিদ্রি করে দিয়েছে সেগুলো ঠিক করা।
সেনা বাহিনির হাত থেকে তো বলতে গেলে ক্ষমতা সব নিয়েই নাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আমি মনে করি পলিটিকাল ব্যাকগ্রাউন্ড থাকলে এই ধরনের ডিফেন্সে আলাউ না করাই ভালো।

শুধুমাত্র সংবিধান নয়, হাসিনা প্রতিটা যায়গায় তার মন মতো রুলস বানিয়েছে। আপনি কি জানেন পুলিশের এই কর্মবিরতি কেনো? তাদের যে ১১ দফা দাবি, সেগুলো আসলে কি? পুলিশের বিভিন্ন পদের কর্মকর্তারা বলছেন যে পুলিশে আসলে চেইন অব কমান্ড বলতে কিছুই নেই। পুলিশ সরাসরি ভাবে সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অধীনে। এজন্য দেখা যায় পলিশের বড় বড় অফিসাররা মন্ত্রীদের মন যুগিয়ে চলেন। কারন, তাদের মনের মতো না হলেই বদলি, বরখাস্ত, এমন কি ডিমোশন দিয়ে দেয় সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে। একটা লেখা ফেইসবুকে খুব ঘুরপাক খাচ্ছে, লেখাটা এখানে দিলাম পড়ে দেখতে পারেন।
হ্যা পুলিশ ছাত্রদের উপর এমন গুলি করার কারন ছিলো সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে তাদের আদেশ। তখন তাদের কিছুই করার ছিলো না। তাই মনে না চাইলেও ইচ্ছের বিরুদ্ধে কাজ করতে হইছে তাদের। কারন তাদের ফ্যামিলি আছে তার সেই চাকরির বেতনে তার সংসার চলে। আমাদের কনস্টেবল, এ এস আই, এস আই, ওছি এগুলোর উপর দোষ দিয়ে কোনো লাভ নাই। যারা পুলিশের উচ্চ পদে আছে বা পুলিশ প্রধান হলো সরকারের পা চাটা ছিলো উপর থেকে আদেশ আসলে নিচের পদের এরা তা শুনতে বাধ্য।

পুলিশ বাহিনিকে সম্পূর্ণ স্বায়ত্তশাসিত করা উচিৎ যেনো তারা কারো আদেশ শোনার জন্য বাধ্য না থাকে তারা যেনো নিজেরাই কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রাখে। তাহলে পুলিশ কোনো রাজনৈতিক দলকে কেয়ার করবে না যদি একই সাথে একজন সৎ পুলিশ প্রধান রাখা হয়। তাহলে দেশে দুর্নীতি অটোমেটিক কমে আসবে।

শেখ হাসিনার সময় সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে পুলিশকে সকল ডিসিশন দিয়ে দেওয়া হতো এর কারনেই তারা সকল রাজনৈতিক নেতা খেতাদের সব কিছুতে ছাড় দিয়ে যেত আর অত্যাচার চালাতো সাধারণ মানুষের উপর এর কারনেই পুলিশের উপর সবার এতো খোব। পুলিশকে সবাই খারাপ চোখে দেখে। অথর্চ পুলিশ জনগণের বন্ধু হবার কথা।
newbie
Activity: 12
Merit: 0
August 11, 2024, 12:32:01 PM
বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার খুশিতে আমার হিন্দু ভাই ব্রাদাররা যেভাবে উল্লাস করেছেন, মন্দির ভাঙ্গার খুশিতে কোনো মুসলিমকে এভাবে উল্লাস করতে দেখি নাই বরং সাহায্যের জন্য এগিয়ে যেতে দেখেছি।😪😪
@ স্চমিতা রাই😍
LDL
hero member
Activity: 742
Merit: 671
August 11, 2024, 11:11:44 AM
কাট
আপনার এই পোস্টটি পড়ার পর আর একটা লাইনও লেখার মত নেই। তবে আমি একটা ঘটনা শেয়ার করবে এখানে। আমার দেখা একটি ঘটনা যেখানে একটি বড় ওয়াজ মাহফিলে তারেক মনোয়ার প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখছে। খুব জোর হলেও ২ মিনিট বক্তব্য চলার পর দুজন আমার বয়সী ৩৩ কিংবা ৩৪ বছর বয়স হবে মঞ্চে উঠে কোন কথা না বলেই সরাসরি মাইক অফ করে দিল। চারদিকে হৈচৈ করে গেল মাত্র দুজন লোক ও দুজন পুলিশ পুরো মাহফিলটা বন্ধ করে দিল। ওই যে দুজন লোক তাদের কথা কি বলবো ওদের উপমা দেওয়ার মত কোন শব্দ আমার ভান্ডারে নেই এবং সাথে ওই কুলাঙ্গার দুটো পুলিশ ছিল তারা ঠিক এই বলে ওয়াজটা বন্ধ করে দিল যে এখানে জামাত-শিবির ও বিএনপি মানুষেরা আক্রমণ করে সাধারণ জনতার উপর ক্ষতি করতে পারে। মাহফিল পরিচালনা কর্তৃপক্ষ তাদের পা পর্যন্ত ধরতে গেল কিন্তু কোন কাজ হলো না। তাদের একটি কথাই উপর থেকে অর্ডার আসছে আমরা কিছুই করতে পারবো না। সেদিন তারেক মনোয়ার সাহেব ঠিক এ কথাই বলেছিলেন যে বাবা আধা ঘন্টা শুধুমাত্র কুরআন ও হাদিসের উপর কয়েকটা কথা বলবে একটু সময় দিতে পারবেন ঠিক এভাবেই ওই দুজন ও দুটো পুলিশ জবাব দিয়েছিল রাখেন আপনার কুরআন ও হাদিসের কথা ওয়াজ বন্ধ হবে তো হবে।
তো উপর মহলের কথা যদি অমান্য করে তাহলে অন্যরকম কিছু হতে পারে। আমি ঐদিন পুলিশ ও উপমা না দেওয়া ছাত্রলীগের কর্মীদের এরকম হুমকি দেখে মনে মনে বলেছিলাম যারা বাংলার জমিনে এরকম আল্লাহর কথা ও হক কথা বলতে নিষেধ করে তারা কোন মানুষ নয় বরং জানোয়ার।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
August 11, 2024, 06:24:48 AM
শেখ হাসিনা তার স্বার্থের জন্য সংবিধানকে যাচ্ছ তাই ভাবে সাজিয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাজনীতি বন্ধ যেমনটা জরুরী ঠিক তেমনি জরুরী আমাদের সংবিধানের যেসব জায়গায় স্বৈরাচার হাসিনা ছিদ্রি করে দিয়েছে সেগুলো ঠিক করা।
সেনা বাহিনির হাত থেকে তো বলতে গেলে ক্ষমতা সব নিয়েই নাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আমি মনে করি পলিটিকাল ব্যাকগ্রাউন্ড থাকলে এই ধরনের ডিফেন্সে আলাউ না করাই ভালো।

শুধুমাত্র সংবিধান নয়, হাসিনা প্রতিটা যায়গায় তার মন মতো রুলস বানিয়েছে। আপনি কি জানেন পুলিশের এই কর্মবিরতি কেনো? তাদের যে ১১ দফা দাবি, সেগুলো আসলে কি? পুলিশের বিভিন্ন পদের কর্মকর্তারা বলছেন যে পুলিশে আসলে চেইন অব কমান্ড বলতে কিছুই নেই। পুলিশ সরাসরি ভাবে সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের অধীনে। এজন্য দেখা যায় পলিশের বড় বড় অফিসাররা মন্ত্রীদের মন যুগিয়ে চলেন। কারন, তাদের মনের মতো না হলেই বদলি, বরখাস্ত, এমন কি ডিমোশন দিয়ে দেয় সরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে। একটা লেখা ফেইসবুকে খুব ঘুরপাক খাচ্ছে, লেখাটা এখানে দিলাম পড়ে দেখতে পারেন।

Quote
কিছু তিতা কথা!!!
বিসিএস পুলিশ সার্ভিস দেশের আরো দশটা সার্ভিসের/চাকরির মত একটা চাকরি। কিন্তু এখন আমরা জাতির শত্রু। মানুষ ইজ্জত  তো দুরের কথা পারলে মারতে আসে। খেয়াল করলে দেখা যাবে , নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, কোটা/ বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন , বিএনপি বা অন্য দলের কোন আন্দোলন ঘুরে ফিরে একসময় গিয়ে পুলিশ বিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়। যেন পুলিশই সব কিছুর নীতি নির্ধারক, পুলিশ সব পারে!! পুলিশ যদি এতই পারতো, তাহলে একটা রেগুলার প্রমোশনের জন্য মন্ত্রণালয়ে সারাদিন ঘুরতে হত না, ন্যায্য পাওনাটাকেও ফেভার বলে মনে হত না।
চাকরি করতে এসে দেখলাম, আমাদের প্রাইজ পোস্টিং গুলো আইজিপি, কমিশনার বা ডিআইজি স্যাররা খুব একটা দিতে পারেন না। কেন জানেন??
আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন একটা বাহিনী। এখানে মূল নিয়ন্ত্রণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর হাতে। আইজিপি আমাকে পছন্দ না করলেও সমস্যা নেই যদি আমি মন্ত্রির আনুকূল্য পাই।
মাঠ পর্যায়ে ওসি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। কাগজে কলমে জেলার এসপি এই পদায়ন করে থাকেন। নন ক্যাডার পুলিশ অফিসারদের একটা কাঙ্ক্ষিত পোস্ট ওসি। সবাই জীবনে একবার হলেও হতে চায়। কিন্তু বাস্তবতা হল, বেশির ভাগ জায়গায় ওসি পদায়ন হয় স্থানীয় এমপির ডিও লেটারের মাধ্যমে। যদি জেলার এসপি সেটা না মানেন, এমপি অভিযোগ করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর কাছে যে এসপি তাদের দলের জন্য বিপদজনক! তারপরে এসপি উইল ফিল দা মিউজিক। অনেক থানায় দেখবেন, ওসি কাউকেই মানে না, সার্কেল এএসপি তো দুধ ভাত!!
এতগুলো কথা বলার কারণ হল, থানার সেবাই পুলিশের দর্পণ। থানা যেমন , পুলিশের ইমেজও তেমন। থানায় খারাপ সেবা দিয়ে যদি উপরে পীর আউলিয়ার পদায়ন করা হয়, কোন লাভ নাই। আর ঐ যে বললাম ওসির কথা, যে ওসি এমপির কারণে ওসি হয়েছে, সে কি তার বিরুদ্ধে যাবে? আর ওসির কথা শুনতে নিচের অফিসাররা বাধ্য। না বলার সু্যোগ নেই। সেনাবাহিনী / বিজিবি/ আনসার/ পুলিশ সব বাহিনীতেই চেইন অব কমান্ড মানতে হয়।
এবার আসি জেলার এসপি এর কথায়। প্রশাসন ক্যাডারে ডিসি পদায়নের পূর্বে ফিটলিস্ট করা হয়, যেন ভাল অফিসারদের পাঠানো যায় জেলায় , সচিবগণ তাদের ভাইভা নেন। আর পুলিশে এসবের দরকার নাই। রাজনৈতিক আনুগত্য থাকাটাই আপনার বড় গুণ। নেতা যদি আপনাকে জেলার এসপি বানায়, আপনি তার জন্য সব করবেন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য , পুলিশের মহাপ্রভাবশালী আইজিপি বেনজীর আহমেদও নিজের সিদ্ধান্তে খুব একটা বেশি জেলার এসপি পদায়ন করতে পারেন নাই।
এসপি বা ওসির চিত্র যদি এই হয়, আপনি নিরপেক্ষ পুলিশ পাবেন কই? একদম উপরে তো নিয়ন্ত্রণ করে রেখেছে এক্সটেনশন নামক জাদুর কাঠি দিয়ে!! তার চেয়ে এই পদে যোগ্য কাউকে পাওয়া যায়নি বলে এই পদে তাকে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হল!! অথচ, আরো ৩২ জন ছিলেন অতিরিক্ত আইজিপি!!
কেবল বিগত ১৫ বছর না, পুলিশকে সবাই আরো আগে থেকেই রাজনৈতিক ভাবে অপব্যবহার করেছে। এভাবে চলতে থাকলে সামনেও করবে। নিজেরা পিছনে থেকে পুলিশকে জনতার মুখোমুখি করবে।
তাই নিরপেক্ষ পুলিশই এই সমস্যা থেকে উত্তরনের উপায়। গতকিছুদিনের ঘটনায়, যাদের সাথে আমার সম্পর্ক অনেক ভাল ছিল, তাদের সাথেও যেন যোগাযোগের ব্যাপক অবনতি ঘটেছে।
কারণ, পুলিশ এখন জাতীয় ভিলেন। পুলিশ মনের আনন্দে জীবন কেড়ে নেয় না, আমাদের সেই ট্রেনিং না। কিন্ত অতি উৎসাহী এবং রাজনৈতিক ভাবে বায়াসড পুলিশও রয়েছে। এই আন্দোলনের সবচেয়ে বড় বিস্ফোরণ ছিল রংপুরে আবু সাইদ এর মৃত্যু , কোন ভাবেই এটা জাস্টিফাই করা সম্ভব না, যদি আইনের ভাষায় বলি, সে কোন থ্রেট ছিল না, একটা মানুষকে এত কাছে থেকে গুলি করতে পুলিশ ৫০ বার ভাববে, যদি না সে অসুস্থ বা পলিটিক্যালি বায়াসড না থাকে।
দেশ সংস্কার হচ্ছে, আমাদের পুলিশেও সংস্কার অনেক আগে থেকেই প্রয়োজন।  পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে স্বাধীন পুলিশ কমিশনের কোন বিকল্প দেখিনা। ২০০৭ সালে এর খসড়া হলেও সুবিধাবাদী অংশ এবং আরো কিছু রাষ্ট্রীয় বডির কারণে তা আলোর মুখ দেখেনি।
স্বাধীন নিরপেক্ষ পুলিশ বাহিনী গঠন করতে রাষ্ট্রকর্তাদের এত ভয় কেন? তার মানে প্রত্যেক দলই কি পুলিশকে ব্যবহার করে সুবিধা নিতে চায়?? আমরা আর ব্যবহৃত হতে চাই না। আর চাই না জনগণের মুখোমুখি অবস্থান নিতে। এখনই সময়। আমরা সরকারের পুলিশ হব না, আমরা হব রাষ্ট্রের পুলিশ।

Source: facebook post.
hero member
Activity: 1036
Merit: 933
Find your Digital Services at- cryptolibrary.pro
August 10, 2024, 05:13:46 PM
আমি মনে করি দেশ গঠনের জন্য যদি তাদের ৫ বছর লাগে, তারা সেটাই করুক। তবে আমার আশংকা যে বিএনপি এটা হতে দেবে না। বিএনপি অলরেডি যেরকম ছ্যাঁচড়ামো শুরু করছে, মনে হচ্ছে সব ক্রেডিট আসলে ওনাদের নিজেদের। আজকেও এক যায়গায় যাবো বলে বের হলাম, পুরো একটা চৌরাস্তা ব্লক করে ওনারা গান ছেড়ে গাড়িতে নাচানাচি করছেন আর চারদিকের গাড়ি গুলো চুপচাপ বসে আছে। কেউ কিচ্ছু বলছে না কারণ, এখানে কথা বললেই গাড়ি ভাংচুর করবে। আমি মনে করি, সঠিক একটা সিস্টেম করে দিয়ে যাক এই সরকার, যেনো পরে অন্যান্য দল গুলো ক্ষমতায় আসলেও তারা যেনো চাইলেই স্বৈরাচার না হতে পারে। এর মধ্যে পুলিশের কিছু দাবি আছে, যেগুলোর আসলে যুক্তি আছে। পুলিশ চাচ্ছে যে তারা আর কোনো রাজনৈতিক দলের জন্য কাজ করবে না, তারা চাচ্ছে আলাদা কমিশনের আন্ডারে কাজ করতে। প্রতিটা দল আসলে পুলিশকে নিজের কাজে ব্যাবহার করে। দেশের সংবিধান সংশোধন করা জরুরী। তবে কষ্টের ব্যাপার হলো যে সরকার ক্ষমতায় যাবে, তারাই তো সংবিধান সংশোধন করে নিজেদের মতো করে নেয়। যেমন হাসিনা সরকার সংবিধান সংশোধন করে নিরপেক্ষ নির্বাচন এর সিস্টেম ই বদলে দিয়েছে।

কিছু কিছু আফটার ইফেক্ট হয়েছে যেগুলো আপনি আমি বা বাংলাদেশের কেউই বন্ধ করতে পারবে না। যেমনটি বর্তমানে হচ্ছে বিএনপি'র আনন্দ মিছিল করছে সমাবেশ করছে। যারা আওয়ামী লীগ সাপোর্ট করতো তাদের বাড়িতে বাড়িতে হামলা করছে সেদিন আমার চাচার পাশের বাসায় আওয়ামী লীগ সমর্থক এর বাসায় হামলা করা হয়েছিল এবং তাদের মধ্যেই কিছু অতি উৎসাহী লোক ছিল যারা আমার চাচার বসাকে লক্ষ্য করে বলতেছিল এটা কেউ ভাঙ্গ। কিন্তু সেটা কোন একভাবে ঠেকানো গিয়েছে । সো এই সহিংসতায় যে শুধু আওয়ামীলীগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তা কিন্তু নয় বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

আর আমি মনে করি বিএনপি যদি এমনটা করতে থাকে তাহলে আপনার আশংকা উল্টো বিএনপির বিরুদ্ধে যাবে ছাত্র জনতা যেভাবে আওয়ামীলীগকে এবং আওয়ামী লীগের চিহ্নকে দেশ থেকে প্রায় বিল ুপ্ত হয়েছে ঠিক তেমনি বিএনপি অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করলে তাদেরকেও বিলুপ্ত করতে বেশি সময় লাগবে না।

সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা হোক। এটাই হোক প্রথম আইন। তারপর সেনাবাহিনী সহ অন্য সকল বাহিনীর প্রবিধান থেকে কিছু পয়েন্ট বিলুপ্ত করতে হবে। এর মধ্যে সবচাইতে বাজে যে প্রবিধান, সেটা হলো আপনি সরকারের কমান্ড মানতে বাধ্য। সরকার তার উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য কোনো কমান্ড দেয়ার পর, বাহিনীর কোনো সদস্যর যদি মনে হয় এটা সঠিক নয়, তবে তারা কোনো রকম প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারবেন না। এরকম মনে হলে, সব জেনেও চুপচাপ ডিউটি করতে হবে, ডিউটি পালনে অপারগ হলে অব্যাহতি দিতে হবে। অবাক করা ব্যাপার হলো এরকম প্রবিধান প্রত্যেক বাহিনীর নিয়মে আছে। আপনাকে খুন করার অর্ডার দিলে আপনাকে সেটাই করতে হবে। যদি না পারেন, তাহলে রিজাইন করতে হবে। যে কারনে, ফ্রন্ট লাইনে থাকা পুলিশ সব সময় ভিলেন হয়ে থাকে। তবে এটাও ঠিক সব বাহিনীতেই কিছু কুকুর থাকে, যারা রাজনৈতিক ইনফ্লুয়েন্সড হয়ে নিজেরা হত্যাকান্ড চালায়। একজন ব্যাক্তি দুইবারের বেশি সরকার প্রধান হতে পারবে না। একজন ২ বারের বেশি এম পি হতে পারবে না। এরকম রুলস করলে দেশে দুর্নীতি, স্বৈরাচার রোধ করা সহজ হবে আশা করি।
শেখ হাসিনা তার স্বার্থের জন্য সংবিধানকে যাচ্ছ তাই ভাবে সাজিয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাজনীতি বন্ধ যেমনটা জরুরী ঠিক তেমনি জরুরী আমাদের সংবিধানের যেসব জায়গায় স্বৈরাচার হাসিনা ছিদ্রি করে দিয়েছে সেগুলো ঠিক করা।
সেনা বাহিনির হাত থেকে তো বলতে গেলে ক্ষমতা সব নিয়েই নাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আমি মনে করি পলিটিকাল ব্যাকগ্রাউন্ড থাকলে এই ধরনের ডিফেন্সে আলাউ না করাই ভালো।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
August 10, 2024, 01:50:53 AM
-------

সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা হোক। এটাই হোক প্রথম আইন। তারপর সেনাবাহিনী সহ অন্য সকল বাহিনীর প্রবিধান থেকে কিছু পয়েন্ট বিলুপ্ত করতে হবে। এর মধ্যে সবচাইতে বাজে যে প্রবিধান, সেটা হলো আপনি সরকারের কমান্ড মানতে বাধ্য। সরকার তার উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য কোনো কমান্ড দেয়ার পর, বাহিনীর কোনো সদস্যর যদি মনে হয় এটা সঠিক নয়, তবে তারা কোনো রকম প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারবেন না। এরকম মনে হলে, সব জেনেও চুপচাপ ডিউটি করতে হবে, ডিউটি পালনে অপারগ হলে অব্যাহতি দিতে হবে। অবাক করা ব্যাপার হলো এরকম প্রবিধান প্রত্যেক বাহিনীর নিয়মে আছে। আপনাকে খুন করার অর্ডার দিলে আপনাকে সেটাই করতে হবে। যদি না পারেন, তাহলে রিজাইন করতে হবে। যে কারনে, ফ্রন্ট লাইনে থাকা পুলিশ সব সময় ভিলেন হয়ে থাকে। তবে এটাও ঠিক সব বাহিনীতেই কিছু কুকুর থাকে, যারা রাজনৈতিক ইনফ্লুয়েন্সড হয়ে নিজেরা হত্যাকান্ড চালায়। একজন ব্যাক্তি দুইবারের বেশি সরকার প্রধান হতে পারবে না। একজন ২ বারের বেশি এম পি হতে পারবে না। এরকম রুলস করলে দেশে দুর্নীতি, স্বৈরাচার রোধ করা সহজ হবে আশা করি।
newbie
Activity: 12
Merit: 0
August 10, 2024, 01:41:24 AM
নোবেল পুরষ্কারের আশায় ১৪ লাখ রোহিঙ্গা দেশে জায়াগা দিয়েছিল। কিন্তু দূর্ভাগ্যক্রমে নানি আজ নিজেই রোহিঙ্গা Grin
LDL
hero member
Activity: 742
Merit: 671
August 09, 2024, 06:57:25 PM

আমি মনে করি দেশ গঠনের জন্য যদি তাদের ৫ বছর লাগে, তারা সেটাই করুক। তবে আমার আশংকা যে বিএনপি এটা হতে দেবে না। বিএনপি অলরেডি যেরকম ছ্যাঁচড়ামো শুরু করছে, মনে হচ্ছে সব ক্রেডিট আসলে ওনাদের নিজেদের। আজকেও এক যায়গায় যাবো বলে বের হলাম, পুরো একটা চৌরাস্তা ব্লক করে ওনারা গান ছেড়ে গাড়িতে নাচানাচি করছেন আর চারদিকের গাড়ি গুলো চুপচাপ বসে আছে। কেউ কিচ্ছু বলছে না কারণ, এখানে কথা বললেই গাড়ি ভাংচুর করবে। আমি মনে করি, সঠিক একটা সিস্টেম করে দিয়ে যাক এই সরকার, যেনো পরে অন্যান্য দল গুলো ক্ষমতায় আসলেও তারা যেনো চাইলেই স্বৈরাচার না হতে পারে। এর মধ্যে পুলিশের কিছু দাবি আছে, যেগুলোর আসলে যুক্তি আছে। পুলিশ চাচ্ছে যে তারা আর কোনো রাজনৈতিক দলের জন্য কাজ করবে না, তারা চাচ্ছে আলাদা কমিশনের আন্ডারে কাজ করতে। প্রতিটা দল আসলে পুলিশকে নিজের কাজে ব্যাবহার করে। দেশের সংবিধান সংশোধন করা জরুরী। তবে কষ্টের ব্যাপার হলো যে সরকার ক্ষমতায় যাবে, তারাই তো সংবিধান সংশোধন করে নিজেদের মতো করে নেয়। যেমন হাসিনা সরকার সংবিধান সংশোধন করে নিরপেক্ষ নির্বাচন এর সিস্টেম ই বদলে দিয়েছে।

বিষয়টি সেরকম যে যে সরকার আসবে সেই সরকার তার মত করে স্বৈরাচার হয়ে উঠবে। আওয়ামী লীগ প্রথমে ক্ষমতায় আসার পর ক্ষমতা চিরাচরিত করার জন্য প্রথমে হানা দেয় সেনা বিদ্রোহের উপর এবং দেখে দেখে বিএনপির বড় বড় ৬৮ জন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করে। তারপর তো অনেকেই জানেন এই স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ক্ষমতা দখলের তান্ডব লীলা।
কিছু ক্ষেত্রে এতটাই খারাপ প্রভাব বিস্তার করেছিল যে এলাকায় জানাজা পর্যন্ত করতে দেওয়া হয়নি। অহেতুক কিছু নিরপরাধ মানুষকে জুলুমের শিকার বানিয়ে রাখা হয়েছিল। আয়না ঘরের তান্ডব লীলা, বিরোধীদলকে দমন পিড়ন, বাক প্রকাশের স্বাধীনতা অবরুদ্ধ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অবরুদ্ধ, একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন তুলে দেওয়া ও সংবিধান নিজের মত করে প্রণয়ন করা, বিদেশি র এজেন্টের মাধ্যমে বিরোধী দলের নেতাদের হত্যা ও গুম করা, ভারত বিরোধী কথা বললে সাথে সাথে একশন নেওয়া ও হত্যা করা বিষয়টি বুয়েটের আমাদের ওই ছাত্র ভাই আবরার হত্যার জন্য উল্লেখ করলাম, বিভিন্ন কলেজে ছাত্রলীগ কর্মীদের দ্বারা সাধারণ ছাত্রদের উপর জুলুম, নির্যাতন।
তবে সিস্টেম একদম চেঞ্জ হবে এটা আমি মনে করি না তবে বর্তমান সরকার গঠন মূলত বাংলাদেশের ইতিহাসে অতীত হয়েছে কিনা এটা বলতে পারবো না। আমি পারিবারিক সূত্রে বুদ্ধি হওয়ার পর দেখে আসছি আমার ফ্যামিলি বিএনপি করে আমি নিজেও বিএনপির একজন সমর্থক কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে বিএনপি ক্ষমতায় আসুক এবং আবারো আওয়ামী লীগের মতো স্বৈরাচার হয়ে উঠুক এটা আমি চাইনা। অন্তবর্তী সরকার যদি সঠিকভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারে এবং সংস্কারপন্থী হয় তাহলে থাকুক এ সরকার যতদিন ইচ্ছা। তবে বিএনপিকে মনে রাখতে হবে ক্ষমতা কারো চিরস্থায়ী নয় যেভাবে বাংলার সাধারণ জনতা ও ছাত্ররা মিলে আওয়ামী লীগকে টেনে হিচড়ে ক্ষমতাচ্যুত করেছে সেভাবে বিএনপি ক্ষমতায়লেও করা হবে। বাংলার জমিনে স্বৈরাচারদের ঠাই দেওয়া হবে না।
বাংলাদেশের সংবিধান পুরোটাই পরিবর্তন করুক এবং শিক্ষা ব্যবস্থা পুরোটাই চেঞ্জ করুক। বাংলাদেশের ছাত্র সমাজকে ধ্বংস করার শিক্ষা ব্যবস্থা আর চাই না। আমরা ফিরে যেতে চাই অতীতের শিক্ষা ব্যবস্থায় যেখানে কোন দলীয় প্রভাব থাকবে না। বইয়ের পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় চাইনা কোন নেতাদের বাণী অথবা ছবি। টেলিভিশন হোক দলীয় মুক্ত এবং এদেশের পুলিশ হোক সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাসেবী এবং স্বায়ত্তশাসিত। আমরা চাই না আমার দেশের পুলিশদের ব্যবহার করে একশ্রেণীর মানুষ বিশেষ ধরনের সুবিধা নিক। আমার পার্শ্ববর্তী জেলা সিরাজগঞ্জে যেভাবে নিরীহ পুলিশদের পুড়িয়ে মারা হলো এবং পানিতে ডুবিয়ে মারা হলো তাতে করে ভবিষ্যতে এই রকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি করুক এটা কারো কাম্য নয়। যারা এই পুলিশ বাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছে অথচ তাদের পশম পরিমাণ ক্ষতি হয়নি। যারা পুলিশকে ব্যবহার করল তারা ঠিক সময়ই দেশের বাইরে চলে গেল অথচ সাধারণ পুলিশগুলো ঝুলে রইল হাইওভারের নিচে, স্তুুপ করে রাখা হলো রাস্তার ধারে। ভালোভাবে অনুসন্ধান করে দেখুন এই সকল পুলিশগুলোর সম্পূর্ণ নিরাপরাধ এবং হুকুমের গোলাম ছিল। যারা পুলিশে চাকরি করে তাদেরকে একটু জিজ্ঞেস করে দেখুন তাদেরকে কিভাবে ফোর্স করা হতো গুলি করার জন্য। গুলি না করলে ঊর্ধ্বতন পুলিশের কর্মকর্তারা গায়ে পর্যন্ত হাত তুলত। হায়রে নিয়তি প্রতিবাদ করলে চাকরিচ্যুত হতে হবে এবং নিরবে সহ্য করলে মার খেতে হবে। আসলে পুলিশদের স্বায়ত্তশাসিত অধিকার দিতে হবে যেমনটি দেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীর উপর। তবে আমি বাংলায় এরকম পরিস্থিতি আর না আসুক এবং বাংলায় আগের মত প্রত্যেক দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক এটাই আমাদের সকলের প্রত্যাশা।
newbie
Activity: 12
Merit: 0
August 09, 2024, 02:20:13 PM
ঠিক একই ক্রিকেট খেলোয়ার মাশরাফি তিনি ও অনেক জঘন্য যার কারণে মাশরাফির বাড়ি আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছে।

বুঝলাম... কিন্তু রাহুল আনন্দের বাড়ি জ্বালানো হইলো ক্যান? উনি তো ছাত্র আন্দোলন সমর্থন করছিলেন!
এইগুলো ছাত্রতে নাম ভাঙ্গিয়ে ঐ আওয়ামী লীগের দালাল গুলোর কাজ
Pages:
Jump to: