তেল বা মুল্যবানধাতুর মত নয়।
তাহলে বিটকয়েনকে বর্তমান সময়ের ডিজিটাল গোল্ড বলা হয় কেন?
আশা করি, অন্যান্য গুণীব্যক্তিরা এইকথাটা ভুল বলেছেন। আর সরকারকর্তৃক ব্যবহার করা মুদ্রার ও ব্যবস্থা দ্বারা সৃষ্ট সমস্যা দূর করার জন্যই তো বিটকয়েন কিংবা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সির উদ্ভাবন করা হয়েছে।
নোট: অবশ্যই আপনার বক্তব্য ঠিক । কারণ বিটকয়েনের মূল্য ( ফিউচার ট্রেডিং কিংবা স্পট ট্রেডিং এ ) নেগেটিভ/ঋণাত্নক মূল্য নিচে যায়নি।
কিন্তু তেলের মূল্য অবশ্য নেগেটিভ/ঋণাত্নক মূল্যে চলে গিয়েছিলো ( এপ্রিল মাসে তেলের ফিউচার ট্রেডিং মূল্য -$৩৭ এ গিয়েছিলো )
।
সোর্স-০১:
https://www.bbc.com/news/business-52350082#:~:text=The%20price%20of%20US%20oil,world%20have%20kept%20people%20inside.
সোর্স-০২:
https://www.cnbc.com/2020/06/16/how-negative-oil-prices-revealed-the-dangers-of-futures-trading.html
আপনি যদি গতানুগতিক নিয়মে আপনার কয়েন / টোকেন সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জ দিয়ে কেনা বেচা করেন তাও আপনি প্রকৃত ক্রিপ্টর ব্যতিক্রম করছেন।
মনে হয়, ক্রিপ্টোগ্রাফি কি জিনিস এটাও হয়তো এখনো আমার জনা নেই? ধুর কি করলাম এতদিন ধরে । মজা করতেছিলাম, কিছু মনে করিয়েন না। আর ক্রিপ্টোর ব্যবহার শুধুমাত্র ডিসেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জ ব্যবহারে হয় না। আপনি যে ট্রান্সজেকশন বিটকয়েনে করেন, সেটি পুরোপুরি ডিসেন্ট্রালাইজ পদ্ধতিতে করলেও আপনার আইপি এড্রেস কিন্তু প্রত্যেক ওয়ালেট কিংবা নোডের সাথে সংযুক্ত থাকে। তাহলে কি লাভ হইলো, পুরোপুরি ক্রিপ্টোর তো ব্যবহার হলো না মোটেও।
রেফারেন্স: https://bitcointalksearch.org/topic/m.54734574
আমরা প্রবাদ পড়তাম, গ্রন্থগত বিদ্যা আর পর হস্তে ধন, নহে বিদ্যা নহে ধন, হলে প্রয়োজন
আমিও এই বিষয়টা জানি। কিন্তু এটা আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন কি না বুঝলাম না। আর বললেও কি বুঝাইতে চাইছেন , সেটি এখনো অজানা ( আমার পোষ্টের সাথে মিল খুজে পেলাম না যে, এই প্রবাদ ব্যবহার করবো) । তাই একটু বুঝাই দিয়েন, কারণ আমি এখানের সবার থেকে বয়সে ছোট। এটা আবার অন্য মাইন্ডে নিয়েন না।