Pages:
Author

Topic: বাংলা (Bengali) - page 53. (Read 5284512 times)

LDL
hero member
Activity: 742
Merit: 671
April 28, 2024, 08:35:11 PM
খুব গুরুত্বপূর্ণ নিউজ

এক সময় মরণঘাতী ক্যান্সারের কথা আমরা খুব কম শুনেছি কিন্তু ইদানিং এই মরনঘাতী রোগটি খুব সচরাচর শোনা যায়। সম্প্রতি একটি গবেষণায় ভারতের বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে মারনগাতি ক্যান্সারের জীবাণু Ethylene oxide পাওয়া গেছে ফলে ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭টি ভিন্ন রকমের পণ্য বর্জন করেছে। এটা অনেকেই ভারতের একটি চক্রান্ত বলে উল্লেখ করেছে এবং বিশ্ব মানবতাকে ধ্বংসের জন্য ভারতের একটি কঠিন চাল হিসাবে অনেকেই মনে করছে। আমরা যারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের জন্য এই পণ্য বর্জনের বিষয়টি আরো একধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।


https://www.somoynews.tv/news/2024-04-25/DBWF3uKL
ভারতের৫২৭ টি পূর্ণের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেল ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমরা যারা ভারতের পণ্য বয়কট করতে চাই এটাই সুযোগ এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অবশ্যই আমাদেরকে ভারতের পণ্য বয়কট করা উচিত। একটা দুটো নয় প্রায় ৫২৭ টি ভারতীয় পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে এর মধ্যে অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ অনেকগুলাই পণ্য আমদানি রপ্তানি করা হয়। আমাদের সরকারের অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন আমাদের দেশের সরকার আমদানি রপ্তানি না করে। আমাদের দেশের প্রায় অনেক জনগণের ভারতে পণ্যের প্রতি খুবই আকৃষ্ট তাই আমাদের সরকারকে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে যে যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন কখনোই আমাদের দেশে আমদানি রপ্তানি না করা হয়।
যে দেশের সরকার ও আমলা ভারতীয় পণ্যের জন্য বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের উপর চড়াও পাকড়াও করতে পারে সেই দেশের সরকার ভারতীয় পণ্য বয়কট করার জন্য সহায়তা করবে বলে আপনার ধারণা।এই দেশের 90% জনগণ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেও সরকার ভারতীয় পণ্যের বিপরীতে অবস্থান নেবে না।যা করার এখনই করতে হবে, আমি আপনি ভারতীয় পণ্য বয়কট করলেই চলবে ভাই। কালকে থেকে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম খাওয়া বাদ দিয়ে দিছি। বাদাম জাতীয় 45 পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেয়েছে।। আল্লাহতালা জানে আমাদের দেশে ভারতীয় পণ্যের যে চালান আসে তাতে মনে হয় সবচেয়ে বেশি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী জীবাণু বেশি রয়েছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভারতীয় পণ্যের রপ্তানি করার সময় অবশ্যই ভালোভাবে রিসার্চ করে রপ্তানি করে আর তাতেই যে পরিমাণ ফলাফল পেয়েছে তাহলে একটু আমার দেশের কথা বিবেচনা করে দেখুন কি পরিমান ক্যান্সারের জীবাণু পাওয়া পাবে। সময় থাকতে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং ভারতের পণ্যের ব্যবহার বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বিপদমুক্ত রাখুন।আমীন।
আমাদের দেশের সরকার কখনোই চাইবে না ভারতের কোন পণ্য বয়কট করা হোক তাই সচেতন নাগরিক হিসাবে আমাদেরও একটা দায়িত্ব আছে সে দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত । যেহেতু ভারতের৫২৭ টি পূর্ণের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে অবশ্যই আমাদের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে ভারতের পণ্য থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। বেশ কিছুদিন ধরে দেখছি সোশ্যাল মিডিয়া সহকারে বিভিন্ন জায়গায় স্বেচ্ছাসেবী লোকজনেরা মানুষকে সতর্কতা করছে যেন তারা ভারতের পণ্য ব্যবহার না করে এর মধ্যে ৫২৭টি পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে বিভিন্নভাবে সতর্কতা করা হচ্ছে অবশ্যই আমাদের সেই সতর্কতায় সাড়া দিতে হবে। কারণ বাংলাদেশের সরকার সবচাইতে ভারতের সরকারের কাছ থেকে বেশি পণ্য আমদানি রপ্তানি করে। আমাদের বাংলাদেশের জনগণ বেশিরভাগ নির্ভর করে ভারতের পণ্যের উপরে অবশ্যই বাংলাদেশের জনগণকে যাচাই বাছাই করে ভারতের পণ্য ব্যবহার করতে হবে।যে পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি উপাদান রয়েছে তাই আমাদের সকলের মিলে আওয়াজ তোলা উচিত ভারতের পণ্যকে বয়কট করা উচিত
আসুন দেখি ৫২৭ টি পণ্যের মধ্যে কি কি ক্যাটাগরি রয়েছে।। দৈনিক ইত্তেফাকের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী ৫২৭টি পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেয়েছে এবং ঐ সকল ক্যাটাগরির মধ্যে
বাদাম ও তিলজাতীয় পণ্য রয়েছে 313 টি
ভেষজ ও মসলা জাতীয় পণ্য রয়েছে 6০ টি
ডায়েট জাতীয় পণ্য রয়েছে 48 টি ক্যাটেগরিতে
অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী রয়েছে 34 টি ক্যাটাগরিতে

আপনি বলুন এসব ক্যাটাগরি যদি উল্লেখ করা হয় তাহলে আমরা বাজার থেকে যে সকল পণ্য কিনে থাকি বিশেষ করে ভারতীয় সবগুলোতেই ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে। আপনি কিভাবে যাচাই বাছাই করে পণ্য কিনবেন এটা আমার মাথায় ধরছে না। বাজারে গেলে সব কিছু ইন্ডিয়ান এবং ইন্ডিয়ান পণ্য ছাড়া বাংলাদেশী পণ্য খুঁজে পাওয়া মুশকিল। চিনি থেকে শুরু করে সকল পণ্যই আমরা ইন্ডিয়ানতাই কিনে থাকি । তাই আমাদের পক্ষে ইন্ডিয়ান পণ্য যাচাই-বাছাই করা রীতিমতো অসাধ্য ব্যাপার।

চোখ রাখুন : https://youtu.be/F410_r589Xg?si=0xOu9qr1KYsf2wnI
https://www.facebook.com/share/v/yb6ooXnZRwENLtUS/?mibextid=w8EBqM
https://www.facebook.com/share/v/NBeBMxUV9Yfhdw7D/?mibextid=oFDknk
B2Z
member
Activity: 84
Merit: 64
April 28, 2024, 06:06:57 AM
খুব গুরুত্বপূর্ণ নিউজ

এক সময় মরণঘাতী ক্যান্সারের কথা আমরা খুব কম শুনেছি কিন্তু ইদানিং এই মরনঘাতী রোগটি খুব সচরাচর শোনা যায়। সম্প্রতি একটি গবেষণায় ভারতের বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে মারনগাতি ক্যান্সারের জীবাণু Ethylene oxide পাওয়া গেছে ফলে ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭টি ভিন্ন রকমের পণ্য বর্জন করেছে। এটা অনেকেই ভারতের একটি চক্রান্ত বলে উল্লেখ করেছে এবং বিশ্ব মানবতাকে ধ্বংসের জন্য ভারতের একটি কঠিন চাল হিসাবে অনেকেই মনে করছে। আমরা যারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের জন্য এই পণ্য বর্জনের বিষয়টি আরো একধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।


https://www.somoynews.tv/news/2024-04-25/DBWF3uKL
ভারতের৫২৭ টি পূর্ণের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেল ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমরা যারা ভারতের পণ্য বয়কট করতে চাই এটাই সুযোগ এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অবশ্যই আমাদেরকে ভারতের পণ্য বয়কট করা উচিত। একটা দুটো নয় প্রায় ৫২৭ টি ভারতীয় পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে এর মধ্যে অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ অনেকগুলাই পণ্য আমদানি রপ্তানি করা হয়। আমাদের সরকারের অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন আমাদের দেশের সরকার আমদানি রপ্তানি না করে। আমাদের দেশের প্রায় অনেক জনগণের ভারতে পণ্যের প্রতি খুবই আকৃষ্ট তাই আমাদের সরকারকে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে যে যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন কখনোই আমাদের দেশে আমদানি রপ্তানি না করা হয়।
যে দেশের সরকার ও আমলা ভারতীয় পণ্যের জন্য বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের উপর চড়াও পাকড়াও করতে পারে সেই দেশের সরকার ভারতীয় পণ্য বয়কট করার জন্য সহায়তা করবে বলে আপনার ধারণা।এই দেশের 90% জনগণ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেও সরকার ভারতীয় পণ্যের বিপরীতে অবস্থান নেবে না।যা করার এখনই করতে হবে, আমি আপনি ভারতীয় পণ্য বয়কট করলেই চলবে ভাই। কালকে থেকে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম খাওয়া বাদ দিয়ে দিছি। বাদাম জাতীয় 45 পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেয়েছে।। আল্লাহতালা জানে আমাদের দেশে ভারতীয় পণ্যের যে চালান আসে তাতে মনে হয় সবচেয়ে বেশি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী জীবাণু বেশি রয়েছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভারতীয় পণ্যের রপ্তানি করার সময় অবশ্যই ভালোভাবে রিসার্চ করে রপ্তানি করে আর তাতেই যে পরিমাণ ফলাফল পেয়েছে তাহলে একটু আমার দেশের কথা বিবেচনা করে দেখুন কি পরিমান ক্যান্সারের জীবাণু পাওয়া পাবে। সময় থাকতে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং ভারতের পণ্যের ব্যবহার বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বিপদমুক্ত রাখুন।আমীন।
আমাদের দেশের সরকার কখনোই চাইবে না ভারতের কোন পণ্য বয়কট করা হোক তাই সচেতন নাগরিক হিসাবে আমাদেরও একটা দায়িত্ব আছে সে দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত । যেহেতু ভারতের৫২৭ টি পূর্ণের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে অবশ্যই আমাদের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করে ভারতের পণ্য থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। বেশ কিছুদিন ধরে দেখছি সোশ্যাল মিডিয়া সহকারে বিভিন্ন জায়গায় স্বেচ্ছাসেবী লোকজনেরা মানুষকে সতর্কতা করছে যেন তারা ভারতের পণ্য ব্যবহার না করে এর মধ্যে ৫২৭টি পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে বিভিন্নভাবে সতর্কতা করা হচ্ছে অবশ্যই আমাদের সেই সতর্কতায় সাড়া দিতে হবে। কারণ বাংলাদেশের সরকার সবচাইতে ভারতের সরকারের কাছ থেকে বেশি পণ্য আমদানি রপ্তানি করে। আমাদের বাংলাদেশের জনগণ বেশিরভাগ নির্ভর করে ভারতের পণ্যের উপরে অবশ্যই বাংলাদেশের জনগণকে যাচাই বাছাই করে ভারতের পণ্য ব্যবহার করতে হবে।যে পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি উপাদান রয়েছে তাই আমাদের সকলের মিলে আওয়াজ তোলা উচিত ভারতের পণ্যকে বয়কট করা উচিত
sr. member
Activity: 532
Merit: 345
Catalog Websites
April 28, 2024, 02:30:27 AM
যে দেশের সরকার ও আমলা ভারতীয় পণ্যের জন্য বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের উপর চড়াও পাকড়াও করতে পারে সেই দেশের সরকার ভারতীয় পণ্য বয়কট করার জন্য সহায়তা করবে বলে আপনার ধারণা।এই দেশের 90% জনগণ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেও সরকার ভারতীয় পণ্যের বিপরীতে অবস্থান নেবে না।যা করার এখনই করতে হবে, আমি আপনি ভারতীয় পণ্য বয়কট করলেই চলবে ভাই। কালকে থেকে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম খাওয়া বাদ দিয়ে দিছি। বাদাম জাতীয় 45 পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেয়েছে।। আল্লাহতালা জানে আমাদের দেশে ভারতীয় পণ্যের যে চালান আসে তাতে মনে হয় সবচেয়ে বেশি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী জীবাণু বেশি রয়েছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভারতীয় পণ্যের রপ্তানি করার সময় অবশ্যই ভালোভাবে রিসার্চ করে রপ্তানি করে আর তাতেই যে পরিমাণ ফলাফল পেয়েছে তাহলে একটু আমার দেশের কথা বিবেচনা করে দেখুন কি পরিমান ক্যান্সারের জীবাণু পাওয়া পাবে। সময় থাকতে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং ভারতের পণ্যের ব্যবহার বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বিপদমুক্ত রাখুন।আমীন।
সরকার কি করলো আর না করল সেটা আমাদের দেখার বিষয় না আমাদের সবাইকে ভারতীয় পণ্য বয়কট করতে হবে এটাই আমাদের দেখার বিষয়। আপনি আর আমি যদি ভারতীয় পণ্য বয়কট করি তাহলে হয়তো আমাদেরকে কেউ কিনতে বাধ্য করবে না তাই নিজেদের সচেতন হবে এবং আশেপাশের মানুষদেরকে সচেতন করতে হবে।
আসলে ভাই দেশের জনগণ মরে গেলেও আমাদের সরকার কিছুই মনে করবে না, সরকার চায় দেশের জনগণের যা ইচ্ছা হোক তিনিই শুধু ভালো থাকুক। LB ভাই বিস্তারিত বলেছেন, আমাদের দেশের সরকারের চেয়ে কিছু কিছু জঘন্য অসাধু ব্যবসায়ীরা রয়েছে যারা একটু নিউজ পেলেই দাম বাড়ানোর জন্য গুদামে মালামাল আটকে রাখবে। ভারত থেকে পন্য আমদানি না করা হলে দেখা যাবে অসাধু ব্যবসায়ীদের জন্য নিম্ন আয়ের লোকেদের জীবন যাপন করা ঝুকিপূর্ণ হয়ে যাবে। আমাদের সরকারের অন্য কোন দেশ থেকে পণ্য আমদানি করা এবং ভারতের পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করে দেওয়া উচিত। যাই বলুন না কেন আমাদের দেশে চাহিদার চেয়ে উৎপাদন কম তাই আমাদের বাহিরের দেশে থেকে আমদানি করতে হয়, বাহিরের দেশ থেকে আমদানি না করা হলে আমাদের দেশে খাদ্যদ্রব্যের দাম অনেক বেশি বেড়ে যাবে।

যাইহোক, আপাতত আমারাতো বয়কট করতে পারি, আমিও ভারতের পন্য বয়কট করতে শুরু করেছি এবং আমাদের প্রতিবেশীদের কে সতর্ক করতে হবে যেন ভারতের পণ্য বয়কট করেন। আমাদের শুধু খেলেই তো জীবন চলবে না আমাদের দেহকেও সুস্থ রাখতে হবে।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
April 28, 2024, 01:15:44 AM
যাইহোক ভাই Bybit এর লাঞ্চ পুল এর কি অবস্থা সেখানেও কি কোন স্টেবল কয়েন রয়েছে যে  স্টেক করা যাবে?

Bybit এর লাঞ্চ পুল একটু অন্য রকম। যদি এমন কোনো কয়েন হয় যেটা এক্সক্লুসিভলি শুধু Bybit এই লঞ্চ হচ্ছে, তাহলে সেখানে USDT স্টেক করতে হয়। অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম গুলো কিন্তু তাদের নিজেদের ন্যাটিভ টোকেন বা তাদের নিজেদের স্ট্যাবল কয়েন স্টেক করায়। এই ক্ষেত্রে Bybit ভিন্ন রকম। আর যদি এমন কোনো কয়েন লাঞ্চ পুলে আসে যেটা অন্য কোনো এক্সচেন্জ এ অলরেডি লিষ্টেড আছে, তাহলে তারা সেই টোকেন ই ষ্টেক করতে বলবে। যেটা আপনি অন্যান্য এক্সচেন্জ থেকে কিনে নিয়ে Bybit এ ডিপোজিট করে তারপর ষ্টেক করতে হবে। বাইবিট এর রিওয়ার্ড ও ভালোই। তবে যেহেতু অন্যান্য এক্সচেন্জ এর তুলনায় বাইবিট একটু কম পপুলার, তাই সবাই এটাকে রিস্কি মনে করে। যদিও একারনেই বাইবিট প্রচুর নতুন কয়েন লিষ্ট করে করে ইউজারদের নিয়মিত আর্ন করার সুযোগ দিচ্ছে।

hero member
Activity: 1036
Merit: 933
Find your Digital Services at- cryptolibrary.pro
April 27, 2024, 12:04:30 PM
আসলে ভাই বাইনান্স এমন একটা জায়গায় রয়েছে যে এটাকে  ট্রাস্ট করি না কিন্তু আবার ট্রাস্ট না করার উপায় নাই।
তার মধ্যে বাইনান্স BUSD কে  ডি-লিস্টেড করেছে দেখেই আমার ভয়, কারণ যে কোন সময় যদি FDUSD  ডিলিস্টেড করে দেয় তাহলে এটারও ধ্বস নেওয়া যাবে কারণ বাইনান্স ছাড়া আর দুই একটা যে সব সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জারে লিস্ট রয়েছে সেগুলোতেও  ডি লিস্টেড করে দেওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে।
তাছাড়া আমি মনে করি FDUSD কে যদি বাইনান্স  ডিলিস্টেড করে তাহলে আমি তো আমার ফান্ড ফেরত পাব, যদিও আমি এ বিষয়ে শিওর না।

আপনি যদি অনলাইনে একটিভ থাকেন, তাহলে ডি লিস্ট হওয়ার আগে অবশ্যই জানতে পারবেন। BUSD ডিলিস্ট হওয়ার পেছনের কারণ হলো বাইনান্সের দুর্নীতি যার কারনে সিজে অব্দি বাইনান্স থেকে লিভ নিতে বাধ্য হয়েছে। বাইনান্সের এরকম দুর্নীতি নিয়ে কিন্তু কয়েন আলাপে অনেক আগে একটা আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়েছিলো। বাইনান্স এর প্রতিটা BUSD এর বদলে এক ডলার করে ব্যাক রাখার কথা ছিলো। কিন্তু তারা প্রায় রিজারভ থেকে ডলার সরিয়ে লেনদেন করতো। পরবর্তীতে বাইনান্স সেই রিজার্ভ আবার ফিল করেছে কি না এরকম কোনো আপডেট তারা জানায়নি। সর্বশেষ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ ডিপারমেন্ট এর মামলায় সম্ভবত অনেক কয়েন বাইনান্স থেকে রিমুভ করা হয়। এর মধ্যে BUSD একটা। বাইনান্স ডিলিস্ট করার আগেই জানিয়ে দিয়েছে যে এটা ডিলিস্ট করে দেয়া হবে। আমার মনে হয় না বাইনান্স একই ভুল আবারো করবে। সুতরাং আপাতত টেনশন ফ্রি থাকতে পারেন।
সেটা অবশ্য ঠিক কথা ন্যাড়া বেলতলা একবারই যায়। হয়তো বাইনান্স এর ক্ষেত্রেও এটাই হবে এক ভুল দুইবার না করুক। এটা ঠিক যে অনলাইনে একটিভ থাকলে ডিলিস্টিং এর নিউজ আগে থেকেই পাওয়া যাবে তবে আগে থেকে যখন এই খবরটা সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে আমি ভাবতেছি তখন সেই কয়েনটা স্টেবল কয়েন থেকে মিম এর মতন ডাউন না খেলে হচ্ছে।
আপাতত আমার FDUSD ক্যাশ করার কোন ইচ্ছা নেই তবে বর্তমানে লাঞ্চ পুলের মধ্যেই স্ট্যাকিং করে তৃপ্তি পাচ্ছি না, প্রচুর কম রেওয়ার্ড পাচ্ছি। যেটা কিছুদিন আগেও বর্তমানের দ্বিগুণ ছিল।

যাইহোক ভাই Bybit এর লাঞ্চ পুল এর কি অবস্থা সেখানেও কি কোন স্টেবল কয়েন রয়েছে যে  স্টেক করা যাবে?

ভাই আমরা চাইলে বেশিরভাগ দেশের পন্য বয়কট করতে পারি। কিন্তু আমরা পারি না চোরের বাচ্চাদের জন্য। বাংলাদেশের অসাধু ব্যাবসায়ীদের জন্য। এরা সুযোগ পেলেই দুনিয়ার সব কিছুর দাম বাড়িয়ে দেয়। ভারতের পেয়াজ রপ্তানি বন্ধের নিউজের সাথে সাথে প্রতি কেজিতে ৫০ টাকা কিভাবে দাম বেড়ে যায় সেটা কি দেখেছেন? সব পন্যের ক্ষেত্রে এরকমই হবে। আজকে হয়তো আমরা নিজের বয়কট করছি বলে দাম বাড়েনা। কালকে ভারত বলে দিক যে তারা বাংলাদেশে কোনো প্রকার সাবান শ্যাম্পু রপ্তানি করবে না, আগামীকাল দেখবেন বাংলাদেশের সাবান শ্যাম্পুর মতো একটা পন্যের আকাশ চুম্বী দাম হয়ে গেছে।

আমার দেশে না কৃষক লাভ করতে পারে, না ক্রেতারা লাভ করতে পারে। সারা বছরই দালাল রা কয়েকগুন করে লাভে পন্য বিক্রি করে। ভারত থেকে কার্যত গরু আমদানী বন্ধ আছে। তবুও যদি অফিশিয়ালি ভারত আবার বলে যে বাংলাদেশে গরু রপ্তানী বন্ধ, কালকে বাজারে ১০০০ টাকার নিচে গরুর গোস্ত খুজে পাবেন না। এই চোরের বাচ্চাদের জন্য কিছুই সম্ভব না।
আসলে আমরা এমন এক জাতি যে আমাদের রক্তের মধ্যে মিশে রয়েছে দুর্নীতি আর এজন্যই যাদের এই দেশে যতটুকু প্রাপ্য সেটা কখনো পায় না।
 আর ইন্ডিয়াকে বয়কট করবো ইন্ডিয়া যদি আমাদের নিকট পণ্য রপ্তানি করা বন্ধ করে দেয় তাহলে মনে হয় উল্টো আমরাই আরো বড় বিপদে পড়ব। কারণ এদেশের মুনাফা  লোভী সকল ব্যবসায়ী তখন সুযোগের সৎ ব্যবহার করবে। তারপরেও ভাই বর্তমানে যতটুকু পারি ইন্ডিয়া এবং ইসরাইলকে সাহায্য করে এই ধরনের পণ্য ক্রয় করা থেকে বিরত থাকি।
বর্তমানে দেখলাম মোজো এর ২ লিটার  সফট ড্রিংক এর দাম বিশ টাকা বাড়িয়ে ১০০ টাকা করায় সবাই আবার মোজোকে বয়কট করতেছে আমি বলব বয়কট করার হলে করুন, এমন বয়কট করুন যে হয় ড্রিঙ্কস খাবেন না আর না হয় খেলে শুধু বাংলাদেশের অন্য আরেকটি পণ্যকে চুজ করবেন।  অনেকে দেখি আবার কোক খাওয়া শুরু করেছে যারা কিছুদিন আগে বয়কট করেছে, আরে ভাই মোজো ২ লিটার এর দাম নিচ্ছে ১০০ টাকা আর অন্যদিকে ১.২৫ লিটার কোকাকোলা এর দাম ৮০ টাকা।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
April 27, 2024, 07:37:22 AM
সরকার কি করলো আর না করল সেটা আমাদের দেখার বিষয় না আমাদের সবাইকে ভারতীয় পণ্য বয়কট করতে হবে এটাই আমাদের দেখার বিষয়। আপনি আর আমি যদি ভারতীয় পণ্য বয়কট করি তাহলে হয়তো আমাদেরকে কেউ কিনতে বাধ্য করবে না তাই নিজেদের সচেতন হবে এবং আশেপাশের মানুষদেরকে সচেতন করতে হবে।

ভাই আমরা চাইলে বেশিরভাগ দেশের পন্য বয়কট করতে পারি। কিন্তু আমরা পারি না চোরের বাচ্চাদের জন্য। বাংলাদেশের অসাধু ব্যাবসায়ীদের জন্য। এরা সুযোগ পেলেই দুনিয়ার সব কিছুর দাম বাড়িয়ে দেয়। ভারতের পেয়াজ রপ্তানি বন্ধের নিউজের সাথে সাথে প্রতি কেজিতে ৫০ টাকা কিভাবে দাম বেড়ে যায় সেটা কি দেখেছেন? সব পন্যের ক্ষেত্রে এরকমই হবে। আজকে হয়তো আমরা নিজের বয়কট করছি বলে দাম বাড়েনা। কালকে ভারত বলে দিক যে তারা বাংলাদেশে কোনো প্রকার সাবান শ্যাম্পু রপ্তানি করবে না, আগামীকাল দেখবেন বাংলাদেশের সাবান শ্যাম্পুর মতো একটা পন্যের আকাশ চুম্বী দাম হয়ে গেছে।

আমার দেশে না কৃষক লাভ করতে পারে, না ক্রেতারা লাভ করতে পারে। সারা বছরই দালাল রা কয়েকগুন করে লাভে পন্য বিক্রি করে। ভারত থেকে কার্যত গরু আমদানী বন্ধ আছে। তবুও যদি অফিশিয়ালি ভারত আবার বলে যে বাংলাদেশে গরু রপ্তানী বন্ধ, কালকে বাজারে ১০০০ টাকার নিচে গরুর গোস্ত খুজে পাবেন না। এই চোরের বাচ্চাদের জন্য কিছুই সম্ভব না।
newbie
Activity: 15
Merit: 1
April 27, 2024, 03:47:38 AM
খুব গুরুত্বপূর্ণ নিউজ

এক সময় মরণঘাতী ক্যান্সারের কথা আমরা খুব কম শুনেছি কিন্তু ইদানিং এই মরনঘাতী রোগটি খুব সচরাচর শোনা যায়। সম্প্রতি একটি গবেষণায় ভারতের বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে মারনগাতি ক্যান্সারের জীবাণু Ethylene oxide পাওয়া গেছে ফলে ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭টি ভিন্ন রকমের পণ্য বর্জন করেছে। এটা অনেকেই ভারতের একটি চক্রান্ত বলে উল্লেখ করেছে এবং বিশ্ব মানবতাকে ধ্বংসের জন্য ভারতের একটি কঠিন চাল হিসাবে অনেকেই মনে করছে। আমরা যারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের জন্য এই পণ্য বর্জনের বিষয়টি আরো একধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।


https://www.somoynews.tv/news/2024-04-25/DBWF3uKL
ভারতের৫২৭ টি পূর্ণের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেল ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমরা যারা ভারতের পণ্য বয়কট করতে চাই এটাই সুযোগ এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অবশ্যই আমাদেরকে ভারতের পণ্য বয়কট করা উচিত। একটা দুটো নয় প্রায় ৫২৭ টি ভারতীয় পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে এর মধ্যে অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ অনেকগুলাই পণ্য আমদানি রপ্তানি করা হয়। আমাদের সরকারের অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন আমাদের দেশের সরকার আমদানি রপ্তানি না করে। আমাদের দেশের প্রায় অনেক জনগণের ভারতে পণ্যের প্রতি খুবই আকৃষ্ট তাই আমাদের সরকারকে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে যে যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন কখনোই আমাদের দেশে আমদানি রপ্তানি না করা হয়।
যে দেশের সরকার ও আমলা ভারতীয় পণ্যের জন্য বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের উপর চড়াও পাকড়াও করতে পারে সেই দেশের সরকার ভারতীয় পণ্য বয়কট করার জন্য সহায়তা করবে বলে আপনার ধারণা।এই দেশের 90% জনগণ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেও সরকার ভারতীয় পণ্যের বিপরীতে অবস্থান নেবে না।যা করার এখনই করতে হবে, আমি আপনি ভারতীয় পণ্য বয়কট করলেই চলবে ভাই। কালকে থেকে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম খাওয়া বাদ দিয়ে দিছি। বাদাম জাতীয় 45 পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেয়েছে।। আল্লাহতালা জানে আমাদের দেশে ভারতীয় পণ্যের যে চালান আসে তাতে মনে হয় সবচেয়ে বেশি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী জীবাণু বেশি রয়েছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভারতীয় পণ্যের রপ্তানি করার সময় অবশ্যই ভালোভাবে রিসার্চ করে রপ্তানি করে আর তাতেই যে পরিমাণ ফলাফল পেয়েছে তাহলে একটু আমার দেশের কথা বিবেচনা করে দেখুন কি পরিমান ক্যান্সারের জীবাণু পাওয়া পাবে। সময় থাকতে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং ভারতের পণ্যের ব্যবহার বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বিপদমুক্ত রাখুন।আমীন।
সরকার কি করলো আর না করল সেটা আমাদের দেখার বিষয় না আমাদের সবাইকে ভারতীয় পণ্য বয়কট করতে হবে এটাই আমাদের দেখার বিষয়। আপনি আর আমি যদি ভারতীয় পণ্য বয়কট করি তাহলে হয়তো আমাদেরকে কেউ কিনতে বাধ্য করবে না তাই নিজেদের সচেতন হবে এবং আশেপাশের মানুষদেরকে সচেতন করতে হবে।
LDL
hero member
Activity: 742
Merit: 671
April 27, 2024, 01:14:33 AM
খুব গুরুত্বপূর্ণ নিউজ

এক সময় মরণঘাতী ক্যান্সারের কথা আমরা খুব কম শুনেছি কিন্তু ইদানিং এই মরনঘাতী রোগটি খুব সচরাচর শোনা যায়। সম্প্রতি একটি গবেষণায় ভারতের বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে মারনগাতি ক্যান্সারের জীবাণু Ethylene oxide পাওয়া গেছে ফলে ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭টি ভিন্ন রকমের পণ্য বর্জন করেছে। এটা অনেকেই ভারতের একটি চক্রান্ত বলে উল্লেখ করেছে এবং বিশ্ব মানবতাকে ধ্বংসের জন্য ভারতের একটি কঠিন চাল হিসাবে অনেকেই মনে করছে। আমরা যারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের জন্য এই পণ্য বর্জনের বিষয়টি আরো একধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।


https://www.somoynews.tv/news/2024-04-25/DBWF3uKL
ভারতের৫২৭ টি পূর্ণের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেল ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমরা যারা ভারতের পণ্য বয়কট করতে চাই এটাই সুযোগ এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অবশ্যই আমাদেরকে ভারতের পণ্য বয়কট করা উচিত। একটা দুটো নয় প্রায় ৫২৭ টি ভারতীয় পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে এর মধ্যে অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ অনেকগুলাই পণ্য আমদানি রপ্তানি করা হয়। আমাদের সরকারের অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন আমাদের দেশের সরকার আমদানি রপ্তানি না করে। আমাদের দেশের প্রায় অনেক জনগণের ভারতে পণ্যের প্রতি খুবই আকৃষ্ট তাই আমাদের সরকারকে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে যে যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন কখনোই আমাদের দেশে আমদানি রপ্তানি না করা হয়।
যে দেশের সরকার ও আমলা ভারতীয় পণ্যের জন্য বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের উপর চড়াও পাকড়াও করতে পারে সেই দেশের সরকার ভারতীয় পণ্য বয়কট করার জন্য সহায়তা করবে বলে আপনার ধারণা।এই দেশের 90% জনগণ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেও সরকার ভারতীয় পণ্যের বিপরীতে অবস্থান নেবে না।যা করার এখনই করতে হবে, আমি আপনি ভারতীয় পণ্য বয়কট করলেই চলবে ভাই। কালকে থেকে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম খাওয়া বাদ দিয়ে দিছি। বাদাম জাতীয় 45 পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেয়েছে।। আল্লাহতালা জানে আমাদের দেশে ভারতীয় পণ্যের যে চালান আসে তাতে মনে হয় সবচেয়ে বেশি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী জীবাণু বেশি রয়েছে। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ভারতীয় পণ্যের রপ্তানি করার সময় অবশ্যই ভালোভাবে রিসার্চ করে রপ্তানি করে আর তাতেই যে পরিমাণ ফলাফল পেয়েছে তাহলে একটু আমার দেশের কথা বিবেচনা করে দেখুন কি পরিমান ক্যান্সারের জীবাণু পাওয়া পাবে। সময় থাকতে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং ভারতের পণ্যের ব্যবহার বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বিপদমুক্ত রাখুন।আমীন।
full member
Activity: 504
Merit: 163
April 27, 2024, 12:04:06 AM
খুব গুরুত্বপূর্ণ নিউজ

এক সময় মরণঘাতী ক্যান্সারের কথা আমরা খুব কম শুনেছি কিন্তু ইদানিং এই মরনঘাতী রোগটি খুব সচরাচর শোনা যায়। সম্প্রতি একটি গবেষণায় ভারতের বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে মারনগাতি ক্যান্সারের জীবাণু Ethylene oxide পাওয়া গেছে ফলে ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭টি ভিন্ন রকমের পণ্য বর্জন করেছে। এটা অনেকেই ভারতের একটি চক্রান্ত বলে উল্লেখ করেছে এবং বিশ্ব মানবতাকে ধ্বংসের জন্য ভারতের একটি কঠিন চাল হিসাবে অনেকেই মনে করছে। আমরা যারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের জন্য এই পণ্য বর্জনের বিষয়টি আরো একধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।


https://www.somoynews.tv/news/2024-04-25/DBWF3uKL
ভারতের৫২৭ টি পূর্ণের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পেল ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমরা যারা ভারতের পণ্য বয়কট করতে চাই এটাই সুযোগ এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অবশ্যই আমাদেরকে ভারতের পণ্য বয়কট করা উচিত। একটা দুটো নয় প্রায় ৫২৭ টি ভারতীয় পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান রয়েছে এর মধ্যে অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ অনেকগুলাই পণ্য আমদানি রপ্তানি করা হয়। আমাদের সরকারের অবশ্যই বিবেচনা করা উচিত যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন আমাদের দেশের সরকার আমদানি রপ্তানি না করে। আমাদের দেশের প্রায় অনেক জনগণের ভারতে পণ্যের প্রতি খুবই আকৃষ্ট তাই আমাদের সরকারকে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে যে যে সমস্ত পণ্যের মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান পাওয়া গেছে সে সমস্ত পণ্য যেন কখনোই আমাদের দেশে আমদানি রপ্তানি না করা হয়।
sr. member
Activity: 504
Merit: 266
April 26, 2024, 04:01:07 AM
খুব গুরুত্বপূর্ণ নিউজ

এক সময় মরণঘাতী ক্যান্সারের কথা আমরা খুব কম শুনেছি কিন্তু ইদানিং এই মরনঘাতী রোগটি খুব সচরাচর শোনা যায়। সম্প্রতি একটি গবেষণায় ভারতের বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে মারনগাতি ক্যান্সারের জীবাণু Ethylene oxide পাওয়া গেছে ফলে ইউরোপে ভারতীয় ৫২৭টি ভিন্ন রকমের পণ্য বর্জন করেছে। এটা অনেকেই ভারতের একটি চক্রান্ত বলে উল্লেখ করেছে এবং বিশ্ব মানবতাকে ধ্বংসের জন্য ভারতের একটি কঠিন চাল হিসাবে অনেকেই মনে করছে। আমরা যারা ভারতীয় পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের জন্য এই পণ্য বর্জনের বিষয়টি আরো একধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।


https://www.somoynews.tv/news/2024-04-25/DBWF3uKL
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
April 26, 2024, 03:56:27 AM
আসলে ভাই বাইনান্স এমন একটা জায়গায় রয়েছে যে এটাকে  ট্রাস্ট করি না কিন্তু আবার ট্রাস্ট না করার উপায় নাই।
তার মধ্যে বাইনান্স BUSD কে  ডি-লিস্টেড করেছে দেখেই আমার ভয়, কারণ যে কোন সময় যদি FDUSD  ডিলিস্টেড করে দেয় তাহলে এটারও ধ্বস নেওয়া যাবে কারণ বাইনান্স ছাড়া আর দুই একটা যে সব সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জারে লিস্ট রয়েছে সেগুলোতেও  ডি লিস্টেড করে দেওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে।
তাছাড়া আমি মনে করি FDUSD কে যদি বাইনান্স  ডিলিস্টেড করে তাহলে আমি তো আমার ফান্ড ফেরত পাব, যদিও আমি এ বিষয়ে শিওর না।

আপনি যদি অনলাইনে একটিভ থাকেন, তাহলে ডি লিস্ট হওয়ার আগে অবশ্যই জানতে পারবেন। BUSD ডিলিস্ট হওয়ার পেছনের কারণ হলো বাইনান্সের দুর্নীতি যার কারনে সিজে অব্দি বাইনান্স থেকে লিভ নিতে বাধ্য হয়েছে। বাইনান্সের এরকম দুর্নীতি নিয়ে কিন্তু কয়েন আলাপে অনেক আগে একটা আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়েছিলো। বাইনান্স এর প্রতিটা BUSD এর বদলে এক ডলার করে ব্যাক রাখার কথা ছিলো। কিন্তু তারা প্রায় রিজারভ থেকে ডলার সরিয়ে লেনদেন করতো। পরবর্তীতে বাইনান্স সেই রিজার্ভ আবার ফিল করেছে কি না এরকম কোনো আপডেট তারা জানায়নি। সর্বশেষ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ ডিপারমেন্ট এর মামলায় সম্ভবত অনেক কয়েন বাইনান্স থেকে রিমুভ করা হয়। এর মধ্যে BUSD একটা। বাইনান্স ডিলিস্ট করার আগেই জানিয়ে দিয়েছে যে এটা ডিলিস্ট করে দেয়া হবে। আমার মনে হয় না বাইনান্স একই ভুল আবারো করবে। সুতরাং আপাতত টেনশন ফ্রি থাকতে পারেন।
hero member
Activity: 1036
Merit: 933
Find your Digital Services at- cryptolibrary.pro
April 26, 2024, 01:32:35 AM
FDUSD কয়েনটি আমি মনে করছি সম্পর্ন ট্রাস্টেড এর কারণ হচ্ছে বাইনান্সে যখন লাঞ্চ  পুল চলে তখন FDUSD কয়েন স্ট্যেকিং করলে লাঞ্চ  পুল এর টোকেন গুলো পাওয়া যায়।বাইনান্সে এর এইরকম অফার দেয়ার কারণ হচ্ছে FDUSD কয়েনটি জনপ্রিয়ো করে তোলার জন্য এমন পদক্ষেপ নিয়েছে হয়তো।FDUSD কয়েনটি বাইনান্সে এর নিজস্ব কয়েন কি আপনি কি এটা জানেন? FDUSD বাইনান্সে নিজস্ব কয়েন হলে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই এটা কখনোই ডি লিস্টেড হবে বলে মনে করি না।আর যদি কখনো FDUSD কোন কারনে বাইনান্সে থেকে ডি লিস্টেড  হয় তবে আপনার বিনিয়োগ করা FDUSD অর্থ ফেরত দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।আর যদি FDUSD কয়েনটি বাইনান্সে এর নিজস্ব কয়েন না হয় তবে কোন কারনে ডি লিস্টেড হলে বিনিয়োগ করা অর্থ ফেরত পাওয়াটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হবে।
FDUSD যে বাইনান্সের নিজস্ব কয়েন এটা আমি জানতাম না! এটাতে ইনভেস্ট করার কারণ ছিল আমার প্রচুর ট্রেডিং ভলিউম। আপনি হয়তো ঠিক বলেছেন যে বাইনান্সে লিস্টেড তারপরে তাদের নিজস্ব কয়েন এবং হয়তো এর জন্য এটাকে ট্রাস্টেড বলা চলে কিন্তু আমারও টেনশন সে জায়গায় যে যদি BUSD এর মতন এটাকে কখনো ডিলিস্টেড  করে তাহলে এটার মূল্য থাকার পসিবিলিটি একদমই জিরো। সকল ইনভেস্টমেন্টে অনেকটা  ঝুঁকির মধ্যেই পড়ে তবে আমার ফান্ড থেকে টাকা দরকার তাই এখানে staking করে রেখেছি যদিও এখনো আমি এটার মধ্যে 14 ডলারের মতন লসে আছি,  স্টেবল কয়েন এক সেন্ট কমে যাওয়া মানে বহুত কমে যাওয়া।
ভাই এটা ডিপেন্ড করে আপনি বাইনান্স কে ট্রাষ্ট করেন কি না। অনেকেই এখনো জানে না যে বাইনান্সের আগের কয়েন BUSD এর বদলেই তারা নতুন এই কয়েন নিয়ে এসেছে। আগের কয়েন BUSD নিয়ে তাদের কোনো একটা আইনি ঝামেলা হয়েছিলো। এখন BUSD কোনো এক্সচেঞ্জ এ সম্ভবল লিস্টেড নাই। আর অপরদিকে FDUSD খুবই নতুন একটা স্ট্যাবল কয়েন যেটা বাইনান্স নিজেই নিয়ে আসছে। আর মজার ব্যাপার হলো এটাও কিন্তু বাইনান্স ছাড়া আর মাত্র একটা এক্সচেঞ্জ এ লিস্টেড আছে। আপাতত বাইনান্স এবং গেট ডট আইও তে ছাড়া এই কয়েন আর কোনো সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জ এ নাই। হয়তো ভবিষ্যতে অন্য এক্সচেঞ্জ এ লিস্টেড হতে পারে। তো আপনি যদি বাইনান্স কে ট্রাষ্ট করতে পারেন, তাহলে এই কয়েন নিয়ে সমস্যা থাকার কথা না। কিন্তু বাইনান্স কে ট্রাষ্ট না করলে এটাও ব্যাবহার করার দরকার নাই।
আসলে ভাই বাইনান্স এমন একটা জায়গায় রয়েছে যে এটাকে  ট্রাস্ট করি না কিন্তু আবার ট্রাস্ট না করার উপায় নাই।
তার মধ্যে বাইনান্স BUSD কে  ডি-লিস্টেড করেছে দেখেই আমার ভয়, কারণ যে কোন সময় যদি FDUSD  ডিলিস্টেড করে দেয় তাহলে এটারও ধ্বস নেওয়া যাবে কারণ বাইনান্স ছাড়া আর দুই একটা যে সব সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জারে লিস্ট রয়েছে সেগুলোতেও  ডি লিস্টেড করে দেওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে।
তাছাড়া আমি মনে করি FDUSD কে যদি বাইনান্স  ডিলিস্টেড করে তাহলে আমি তো আমার ফান্ড ফেরত পাব, যদিও আমি এ বিষয়ে শিওর না।
hero member
Activity: 462
Merit: 767
Instant cryptocurrency exchange with own reserves!
April 26, 2024, 12:56:16 AM
যাইহোক ভাই আপনার কাছে একটা পরামর্শ নিতে চাই যে আপনি বাইনান্সে লিস্টেড FDUSD স্টেবল কয়েনটি কে কিভাবে দেখেন? এটা কি ট্রাস্টেড? অথবা ভবিষ্যতে বাইনান্স থেকে হওয়ার ডি লিস্টেড সম্ভাবনা রয়েছে?
কারণ আমি এটা  লাঞ্চ  পুলে স্ট্যেকিং করে মোটামুটি ভালো এমাউন্ট পেতেছি যদিও আমার স্ট্যেকিং অ্যামাউন্টও মোটামুটি ভালই রয়েছে।

ভাই এটা ডিপেন্ড করে আপনি বাইনান্স কে ট্রাষ্ট করেন কি না। অনেকেই এখনো জানে না যে বাইনান্সের আগের কয়েন BUSD এর বদলেই তারা নতুন এই কয়েন নিয়ে এসেছে। আগের কয়েন BUSD নিয়ে তাদের কোনো একটা আইনি ঝামেলা হয়েছিলো। এখন BUSD কোনো এক্সচেঞ্জ এ সম্ভবল লিস্টেড নাই। আর অপরদিকে FDUSD খুবই নতুন একটা স্ট্যাবল কয়েন যেটা বাইনান্স নিজেই নিয়ে আসছে। আর মজার ব্যাপার হলো এটাও কিন্তু বাইনান্স ছাড়া আর মাত্র একটা এক্সচেঞ্জ এ লিস্টেড আছে। আপাতত বাইনান্স এবং গেট ডট আইও তে ছাড়া এই কয়েন আর কোনো সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জ এ নাই। হয়তো ভবিষ্যতে অন্য এক্সচেঞ্জ এ লিস্টেড হতে পারে। তো আপনি যদি বাইনান্স কে ট্রাষ্ট করতে পারেন, তাহলে এই কয়েন নিয়ে সমস্যা থাকার কথা না। কিন্তু বাইনান্স কে ট্রাষ্ট না করলে এটাও ব্যাবহার করার দরকার নাই।
newbie
Activity: 24
Merit: 15
April 25, 2024, 10:22:40 PM
যাইহোক ভাই আপনার কাছে একটা পরামর্শ নিতে চাই যে আপনি বাইনান্সে লিস্টেড FDUSD স্টেবল কয়েনটি কে কিভাবে দেখেন? এটা কি ট্রাস্টেড? অথবা ভবিষ্যতে বাইনান্স থেকে হওয়ার ডি লিস্টেড সম্ভাবনা রয়েছে?
কারণ আমি এটা  লাঞ্চ  পুলে স্ট্যেকিং করে মোটামুটি ভালো এমাউন্ট পেতেছি যদিও আমার স্ট্যেকিং অ্যামাউন্টও মোটামুটি ভালই রয়েছে।
FDUSD কয়েনটি আমি মনে করছি সম্পর্ন ট্রাস্টেড এর কারণ হচ্ছে বাইনান্সে যখন লাঞ্চ  পুল চলে তখন FDUSD কয়েন স্ট্যেকিং করলে লাঞ্চ  পুল এর টোকেন গুলো পাওয়া যায়।বাইনান্সে এর এইরকম অফার দেয়ার কারণ হচ্ছে FDUSD কয়েনটি জনপ্রিয়ো করে তোলার জন্য এমন পদক্ষেপ নিয়েছে হয়তো।FDUSD কয়েনটি বাইনান্সে এর নিজস্ব কয়েন কি আপনি কি এটা জানেন? FDUSD বাইনান্সে নিজস্ব কয়েন হলে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই এটা কখনোই ডি লিস্টেড হবে বলে মনে করি না।আর যদি কখনো FDUSD কোন কারনে বাইনান্সে থেকে ডি লিস্টেড  হয় তবে আপনার বিনিয়োগ করা FDUSD অর্থ ফেরত দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।আর যদি FDUSD কয়েনটি বাইনান্সে এর নিজস্ব কয়েন না হয় তবে কোন কারনে ডি লিস্টেড হলে বিনিয়োগ করা অর্থ ফেরত পাওয়াটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হবে।
legendary
Activity: 2156
Merit: 2100
Marketing Campaign Manager |Telegram ID- @LT_Mouse
April 25, 2024, 01:50:56 PM

Little Mouse ভাই অভিজ্ঞ মানুষ আমাকে নিষেধ করেছিল কিন্তু শুনি নাই আজ তার খেসারত দিতে হচ্ছে। ভাই অল্প পরিমাণ বিনিয়োগ করতে বলেছিল কিন্তু আমি মাতব্বরি করে অনেক বেশি বিনিয়োগ করে ফেলছি। বড় ও অভিজ্ঞদের কথা শুনতে হয়।
কত লস দিয়েছেন? শুনে খারাপ লাগলো। আশা করছি ওরা তালবাহানা না করে লিস্টেড হবে।
এই ধরনের প্রজেক্টে বিনিয়োগ করা আসলেই রিস্কি। যেসব কয়েন মার্কেটে আছে সেগুলোতে যেখানে বিনিয়োগ করতে অনেক ভাবতে হয়, সেখানে কোন নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম ছাড়া আইসিওতে অংশগ্রহণ সত্যিই খুবই রিস্কি।

যাইহোক ভাই আপনার কাছে একটা পরামর্শ নিতে চাই যে আপনি বাইনান্সে লিস্টেড FDUSD স্টেবল কয়েনটি কে কিভাবে দেখেন? এটা কি ট্রাস্টেড? অথবা ভবিষ্যতে বাইনান্স থেকে হওয়ার ডি লিস্টেড সম্ভাবনা রয়েছে?
কারণ আমি এটা  লাঞ্চ  পুলে স্ট্যেকিং করে মোটামুটি ভালো এমাউন্ট পেতেছি যদিও আমার স্ট্যেকিং অ্যামাউন্টও মোটামুটি ভালই রয়েছে।
বিস্তারিত তো জানি না। তবে যেহেতু স্টেবলকয়েন, বলা যায় রিস্ক কম।
hero member
Activity: 1036
Merit: 933
Find your Digital Services at- cryptolibrary.pro
April 25, 2024, 12:53:52 PM
এইটা বেশিরভাগ মানুষের সাথেই হয় এবং সেটা যারা নতুন তাদের সাথে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কয়েনে বিনিয়োগ করার পর যখন সেটা ক্রমান্বয়ে কমতে থাকে তখন আমরা সিদ্ধান্তহীনতায় থাকি। কি করা উচিত ইত্যাদি। যখন আরো দাম কমতে থাকে তখন আমরা আরো বেশি ক্ষতির ভয়ে মার্কেট থেকে বের হয়ে যাই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমরা সাপোর্ট/ফ্লোর প্রাইচ থেকেই বের হয়েছি যার কারনে মার্কেট আবার আপ হয়। আর আমাদের ধারনা হয় যে আমি সেল দিলেই মার্কেট আপ হয়।
এটা ভাই শুধু আপনার ধারণা না আমরা বেশিরভাগ লোকই প্রায় একই গোয়ালের গরু। বাইনান্সে যখন ENA টোকেন লিস্টেড হল তখন আমি মাত্র অ্যারাউন্ড ০.৫৬$ এ মোটামুটি ৩৪ ডলার এর মতন সেল করেছিলাম তার কিছুদিন পর সেটি বেড়ে 1.52$ এ চলে গেল এটাই হোল্ডিং করিনি বাস খেয়েছি।
আর অন্যদিকে SAGA  হোল্ডিং করেছিলাম এবং সেই সাথে OMNI এ দুটোই সেই লেভেলের বাঁশ দিতেছে। বলতে পারেন আমিও যখন হোল্ডিং করি তখন দাম কমে আর যখন সেল করি তখন দাম বাড়ে।
 
যাইহোক ভাই আপনার কাছে একটা পরামর্শ নিতে চাই যে আপনি বাইনান্সে লিস্টেড FDUSD স্টেবল কয়েনটি কে কিভাবে দেখেন? এটা কি ট্রাস্টেড? অথবা ভবিষ্যতে বাইনান্স থেকে হওয়ার ডি লিস্টেড সম্ভাবনা রয়েছে?
কারণ আমি এটা  লাঞ্চ  পুলে স্ট্যেকিং করে মোটামুটি ভালো এমাউন্ট পেতেছি যদিও আমার স্ট্যেকিং অ্যামাউন্টও মোটামুটি ভালই রয়েছে।
member
Activity: 333
Merit: 27
April 25, 2024, 12:32:08 PM

Hi.

I believe you are not Bengali and you have used a translator to post it. I appreciate that you have tried to raise awareness against the scammers. I hope a lot of people are already aware of those scammers. Even if some of our locals didn't know about those scammers, people who will see this post will know about those scammers from now on. I will write more about it in native Bengali.

অনেকেই হয়তো জানেন, আবার অনেকে জানেন না। আমরা সাধারনত ফ্রি নাম শুনলে মনে করি এটা ট্রাই করা উচিৎ। ফি ওয়ালেটের নাম শুনে অনেকে মনে করবে এই ওয়ালেটে ট্রানজেকশন ফি ফ্রিতে করা যায় নাকি? আসলে তা নয়। এরকম নাম পিক করার কারন হলো গুগলে রেংক করা। মানুষ ফ্রি ওয়ালেট লিখে সার্চ করলেই এই স্ক্যামারদের ওয়েবসাইট সবার আগে আসে। এরা মূলত স্ক্যামার। ছোট এমাউন্ট হলে সমস্যা না করলেও বড় এমাউন্ট হলেই স্ক্যাম এর স্বীকার হবেন।

Thank you! Yes, I dont know Bengali, so some translations might be incorrect. Just wanted to warn local traders and investors.
LDL
hero member
Activity: 742
Merit: 671
April 25, 2024, 10:25:58 AM
ভাই কপালটা আমার ভালো যাচ্ছে না অবশ্য কপালের দোষ দিয়ে পার পাওয়া যাবে না। ধার দেনা করে ৭৮০ ডলার পরিমাণ BitcoinDogs(0Dog) নামক একটা প্রজেক্টে বিনিয়োগ করেছি কিন্তু টিমের বিভিন্ন কারসাজির কারণে মনে হচ্ছে প্রজেক্ট স্ক্যাম। তারা এক্সচেঞ্জ লিস্ট নিয়ে বিভিন্ন তালবাহানা করছে।
আসলে অল্টকয়েনে বিনিয়োগ করা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু আপনি এখনো মার্কেটে লিস্ট হয় নাই এই রকম প্রকল্প তে বিনিয়োগ করেছেন যা আরও ঝুঁকিপুর্ন। হ্যাঁ, এই ধরনের প্রকল্পতে বিনিয়োগ করলে অনেক বেশি প্রফিট করা যায় কিন্তু অনেক বেশি ঝুঁকি থাকে। যদি আপনি মার্কেটে লিস্ট হওয়া কয়েনে বিনিয়োগ করতেন তাহলেও কিছুটা অর্থ উঠাতে পারতেন কিন্তু আপনি যেখানে বিনিয়োগ করেছেন এখানে থেকে সম্পূর্ণ অর্থ হারানো সম্ভাবনা রয়েছে। যাইহোক, অপেক্ষা করুন দেখেন মার্কেটে লিস্টিং হয় কিনা, স্কাম হলে সব হারাবেন। তবে এধরনের প্রকল্পে বিনিয়োগ না করাই ভালো।
আরে ভাই এই রকম প্রজেক্ট বিনিয়োগ করতে চাই কিন্তু বিনিয়োগ করতে পারিনা। বিনিয়োগ করতে গেলে Ape terminal, Sodify, ChainGPT, Impossible finance এগুলোর মধ্যে আইডিও চালায় কিন্তু আমি ওইগুলো থেকে কিনতে পারি না। ওইগুলো কি প্রসেসে কেনা যায় এটা কেউ যদি আমাকে সাজেস্ট করতো ভালো হতো। আমি অনেকবার নিজে নিজে চেষ্টা করেছি কিন্তু বিষয়টি আমার কাছে খুব কঠিন লাগে। এই সমস্ত প্রজেক্টগুলোতে আইডিও অংশগ্রহণ করতে পারলে অনেক প্রফিট পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাছাড়া যে সকল প্রজেক্ট নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে প্রিসেল রান করে ঐ সমস্ত প্রজেক্ট অংশগ্রহণ করা সহজ কিন্তু এক্সচেঞ্জ লিস্ট করতে গেলে তাল বাহানা শুরু করে দেয়। দেখি কয়েকটি প্রজেক্টে প্রিসেলে অংশগ্রহণ করেছি যদি এক্সচেঞ্জ লিস্ট করে তাহলে কিছু পেতে পারি আর যদি না করে তাহলে তওবা করলাম আর কখনো প্রিসেলে অংশগ্রহণ করবো না।

Little Mouse ভাই অভিজ্ঞ মানুষ আমাকে নিষেধ করেছিল কিন্তু শুনি নাই আজ তার খেসারত দিতে হচ্ছে। ভাই অল্প পরিমাণ বিনিয়োগ করতে বলেছিল কিন্তু আমি মাতব্বরি করে অনেক বেশি বিনিয়োগ করে ফেলছি। বড় ও অভিজ্ঞদের কথা শুনতে হয়।
sr. member
Activity: 532
Merit: 345
Catalog Websites
April 25, 2024, 06:35:31 AM
ভাই কপালটা আমার ভালো যাচ্ছে না অবশ্য কপালের দোষ দিয়ে পার পাওয়া যাবে না। ধার দেনা করে ৭৮০ ডলার পরিমাণ BitcoinDogs(0Dog) নামক একটা প্রজেক্টে বিনিয়োগ করেছি কিন্তু টিমের বিভিন্ন কারসাজির কারণে মনে হচ্ছে প্রজেক্ট স্ক্যাম। তারা এক্সচেঞ্জ লিস্ট নিয়ে বিভিন্ন তালবাহানা করছে।
আসলে অল্টকয়েনে বিনিয়োগ করা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু আপনি এখনো মার্কেটে লিস্ট হয় নাই এই রকম প্রকল্প তে বিনিয়োগ করেছেন যা আরও ঝুঁকিপুর্ন। হ্যাঁ, এই ধরনের প্রকল্পতে বিনিয়োগ করলে অনেক বেশি প্রফিট করা যায় কিন্তু অনেক বেশি ঝুঁকি থাকে। যদি আপনি মার্কেটে লিস্ট হওয়া কয়েনে বিনিয়োগ করতেন তাহলেও কিছুটা অর্থ উঠাতে পারতেন কিন্তু আপনি যেখানে বিনিয়োগ করেছেন এখানে থেকে সম্পূর্ণ অর্থ হারানো সম্ভাবনা রয়েছে। যাইহোক, অপেক্ষা করুন দেখেন মার্কেটে লিস্টিং হয় কিনা, স্কাম হলে সব হারাবেন। তবে এধরনের প্রকল্পে বিনিয়োগ না করাই ভালো।
legendary
Activity: 2156
Merit: 2100
Marketing Campaign Manager |Telegram ID- @LT_Mouse
April 24, 2024, 10:30:50 PM
আমি যখন বিনিয়োগ করা কয়েন গুলো বিক্রি করে দেই ঠিক তার কয়েকদিনের মধ্যেই কয়েন গুলো কয়েকগুণ দাম বেড়ে যায়।আবার যখন কোন কয়েন ধরে রাখি সেগুলো ধীরে ধীরে দাম কমতে থাকে এগুলো দেখে চিন্তিত হয়ে বিনিয়োগ করা কয়েন গুলো বিক্রি করে দিতে বাধ্য হই
এইটা বেশিরভাগ মানুষের সাথেই হয় এবং সেটা যারা নতুন তাদের সাথে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কয়েনে বিনিয়োগ করার পর যখন সেটা ক্রমান্বয়ে কমতে থাকে তখন আমরা সিদ্ধান্তহীনতায় থাকি। কি করা উচিত ইত্যাদি। যখন আরো দাম কমতে থাকে তখন আমরা আরো বেশি ক্ষতির ভয়ে মার্কেট থেকে বের হয়ে যাই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমরা সাপোর্ট/ফ্লোর প্রাইচ থেকেই বের হয়েছি যার কারনে মার্কেট আবার আপ হয়। আর আমাদের ধারনা হয় যে আমি সেল দিলেই মার্কেট আপ হয়।
Pages:
Jump to: