আমি মনে করেছিলাম এদেরকে ধরা হয়েছে হয়তো ক্রিপ্টো কারেন্সি লেনদেন এর কারণে,
মনে করেন যে তারা ডলার বাইসেল করতো, ধরছে ডলার সহ আর চালান দিলো পর্নো গ্রাফি মামলাতে আর ভাঙ্গা চুরা কিছু কম্পিউটার দিয়ে, ডলার গুলো পুরাই লাভ।
ভাই, গ্রাম এলাকায় এটা একটা কমন ব্যাবসা। একটা কম্পিউটারের দোকান দিয়ে সেই দোকানে পোলাপাইন পর্ণ লোড করার ব্যাবসা করে। গ্রাম এলাকার প্রায় সব বাজারেই দেখবেন মেমোরি কার্ড এ গান লোড করার দুই একতা দোকান থাকে। সেখানে স্কুলের ছাত্র থেকে শুরু করে বুইড়া চাচা অব্দি গান লোড করতে যায়। আবার দোকানে গিয়া জিজ্ঞেস করে নয় ছয় আছে নাকি? আমার দোকানে বসার অভিজ্ঞতা আছে। এমন বয়সের লোকজন এসে এইসব প্রশ্ন করবে, আপনি কি বলবেন কিছুই বুঝতে পারবেন না।
হুম আমিও বসতাম কিছু দোকানে অনেক দেখছি এরোকম, মজার ব্যাপার কর্পোরেট অফিসেও এগুলা চলে,
কোথাও বাদ নেই। এই সময়ে এসে শুধুমাত্র মেমোরী লোড করার জন্যে আপনার মনে হয় যে এগুলো ধরেছে? ব্যাপার টা আমার কাছে পুরাই গোলমাল লাগছে।
বুঝলামনা, হঠাত করে এমন আইনি তৎপরতা আসলো কই দিয়ে। আমরা কমবেশি সবাই জানি যে কম্পিউটার, মেমোরি লোড এসব দোকানে উনিশ-বিশ ভরাভরির কাজ চলে। ছোটকাল থেকেই দেখে আসছি। কিন্তু আজ পর্যন্ত একজনকেও আটক করার কথা শুনলামনা। জানি পর্ন ক্রয় বিক্রয় প্রচার আইনত অপরাধ, কিন্তু বাংলাদেশ আইন কতদূর কার্যকর সবাই জানেন।
ভাই আইন আগে থেকেই আছে মিডিয়াতে সামনে আসেনা এই জন্যে জানতে পারেননা, প্রতিটা ইউনিওন/ও্যার্ড কাউন্সিলর এর অধিনে এনটা এনএসআই এর অফিস আছে আপনার এলাকাতেও আছে, কখোনো জানতে পারছেন? পারবেন না কারন এগুলো অনেক গোপনে করা হয়ে থাকে, আর সারা বাংলাদেশে এনএসআই কার্যক্রম পরিচালনা করে কিন্ত কোথাও তাদের অফিসের কোনো ঠিকানা নাই।
আপনার যখনী সাভাবিক এর থেকে আচরন চলাফেরা ভিন্ন্য হবে তখনী মানুষ আপনার পেছনে পরে যাবে।