| Create My Key তে ট্যাপ করুন
sr. member
Activity: 1008
Merit: 366
আসলে বিশেষ করে যাদের কোন আয়ের উৎস নেই বা কোন চাকরি করে না তাদের ক্ষেত্রেই এইরকম পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। তাদের মনে আফসোস থাকে আমার যদি টাকা থাকতো আজকে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতে পারতাম। বিটকয়েন এমন একটি মুদ্রা যারা প্রথমে বিটকয়েন সম্পর্কে ধারনা পায় তারাই বিটকয়েনে বিনিয়োগ করার জন্য আগ্রহ বেড়ে যায়। গ্লোবালে কয়েকটি টপিকে অনেকেই মন্তব্য করেছে যে ""যা হারাতে পারবেন তাই বিনিয়োগ করুন""। তাই সর্বোপ্রথম আমাদের উচিত বিটকয়েনে বিনিয়োগ করার আগে অবশ্যই কোন আয়ের উৎস খুঁজে বের করা। এখন যদি কারো কোন আয়ের উৎস থাকে, যেমন একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করে মাসে ১২ হাজার বা তার থেকে বেশি বেতন পায়। তার জন্য বিনিয়োগ করা খুবই সহজ কারন সে যদি মাসে ১০ ডলার করেও বিনিয়োগ করে আস্তে আস্তে তার এমাউন্ট অনেক বড় হবে। গ্রামের দাদিরা বলে,, খুদ কুড়ালে বেল হয়,,। যাইহোক DCA পদ্ধতিতে অল্প অল্প পরিমান করে বিনিয়োগ করলে যদি দীর্ঘকয়েক বছর ধরে বিনিয়োগ করা যায়, তাহলে আস্তে আস্তে এমাউন্ট অনেক বড় হবে। তার জন্য দরকার ধৈর্য, তাড়াহুড়ো করা যাবে না ধৈর্য ধরে করতে হবে।
যারা টাকা হারাতে রাজী না, ইনভেস্টমেন্ট তাদের জন্য না। বিশেষ করে বিটকয়েন ইনভেস্টমেন্ট। ক্রিপ্টকারেন্সি মার্কেট এর ভবিষ্যত কি হবে কেউ বলতে পারবে না। আজ ১০০% পাম্প করতে পারে আবার সেই মার্কেট এর ভ্যালু শূন্য হয়ে যেতে পারে চোখের পলকে। শুধুমাত্র বিটকয়েন ইনভেস্টমেন্ট না, এইটা যে কোনো ইনভেস্টমেন্ট এর ক্ষেত্রে প্রোযোজ্য। যা আপনি ইনভেস্ট করবেন তা হারালে আপানার জীবনে যেনো সেই রকম কোনো প্রভাব না পরে তা খেয়াল রাখতে হবে। কথায় আছে, টাকায় টাকা আনে। আমাদের টার্গেট হবে আগে বিভিন্ন জায়গা থেকে টাকা ইনকাম করা। কোনো কাজ ই ছোটো না। যেই কাজ আপনার মুখে খাবার তুলে দেয় সেই কাজ কে কখনও ছোটো করে দেখবেন না। Diversification is the key. শুধু মাত্র একটি কাজ নিয়ে পরে থাকলে হবে না। বিভন্ন উপায়ে ইনকাম করতে হবে। এর পর আপনি অতিরিক্ত টাকা দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ইনভেস্ট করতে পারবেন। যা শুধু বিটকয়েন ইনভেস্ট এ সিমাবদ্ধ না।
sr. member
Activity: 532
Merit: 345
Catalog Websites
আজকে রাতে দেয়ার চেষ্টা করব। আমি গাইড বানাই না এইটা ঠিক তবে আমি যাদের জন্য বানাবো তাদের যদি এইসবে আগ্রহ না থাকে, আমার প্রচেষ্টা তো বৃথা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলেছি।
সত্যি কথা বলতে ভাই ইনভেস্ট করার ইচ্ছা আছে আপনার সাথে কিন্তু এই মুহুর্তে ইনভেস্ট করার মতো সামোর্থ নাই, এই কারনেই ইচ্ছে থাকা সত্যেও ইনভেস্ট করতে পরিনা। আপনি গাইড দেন সামনে থেকে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। এটা হচ্ছে ভাই আমাদের প্রধান সমস্যা, আমাদের বিনিয়োগ করার আগ্রহ আছে কিন্তু বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নাই। হয়তো এখন বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নাই কিন্তু ভবিষ্যতে অবশ্যই আপনার সময় আসবে এবং সেই সময় অবশ্যই আপনি বিনিয়োগ করতে পারবেন। বিনিয়োগ করতে অর্থ লাগে কিন্তু বিনিয়োগ সম্পর্কে শিখতে অর্থের প্রয়োজন হয় না এবং বিনিয়োগ করার পূর্বে আগে বিনিয়োগ সম্পর্কে শিখতে হয়। আপনি অর্থ হলে বিনিয়োগ করতে পারবেন তাই এই সময় টুকু অর্থ ম্যানেজ করার পাশাপাশি বিনিয়োগ সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করুন। বিনিয়োগ সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে একটা হচ্ছে স্বল্প মেয়াদী বিনিয়োগ আরেকটা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেন তাহলে দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগ নিয়ে বেশ কিছু টপিক তৈরি করা আছে আপনি সেই টপিক এর মূল বিষয় এবং অন্যান্য মন্তব্য গুলো পড়তে পারেন আশা করছি আপনার বিনিয়োগ সম্পর্কে মোটামুটি ধারণার সৃষ্টি হবে। দীর্ঘ অনেক মাস পরে অনলাইন এ আসলাম। ভাই যে কথাটা বলেছেন, আমাদের সবারই বিনিয়োগ করার ইচ্ছা আছে কিন্তু বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নেই। একেবারে খাঁটি একটা কথা বলেছেন ভাই। গত কয়েক মাস যাবত আমি অল্প অল্প বিনিয়োগ করেছি কিন্তু স্বল্প মেয়াদে বিনিয়োগ করেছিলাম। তেমন কোন প্রফিট করতে পারেনি। কেননা স্বল্প মেয়াদে বিনিয়োগে আমরা অল্প একটু প্রফিট দেখলে সেল করে দেই। পরে দেখা যায় আমি সেল করার পরে ওই টোকনের মূল্য আরও অনেক বৃদ্ধি পায়। আমাদের মত অল্প অর্থ সম্পন্ন লোকের দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ আসলে সম্ভব হয় না। আর সম্ভব হলেও সেটা আমাদের জন্য তেমন লাভজনক কিছু বয়ে আনে না। তার কারণ হচ্ছে দেখা গেল আমি বিনিয়োগ করার পরে ওই টোকেনের মূল্য আরো কমেছে কিন্তু আমার পরিবারজনিত সমস্যার জন্য এখনই টাকা লাগবে তখন বাধ্য হয়ে আমার মূল বিনিয়োগ থেকে অনেক লস করে টোকেন বিক্রি করে দিতে হয়। এই সমস্যাটা একের অধিক বার ফেস করেছি। ইনশাআল্লাহ মনের ভিতরে ইচ্ছা আছে কোন একদিন অনেক ডলার দিয়ে ট্রেড করব। ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচাইতে বড় সমস্যা হলো অর্থের সমস্যা। বিনিয়োগে যথেষ্ট জ্ঞান থাকা সত্ত্বেও অনেকেই অর্থের অভাবে তেমন একটা এগিয়ে যেতে পারছে না। বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে সবারই অর্থের সমস্যা দেখা দেয় কারো হয়তো বিনিয়োগে যথেষ্ট পরিমাণ জ্ঞান থাকা সত্ত্বেও অর্থের অভাবে ভালোভাবে বিনিয়োগ করতে পারছে না। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমাদের অর্থটা যদি খুবই অল্প হয় তাহলে সেখান থেকে খুব একটা প্রফিট পাওয়া যায় না। অর্থ হচ্ছে বিনিয়োগের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করা। তাই আমাদের সকলেরই উচিত দীর্ঘমেয়াদ বিনিয়োগ করা। দীর্ঘমেয়াদ বিনিয়োগ না করলে তেমন একটা লাভবান হওয়া যায় না। আসলে বিশেষ করে যাদের কোন আয়ের উৎস নেই বা কোন চাকরি করে না তাদের ক্ষেত্রেই এইরকম পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। তাদের মনে আফসোস থাকে আমার যদি টাকা থাকতো আজকে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতে পারতাম। বিটকয়েন এমন একটি মুদ্রা যারা প্রথমে বিটকয়েন সম্পর্কে ধারনা পায় তারাই বিটকয়েনে বিনিয়োগ করার জন্য আগ্রহ বেড়ে যায়। গ্লোবালে কয়েকটি টপিকে অনেকেই মন্তব্য করেছে যে ""যা হারাতে পারবেন তাই বিনিয়োগ করুন""। তাই সর্বোপ্রথম আমাদের উচিত বিটকয়েনে বিনিয়োগ করার আগে অবশ্যই কোন আয়ের উৎস খুঁজে বের করা। এখন যদি কারো কোন আয়ের উৎস থাকে, যেমন একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করে মাসে ১২ হাজার বা তার থেকে বেশি বেতন পায়। তার জন্য বিনিয়োগ করা খুবই সহজ কারন সে যদি মাসে ১০ ডলার করেও বিনিয়োগ করে আস্তে আস্তে তার এমাউন্ট অনেক বড় হবে। গ্রামের দাদিরা বলে,, খুদ কুড়ালে বেল হয়,,। যাইহোক DCA পদ্ধতিতে অল্প অল্প পরিমান করে বিনিয়োগ করলে যদি দীর্ঘকয়েক বছর ধরে বিনিয়োগ করা যায়, তাহলে আস্তে আস্তে এমাউন্ট অনেক বড় হবে। তার জন্য দরকার ধৈর্য, তাড়াহুড়ো করা যাবে না ধৈর্য ধরে করতে হবে।
full member
Activity: 504
Merit: 163
আজকে রাতে দেয়ার চেষ্টা করব। আমি গাইড বানাই না এইটা ঠিক তবে আমি যাদের জন্য বানাবো তাদের যদি এইসবে আগ্রহ না থাকে, আমার প্রচেষ্টা তো বৃথা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলেছি।
সত্যি কথা বলতে ভাই ইনভেস্ট করার ইচ্ছা আছে আপনার সাথে কিন্তু এই মুহুর্তে ইনভেস্ট করার মতো সামোর্থ নাই, এই কারনেই ইচ্ছে থাকা সত্যেও ইনভেস্ট করতে পরিনা। আপনি গাইড দেন সামনে থেকে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। এটা হচ্ছে ভাই আমাদের প্রধান সমস্যা, আমাদের বিনিয়োগ করার আগ্রহ আছে কিন্তু বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নাই। হয়তো এখন বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নাই কিন্তু ভবিষ্যতে অবশ্যই আপনার সময় আসবে এবং সেই সময় অবশ্যই আপনি বিনিয়োগ করতে পারবেন। বিনিয়োগ করতে অর্থ লাগে কিন্তু বিনিয়োগ সম্পর্কে শিখতে অর্থের প্রয়োজন হয় না এবং বিনিয়োগ করার পূর্বে আগে বিনিয়োগ সম্পর্কে শিখতে হয়। আপনি অর্থ হলে বিনিয়োগ করতে পারবেন তাই এই সময় টুকু অর্থ ম্যানেজ করার পাশাপাশি বিনিয়োগ সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করুন। বিনিয়োগ সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে একটা হচ্ছে স্বল্প মেয়াদী বিনিয়োগ আরেকটা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেন তাহলে দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগ নিয়ে বেশ কিছু টপিক তৈরি করা আছে আপনি সেই টপিক এর মূল বিষয় এবং অন্যান্য মন্তব্য গুলো পড়তে পারেন আশা করছি আপনার বিনিয়োগ সম্পর্কে মোটামুটি ধারণার সৃষ্টি হবে। দীর্ঘ অনেক মাস পরে অনলাইন এ আসলাম। ভাই যে কথাটা বলেছেন, আমাদের সবারই বিনিয়োগ করার ইচ্ছা আছে কিন্তু বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নেই। একেবারে খাঁটি একটা কথা বলেছেন ভাই। গত কয়েক মাস যাবত আমি অল্প অল্প বিনিয়োগ করেছি কিন্তু স্বল্প মেয়াদে বিনিয়োগ করেছিলাম। তেমন কোন প্রফিট করতে পারেনি। কেননা স্বল্প মেয়াদে বিনিয়োগে আমরা অল্প একটু প্রফিট দেখলে সেল করে দেই। পরে দেখা যায় আমি সেল করার পরে ওই টোকনের মূল্য আরও অনেক বৃদ্ধি পায়। আমাদের মত অল্প অর্থ সম্পন্ন লোকের দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ আসলে সম্ভব হয় না। আর সম্ভব হলেও সেটা আমাদের জন্য তেমন লাভজনক কিছু বয়ে আনে না। তার কারণ হচ্ছে দেখা গেল আমি বিনিয়োগ করার পরে ওই টোকেনের মূল্য আরো কমেছে কিন্তু আমার পরিবারজনিত সমস্যার জন্য এখনই টাকা লাগবে তখন বাধ্য হয়ে আমার মূল বিনিয়োগ থেকে অনেক লস করে টোকেন বিক্রি করে দিতে হয়। এই সমস্যাটা একের অধিক বার ফেস করেছি। ইনশাআল্লাহ মনের ভিতরে ইচ্ছা আছে কোন একদিন অনেক ডলার দিয়ে ট্রেড করব। ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচাইতে বড় সমস্যা হলো অর্থের সমস্যা। বিনিয়োগে যথেষ্ট জ্ঞান থাকা সত্ত্বেও অনেকেই অর্থের অভাবে তেমন একটা এগিয়ে যেতে পারছে না। বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে সবারই অর্থের সমস্যা দেখা দেয় কারো হয়তো বিনিয়োগে যথেষ্ট পরিমাণ জ্ঞান থাকা সত্ত্বেও অর্থের অভাবে ভালোভাবে বিনিয়োগ করতে পারছে না। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমাদের অর্থটা যদি খুবই অল্প হয় তাহলে সেখান থেকে খুব একটা প্রফিট পাওয়া যায় না। অর্থ হচ্ছে বিনিয়োগের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করা। তাই আমাদের সকলেরই উচিত দীর্ঘমেয়াদ বিনিয়োগ করা। দীর্ঘমেয়াদ বিনিয়োগ না করলে তেমন একটা লাভবান হওয়া যায় না।
full member
Activity: 367
Merit: 136
আজকে রাতে দেয়ার চেষ্টা করব। আমি গাইড বানাই না এইটা ঠিক তবে আমি যাদের জন্য বানাবো তাদের যদি এইসবে আগ্রহ না থাকে, আমার প্রচেষ্টা তো বৃথা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলেছি।
সত্যি কথা বলতে ভাই ইনভেস্ট করার ইচ্ছা আছে আপনার সাথে কিন্তু এই মুহুর্তে ইনভেস্ট করার মতো সামোর্থ নাই, এই কারনেই ইচ্ছে থাকা সত্যেও ইনভেস্ট করতে পরিনা। আপনি গাইড দেন সামনে থেকে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। এটা হচ্ছে ভাই আমাদের প্রধান সমস্যা, আমাদের বিনিয়োগ করার আগ্রহ আছে কিন্তু বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নাই। হয়তো এখন বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নাই কিন্তু ভবিষ্যতে অবশ্যই আপনার সময় আসবে এবং সেই সময় অবশ্যই আপনি বিনিয়োগ করতে পারবেন। বিনিয়োগ করতে অর্থ লাগে কিন্তু বিনিয়োগ সম্পর্কে শিখতে অর্থের প্রয়োজন হয় না এবং বিনিয়োগ করার পূর্বে আগে বিনিয়োগ সম্পর্কে শিখতে হয়। আপনি অর্থ হলে বিনিয়োগ করতে পারবেন তাই এই সময় টুকু অর্থ ম্যানেজ করার পাশাপাশি বিনিয়োগ সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করুন। বিনিয়োগ সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে একটা হচ্ছে স্বল্প মেয়াদী বিনিয়োগ আরেকটা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেন তাহলে দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগ নিয়ে বেশ কিছু টপিক তৈরি করা আছে আপনি সেই টপিক এর মূল বিষয় এবং অন্যান্য মন্তব্য গুলো পড়তে পারেন আশা করছি আপনার বিনিয়োগ সম্পর্কে মোটামুটি ধারণার সৃষ্টি হবে। দীর্ঘ অনেক মাস পরে অনলাইন এ আসলাম। ভাই যে কথাটা বলেছেন, আমাদের সবারই বিনিয়োগ করার ইচ্ছা আছে কিন্তু বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নেই। একেবারে খাঁটি একটা কথা বলেছেন ভাই। গত কয়েক মাস যাবত আমি অল্প অল্প বিনিয়োগ করেছি কিন্তু স্বল্প মেয়াদে বিনিয়োগ করেছিলাম। তেমন কোন প্রফিট করতে পারেনি। কেননা স্বল্প মেয়াদে বিনিয়োগে আমরা অল্প একটু প্রফিট দেখলে সেল করে দেই। পরে দেখা যায় আমি সেল করার পরে ওই টোকনের মূল্য আরও অনেক বৃদ্ধি পায়। আমাদের মত অল্প অর্থ সম্পন্ন লোকের দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ আসলে সম্ভব হয় না। আর সম্ভব হলেও সেটা আমাদের জন্য তেমন লাভজনক কিছু বয়ে আনে না। তার কারণ হচ্ছে দেখা গেল আমি বিনিয়োগ করার পরে ওই টোকেনের মূল্য আরো কমেছে কিন্তু আমার পরিবারজনিত সমস্যার জন্য এখনই টাকা লাগবে তখন বাধ্য হয়ে আমার মূল বিনিয়োগ থেকে অনেক লস করে টোকেন বিক্রি করে দিতে হয়। এই সমস্যাটা একের অধিক বার ফেস করেছি। ইনশাআল্লাহ মনের ভিতরে ইচ্ছা আছে কোন একদিন অনেক ডলার দিয়ে ট্রেড করব।
sr. member
Activity: 490
Merit: 294
আজকে রাতে দেয়ার চেষ্টা করব। আমি গাইড বানাই না এইটা ঠিক তবে আমি যাদের জন্য বানাবো তাদের যদি এইসবে আগ্রহ না থাকে, আমার প্রচেষ্টা তো বৃথা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলেছি।
সত্যি কথা বলতে ভাই ইনভেস্ট করার ইচ্ছা আছে আপনার সাথে কিন্তু এই মুহুর্তে ইনভেস্ট করার মতো সামোর্থ নাই, এই কারনেই ইচ্ছে থাকা সত্যেও ইনভেস্ট করতে পরিনা। আপনি গাইড দেন সামনে থেকে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। এটা হচ্ছে ভাই আমাদের প্রধান সমস্যা, আমাদের বিনিয়োগ করার আগ্রহ আছে কিন্তু বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নাই। হয়তো এখন বিনিয়োগ করার মত পর্যাপ্ত অর্থ নাই কিন্তু ভবিষ্যতে অবশ্যই আপনার সময় আসবে এবং সেই সময় অবশ্যই আপনি বিনিয়োগ করতে পারবেন। বিনিয়োগ করতে অর্থ লাগে কিন্তু বিনিয়োগ সম্পর্কে শিখতে অর্থের প্রয়োজন হয় না এবং বিনিয়োগ করার পূর্বে আগে বিনিয়োগ সম্পর্কে শিখতে হয়। আপনি অর্থ হলে বিনিয়োগ করতে পারবেন তাই এই সময় টুকু অর্থ ম্যানেজ করার পাশাপাশি বিনিয়োগ সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করুন। বিনিয়োগ সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে একটা হচ্ছে স্বল্প মেয়াদী বিনিয়োগ আরেকটা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেন তাহলে দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগ নিয়ে বেশ কিছু টপিক তৈরি করা আছে আপনি সেই টপিক এর মূল বিষয় এবং অন্যান্য মন্তব্য গুলো পড়তে পারেন আশা করছি আপনার বিনিয়োগ সম্পর্কে মোটামুটি ধারণার সৃষ্টি হবে।
sr. member
Activity: 784
Merit: 372
আজকে রাতে দেয়ার চেষ্টা করব। আমি গাইড বানাই না এইটা ঠিক তবে আমি যাদের জন্য বানাবো তাদের যদি এইসবে আগ্রহ না থাকে, আমার প্রচেষ্টা তো বৃথা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলেছি।
সত্যি কথা বলতে ভাই ইনভেস্ট করার ইচ্ছা আছে আপনার সাথে কিন্তু এই মুহুর্তে ইনভেস্ট করার মতো সামোর্থ নাই, এই কারনেই ইচ্ছে থাকা সত্যেও ইনভেস্ট করতে পরিনা। আপনি গাইড দেন সামনে থেকে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। বিনিয়োগ করার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি সফল হতে পারবেন। কারণ একজন মানুষ পুরো সম্পদ দিয়ে সে বিনিয়োগ করে না, আস্তে আস্তে বিনিয়োগ করতে শিখুন। যেমন ব্যবহার করতে পারেন ডিসিএ (DCA) পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি দীর্ঘমেয়াদী ভাবে বিনিয়োগ করতে পারেন। আপনার যদি সম্পদ কম থাকে এবং আপনি আস্তে আস্তে প্রত্যেক সপ্তাহে অথবা মাসিক ভাবে আপনি ডিসিএ(DCA) পদ্ধতি অনুসরণ করে বিটকয়েন বিনিয়োগ করতে পারবেন। আপনি প্রত্যেক মাসে ১০০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা মধ্যে আপনি বিটকয়েনে দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগ করতে পারেন তাহলে আপনার ওয়ালেট অবশ্যই অনেক সম্পদ জড়ো হবে। @subbir আপনি Buy the DIP, and HODL! এই লিংকে প্রবেশ করে ডিসিএ (DCA) পদ্ধতিতে কিভাবে বিনিয়োগ করতে হয় তা সকল প্রকার তথ্য দেওয়া রয়েছে। এবং বিভিন্ন জ্ঞানী ব্যক্তিরা এখানে পরামর্শ ও মতামত প্রকাশ করে তাদের থেকেও আপনি বিনিয়োগ করার কৌশল গুলো জানতে পারবেন।
sr. member
Activity: 546
Merit: 309
এরকম অনেক মেধাবী এরকমভাবে নষ্ট হয়ে যায় তাদের মেধা
আসলেই কি তাই? মেধা কি দিয়ে যাচাই করেন? মেধাবীর মানদন্ড কি? উন্নত দেশগুলোতে মেধা যাচাই হয় তার স্কিল দিয়ে তার সাকসেস দিয়ে তবে বাংলাদেশে যাচাই হয় সার্টিফিকেট দিয়ে। কে কতটা নকল করে, প্রশ্নফাস করে পরিক্ষা দিয়ে ভালো রেজাল্ট করতে পারে। সারা বছর লেখাপড়া নাই আবার পয়েন্ট কম পেলে দেখবেন ডং এর শেষ নাই। এদিকে A+ পাওয়া ছাত্রদের যদি বলা হয় আমি A+ পেয়েছি এটা ইংরেজিতে বলো। এইটাই বলতে পারে না। এর জন্যই এ দেশে সার্টিফিকেট নিয়ে শুধু ঘুরতে হয় চাকরি পাওয়া যায় না। কারো মধ্যে কোনো স্কিল নাই তবে সার্টিফিকেটে সবার ভালো পয়েন্ট আছে। যার স্কিল আছে তাদের চাকরির অভাব হয় না। আর যারা শুধু সার্টিফিকেট নিয়ে বড়াই করে তারা বেকার হইয়া ঘুইরা বেড়ায় আর দোষ দেয় সরকারকে দোষ দেয় দেশের অবস্থাকে। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ খুজে কোন সাবজেক্টের ডিমান্ড আছে, কোন ব্যবসার ডিমান্ড আছে কিংবা কোন সার্ভিসের ডিমান্ড আছে। অথচ, আমার মতে আপনি এমন ব্যবসা কিংবা সার্ভিস অফার করুন যেখানে আপনি ডিমান্ড ক্রিয়েট করবেন। অনলাইনে মানুষ খাবার অর্ডার করবে, এইটার ডিমান্ড আছে ভেবে যারা খাবার ডেলিভারি ব্যবসায় নামবে তারা সফল হবে না। যারা মানুষকে অনলাইনে খাবার অর্ডার দেয়া শিখিয়েছে তারা কিন্তু সফল, তারা এইখানে ডিমান্ড ক্রিয়েট করেছে। প্রকৃত মেধাবীরা কখনোই পিছিয়ে পরে না, আমাদের সমাজে তথাকথিত এ+ ধারীদের মেধাবী ভাবা হয় অথচ সার্টিফিকেট কখনো মেধার মানদন্ড হতে পারে না।
আমি আপনার সাথে একমত। যারা প্রকৃত মেধাবী তারা কখনই ডিমান্ডেবল দিকে খুজে না নিজেই একটা ডিমান্ড হয়। আর মেধাবীদের চাকরির পেছনে ছোটা লাগে না চাকরি তাদের পেছনে ছোটে। আমার এক পরিচিত বড় ভাই ছিলো সে এমন মেধাবি ছিলো যে HSC পাশ করার পর বলছিলো যে আমো Dhaka University তে ভর্তি হবে। সে অন্য কোনো কলেজ বা ইউনিভার্সিটিতে আপ্পলাই করে নাই অন্য ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি পরিক্ষা দেয়নাই। সে শুধুমাত্র DU এর জন্য প্রিপারেশন দেয়। তার নিজের প্রতি এতো কনফিডেন্স ছিলো যে সে DU তে চান্স পায়। সেখান থেকে ভালো রেজাল্ট করে এখন সে অর্থ মন্ত্রণালয় চাকরি করে তার সিগনেচার ছাড়া কোনো বিল পাশ হয় না। সেও মানুষ আমরাও মানুষ সবাই মানুষ তাইলে সে এমন পারলে আমরা ক্যান ডিমান্ডের পেছনে দৌড়াবো? যে ডিমান্ডের পেছন পেছন দৌড়াবে সে কখনই ভালো কিছু করতে পারবে না। তার জীবন দৌড়ের উপরই থাকবে সারাজীবন
copper member
Activity: 2380
Merit: 1302
Playbet.io - Crypto Casino and Sportsbook
sr. member
Activity: 1008
Merit: 366
বেশিরভাগ ওয়ালেটে ফি এস্টিমেশন সঠিক নয়। আপনি যদি অটোমেটিক ফি চুজ করেন, সেক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় কিছু ফি দিবেন। যদিও ফি যখন কম থাকে তখন এইটা খুব একটা গায়ে লাগবে না। সাধারনত মিমপুল চেক করে ফি সেট করাই শ্রেয়। যারা ইলেকট্রাম ওয়ালেট নতুন ব্যবহার করে তাদের ক্ষেত্রে একটা ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ আপনি ইলেকট্রামে বিটকয়েনের ডেনোমিনেশ্ন কিভাবে ব্যবহার করছেন সেটার উপর নির্ভর করে আপনাকে ফি কিংবা এমাউন্ট বসাতে হবে। অনেক সময় আমাদের ডিফল্ট ডেনোমিনেশন থাকে এম.বিটিসি যার কারনে আমরা প্রয়োজনের তুলনায় কম এমাউন্ট পাঠানো হয়, পক্ষান্তরে প্রয়োজনের তুলনায় অত্যধিক ফি দেয়া হয়ে যায়। জি ভাই এই বিষয় টা আমি খেয়াল করেছিলাম। সাধারনত অটোমেটিক ফি এর ক্ষেত্রে মিমপুল এর থেকে একটু বেশি ফিক্স করে দেয় তারাতারি কনফার্ম হওয়ার জন্য। এতে না ওয়ালেট কোম্পানির লাভ না আপনার লাভ। তারা তাদের ওয়ালেট কে ফাস্ট বলে দাবি করার জন্য বেশি ফি সিলেক্ট করে দেয়। যারা এটি বুঝেনা তারা ওইটাই ইউজ করে। আমি তো আগে সেই ভাবে বুঝতাম না যে ম্যানুয়ালি ফি সিলেক্ট করা যায়। ১৫ ডলার পাঠাইতে ৩ ডলার ফি দিয়েছিলাম এক সময়। ফি ওঠানামা কেনো করত এইটাও বুঝতাম না। এরপর মিমপুল এর কাহিনি থেকে বুঝতে পেরেছি। তবে আপনি যা বলেছেন, মিমপুল ফাকা থাকলে ওই পরিমান ফি গায়ে লাগে না। তবে যখন ফি বেশি/ মিমপুল এ ভীর বেশি, তখন নিজের মত ফি সেট করাটাই বেটার।
full member
Activity: 504
Merit: 163
বিটকয়েন দিয়ে পারিবারিক ব্যবসায় সাহায্য এবং নিজের স্বপ্ন পূরণ করা
বিটকয়েন দিয়ে আমার স্বপ্ন পূরণ করা:
প্রথমে আপনাকে অনেক অভিনন্দন কারণ আপনি অনেক কষ্ট এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে বিটকয়েন থেকে অর্থ উপার্জন করেছেন এবং সে অর্থটা আপনি আপনার ফ্যামিলিকে সাহায্য করেছেন। প্রত্যেকটা মানুষ তখন জীবনের সাকসেসফুল হয় যখন তার ফ্যামিলিতে তার ইনকামের মাধ্যমে কিছু অর্থ বাবা মাকে সাহায্য করা যায় তখন নিজেকে অনেক গর্বিত মনে হয় অবশ্যই আপনি প্রশংসনীয় একটি কাজ করেছেন। প্রত্যেকটা ছেলেটি স্বপ্ন থাকে বাইক কেনার আপনি বিটকয়েনের মাধ্যমে আপনার নিজের স্বপ্নটাকে পূরণ করেছেন। যারা বিটকয়েনে কাজ করে বা আগামীতেও করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করবে অবশ্যই আপনার এই জীবনের গল্পটা শুনে তারা অনেক অনুপ্রাণিত হবে।
full member
Activity: 798
Merit: 104
🎄 Allah is The Best Planner 🥀
আজকে রাতে দেয়ার চেষ্টা করব। আমি গাইড বানাই না এইটা ঠিক তবে আমি যাদের জন্য বানাবো তাদের যদি এইসবে আগ্রহ না থাকে, আমার প্রচেষ্টা তো বৃথা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলেছি।
সত্যি কথা বলতে ভাই ইনভেস্ট করার ইচ্ছা আছে আপনার সাথে কিন্তু এই মুহুর্তে ইনভেস্ট করার মতো সামোর্থ নাই, এই কারনেই ইচ্ছে থাকা সত্যেও ইনভেস্ট করতে পরিনা। আপনি গাইড দেন সামনে থেকে চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
legendary
Activity: 2156
Merit: 2100
Marketing Campaign Manager |Telegram ID- @LT_Mouse
আসসালামু ওয়ালাইকুম LM ভাই। আপনার কাছে আমার একটা রিকুয়েস্ট ছিল। যদি আপনি ইলেকট্রাম ব্যবহার করে থাকেন অথবা ম্যানুয়ালি সঠিক ফি সেট করা সম্পর্কে জেনে থাকেন, সেক্ষেত্রে যদি এ বিষয়ে একটা বিস্তারিত পোস্ট বা গাইড/টুউটরিয়াল দিতেন তাহলে যারা নিউবাই বা যারা ম্যানুয়ালি ফি সেট করা পেরা মনে করে তাদের কাছে উপকার হতো। ম্যানুয়ালি ফি সেটের সময় কি কি বিষয় মাথায় রাখতে হয়, সবসহ। আমি জানি আপনি গাইড টাইড বানান না, তারপরেও বলে রাখলাম বিষয়টা, যদি সময় পান আরকি। আমি নিজেও অটোমেটিক ফিই সবসময় ব্যবহার করি, ম্যানুয়াল নিয়ে ঘাটিনি কখনো।
আজকে রাতে দেয়ার চেষ্টা করব। আমি গাইড বানাই না এইটা ঠিক তবে আমি যাদের জন্য বানাবো তাদের যদি এইসবে আগ্রহ না থাকে, আমার প্রচেষ্টা তো বৃথা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আমি কি বলেছি। বাইদাওয়ে ভাই, আপনার ইনভেস্টের আপডেট কি? (নভেম্বর)
এখনো আমরা স্টেপ-১ শেষ করতে পারিনি। রিস্কি প্রজেক্টে বিনিয়োগ করলে হয়ত আরো আগেই স্টেপ ১ শেষ হয়ে যেত কিন্তু রিস্কি প্রজেক্ট আপনার পুরো বিনিয়োগ ধ্বংস করে দিতে পারে, সেটা মাথায় রেখেই একটা ফান্ডামেন্টালি ভালো প্রজেক্টে বিনিয়োগ করা। এইটা একটা দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা। এই বুলরানে যদি আমরা ৫/৬ টা স্টেপ শেষ করতে পারি তাহলেও বিশাল পাওনা আমাদের জন্য। বাকিটা আমরা পরবর্তী বুলরানেও টার্গেট করতে পারি।
sr. member
Activity: 322
Merit: 318
The Alliance Of Bitcointalk Translators - ENG>BAN
এইটা পুরোটাই হিউম্যান এরোর। ম্যানুয়ালি বসাতে ভূল করেছে। তাছাড়া অন্য কোনো ভাবে এইটা হওয়ার পসিবিলিটি নেই আমার জানা মতে। অটোমেটিক ফি ইউজ করা ভালো তবে যখন নেটওয়ার্ক এ বেশি চাপ থাকে তখন ফি কমাতে ম্যানুয়াল করতে হয়। একটু ঘাটাঘাটি করেন বিষয় টা বুঝতে পারবেন।
বেশিরভাগ ওয়ালেটে ফি এস্টিমেশন সঠিক নয়। আপনি যদি অটোমেটিক ফি চুজ করেন, সেক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় কিছু ফি দিবেন। যদিও ফি যখন কম থাকে তখন এইটা খুব একটা গায়ে লাগবে না। সাধারনত মিমপুল চেক করে ফি সেট করাই শ্রেয়। যারা ইলেকট্রাম ওয়ালেট নতুন ব্যবহার করে তাদের ক্ষেত্রে একটা ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ আপনি ইলেকট্রামে বিটকয়েনের ডেনোমিনেশ্ন কিভাবে ব্যবহার করছেন সেটার উপর নির্ভর করে আপনাকে ফি কিংবা এমাউন্ট বসাতে হবে। অনেক সময় আমাদের ডিফল্ট ডেনোমিনেশন থাকে এম.বিটিসি যার কারনে আমরা প্রয়োজনের তুলনায় কম এমাউন্ট পাঠানো হয়, পক্ষান্তরে প্রয়োজনের তুলনায় অত্যধিক ফি দেয়া হয়ে যায়। আসসালামু ওয়ালাইকুম LM ভাই। আপনার কাছে আমার একটা রিকুয়েস্ট ছিল। যদি আপনি ইলেকট্রাম ব্যবহার করে থাকেন অথবা ম্যানুয়ালি সঠিক ফি সেট করা সম্পর্কে জেনে থাকেন, সেক্ষেত্রে যদি এ বিষয়ে একটা বিস্তারিত পোস্ট বা গাইড/টুউটরিয়াল দিতেন তাহলে যারা নিউবাই বা যারা ম্যানুয়ালি ফি সেট করা পেরা মনে করে তাদের কাছে উপকার হতো। ম্যানুয়ালি ফি সেটের সময় কি কি বিষয় মাথায় রাখতে হয়, সবসহ। আমি জানি আপনি গাইড টাইড বানান না, তারপরেও বলে রাখলাম বিষয়টা, যদি সময় পান আরকি। আমি নিজেও অটোমেটিক ফিই সবসময় ব্যবহার করি, ম্যানুয়াল নিয়ে ঘাটিনি কখনো।
বাইদাওয়ে ভাই, আপনার ইনভেস্টের আপডেট কি? (নভেম্বর)
legendary
Activity: 2156
Merit: 2100
Marketing Campaign Manager |Telegram ID- @LT_Mouse
এইটা পুরোটাই হিউম্যান এরোর। ম্যানুয়ালি বসাতে ভূল করেছে। তাছাড়া অন্য কোনো ভাবে এইটা হওয়ার পসিবিলিটি নেই আমার জানা মতে। অটোমেটিক ফি ইউজ করা ভালো তবে যখন নেটওয়ার্ক এ বেশি চাপ থাকে তখন ফি কমাতে ম্যানুয়াল করতে হয়। একটু ঘাটাঘাটি করেন বিষয় টা বুঝতে পারবেন।
বেশিরভাগ ওয়ালেটে ফি এস্টিমেশন সঠিক নয়। আপনি যদি অটোমেটিক ফি চুজ করেন, সেক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় কিছু ফি দিবেন। যদিও ফি যখন কম থাকে তখন এইটা খুব একটা গায়ে লাগবে না। সাধারনত মিমপুল চেক করে ফি সেট করাই শ্রেয়। যারা ইলেকট্রাম ওয়ালেট নতুন ব্যবহার করে তাদের ক্ষেত্রে একটা ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ আপনি ইলেকট্রামে বিটকয়েনের ডেনোমিনেশ্ন কিভাবে ব্যবহার করছেন সেটার উপর নির্ভর করে আপনাকে ফি কিংবা এমাউন্ট বসাতে হবে। অনেক সময় আমাদের ডিফল্ট ডেনোমিনেশন থাকে এম.বিটিসি যার কারনে আমরা প্রয়োজনের তুলনায় কম এমাউন্ট পাঠানো হয়, পক্ষান্তরে প্রয়োজনের তুলনায় অত্যধিক ফি দেয়া হয়ে যায়।
sr. member
Activity: 490
Merit: 294
এরকম অনেক মেধাবী এরকমভাবে নষ্ট হয়ে যায় তাদের মেধা
আসলেই কি তাই? মেধা কি দিয়ে যাচাই করেন? মেধাবীর মানদন্ড কি? আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ খুজে কোন সাবজেক্টের ডিমান্ড আছে, কোন ব্যবসার ডিমান্ড আছে কিংবা কোন সার্ভিসের ডিমান্ড আছে। অথচ, আমার মতে আপনি এমন ব্যবসা কিংবা সার্ভিস অফার করুন যেখানে আপনি ডিমান্ড ক্রিয়েট করবেন। অনলাইনে মানুষ খাবার অর্ডার করবে, এইটার ডিমান্ড আছে ভেবে যারা খাবার ডেলিভারি ব্যবসায় নামবে তারা সফল হবে না। যারা মানুষকে অনলাইনে খাবার অর্ডার দেয়া শিখিয়েছে তারা কিন্তু সফল, তারা এইখানে ডিমান্ড ক্রিয়েট করেছে। প্রকৃত মেধাবীরা কখনোই পিছিয়ে পরে না, আমাদের সমাজে তথাকথিত এ+ ধারীদের মেধাবী ভাবা হয় অথচ সার্টিফিকেট কখনো মেধার মানদন্ড হতে পারে না। পিতা-মাতা শিক্ষাকে এখন বিনিয়োগ হিসাবে দেখে, শিক্ষা মানে জ্ঞান অর্জন করা না শিক্ষা মানে আমরা বুঝি চাকরি করা। আপনার মেধা কে মূল্যায়ন না করে আপনার সার্টিফিকেটকে মূল্যায়ন করা হয়। আর আপনি ডিমান্ডের কথা বলেছেন এটা একদম সত্য কথা পোলাপান এইট পাশ করার পর যখন ক্লাস নাইনে ভর্তি হয় তখন তাদের বিভাগীয় সাবজেক্ট নির্ধারণ করতে হয় বিভাগীয় সাবজেক্ট নির্ধারণ করতে প্রত্যেক শিক্ষার্থী কোন কিছু না ভেবে শুধুমাত্র সাইন্স নেওয়ার পরিকল্পনা করে কারণ অন্যান্য বিভাগের তুলনায় সাইন্স ডিমান্ডেবল সাবজেক্ট অথচ তারা এইটা কখনো চিন্তা করে দেখেনা যে কোন সাবজেক্ট তাদের জন্য ঠিক আছে। আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স এ ভর্তি হবেন তারপরও একই বিষয় যেখানে ডিমান্ডেবল সাবজেক্ট কোনটা এবং বাংলাদেশে সবথেকে বেশি চাকরির খাত রয়েছে কোন সাবজেক্টে সেই সাবজেক্ট নিয়ে আমাদের পড়তে হবে। আমরা কম্পিউটার সম্পর্কে ভালো বুঝি কিন্তু ডিমান্ড এর কারণে আমাদের ইলেকট্রিক্যাল নিয়ে পড়তে বাধ্য করা হয়। এই বিষয়গুলো কি আসলে শিক্ষা না বলে বিনিয়োগ বললেই ভালো হবে।
|